নদীয়ার কুপার্স ক্যাম্প পৌরসভার 6 নম্বর ওয়ার্ডের ঘটনা। প্রায় 5 বছর আগে কুপার্স ক্যাম্প 7 নম্বর ওয়ার্ডের যুবতী সমা হালদার এর সঙ্গে বিয়ে হয় ওই পৌরসভার 6 নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা তথা ভাইস-চেয়ারম্যান দিলীপ দাস এর ভাইপো চিরঞ্জিত দাস এর সঙ্গে। বিয়ের পর সুখেই দিন কাটছিল ওই গৃহবধূর। জোক কিছুদিন পর ওই গৃহবধূর দাদা বিজেপিতে যোগদান করে। এর পরেই রাজনৈতিক হিংসার কারণে আক্রোশ বেড়ে যায়। গৃহবধূর পরিবারের অভিযোগ, এরপর থেকেই শারীরিক এবং মানসিক নির্যাতন করতে থাকে ওই যুবতীকে।
কয়েক মাস আগে বাড়ি থেকে বের করে দেয় ওই গৃহবধূকে। এরপরই গৃহবধূর পরিবারের তরফ থেকে রানাঘাট থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়। অভিযোগের ভিত্তিতে জামিনে মুক্তি পায় অভিযুক্তরা। এরপরেও একাধিকবার হুমকি দেওয়া হয় মেরে ফেলার। শুধু তাই নয় ওই যুবতী এবং তার পরিবারকে বেধড়ক মারতে থাকে আগ্নেয়াস্ত্র এবং লোহার রড দিয়ে। পালিয়ে প্রাণে বাঁচেন যুবতী এবং তার পরিবার। গুরুতর জখম অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি ওই গৃহবধূ। সেইসঙ্গে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয় চিরঞ্জিত দাস এর পরিবারের তরফ থেকে। এই মরবে আবারো একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করে গৃহবধু এবং তার পরিবার। যদিও এই ঘটনার কোনো প্রতিক্রিয়া দিতে চাইনি তৃণমূলের ভাইস চেয়ারম্যান দিলীপ দাস। ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours