জানা গিয়েছে, মির্জা আলি কাবুলে মার্কিন দূতাবাসের কর্মী ছিলেন।একটি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুসারে, ১৯ অগাস্ট, দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার উদ্দেশে এই দম্পতি তাদের পাঁচ সন্তানকে নিয়ে বিমানবন্দরে রওনা দেয়। গন্তব্য ছিল আমেরিকা। বিমানবন্দরে তিলমাত্র জায়গা নেই। শুরু হয় বিমান ধরার প্রতিযোগিতা। এমন সময় তালিবান জল্লাদরা রে রে করে তেড়ে আসে। পাইলট বিমানের দরজা কোনওরকমে বন্ধ করে রানওয়ের ওপর দিয়ে দৌড়তে শুরু করে। সোহেলকে বিমানবন্দরের দেওয়ালের ওপারে থাকা মার্কিন সেনার হাতে তুলে দিয়েছিল। পরিবারে ঠাঁই হয় টেক্সাসে।
সেই ছেলেকে ফিরে পাওয়া যাবে তা ভাবতেই পারছে না দম্পতি। পরিবারে এখন খুশির হাওয়া।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours