এদিকে যে ভুয়ো কোম্পানিগুলির নাম উঠে আসছে, সেগুলিতে আবার আগে ডিরেক্টর পদে ছিলেন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের স্ত্রী ও মেয়ে। প্রাথমিকভাবে এই কোম্পানিগুলিকেই চিহ্নিত করেছে ইডি। প্রাথমিক তদন্তে গোয়েন্দাদের অনুমান এখান থেকেই কালো টাকা সাদা করা হত।

Ration Scam: ১০টি ভুয়ো কোম্পানির মাধ্যমে সাদা হয়েছে রেশনের কালো টাকা? টিভি-৯ বাংলার অন্তর্তদন্তে বিস্ফোরক তথ্য
জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক

কলকাতা: রেশন দুর্নীতির কোটি কোটি কালো টাকা পাচারে মাকড়শার জালের মত ভুয়ো কোম্পানির নেটওয়ার্ক। টিভি-৯ বাংলার অন্তর্তদন্তে উঠে এল বিস্ফোরক তথ্য। সূত্রের খবর, গোয়েন্দাদের নজরে রয়েছে আরও অন্তত ১০টি ভুয়ো সংস্থা। প্রাক্তন আপ্ত সহায়ক অভিজিৎ দাস থেকে তার মা এবং স্ত্রীয়ের নাম ব্যবহার করে সরানো হত টাকা। সূত্রের খবর, টাকা পাচার করতে ব্যবহার করা তিনটি কোম্পানির মধ্যে দুটি কোম্পানির ডিরেক্টর ছিলেন অভিজিত্‍ দাসের মা মমতা ও স্ত্রী সুকন্যা। 


তিন সংস্থার সঙ্গেই হাওড়াতে অভিজিৎ এর ঠিকানাতে নথিভুক্ত। অভিজিৎ নিজেও মন্ত্রীর মেয়ে এবং স্ত্রীয়ের সঙ্গে একটি কোম্পানির ডিরেক্টর ছিলেন বলে খবর। মাকড়সার জালের মতো একাধিক মন্ত্রী ঘনিষ্টকে দিয়ে একের পর এক ভুয়ো কোম্পানি খুলে সম্পত্তি কিনে টাকা পাচার হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours