#কোলকাতা
নির্দেশ মেনে ফের অস্থায়ী ছাউনি করে আন্দোলনে বিশ্বভারতীর ছাত্রছাত্রীরা। শুক্রবার রাতে দেখা করে গেলেন তাদের আইনজীবী।শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টের মহামান্য বিচারপতি একটি অন্তর্বর্তীকালীন রায় দেন। সেই নির্দেশ মেনে উপাচার্যের বাড়ির সামনে থাকা আন্দোলন মঞ্চ সরিয়ে ফেলে বিক্ষোভরত ছাত্রছাত্রীরা। এসডিপিও বোলপুর অভিষেক রায়ের নেতৃত্বে বিশাল পুলিশ বাহিনী এসে উপাচার্যের বাড়ির তালা ভেঙে দেয়। ভেঙে ফেলা হয় অন্যান্য গেটের তালাও। যে সমস্ত সিসিটিভির ক্যামেরা ঢাকা দেওয়া ছিল, তাও খুলে ফেলা হয়।
শুক্রবার রাতে বিক্ষোভরত ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে দেখা করেন তাদের আইনজীবী শামিম আহমেদ। তিনি জানান, 'ছাত্রছাত্রীরা আন্দোলন করছে, তাদের পক্ষে আমার সঙ্গে দেখা করা সম্ভব নয়। অথচ তাদের আন্দোলনের গতিপ্রকৃতি কি চলছে সেটাও দেখা প্রয়োজন। তাই আমি এখানে এসেছি। দেখলাম ওরা আদালতের নির্দেশ মেনে তাদের অস্থায়ী আন্দোলন মঞ্চ তৈরি করেছে। মাইক ব্যবহার করা হয়নি। আগামী শুনানিতে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরতে হবে। তাই সব দেখে গেলাম।' শুক্রবার বিকেলে কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে অবস্থান মঞ্চ খুলে ফেলা হয় এবং উপাচার্যের বাড়ি থেকে প্রায় ৫০ মিটার দূরে আদালতের নির্দেশ মেনে নতুন অস্থায়ী মঞ্চ তৈরি হয়। সেখানেই শনিবার আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীদের দেখতে পাওয়া গেল।
আজ তৃণমূল কংগ্রেস ছাত্র পরিষদ এবং বাংলা পক্ষের পক্ষ থেকেও ছাত্র আন্দোলনের সমর্থনে মিছিল হওয়ার কথা রয়েছে।
শুক্রবার রাতে বিক্ষোভরত ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে দেখা করেন তাদের আইনজীবী শামিম আহমেদ। তিনি জানান, 'ছাত্রছাত্রীরা আন্দোলন করছে, তাদের পক্ষে আমার সঙ্গে দেখা করা সম্ভব নয়। অথচ তাদের আন্দোলনের গতিপ্রকৃতি কি চলছে সেটাও দেখা প্রয়োজন। তাই আমি এখানে এসেছি। দেখলাম ওরা আদালতের নির্দেশ মেনে তাদের অস্থায়ী আন্দোলন মঞ্চ তৈরি করেছে। মাইক ব্যবহার করা হয়নি। আগামী শুনানিতে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরতে হবে। তাই সব দেখে গেলাম।' শুক্রবার বিকেলে কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে অবস্থান মঞ্চ খুলে ফেলা হয় এবং উপাচার্যের বাড়ি থেকে প্রায় ৫০ মিটার দূরে আদালতের নির্দেশ মেনে নতুন অস্থায়ী মঞ্চ তৈরি হয়। সেখানেই শনিবার আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীদের দেখতে পাওয়া গেল।
আজ তৃণমূল কংগ্রেস ছাত্র পরিষদ এবং বাংলা পক্ষের পক্ষ থেকেও ছাত্র আন্দোলনের সমর্থনে মিছিল হওয়ার কথা রয়েছে।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours