টস জিতে ব্য়াটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন পাক অধিনায়ক বাবর আজম। নির্ধারিত ৫০ ওভার পর্যন্ত ব্যাট করতে পারেনি পাকিস্তান। ৪৬.৪ ওভারে ২৭০ রান তুলে অলআউট হয়ে যায় পাকিস্তান। নিজেকে প্রমাণ করার সুযোগ কাজে লাগাতে চেয়েছিলেন পাক অধিনায়ক বাবর আজম। কিন্তু অর্ধ শতরান করেই ফিরতে হয় তাঁকে। এরপর ম্যাচের হাল ধরার চেষ্টা ধরেন মহম্মদ রিজওয়ান। তবে ৩১ রানে তাঁকে ফেরান জেরাল্ড কোয়েটজি। পাকিস্তানকে ম্য়াচে ফেরানোর আপ্রাণ চেষ্টা চালান সাউদ শাকিল।
PAK vs SA, ICC ODI World Cup: রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে জয় দক্ষিণ আফ্রিকার, বিশ্বকাপ থেকে কার্যত ছুটি পাকিস্তানের
দক্ষিণ আফ্রিকা
চেন্নাই: সেমিফাইনালের স্বপ্ন অধরাই থেকে গেল পাকিস্তানের। টানা তিন ম্যাচ হারের পর প্রবল সমালোচনার মুখে পড়েছিল বাবর আজমের টিম। বিশ্বকাপের শেষ চারের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখতে হলে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারাতেই হত। কিন্তু শেষ রক্ষা হল না। প্রোটিয়াদের বিরুদ্ধে পাকিস্তানি বোলাররা সেরাটা দিলেও শেষ পর্যন্ত হারের মুখই দেখতে হল বাবর আজমের টিমকে। ১৬ বল বাকি থাকতে ১ উইকেটে জিতে পাকিস্তানের বিশ্বকাপ-স্বপ্ন শেষ করে দিল বাভুমার টিম। ৬ ম্যাচ খেলে পাকিস্তানের পয়েন্ট মাত্র ৪। শেষ চার ম্যাচে টানা হার বাবরদের। আর বিশ্বকাপের ইতিহাসে এই প্রথম টানা চার ম্যাচ হারল পাকিস্তান। বাকি তিন ম্যাচ জিতলে ১০ পয়েন্ট হবে বাবরদের। তা দিয়ে যে সেমিফাইনালের দরজা খোলা যাবে না, খুব ভালো করে জানেন বাবর, রিজওয়ানরারা।
পাকিস্তানকে হারিয়ে নিজেদের জায়গা আরও একটু মজবুত করল দক্ষিণ আফ্রিকা। প্রোটিয়াদের ২৭১ রানের লক্ষ্য দিয়ে শেষ হয় পাকিস্তানের ইনিংস। তবে ৪৭.২ ওভারেই পাকিস্তানকে হারিয়ে দিল কুইন্টন ডি-ককরা। ২৭১ রান তাড়া করতে নেমে একের পর এক উইকেট হারিয়ে কোণঠাসা হয়ে পড়েছিল প্রোটিয়ারা। ২৬০ রানের মাথায় ৯ম উইকেট পড়ে দক্ষিণ আফ্রিকার। তখনও জিততে হলে দরকার ছিল ১১ রান। উইকেটে কেশব মহারাজ ও তাবরেইজ শামসি। পাক বোলাররা মরিয়া হয়ে উঠলেও জিতে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা।
টসে জিতে ব্য়াটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন পাক অধিনায়ক বাবর আজম। নির্ধারিত ৫০ ওভার পর্যন্ত ব্যাট করতে পারেনি পাকিস্তান। ৪৬.৪ ওভারে ২৭০ রান তুলে অলআউট হয়ে যায় পাকিস্তান। নিজেকে প্রমাণ করার সুযোগ কাজে লাগাতে চেয়েছিলেন পাক অধিনায়ক বাবর আজম। কিন্তু হাফসেঞ্চুরি করেই ফেরেন তিনি। মহম্মদ রিজওয়ান টিমের হাল ধরার চেষ্টা করলেও ৩১ রানে তাঁকে ফেরান জেরাল্ড কোয়েটজি। পাকিস্তানকে ম্য়াচে ফেরানোর আপ্রাণ চেষ্টা চালান সাউদ শাকিল। দলকে ৫২ রান দেন তিনি। তা না হলে ২৭০ রানও তুলতে পারত না পাকিস্তান। ২৭১ রানের লক্ষ্য নিয়ে শুরু হয় প্রোটিয়াদের ইনিংস। শুধু পাকিস্তান নয়, ‘চোকার্স’ তাকমার বিরুদ্ধেও লড়াই করতে নেমেছিল প্রোটিয়া। শেষ পর্যন্ত ১৮ বলে ৫ রানের দরকার ছিল ডি ককদের। আর শেষ উইকেট তোলার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছিল পাকিস্তান। শেষ হাসি হাসল দক্ষিণ আফ্রিকাই।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours