‘অমিত শাহকে কন্ট্রোল করুন’, সরাসরি প্রধানমন্ত্রীকে বললেন মমতা
সুপ্রিম কোর্টের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি হচ্ছেন বিআর গভাই, কতদিন মেয়াদ তাঁর?
ইউনূসের সঙ্গে গোপনে বৈঠক করছেন করুন, তবে আপনাদের প্ল্যানিংটা ঠিক কী?’, মমতার নিশানায় কেন্দ্র
উল্লেখ্য, মুর্শিদাবাদের ধুলিয়ানে হরগোবিন্দ দাস ও চন্দন দাসকে খুনের ঘটনায় মঙ্গলবাই সিট গঠন হয়েছিল। সিআইডি (CID), এসটিএফ (STF) -এর অফিসারদের নিয়ে সিট অর্থাৎ বিশেষ তদন্তকারী দল গঠিত হয়েছিল।
এটা একেবারেই কাম্য নয়’, ওয়াকফ ঘিরে বাংলার অশান্তিতে উদ্বেগ প্রকাশ প্রধান বিচারপতির
পুরনো এক ড্রাগ মামলায় ইডি তলব করল টলিউডের ১২ অভিনেতা ও ডিরেক্টরকে । ড্রাগ চক্রে যুক্ত থাকার অভিযোগে ২০১৭ সালে এই অভিনেতা এবং ডিরেক্টরদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছিলে বিশেষ তদন্তকারী দল। মামলাটি প্রায় ৪ বছরের পুরনো বলেই জানা গিয়েছে।
এই তালিকায় রয়েছেন রাকুল প্রীত সিং, রানা দাগ্গুবতী, রবি তেজা, পুরী জগন্নাথ, চারমি কাউর, মুমাইথ খান। পুরী জগন্নাথকে ইডি তলব করেছে ৩১ অগাস্ট। রাকুল প্রীতকে ডাকা হয়েছে ৬ সেপ্টেম্বর, রানা এবং রবি তেজাকে ডাকা হয়েছে সেপ্টেম্বরের ৮ ও ৯ তারিখে। ১৫ নভেম্বর তলব করা হয়েছে মুমাইথ খানকে। এছাড়াও অভিনেত্রী চারমি কাউকেও তলব করেছে ইডি।
২০১৭ সালে প্রথমে তলব করা হয়েছিল ডিরেক্টর পুরী জগন্নাথকে। তাঁকে প্রায় ১০ ঘন্টা ধরে জেরা করা হয়েছিল। দ্বিতীয় দিনে তলব করা হয়েছিল নামকরা তেলগু সিনেমাটোগ্রাফার শ্যাম কে নাইডুকে। সেই সময় তৃতীয় যাঁকে তলব করা হয়েছিল তিনি ছিলেন বাহুবলী-২-এর অভিনেতা পি সুব্বারাজুকে। তিনি সংবাদ মাধ্যমকে সেই সময় জানিয়েছিলেন, কী ঘটেছে তা তিনি জানেন না। দীর্ঘদিন তিনি ইন্ডাস্ট্রিতে রয়েছেন, কোনও খারাপ কাজ তিনি করেননি বলে দাবি করেছিলেন তিনি।
সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, ইডি রাকুল প্রীত সিং-এর বিরুদ্ধে একটি আর্থিক তছরুপের মামলার তদন্তও করছে। যে কারণে তাঁকে ৬ সেপ্টেম্বর সেপ্টেবর ইডির অফিসে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে।
সূত্রের খবর অনুযায়ী, সাক্ষী হিসেবেই এইসব অভিনেতা-অভিনেত্রীদের ডাকা হয়েছে। আর্থিক তছরুপের যে মামলাটির তদন্ত ইডি করছে, তা এক্সাইজ ও প্রোহিবিশন ডিপার্টমেন্টের করা।
হায়দরাবাদ এক্সাইড অ্যান্ড প্রোহিবিশন ডিপার্টমেন্টের স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টিম ২০১৭-র জুলাইয়ে টলিউড সেলিব্রিটি এবং অন্যদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে। সেই সময় এসআইটি এইসব সেলিব্রিটি সমেত ৬২ জন সন্দেহভাজনের মাথার চুল এবং নখের স্যাম্পেল নিয়েছিল। তবে সেই সময় থেকে এখন পর্যন্ত ইডি এইসব সেলিব্রিটিদের বিরুদ্ধে কোনও চার্জশিট দাখিল করেনি। পাশাপাশি এইসব সেলিব্রিটিদের সবাই কিংবা কেউ ড্রাগ চোরাচালান কিংবা ড্রাগ নেওয়ার যুক্ত আছেন কিনা তাও জানায়নি ইডি।
মুম্বই থেকে হায়দরাবাদে কোকেন সরবরাহ করার অভিযোগে দক্ষিণ আফ্রিকার নাগরিক রাফায়েল অ্যালেক্স ভিক্টরকে ২০১৭ সালেই গ্রেফতার করেছিল এসআইটি। সেই সময় টলিউড সুপারস্টার কাজল আগরওয়ালের ম্যানেজার রোশন জোসেফ ওরফে রনিকে গ্রেফতার করেছিল হায়দরাবাদ পুলিশ। অন্যদিকে পরিবারের তরফে সেই সময় দাবি করা হয়েছিল অভিযুক্তরা সবাই নির্দোষ।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours