ঠিক কী অভিযোগ হেডস্যারের বিরুদ্ধে (Molestation)?
ছাত্রীরা বলছেন বিগত দশ পনেরো দিন ধরেই স্কুলে এই ঘটনা চলছে। বুধবারও অনেক ছাত্রীর অন্তর্বাসই খুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। হেডস্যার বলছেন গরম পড়ে গেছে। তাই লেগিংস বা অন্তর্বাস পরার আর দরকার নেই। বৃহস্পতিবার হাতে অন্তর্বাস নিয়েই স্কুলের সামনে চলে যান অভিভাবকরা। তাঁদের অভিযোগ স্কুলটিতে ছেলে ও মেয়েরা একসঙ্গে পড়াশোনা করে। সেখানে কেন প্রধান শিক্ষক ছাত্রীদের সঙ্গে এই আচরণ করবেন। ছাত্রীদের গরম লাগছে কি ঠান্ডা তা তো তাঁর বোঝার কথা নয়। স্কুল থেকে অবশ্য অভিভাবকদের অভিযোগ উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক এবং ওই স্কুলের অন্যান্য শিক্ষকরা বলেছেন, গরম পড়ে যাওয়ায় ছাত্রীদের লেগিংস খুলতে বলা হয়েছে ঠিকই, তবে অন্তর্বাস খুলে দেওয়ার অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যে। বারাবনির এই গ্রামীণ স্কুলে অভিভাবকদের সঙ্গে বিক্ষোভে সামিল হয়েছেন আশপাশের স্থানীয় বাসিন্দারাও। অবিলম্বে হেড স্যারের পদত্যাগ দাবি করেছেন তাঁরা। এমনকি তাঁর বিরুদ্ধে গ্রামজুড়ে স্বাক্ষর সংগ্রহও করা হয়েছে। স্কুল চত্বর অভিভাবকদের বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠলে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় বারাবনি থানার পুলিশ। তারা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours