পুলিশ জানিয়েছে, বিশেষভাবে সক্ষম ওই নাবালিকাকে তিলজারা উড়ালপুলের নীচে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়।
মঙ্গলবার নাবালিকাকে উদ্ধার করে অলওয়ারের একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু সেখানে রক্তক্ষরণ বন্ধ করতে পারেননি চিকিত্সকেরা। সেখান থেকে জয়পুরের জেএন লোক হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। বুধবার আড়াই ঘণ্টা ধরে অস্ত্রোপচার হয়েছে। সেখানেই চিকিত্সাধীন নির্যাতিতা। তবে তার অবস্থা এখনও সঙ্কটজনক। চিকিত্সকেরা জানিয়েছেন, নাবালিকার শরীরে অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন অঙ্গ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। গোপনাঙ্গ থেকে ধারাল অস্ত্রও উদ্ধার করেছেন চিকিত্সকেরা। নাবালিকার স্বাস্থ্যের প্রতি নজরদারি চলছে বলে জানিয়েছেন ওই হাসপাতালের চিকিত্সক অরবিন্দ শুক্ল।
এই ঘটনায় এখনও অভিযুক্তদের ধরতে সমর্থ হয়নি পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছেন, ঘটনাস্থলের ২৫ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে থাকা ৩০০-র বেশি সিসিটিভি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। রাজস্থানের মহিলা এবং শিশুবিকাশ দফতরের মন্ত্রী মমতা ভূপেশ আশ্বাস দিয়েছেন, অভিযুক্তদের শীঘ্রই গ্রেফতার করা হবে। নাবালিকার পরিবারকে ৬ লক্ষ টাকা দেওয়ার কথাও ঘোষণা করেছেন তিনি। নাবালিকার পরিবারের লোকেরা দিনমজুরের কাজ করেন। ওই নাবালিকার ভাই ও বোন আছে।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours