সংস্থার তরফ থেকে বলা হয়েছে, 'গত এপ্রিল থেকে জুন- ভারত সাক্ষী ছিল মৃত্যু মিছিলের।
জাতিসঙ্ঘের আর্থ-সামাজিক বিষয়ক দফতরে আন্ডার সেক্রেটারি লিউ জেনহ্যাম জানিয়েছেন, 'করোনা মোকাবিলায় সমন্বয়ের অভাব এবং স্থিতিশীল দৃষ্টিভঙ্গী না থাকলে ভারতে মারাত্মক এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়বে। যার প্রভাব পড়বে ভারতের অর্থবাজারে। নিশ্চিত করতে হবে সবার জন্য টিকা।'
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এই বার্তা যে ভয়াবহ, তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই।
ভারতে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার পাশাপাশি ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। শুক্রবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের বুলেটিন বলছে, গত ২৪ ঘণ্টা (বৃহস্পতিবার ১৩ জানুয়ারি সকাল আটটা থেকে ১৪ জানুয়ারি সকাল আটটা পর্যন্ত) করোনায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন। দু লক্ষ ৬৪ হাজার ২০২জন। বৃহস্পতিবারের তুলনায় ৬.৭ শতাংশ। যা রীতিমতো চিন্তার বিষয়। তবে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনার কামড়ে মৃত্যু হয়েছে ৩১৫জন। তবে তৃতীয় ঢেউয়ে হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা অনেকটাই কম। তবে টিকাকরণের হারও পৌঁছেছে ভালো জায়গায়।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours