‘অমিত শাহকে কন্ট্রোল করুন’, সরাসরি প্রধানমন্ত্রীকে বললেন মমতা
সুপ্রিম কোর্টের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি হচ্ছেন বিআর গভাই, কতদিন মেয়াদ তাঁর?
ইউনূসের সঙ্গে গোপনে বৈঠক করছেন করুন, তবে আপনাদের প্ল্যানিংটা ঠিক কী?’, মমতার নিশানায় কেন্দ্র
উল্লেখ্য, মুর্শিদাবাদের ধুলিয়ানে হরগোবিন্দ দাস ও চন্দন দাসকে খুনের ঘটনায় মঙ্গলবাই সিট গঠন হয়েছিল। সিআইডি (CID), এসটিএফ (STF) -এর অফিসারদের নিয়ে সিট অর্থাৎ বিশেষ তদন্তকারী দল গঠিত হয়েছিল।
এটা একেবারেই কাম্য নয়’, ওয়াকফ ঘিরে বাংলার অশান্তিতে উদ্বেগ প্রকাশ প্রধান বিচারপতির
মেয়র হওয়ার কথা নিজেও টুইট করে জানিয়েছেন হোথি। তিনি লিখেছেন, “লোদি শহরের ১১৭ তম মেয়র হিসাবে শপথ নিয়ে আমি সম্মানিত।”
আমেরিকার নর্থ ক্যালিফোর্নিয়ার লোদি শহরের মেয়র নির্বাচিত হলেন মিকে হোথি। মিকে ভারতীয় বংশোদ্ভূত। তাঁর বাবা-মা ভারত থেকে আমেরিকায় গিয়ে থাকতে শুরু করেন। মিকে নিজেও শিখ। এই প্রথম ক্যালিফোর্নিয়ার কোনও শহরের মেয়র হলেন এক জন শিখ। মিকে মেয়র হওয়ায় নতুন রেকর্ডও তৈরি হল সে দেশে। হোথিকে মেয়র হিসাবে মনোনীত করেছিলেন সে শহরের নবনির্বাচিত কাউন্সিলওম্যান লিসা ক্রেগ। তিনি নভেম্বরে নির্বাচনে জিতেছিলেন। বুধবারের বৈঠকে তিনি ভাইস মেয়র হিসাবে নির্বাচিত হয়েছেন। এর আগে ওই শহরের মেয়র ছিলেন চ্যান্ডলার। তাঁর অধীনে সহ মেয়র হিসাবে কাজ করেছেন মিকে। এ বার তিনি মেয়র হলেন ওই শহরের।
মেয়র হওয়ার কথা নিজেও টুইট করে জানিয়েছেন হোথি। তিনি লিখেছেন, “লোদি শহরের ১১৭ তম মেয়র হিসাবে শপথ নিয়ে আমি সম্মানিত।” স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুসারে, মিকে হোথির বাবা-মা ওই শহরের আর্মস্ট্রং রোডে শিখ মন্দির স্থাপনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিলেন। লোদি শহরের ব্যাপারে বলতে গিয়ে মিকে বলেছেন, “প্রত্যেকে লোদি শহরে এসেছে। কারণ তাঁরা বুঝেছে এটা খুব নিরিবিলি এক পরিবার কেন্দ্রিক শহর। খুবব নিরাপদ। এখানকার শিক্ষা, লোকজন, সংস্কৃতি, মূল্যবোধ এবং বাসিন্দাদের পরিশ্রম করার ইচ্ছা শহরকে সুন্দর করে তুলেছে। মেয়র হিসাবে এই শহরবাসীর প্রতিনিধি হতে পেরে আমি খুব গর্ব অনুভব করছি।”
মিকে হোথি ২০০৮ সালে টোকে হাই স্কুল থেকে স্নাতক হন। তবে আমেরিকার বেড়ে ওঠার সময় বেশ কিছু অসুবিধার সামনে পড়তে হয়েছে বলে জানিয়েছেন হোথি। বিশেষত ৯/১১ হামলার পরবর্তী সময়ে। সে সময় মুসলিম এবং শিখদের হেনস্থার শিকার হতে হয়েছিল বলে জানিয়েছেন তিনি। কিন্তু সে সবকে পিছনে ফেলে আমেরিকার এই ছোট্ট শহরে নিজেদের পরিচিতি গড়ে তুলতে পেরে লোথি পরিবার যে খুশি সে কথা গোপন করেননি।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours