বৃহস্পতিবারের বিকেল। আচমকাই এক পোস্ট ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। যে পোস্টে ইউটিউবার ঝিলাম গুপ্তের ছবি দিয়ে লেখা 'চলে গেলেন ঝিলাম গুপ্ত'।
Jhilam Gupta: 'চলে গেলেন ঝিলাম গুপ্ত', আঁতকে উঠলেন সকলে, প্রশ্ন, 'এ ও সম্ভব?'ঝিলম গুপ্ত।
বৃহস্পতিবারের বিকেল। আচমকাই এক পোস্ট ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। যে পোস্টে ইউটিউবার ঝিলাম গুপ্তের ছবি দিয়ে লেখা ‘চলে গেলেন ঝিলাম গুপ্ত’। পাশে ঝিলামের ছবি। সোশ্যাল মিডিয়ায় হইহই..তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই জলের মতো পরিষ্কার হল সবটা। এ আদপে ‘রসিকতা’। বড় অক্ষরে ‘চলে গেলেন ঝিলম গুপ্ত’ লেখা আর এর পরেই একেবারে নীচে ছোট্ট করে লেখা, “রোস্ট ভিডিয়ো বানানোর জন্য বাংলা সিরিয়াল দেখতে।” কে করেছে এমন রসিকতা জানেন? ঝিলম নিজেই বানিয়েছেন এ হেন মিম। মানুষকে খানিক চমকে দিতেই তাঁর এই প্রয়াস। তবে তা মনেও ভালভাবে নেননি সাধারণ। এইভাবে কী করে কেউ রসিকতা করতে পারেন? প্রশ্ন তুলেছেন তাঁরা। একজন লিখেছেন, “এসব কী? ভয় পেয়ে গেলাম তো…”! আর একজন লিখেছেন, “এই সব মানুষের নিয়ে। নিজেকে নিয়ে এই সব জোকস! এও কি সম্ভব?”
সামাজিক মাধ্যমে জনপ্রিয় ইউটিউবারদের মধ্যে ঝিলাম অন্যতম। তাঁর মজার কনটেন্ট সকলের ভীষণ প্রিয়। ফেসবুক স্ক্রোল করলে বেরিয়ে আসে ঝিলমের ভিডিয়ো। নানা বিষয়ে নানা ধরনের বক্তব্যে ভরা থাকে সেই সব ভিডিয়ো। সরস্বতী পুজো স্পেশ্যাল, সাম্প্রতিককালের আমরোলা থেকে চিড়িয়াখানার শিম্পাঞ্জি… সাবলীলভাবে, জড়তাবিহীনভাবে কথা বলে চলেন ঝিলম। এ নিয়ে আগে টিভিনাইন বাংলাকে দেওউয়া সাক্ষাৎকারে ঝিলম বলেন, “আমি ক্যামেরা ফেস করতে ভয় পেতাম। গ্রুপ ফটোতেও থাকতাম না। পালিয়ে যেতাম। ভাবতাম, আমাকে দেখতে খারাপ। এটা- সেটা মনে হত। এই ধরনের অনেক কথাই আমি শুনেছিলাম ছোট থেকে। তাই ইমোশনগুলো ভিতরে রয়ে গিয়েছে। করোনার সময়, মূলত লকডাউনে সকলকে দেখলাম নাচ-গান পোস্ট করছে। আমি তো নাচও পারি না, গানও পারি না। কথা বলা শুরু করলাম নানা বিষয়ে। মানুষের ভাল লাগল…”।ভাললাগা জারি এখনও। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনিই ট্রেন্ডিং। দর্শকের ভালবাসার সব সময় সঙ্গে থাকে তাঁর।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours