অ্যালোভেরা গাছ থেকে জেল ভেঙে নিয়ে চুলের গোড়ায় লাগিয়ে রাখুন। এই জেল তেতো। এতে খুশকি থেকে সংক্রমণ সবই তাড়ানো সম্ভব
খুশকির সমস্যা সবচাইতে বেশি হয় শীতেই। তবে এইবার শীত পড়তে না পড়তেই জাঁকিয়ে বসেছে এই খুশকির সমস্যা। যাঁদের ত্বক তৈলাক্ত প্রকৃতির তাঁদের খুশকির সমস্যা সবচাইতে বেশি হলেও এই সময় খুশকির সমস্যা সকলেরই হয়। খুশকিতে নাজেহাল হয়ে অনেকেই বাজারচলতি নানা শ্যাম্পু ব্যবহার করেন। তবে সেই শ্যাম্পু ব্যবহার করলেই যে ফল পাওয়া যায় এরকমটা একেবারেই নয়। ২ দিন ঠিক থাকলে তিন দিনের দিন থেকে আবার শুরু হয় সমস্যা। খুশকির সমস্যা হলে ত্বকও শুষ্ক হয়ে যায়। সেই সঙ্গে চুলও বেশি পড়ে। অল্পেই চুল চিটচিটে হয়ে যায়। আর খুশকির সমস্যা হলে চুলে অন্য কোনও ট্রিটমেন্টও করা যায় না। আর তাই খুশকির সমস্যা হলে ফিরে যান আদিম সেই পন্থাতেই।
অ্যাপেল সিডার ভিনিগার- খুশকির সমস্যায় খুব ভাল কাজ করে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার। বড় ৩ চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারের সঙ্গে মিশিয়ে নিন হাফ চামচ জল। এবার তা মাথায় লাগিয়ে রাখুন ৩০ মিনিট। মাথায় তা শুকিয়ে গেলে তারপর শ্যাম্পু করে ধুয়ে নিন।
লেবু আর আদার রস- লেবু অআর আদার রস একসঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে তা মাথায় লাগিয়ে নিন। এরপর শুকিয়ে গেলে শ্যাম্পু করে নিন।
বেকিং সোডার সঙ্গে সামান্য জল মিশিয়ে মাথার গেড়ায় লাগিয়ে রাখুন। শুকনো হয়ে গেলে তা জল দিয়ে ধুয়ে নিন। সপ্তাহে অন্তত তিনদিন এই টোটকা ব্যবহার করতেই পারেন।
টকদই ভাল করে ফেটিয়ে নিন। এবার তা চুলের গোড়ায় লাগিয়ে রাখুন অন্তত ১৫ মিনিট রাখতেই হবে। এরপর মাথা শুকিয়ে গেলে ভাল করে শ্যাম্পু করে ধুয়ে নিন।
খুশকি সারাতে খুব ভাল কাজ করে টি ট্রি অয়েলও। চুলের গোড়ায় লাগিয়ে রাখুন কয়েক ফোঁটা। এরপর তা শুকিয়ে গেলে ভাল করে শ্যাম্পু করে নিন। এতেও খুশকি দূর হয়ে যায়।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours