দুধকুমার ধাড়ার আসনে যিনি দলীয় প্রতীক পেয়ে প্রার্থী হয়েছেন, তিনিও সিঙ্গুর জমি আন্দোলনেরই অন্যতম আরেক মুখ তথা হুগলি জেলা পরিষদের বিদায়ী কর্মাধ্যক্ষ মানিক দাস। কিন্তু দুধকুমারের দাবি, দুর্নীতির অভিযোগ এই মানিক দাসকে থাকায় কারণে জেলা পরিষদের টিকিট দেয়নি দল।

Panchayat Elections 2023: 'এখন আমি কী করব আপনিই বলুন', মুখ্যমন্ত্রীকে খোলা চিঠি সিঙ্গুরের কৃষক নেতারতৃণমূল নেতা দুধকুমার ধাড়া।
সিঙ্গুর: দলীয় প্রতীক না পেয়ে আক্ষেপের সুর সিঙ্গুর আন্দোলনের অন্যতম মুখ দুধকুমার ধাড়ার গলায়। সিঙ্গুর (Singur) পঞ্চায়েত সমিতির ৩ নম্বর আসনে দলীয় তালিকায় নাম ছিল দুধকুমার ধারার। সেই মত মনোনয়নও জমা দিয়েছিলেন তিনি। অভিযোগ, এরপর দেখলেন দলের প্রতীকই পাননি তিনি। এ নিয়ে দুধকুমারের গলায় যেমন আক্ষেপের সুর, তেমনই জেলা ও রাজ্য নেতৃত্বের ভূমিকায় প্রশ্নও তুলেছেন তিনি। এ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে সোশ্যাল মিডিয়ায় খোলা চিঠিও খেলেন সিঙ্গুর কৃষক নেতা।


দুধকুমার ধাড়ার আসনে যিনি দলীয় প্রতীক পেয়ে প্রার্থী হয়েছেন, তিনিও সিঙ্গুর জমি আন্দোলনেরই অন্যতম আরেক মুখ তথা হুগলি জেলা পরিষদের বিদায়ী কর্মাধ্যক্ষ মানিক দাস। কিন্তু দুধকুমারের দাবি, দুর্নীতির অভিযোগ এই মানিক দাসকে থাকায় কারণে জেলা পরিষদের টিকিট দেয়নি দল। অথচ পঞ্চায়েত সমিতির টিকিট পেয়েছেন। দুধকুমার তাঁর খোলা চিঠিতে প্রশ্ন রেখেছেন, ২০০৩ সাল থেকে নিষ্ঠার সঙ্গে দীর্ঘদিন দলের কাজ করার পরও কেন তিনি টিকিট পেলেন না? দুধকুমারের এই পোস্ট নিয়ে জোর শোরগোল বিভিন্ন মহলে।

ফেসবুকে দুধকুমার ধাড়া লেখেন, ‘এই নির্বাচনে আমাকে বেড়াবেড়ী পিএস ৩ আসনে দলীয় প্রার্থী হিসাবে মনোনয়ন দেওয়ার জন্য নাম দেওয়া হয়। সেই মতো নমিনেশন জমা দিই। কিন্তু জানতে পারলাম আমাকে প্রার্থী করা হচ্ছে না। কারণ জানতে বেচারাম মান্নার কাছে যাই। আমার অপরাধ কী জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমার কোনও অপরাধ নেই’।’ দুধকুমারের দাবি, এই ঘটনায় মানসিক যন্ত্রণায় দীর্ণ তিনি। পোস্টের শেষ লাইনে লিখেছেন, ‘এত বড় অপমান সহ্য করতে পারছি না’।
Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours