এবারের একুশে জুলাইয়ের সমাবেশে রেকর্ড ভিড় উপচে পড়বে বলে আশাবাদী অভিষেক। বলছেন, 'একুশে জুলাইয়ের রেকর্ড প্রতি বছর ভাঙে।'
অতীতের সব রেকর্ড ছাপিয়ে যাবে এবারের একুশের জুলাইয়ের ভিড়, প্রত্যয়ী অভিষেকঅভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়
কলকাতা: রাত পোহালেই একুশে জুলাই। তৃণমূলের মেগা সমাবেশ। তার আগে দলের শীর্ষ নেতৃত্বের ব্যস্ততা তুঙ্গে। বিকেলে একুশে জুলাইয়ের সভামঞ্চের প্রস্তুতি ঘুরে দেখেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আর সন্ধেয় ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্রে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। দূরবর্তী জেলা থেকে দলের কর্মী ও সমর্থকরা ইতিমধ্যেই পৌঁছে গিয়েছেন শহরে। তাঁদের থাকার জন্য বন্দোবস্ত করা হয়েছে ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্রে। সেখানে গিয়ে দলের জেলার নেতা-কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে দেখা করতে যান অভিষেক। পরে সেখান থেকে চলে যান একুশে জুলাইয়ের সভাস্থলে। সেখানেও শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখেন তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড।
এবারের একুশে জুলাইয়ের সমাবেশে রেকর্ড ভিড় উপচে পড়বে বলে আশাবাদী অভিষেক। বলছেন, ‘একুশে জুলাইয়ের রেকর্ড প্রতি বছর ভাঙে। ২০২৩ সালের কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে বাড়তি উৎসাহ, উদ্দীপনা রয়েছে। আমি মনে করি এবছর একুশে জুলাইয়ের সমাবেশ সর্বকালীন রেকর্ড ছাপিয়ে যাবে।’ একইসঙ্গে তোপ দাগেন বিরোধীদেরও। বলছেন, ‘আমরা ভেঙে দাও, গুড়িয়ে দাও-এর রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না। আমরা বুলডোজার গড়ার জন্য তৈরি করি, আর বিজেপি ভাঙার জন্য তৈরি করে। আমরা সাজিয়ে দেওয়া, নতুন করে তৈরি করে দেওয়ার রাজনীতিতে বিশ্বাস করি।’
একুশে জুলাইয়ের আগের সন্ধেয় শহরের এ-প্রান্ত থেকে ও-প্রান্ত ছুটে বেরালেন অভিষেক। ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্রের শিবিরে দলীয় কর্মী ও সমর্থকদের সঙ্গে দেখা করার পর সোজা পৌঁছে যান একুশে জুলাইয়ের সভাস্থলে। মূল মঞ্চে উঠে সেখানকার প্রস্তুতি খতিয়ে দেখেন। কিছুক্ষণ সেখানে কাটিয়ে তারপর অভিষেক পৌঁছে যান সেন্ট্রাল পার্কে। সেখানেও দলের কর্মী-সমর্থকদের রাত্রিবাসের জন্য একটি ক্যাম্প তৈরি হয়েছে।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours