রাজ্যসভার মহাসচিবের সর্বশেষ আদেশ অনুসারে, সংসদ সদস্যরা কোনও ধরনা অথবা ধর্মঘটের জন্য সংসদ এবং এর আশেপাশের এলাকা ব্যবহার করতে পারবেন না। চিঠির শেষে সংসদের সদস্যদের সহযোগিতা ছেয়েছেন মোদী। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে এটা প্রথম নয়। স্পিকারের সচিবালয় থেকে এই নোটিশ প্রত্যেক সেশনের আগে দেওয়া হয়।
লোকসভার বাদল অধিবেশনের আগে, একটি নির্দেশ জারি করা হয়েছে। অসংসদীয় শব্দের নতুন তালিকার পরে সর্বশেষ আদেশে বলা হয়েছে যে সংসদে কোনও ধরনার অনুমতি দেওয়া হবে না।
সভার মহাসচিব পিসি মোদির সর্বশেষ আদেশটি টুইটারে শেয়ার করে এআইসিসি সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশ লিখেছেন, "বিশ্বগুরুর সর্বশেষ সালভো — ধ(এইচ)রনা মানা হ্যায়!"
মহাসচিবের সর্বশেষ আদেশ অনুসারে, সংসদ সদস্যরা কোনও ধরনা অথবা ধর্মঘটের জন্য সংসদ এবং এর আশেপাশের এলাকা ব্যবহার করতে পারবেন না।
পিসি মোদির আদেশে বলা হয়েছে, "সদস্যরা কোনও বিক্ষোভ, ধর্মঘট, অনশন অথবা কোনও ধর্মীয় অনুষ্ঠান করার উদ্দেশ্যে সংসদ ভবনের আশেপাশের এলাকা ব্যবহার করতে পারবেন না।"
চিঠির শেষে সংসদের সদস্যদের সহযোগিতা ছেয়েছেন মোদী। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে এটা প্রথম নয়। স্পিকারের সচিবালয় থেকে এই নোটিশ প্রত্যেক সেশনের আগে দেওয়া হয়।
অন্যদিকে, লোকসভা সচিবালয় বুধবার সংসদের বাদল অধিবেশনের আগে একটি পুস্তিকা প্রকাশ করেছে। সেখানে এমন শব্দগুলি তালিকাভুক্ত করেছে যা এখন দুটি হাউসে 'অসংসদীয়' বলে বিবেচিত হবে।
পুস্তিকা অনুসারে, 'জুমলাজীবী', 'বাল বুদ্ধি', 'কোভিড স্প্রেডার' এবং 'স্নুপগেট'-এর মত শব্দ 'অসংসদীয়' বলা হয়েছে। এর পাশাপাশি সাধারণভাবে ব্যবহৃত 'লজ্জিত', 'অ্যাবিউসড', 'প্রতারিত', 'দুর্নীতিগ্রস্ত', 'নাটক', 'ভন্ডামি' এবং 'অযোগ্য' লোকসভা এবং রাজ্যসভা উভয় ক্ষেত্রেই অসংসদীয় বলা হয়েছে।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours