মুক্তি সংঘ ড্রাগন চাষ কয়েক মাইল জায়গা নিয়ে নিয়ে...



নন্দকুমারপুর অঞ্চলের মুক্তি সংঘের প্রায় কয়েক মাইল জুড়ে চাষ হচ্ছে ড্রাগন চাষ। এই চাষের জন্য ওই গ্রামের প্রায় আড়াইশো জন মহিলা দেখভাল করছেন। তারা হলেন বিভিন্ন সম্প্রদায় মানুষ। সবাই কিন্তু গ্রাম্য বধূ। এই বধুদের মুখে আমরা শুনে নেব তারা কি বলছেন....।
তারা বলছেন এই মুক্তির সংঘের কর্ণধার শংকর হালদার মহাশয় অনুপ্রেরণায় আজ আমরা দুবেলা দুমুঠো অন্য জোগাড় করতে পারছি। এবং আমাদের স্বামীদের ভিন রাজ্যে যেতে হচ্ছে না। ড্রাগন চাষ করে বহু লাভ বান হচ্ছেন মুক্তি সংঘ। এই ফল খুবই মূল্যবান এবং বিদেশে বেশি দামে বিক্রয় হয়। এই ফল বছরে তিনবার ফলন দেয়। মাটিতে কোনরকম ফসল হয় না কোন গাছ জন্মায় না সেই মাটিতে একমাত্র ড্রাগন চাষ হয়ে থাকে। ড্রাগন ফল খুবই সুস্বাদু এবং অনেক রোগ প্রতিরোধ করে। গ্রাম বাংলার সমস্ত বধূরা এসে অংশগ্রহণ করে। সবাইয়ের সংসার স্বাচ্ছন্দে চলে যাচ্ছে। মুক্তি সংঘের কর্ণধার শংকর হালদার মহাশয় কি বললেন তা শুনে নেওয়া যাক....।
তিনি ওই একই কথা বললেন অনেক বার ল্যাবরেটরীতে চেষ্টা করে সাফল্য অর্জন করেছি যে, একমাত্র লবণাক্ত মাটিতে যেখানে কোন চাষবাস হয় না সেই মাটিতে একমাত্র এই ড্রাগন চাষ সম্ভব হয়েছে। যার দ্বারা গ্রামের আড়াইশো থেকে 300 মহিলা এই চাষে অংশগ্রহণ করে থাকে। এই চাষ করে তারা সমস্ত কিছু বিক্রয় করে লাভ ও অর্জন করে তার থেকে যা বেনিফিট হয় ওই টাকাওদেরকে দেওয়া হয়।
এইভাবে চলছে ড্রাগন চাষের লাভজনক ব্যবসা।


স্টাফ রিপোর্টার মুন্না সরদার
Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours