পথ দুর্ঘটনায় একরত্তির মৃত্যুর পর বেহালাজুড়ে প্রশাসনিক তৎপরতা তুঙ্গে। রাস্তায় রাস্তায় বেড়েছে ট্র্যাফিক পুলিশের সংখ্য়া, বেড়েছে নজরদারি। ঘটনার ২৪ ঘণ্টা পর জেলাগুলিতে প্রশাসনিক তৎপরতা কী বেড়েছে? সন্তাদের নিরাপত্তা নিয়ে কী বলছেন অভিভাবকরা?

Traffic Police: বেহালায় শিশুমৃত্যুর পর কলকাতায় বেড়েছে ট্র্যাফিকের নজরদারি, কী অবস্থা গোটা বাংলার? কী বলছে পড়ুয়ারা?কী বলছে পড়ুয়ারা?

কলকাতা: বেহালার (Behala) একরত্তির অকাল মৃত্যু। মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনায় পুলিশ প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে উঠছে বিস্তর প্রশ্ন। চাপে পড়ে লালবাজারের নির্দেশে রাস্তায় রাতারাতি বদলে গিয়েছে ট্র্যাফিক পুলিশের (Traffic Police) গতিবিধি। এটা তো কলকাতার ছবি। কিন্তু, রাজ্যের বাকি জেলায় কী হাল? সেখানে কতটা নিরাপদে রয়েছে খুদের দল। খোঁজ নিল টিভি-৯ বাংলা। 


বারাসতের ব্যস্ততম টাকি রোডের উপরেই রয়েছে পূর্ব বারসত আদর্শ বিদ্যাপীঠ। পথচলতি মানুষ থেকে স্কুল পড়ুয়াদের পাশ দিয়ে ছুটছে বাস, লড়ি। এই স্কুলে রয়েছে প্রায় ২ হাজারের বেশি পড়ুয়া। কিন্তু, রাস্তার ধারে স্কুল থাকায় সর্বদাই পড়ুয়াদের নিয়ে চিন্তায় থাকেন অভিভাবকেরা। ভয়ে রয়েছে পড়ুয়ারাও। স্কুলের ছাত্র সন্দীপ বিশ্বাস বলছে, যেভাবে দ্রুতগতিতে গাড়িগুলো এখান দিয়ে যায় তাতে ভয় লাগে খুব। হাত দেখালেও অনেক সময় থামতে চায় না। স্কুল কর্তৃপক্ষের অভিযোগ, স্কুলের সামনে স্পিড ব্রেকার দেওয়ার আবেদন করেও কোনও লাভ হয়নি। প্রধান শিক্ষক সমীর আচার্য বলছেন, অনেকবার স্পিড ব্রেকারের আবেদন করেছি। কিন্তু, প্রশাসনের তরফে এখনও বসানো হয়নি। 
Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours