কোয়াড সামিট ও রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে তিনদিনের মার্কিন সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। কোয়াড বৈঠকে ভারত-প্রশান্তমহাসাগরীয় অঞ্চলের নিরাপত্তার পাশাপাশি ভ্যাকসিন নিয়েও আলোচনা হবে। তার আগেই ভ্যাকসিনের শংসাপত্র নিয়ে সমঝোতা করতে সব দেশকে আহ্বান জানালেন মোদী। এক দেশের টিকা সার্টিফিকেট নিয়ে অন্য দেশে ভ্রমণ করায় অনেক জটিলতা তৈরি হচ্ছে। বিশেষ করে ভারত-ব্রিটেন পর্যটনে ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট নিয়ে জট এখনও কাটেনি। এমন পরিস্থিতিতে বিদেশ যাত্রা অনেক সহজ ও সুলভ করতে পারস্পরিক বোঝাপড়া বাড়ানোর দিকে জোর দিতে বললেন প্রধানমন্ত্রী। মোদী বলেন, করোনা অতিমহামারীর জন্য অর্থনীতি ধাক্কা খেয়েছে। বিশ্ব অর্থনীতিকে ফের চাঙ্গা করে তোলাই এখন লক্ষ্য। এর মধ্যেই এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাওয়ায় সমস্যা তৈরি হলে তা পর্যটনে বড় প্রভাব ফেলবে। করোনা কালে বিদেশ ভ্রমণে প্রধান বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট। এই বিষয়টা নিয়ে রাষ্ট্রনেতাদের আরও গুরুত্ব দিয়ে ভাবা উচিত, পারস্পরিক বোঝাপড়ার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান দরকার। সম্প্রতি ব্রিটেন সরকার পর্যটন নিয়ে তাদের নয়া নীতি নির্ধারণ করেছে। ব্রিটেনের কোভিড নির্দেশিকায় জানানো হয়েছিল, হয়েছিল, ভারত থেকে আগত যাত্রীদের মধ্যে যারা কোভিশিল্ডের দুটি ডোজ নিয়েছেন তাদের বাধ্যতামূলকভাবে ১০ দিনের কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। অতএব কোভিশিল্ড ডোজ প্রাপকরা টিকাপ্রাপ্ত নন এটাই ধরে নেওয়া হবে। গতকাল ফের নয়া নির্দেশিকায় ব্রিটেন সরকার জানিয়েছে, কোভিশিল্ড টিকাকে ছাড়পত্র দেওয়া হবে কিন্তু এই টিকার শংসাপত্র নিয়ে সন্দেহ আছে। কাজেই ভারতীয়রা ব্রিটেনে গেলে তাদের কোয়ারেন্টাইনে থাকতেই হবে। ব্রিটেনের এই নয়া নীতি নিয়ে রীতিমতো বিরক্ত নয়াদিল্লি। কারণ অধিকাংশ ভারতীয়ই এই টিকার ডোজ পেয়েছেন, বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে কোভিশিল্ড টিকাই বেশি দেওয়া হচ্ছে। টিকার শংসাপত্র নিয়ে এই টানাপড়েন দুই দেশের পর্যটনে প্রভাব ফেলবে বলেও মনে করা হচ্ছে।
কোয়াড সামিট ও রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে তিনদিনের মার্কিন সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। কোয়াড বৈঠকে ভারত-প্রশান্তমহাসাগরীয় অঞ্চলের নিরাপত্তার পাশাপাশি ভ্যাকসিন নিয়েও আলোচনা হবে। তার আগেই ভ্যাকসিনের শংসাপত্র নিয়ে সমঝোতা করতে সব দেশকে আহ্বান জানালেন মোদী। এক দেশের টিকা সার্টিফিকেট নিয়ে অন্য দেশে ভ্রমণ করায় অনেক জটিলতা তৈরি হচ্ছে। বিশেষ করে ভারত-ব্রিটেন পর্যটনে ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট নিয়ে জট এখনও কাটেনি। এমন পরিস্থিতিতে বিদেশ যাত্রা অনেক সহজ ও সুলভ করতে পারস্পরিক বোঝাপড়া বাড়ানোর দিকে জোর দিতে বললেন প্রধানমন্ত্রী। মোদী বলেন, করোনা অতিমহামারীর জন্য অর্থনীতি ধাক্কা খেয়েছে। বিশ্ব অর্থনীতিকে ফের চাঙ্গা করে তোলাই এখন লক্ষ্য। এর মধ্যেই এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাওয়ায় সমস্যা তৈরি হলে তা পর্যটনে বড় প্রভাব ফেলবে। করোনা কালে বিদেশ ভ্রমণে প্রধান বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট। এই বিষয়টা নিয়ে রাষ্ট্রনেতাদের আরও গুরুত্ব দিয়ে ভাবা উচিত, পারস্পরিক বোঝাপড়ার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান দরকার। সম্প্রতি ব্রিটেন সরকার পর্যটন নিয়ে তাদের নয়া নীতি নির্ধারণ করেছে। ব্রিটেনের কোভিড নির্দেশিকায় জানানো হয়েছিল, হয়েছিল, ভারত থেকে আগত যাত্রীদের মধ্যে যারা কোভিশিল্ডের দুটি ডোজ নিয়েছেন তাদের বাধ্যতামূলকভাবে ১০ দিনের কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। অতএব কোভিশিল্ড ডোজ প্রাপকরা টিকাপ্রাপ্ত নন এটাই ধরে নেওয়া হবে। গতকাল ফের নয়া নির্দেশিকায় ব্রিটেন সরকার জানিয়েছে, কোভিশিল্ড টিকাকে ছাড়পত্র দেওয়া হবে কিন্তু এই টিকার শংসাপত্র নিয়ে সন্দেহ আছে। কাজেই ভারতীয়রা ব্রিটেনে গেলে তাদের কোয়ারেন্টাইনে থাকতেই হবে। ব্রিটেনের এই নয়া নীতি নিয়ে রীতিমতো বিরক্ত নয়াদিল্লি। কারণ অধিকাংশ ভারতীয়ই এই টিকার ডোজ পেয়েছেন, বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে কোভিশিল্ড টিকাই বেশি দেওয়া হচ্ছে। টিকার শংসাপত্র নিয়ে এই টানাপড়েন দুই দেশের পর্যটনে প্রভাব ফেলবে বলেও মনে করা হচ্ছে।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours