কোভিড পরিস্থিতির জন্য গত দুবছর ধরে অনুষ্ঠিত করা যায়নি বিশ্ববাংলা বাণিজ্য সম্মেলন তথা বিজিবিএস। বুধবার পানাগড়ের সরকারি কর্মসূচি থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়ে দিলেন সামনের বছর ফের বিশ্ববাংলা গ্লোবাল বিজনেস সামিট অনুষ্ঠিত হবে। আগামী বছর মার্চ মাসে এই শিল্প সম্মেলন করার জন্য সম্ভাব্য সময় বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। এদিন বক্তৃতার মাঝেই প্রাক্তন মুখ্যসচিব তথা ডব্লিউবিআইডিসি-র চেয়ারম্যান রাজীব সিনহার উদ্দেশে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'রাজীব তুমি বিজিবিএসটা এবার দেখো। প্যান্ডেমিকের জন্য আমরা দুবছর করতে পারিনি। সামনের মার্চে আমরা আবার সেটা করব।' এমনিতে বিজিবিএস নিয়ে বিরোধীরা প্রায়ই সমালোচনা করেন। সুজন চক্রবর্তী, অধীর চৌধুরী, দিলীপ ঘোষরা বলেন সরকার যে টাকা সম্মেলন করতে খরচ করে তার কিছুই বাস্তবায়িত হয় না। গুচ্ছ গুচ্ছ মউ সাক্ষরিত হয়। তবে বিনিয়োগ আসে না। বিরোধীদের অনেকে এও বলেন, যাঁরা ওই বাণিজ্য সম্মেলনে আসেন তাঁরা সব প্রোমোটার। রাজ্য সরকার তাঁদের শিল্পপতি সাজিয়ে তুলে ধরার চেষ্টা করে। এ ব্যাপারে এদিন বিজেপি মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, তৃণমূল কংগ্রেস সরকারের শিল্প করার সদিচ্ছাই নেই। তাই সরকারের কোনও সুনির্দিষ্ট জমি বা শিল্প নীতি নেই। ফলে যতই সম্মেলন করুক কোটি কোটি টাকা খরচ করে ওটা আসলে মোচ্ছবের কর্মসূচিই হবে। তবে মুখ্যমন্ত্রী এদিন বিজিবিএসের সাফল্যও তুলে ধরেন। বুধবার পানাগড়ে মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যের ফোকাসই ছিল শিল্প। তিনি জানিয়েছেন, গত ১০ বছরে এক লক্ষ কোটি টাকা বিনয়োগ এসেছে বাংলায়। বিজিবিএস -এর মাধ্যমে ১৩ লক্ষ কোটি টাকার প্রস্তাব এসেছে।
কোভিড পরিস্থিতির জন্য গত দুবছর ধরে অনুষ্ঠিত করা যায়নি বিশ্ববাংলা বাণিজ্য সম্মেলন তথা বিজিবিএস। বুধবার পানাগড়ের সরকারি কর্মসূচি থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়ে দিলেন সামনের বছর ফের বিশ্ববাংলা গ্লোবাল বিজনেস সামিট অনুষ্ঠিত হবে। আগামী বছর মার্চ মাসে এই শিল্প সম্মেলন করার জন্য সম্ভাব্য সময় বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। এদিন বক্তৃতার মাঝেই প্রাক্তন মুখ্যসচিব তথা ডব্লিউবিআইডিসি-র চেয়ারম্যান রাজীব সিনহার উদ্দেশে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'রাজীব তুমি বিজিবিএসটা এবার দেখো। প্যান্ডেমিকের জন্য আমরা দুবছর করতে পারিনি। সামনের মার্চে আমরা আবার সেটা করব।' এমনিতে বিজিবিএস নিয়ে বিরোধীরা প্রায়ই সমালোচনা করেন। সুজন চক্রবর্তী, অধীর চৌধুরী, দিলীপ ঘোষরা বলেন সরকার যে টাকা সম্মেলন করতে খরচ করে তার কিছুই বাস্তবায়িত হয় না। গুচ্ছ গুচ্ছ মউ সাক্ষরিত হয়। তবে বিনিয়োগ আসে না। বিরোধীদের অনেকে এও বলেন, যাঁরা ওই বাণিজ্য সম্মেলনে আসেন তাঁরা সব প্রোমোটার। রাজ্য সরকার তাঁদের শিল্পপতি সাজিয়ে তুলে ধরার চেষ্টা করে। এ ব্যাপারে এদিন বিজেপি মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, তৃণমূল কংগ্রেস সরকারের শিল্প করার সদিচ্ছাই নেই। তাই সরকারের কোনও সুনির্দিষ্ট জমি বা শিল্প নীতি নেই। ফলে যতই সম্মেলন করুক কোটি কোটি টাকা খরচ করে ওটা আসলে মোচ্ছবের কর্মসূচিই হবে। তবে মুখ্যমন্ত্রী এদিন বিজিবিএসের সাফল্যও তুলে ধরেন। বুধবার পানাগড়ে মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যের ফোকাসই ছিল শিল্প। তিনি জানিয়েছেন, গত ১০ বছরে এক লক্ষ কোটি টাকা বিনয়োগ এসেছে বাংলায়। বিজিবিএস -এর মাধ্যমে ১৩ লক্ষ কোটি টাকার প্রস্তাব এসেছে।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours