কেরলে করোনা সংক্রমণের হার যেভাবে বেড়ে চলেছে, তাতে উদ্বেগের মধ্যে রয়েছে বিরোধী দল। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা রাজ্য সরকারের অসাবধানতাকেই দায়ী করছে। শুক্রবার কেরলে করোনা আক্রান্ত হয়েছে ৩০ হাজার ৭৭ জন, যা গত দু'দিনের থেকে একটু কম। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব অজয় ভাল্লা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানিয়েছেন। অন্যদিকে, মহারাষ্ট্রের স্বাস্থ্যমন্ত্রী রাজেশ টোপ বলেছেন, 'তৃতীয় ঢেউ যদি রাজ্যে চলে আসে, তাহলে কমপক্ষে ৬০ লক্ষ মানুষ আক্রান্ত হতে পারে। তাই আগেভাগেই করোনার এই মারাত্মক ঢেউ আটকাতে ব্যবস্থা নেওয়া শুরু হয়েছে।'কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, দেশের মোট করোনা আক্রান্তের অর্ধেকই এখন কেরলে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য স্বরাষ্ট্র সচিব রাজেশ ভূষণ জানিয়েছেন, 'দেশের সমস্ত রাজ্যগুলির মধ্যে কেরল এমন একটি রাজ্য, যেখানে এক লক্ষের বেশি করোনার সক্রিয় কেস রয়েছে। অন্য চার রাজ্যে ১০ হাজার থেকে ১ লক্ষের মতো এবং বাকি ৩১টি রাজ্যে ১০ হাজারের নিচে কোভিড সক্রিয় কেস রয়েছে।' সাংবাদিক সম্মেলনে রাজেশ ভূষণ কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্যকে উদ্দেশ্য করে কেরলের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানিয়েছেন। তাঁর কথায়, 'করোনা টেস্টের পরিমাণ বৃদ্ধি করতে হবে। হোম আইসোলেশনে থাকা মানুষদের কঠোরভাবে পর্যবেক্ষণ করা দরকার। ৮০ শতাংশের বেশি করোনা পজিটিভ রোগী বাড়িতেই আইসোলেশনে রয়েছে।' কেরলের পাশাপাশি মহারাষ্ট্রেও করোনা সংক্রমণের হার বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় মহারাষ্ট্রে কোভিড আক্রান্ত হয়েছেন পাঁচ হাজার ১০৮ জন, যা কয়েকদিনের তুলনায় বেশি
Post A Comment:
0 comments so far,add yours