শুভেন্দু অধিকারী বলেন, "সব সেম মডেল। পার্থ, অর্পিতা, কেষ্ট, সায়গল আর বাকিবুর, বালু। সবক'টার মডেল একই। জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের বেনামে হোটেল। এরা গোটা পশ্চিমবঙ্গে একই জিনিস করেছে। শিক্ষা গিয়েছে জেলে, খাদ্য সবে গেল জেলে। বাকি থাকল স্বাস্থ্য। স্বাস্থ্য কবে জেলে যাবে তার অপেক্ষায় পশ্চিমবঙ্গের মানুষ।"
Suvendu Adhikari: 'শুভেন্দু তখন দিঘায় একচ্ছত্র ক্ষমতার অধিকারী', বালুর হোটেল-রহস্য তরজায় তোপ পার্থর
কলকাতা: প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে নিশানা করলেন শুভেন্দু অধিকারী। বিরোধী দলনেতার বক্তব্য, পাার্থ চট্টোপাধ্যায়, অর্পিতা মুখোপাধ্যায়, বালু মল্লিক, বাকিবুর রহমান সকলেই একই মডেলে দুর্নীতি করেছেন। দিঘায় জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের বেনামে বিলাসবহুল চারটি হোটেল রয়েছে বলে দাবি বিরোধী দলনেতার। হোটেলের নাম, ছবি ও লিজ হোল্ডারদের নাম প্রকাশ করে নিশানা শুভেন্দু অধিকারীর। যদিও পাল্টা তোপ দেগেছেন রাজ্যের মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক। তিনি বলেন, যে সময় এসব হয়েছে, শুভেন্দু জেলার একচ্ছত্র ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন। তাই তদন্তের আওতায় তাঁকেও আনা দরকার।
এদিন শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “সব সেম মডেল। পার্থ, অর্পিতা, কেষ্ট, সায়গল আর বাকিবুর, বালু। সবক’টার মডেল একই। জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের বেনামে হোটেল। এরা গোটা পশ্চিমবঙ্গে একই জিনিস করেছে। শিক্ষা গিয়েছে জেলে, খাদ্য সবে গেল জেলে। বাকি থাকল স্বাস্থ্য। স্বাস্থ্য কবে জেলে যাবে তার অপেক্ষায় পশ্চিমবঙ্গের মানুষ।”
যদিও পাল্টা শুভেন্দু অধিকারীকে নিশানা করেন রাজ্যের সেচমন্ত্রী পার্থ ভৌমিক। তিনি বলেন, “দিঘায় যত হোটেল এরকম দিয়েছে, সবই শুভেন্দু দিয়েছে। এখন ও বেআইনি হোটেল দিয়েছে কি না সেটা ও সবথেকে ভাল বলতে পারবে। কারণ, দিঘার একচ্ছত্র নায়ক শুভেন্দুই ছিল। যত অভিযোগ আসছে সবই পুরনো। ২০১৭, ২০১৮ সালের। ওই সময় মন্ত্রিসভায় যিনি ১-২-৩ এর মধ্যে ছিলেন, তারমধ্যে একজন ছিলেন শুভেন্দু। সুতরাং যদি ওই মন্ত্রিসভার তদন্ত করতে হয়, তবে শুভেন্দু অধিকারীকেও তদন্তের আওতায় আনা উচিত।” অন্যদিকে তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেন, “সে তো আমরাও বলতে পারি রাখল বেরার হোটেলে শুভেন্দুর পয়সা খাটত।”
Post A Comment:
0 comments so far,add yours