একসময় ছিল না মাথা গোঁজার ছাদ, সেই মনোজই এখন প্রতিমাসে কিনতে পারেন দু-দুটো বাড়ি! কীভাবে পাল্টাল জীবন?
ঠিক কত বাড়ি ভেঙেছে মুর্শিদাবাদ, সামনে এল সংখ্যাটা
জানালা দিয়ে ঢুকে ব্লেড দিয়ে কাপড় কেটে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগ
ক্ষতি হবে ১৩ হাজার কোটির! এবার ‘সন্ত্রাসে মদত জোগানোর’ ঠেলা বুঝবে পাকিস্তান, মোক্ষম জবাব ভারতের
এবার জম্মু-কাশ্মীরে সেনা নার্সিং কলেজের ওয়েবসাইট হ্যাক করল পাকিস্তানের হ্যাকাররা
১৫ থেকে ২১ জুন পর্যন্ত মনোনয়ন গ্রহণ কেন্দ্রে কী হয়েছিল, তা জানতে ওই কয়েকদিনের সিসিটিভি ফুটেজ সংরক্ষণ করার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা।
Calcutta High Court: তৃণমূলের প্রতীক পাওয়া প্রার্থী হয়ে গেলেন নির্দল! CCTV ফুটেজ সংরক্ষণের নির্দেশ হাইকোর্টেরবিচারপতি অমৃতা সিনহা
কলকাতা: তৃণমূলের হয়ে মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন। জমা দিয়েছিলেন তৃণমূলের প্রতীকও। কিন্তু বিডিও অফিস থেকে বাড়ি ফেরার পর জানতে পারেন তৃণমূলের টিকিটে লড়া হচ্ছে না তাঁর। আরও এক প্রার্থী নাকি তাঁর আগেই তৃণমূলের প্রতীক জমা দিয়েছেন। এমন অভিযোগ নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন হুগলির বলাগড়ের ডুমুরদহ নিত্যানন্দপুর-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রার্থী সৌমেন ফুষ্টি। এই মামলায় সংশ্লিষ্ট বিডিও অফিসের সিসিটিভি ফুটেজ সংরক্ষণ করার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। নির্বাচনের পরে ইলেকশন পিটিশন ফাইল করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।
জানা গিয়েছে, গত ১৫ জুন ওই প্রার্থী মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন। ২০ জুন জমা দিয়েছিলেন তৃণমূলের প্রতীক। ওইদিনই ছিল মনোনয়ন প্রত্যাহার ও প্রতীক জমা দেওয়ার শেষ দিন। তিনিই যে তৃণমূলের প্রার্থী, সেটা জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল বিডিও অফিসের তরফে। পরে তিনি বাড়ি ফিরে যাওয়ার পর ফোন যায় তাঁর কাছে। জানানো হয় সুরজিৎ ঘোষ নামে আর এক প্রার্থীও তৃণমূলের প্রতীক জমা দিয়েছেন সৌমেন বাবুর আগেই।
১৫ থেকে ২১ জুন পর্যন্ত মনোনয়ন গ্রহণ কেন্দ্রে কী হয়েছিল, তা জানতে ওই কয়েকদিনের সিসিটিভি ফুটেজ সংরক্ষণ করার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। মামলাকারীর দাবি, আইন অনুযায়ী দল চাইলে একসঙ্গে দুজনকে প্রতীক দিতে পারে। তবে, কে আগে দিচ্ছে সেটা দেখা হয়। এ ক্ষেত্রে প্রশাসন ক্ষমতার অপব্যবহার করে এমনটা ঘটিয়েছে বলে অভিযোগ করেন আইনজীবী ফিরদৌস শামীম।
বলাগড় ব্লকের বিডিও-র বিরুদ্ধে যাতে নিরপেক্ষ সংস্থাকে দিয়ে তদন্ত করানো হয়, সেই আবেদনও জানানো হয়েছে। মামলাকারীর দাবি, শাসক দলের তরফেই তাঁক ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার অনুমতি দেওয়া হোক।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours