রায়গড়ের হরিহরেশ্বর বিচে অস্ত্র-বিস্ফোরক ভর্তি নৌকা নিয়ে রহস্য। ওমান থেকে আসা নৌকায় ৩টি একে ৪৭ রাইফেল, প্রায় ৩০০ রাউন্ড গুলি। যা দেখেই ফেরে মুম্বই হামলার আতঙ্ক। যদিও কার্যত নাশকতার ছক খারিজ করে দাবি মহারাষ্ট্রের উপ মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবীশের দাবি ‘দুর্যোগের মধ্যে পড়ে সমুদ্রে খারাপ হয়ে গিয়েছিল ওমান থেকে আসা নৌকা, মাঝ সমুদ্রে খারাপ হয়ে যায় নৌকার ইঞ্জিন, নাবিকদের উদ্ধার করে কোরিয়ার নৌকা, জোয়ারের টানে ভাঙাচোরা অবস্থায় কোঙ্কনের সমুদ্রসৈকতে চলে আসে ওমানের নৌকাটিকে'।
‘অস্ট্রেলিয়ার এক মহিলার নামে নথিভুক্ত নৌকা, ক্যাপ্টেন ছিলেন তাঁরই স্বামী’, রায়গড়ে রহস্যময় অস্ত্র-ভর্তি নৌকা উদ্ধারের পরই হরিহরেশ্বর যায় মহারাষ্ট্র এটিএস।
যদিও এভাবে নৌকার খোঁজ ও তা থেকে অস্ত্র উদ্ধার হওয়ার জেরে নাশকতার আশঙ্কা একেবারে উড়িয়ে না দিয়ে সবদিক খতিয়ে দেখার কাজ শুরু করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, জন্মাষ্টমীর উৎসবের প্রাক্কালে এভাবে অস্ত্র উদ্ধার ঘিরে বেশ চাঞ্চল্য ছড়ায়। যে জায়গায় নৌকাটি খঁউজে পাওয়া গিয়েছে তা মুম্বই থেকে ২০০ কিলোমিটার মতো দূরে।
প্রসঙ্গত, গত ফেব্রুয়ারি মাসে মুম্বই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবৈধভাবে প্রবেশের চেষ্টা করায় অজ্ঞাত পরিচয় এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে সিআইএসএফ (CISF)। রানওয়ের দিকে যাওয়ার সময় আটকায় সিআইএসএফ। ধৃত ব্যক্তিকে পুলিশের হাতে তুলে দেয় সিআইএসএফ।
এদিকে, চুঁচুড়া থানা এলাকায় প্রচুর আগ্নেয়াস্ত্র,গুলি, বিস্ফোরক উদ্ধার হয়। গ্রেফতার করা হয় ৮ জন দুষ্কৃতী। ইমামবাড়া হাসপাতালে দুষ্কৃতীকে খুনের চেষ্টার পর থেকেই তল্লাশিতে ব্যস্ত পুলিশ। সেই তল্লাশিতে উদ্ধার নাইন এমএম, পাইপ গান, ২০৭ রাউন্ড কার্তুজ, ২ কেজি বিস্ফোরক।
সাইবার-জালিয়াতির (cyber fraud) অভিযোগ প্রমাণে এবার অস্ত্র অঙ্ক (mathematics)। গাণিতিক পদ্ধতি ব্যবহার করে সাইবার ও ব্য়াঙ্ক প্রতারণার অভিযোগ প্রমাণ করতে মরিয়া সরকারি কৌঁসুলি (public prosecutor)। নির্দিষ্ট করে বললে ‘ন্যাট’ও ‘লুন অ্যালগরিদম’-র সূত্র কাজে লাগিয়েই মামলার মোড় ঘোরান ।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours