নয়া তালিবান সরকারে (taliban government) একঝাঁক আন্তর্জাতিক মহলের কালো তালিকায় (black list) নাম থাকা নেতার জায়গা হওয়ায় আমেরিকা (usa) উদ্বেগ জানালেও তাকে পাত্তাই দিল না সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীটি (terror group)। উল্টে তারা কালো তালিকা থেকে হাক্কানি ভাইদের (hakkani brothers) নাম বাদ দেওয়ার দাবি জানিয়ে ওয়াশিংটনকে হুমকি দিয়েছে। হাক্কানিরা তালিবানের সদস্য। হাক্কানি নেটওয়ার্কের মাথা সিরাজুদ্দিন হাক্কানির (sirajuddin hakkani) মাথার দাম দশ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঘোষণা করেছে আমেরিকা, অনেকদিন আগেই। সেই সিরাজ্জুদিন তালিবান মন্ত্রিসভা আলো করে আছেন। এতেই আপত্তি, উদ্বেগ জানিয়েছে ওয়াশিংটন। তাতে তালিবানের প্রতিক্রিয়া, ওরা কিন্তু আমাদের ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হওয়ার জন্য উসকানি দিচ্ছে! ৭ সেপ্টেম্বর তালিবান অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করেছে, যার সদস্যরা সবাই পুরুষ এবং দীর্ঘদিনের পুরানো সদস্য। মোল্লা মহম্মদ হাসান আখুন্দকে অস্থায়ী প্রধানমন্ত্রী করেছে তালিবান। তবে মুখে যতই হুঙ্কার দিক, তালিবান কিন্তু ততটা কঠোর হতে পারছে না। তারই প্রমাণ, ৩১ আগস্ট কাবুল থেকে আমেরিকার বাহিনী প্রত্যাহার অভিযান খাতায় কলমে শেষ হলেও ২০০ মার্কিন নাগরিক ও তৃতীয় দেশের নাগরিকদের আফগানিস্তান ছাড়ার সুযোগ দিতে রাজি হয়েছে তারা। সংবাদ সংস্থা রয়টার্স জানাচ্ছে, তালিবানকে চাপ দিয়ে বিশেষ মার্কিন প্রতিনিধি জালমাই খলিলজাদকে আমেরিকা ছাড়ার অনুমতি আদায় করা হয়েছে। বৃহস্পতিবারই খলিলজাদের বিমানের কাবুল ছাড়ার কথা। তবে সম্প্রতি ব্যক্তিগত বিমানে আফগানিস্তান ছাড়ার অনুমতি না পেয়ে যেসব মার্কিন নাগরিক ও অন্যরা মাজার ই শরিফে আটকে পড়েছিলেন, তাঁরাও অনুমতি পাওয়াদের দলে আছেন কিনা, তা জানা যায়নি। পশ্চিমী বাহিনী আফগানিস্তান ছাড়ার পরও আমেরিকা, ব্রিটেন চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, সেদেশে আটকে পড়া লোকজনকে কী করে বের করে আনা যায়। আমেরিকা ৩০ আগস্ট পর্যন্ত হাজার হাজার মার্কিন নাগরিককে দেশে ফিরিয়েছে। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন গত সপ্তাহে জানান, ১০০- ২০০ লোক এখনও সেখানে পড়ে আছেন, যাঁদের ছেড়ে আসার ইচ্ছে আছে। এঁদের মধ্যে দুদেশের নাগরিকত্ব আছে বা দীর্ঘদিনের বাসিন্দা, এমন লোকজনও আছেন। আফগানিস্তান ছাড়তে আগ্রহী, এমন সব মার্কিন নাগরিককেই বের করে আনার চেষ্টা চালিয়ে যাবে বাইডেন প্রশাসন।
নয়া তালিবান সরকারে (taliban government) একঝাঁক আন্তর্জাতিক মহলের কালো তালিকায় (black list) নাম থাকা নেতার জায়গা হওয়ায় আমেরিকা (usa) উদ্বেগ জানালেও তাকে পাত্তাই দিল না সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীটি (terror group)। উল্টে তারা কালো তালিকা থেকে হাক্কানি ভাইদের (hakkani brothers) নাম বাদ দেওয়ার দাবি জানিয়ে ওয়াশিংটনকে হুমকি দিয়েছে। হাক্কানিরা তালিবানের সদস্য। হাক্কানি নেটওয়ার্কের মাথা সিরাজুদ্দিন হাক্কানির (sirajuddin hakkani) মাথার দাম দশ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঘোষণা করেছে আমেরিকা, অনেকদিন আগেই। সেই সিরাজ্জুদিন তালিবান মন্ত্রিসভা আলো করে আছেন। এতেই আপত্তি, উদ্বেগ জানিয়েছে ওয়াশিংটন। তাতে তালিবানের প্রতিক্রিয়া, ওরা কিন্তু আমাদের ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হওয়ার জন্য উসকানি দিচ্ছে! ৭ সেপ্টেম্বর তালিবান অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করেছে, যার সদস্যরা সবাই পুরুষ এবং দীর্ঘদিনের পুরানো সদস্য। মোল্লা মহম্মদ হাসান আখুন্দকে অস্থায়ী প্রধানমন্ত্রী করেছে তালিবান। তবে মুখে যতই হুঙ্কার দিক, তালিবান কিন্তু ততটা কঠোর হতে পারছে না। তারই প্রমাণ, ৩১ আগস্ট কাবুল থেকে আমেরিকার বাহিনী প্রত্যাহার অভিযান খাতায় কলমে শেষ হলেও ২০০ মার্কিন নাগরিক ও তৃতীয় দেশের নাগরিকদের আফগানিস্তান ছাড়ার সুযোগ দিতে রাজি হয়েছে তারা। সংবাদ সংস্থা রয়টার্স জানাচ্ছে, তালিবানকে চাপ দিয়ে বিশেষ মার্কিন প্রতিনিধি জালমাই খলিলজাদকে আমেরিকা ছাড়ার অনুমতি আদায় করা হয়েছে। বৃহস্পতিবারই খলিলজাদের বিমানের কাবুল ছাড়ার কথা। তবে সম্প্রতি ব্যক্তিগত বিমানে আফগানিস্তান ছাড়ার অনুমতি না পেয়ে যেসব মার্কিন নাগরিক ও অন্যরা মাজার ই শরিফে আটকে পড়েছিলেন, তাঁরাও অনুমতি পাওয়াদের দলে আছেন কিনা, তা জানা যায়নি। পশ্চিমী বাহিনী আফগানিস্তান ছাড়ার পরও আমেরিকা, ব্রিটেন চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, সেদেশে আটকে পড়া লোকজনকে কী করে বের করে আনা যায়। আমেরিকা ৩০ আগস্ট পর্যন্ত হাজার হাজার মার্কিন নাগরিককে দেশে ফিরিয়েছে। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন গত সপ্তাহে জানান, ১০০- ২০০ লোক এখনও সেখানে পড়ে আছেন, যাঁদের ছেড়ে আসার ইচ্ছে আছে। এঁদের মধ্যে দুদেশের নাগরিকত্ব আছে বা দীর্ঘদিনের বাসিন্দা, এমন লোকজনও আছেন। আফগানিস্তান ছাড়তে আগ্রহী, এমন সব মার্কিন নাগরিককেই বের করে আনার চেষ্টা চালিয়ে যাবে বাইডেন প্রশাসন।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours