প্রসঙ্গত, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথমবর্ষের ওই পড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ক্রমেই ঘনাচ্ছে রহস্য। বাড়ছে জট। মেইন হস্টেলের তিন তলার ব্যালকনি থেকে তাকে ঠেলে ফেলে দেওয়া হয়েছে, নাকি নিজেই পড়ে গিয়েছে, নাকি ঝাঁপ দিয়েছে তা নিয়ে রয়েছে ধোঁয়াশা।
কলকাতা: যাদবপুর বিশ্ববিদ্য়ালয়ের (Jadavpur University) প্রথমবর্ষের পড়ুয়ার মৃত্যুর তদন্ত যতই এগোচ্ছে ততই সামনে আসছে বিভিন্ন তথ্য। আহত অবস্থায় ওই ছাত্রকে মেইন হস্টেল থেকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল বলে আগেই খবর মিলেছিল। সেই ট্যাক্সির চালককে ইতিমধ্যেই জিজ্ঞাসাবাদে করেছে পুলিশ। সেই রাতের অভিজ্ঞতা টিভি-৯ বাংলাকে শেয়ার করেছেন ওই ট্যাক্সি চালক। তিনি স্পষ্ট বলছেন, সেদিন তাঁর কাছে প্রায় ১০ থেকে ১৫ জন ছাত্রের একটা দল আসে। বলে এমার্জেন্সি আছে। দ্রুত যেতে হবে। সে কথা শুনেই তিনি ট্যাক্সি নিয়ে ছুটে যান।
বলছেন, “আমি রাত ১০টার পর ওখানে যাই। আমার গাড়িতে যখন ছেলেটাকে তোলা হয় তখন ওর গায়ে কোনও জামা-কাপড় ছিল না। মুখে মাথায় রক্ত লেগেছিল। ছেলেটাকে গাড়ির পিছনে তোলা হয়। ও ছাড়াও গাড়িতে আরও তিন থেকে চারজন ছিল।” তিনি এও জানাচ্ছেন, যখন গাড়িতে ছেলেটাকে তোলা হয় তখন ওই জায়গায় অনেক লোকজন ছিল। তাঁর গাড়ির পিছন পিছনেও অনেক ছাত্র যাচ্ছিল। গাড়ির পিছনেও কিছুজন আবার ছুটছিল।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours