বর্ষা এলেই গর্ত ছেড়ে বেরিয়ে আসে সরীসৃপরা। বর্ষার জল গর্তে ঢুকে যাওয়ায় বাস্তুহারা হয়ে পড়ে তারা। তাই নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে লোকালয়ে চলে আসে। সেই রকমই ঘটনা ঘটেছে তিস্তা চরের এল গৃহস্থের বাড়িতে। বাসস্থানের খোঁজে আশ্রয় নিল এক অজগর ছানা। বহুক্ষণের চেষ্টায় বৃহস্পতিবার মেখলিগঞ্জের পানিয়ার চড় থেকে সেই অজগরের ছানাকে উদ্ধার করে নিয়ে গেল বন দফতরের কর্মীরা। স্থানীয় সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার তিস্তা নদীর ওপর জয়ী সেতুর সংযোগকারী রাস্তার দ্বিতীয় কালভার্টের কাছের একটি বাড়িতে অজগরের ছানাটি আশ্রয় নেয়। ঘরের টিনের বেড়া ও সিমেন্টের খুটির মাঝে সেটি ঢুকে পড়ে। যতই ছানা হোক, অজগরই! সেই সাপ দেখে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন গৃহকর্তা মশিয়ার হক। আতঙ্কে বাড়ি ছেড়ে অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নেয় গোটা পরিবার। খবর দেওয়া হয় বনদফতরের মেখলিগঞ্জ রেঞ্জ অফিসে। সেখান থেকে ছুটে আসেন বনদপ্তরের ডেপুটি রেঞ্জার সঞ্জীব কুমার বর্মণ ও বনকর্মী মহম্মদ আশরাফ। বহুক্ষনের চেষ্টায় সাপটিকে ধরে ব্যাগে পোড়েন তাঁরা। ডেপুটি রেঞ্জার সঞ্জীব কুমার বর্মণ জানান, অজগরের ছানাটির প্রাথমিক চিকিত্সা করে জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হবে। বনদফতর সূত্রে জানা গেছে, কয়েকদিন আগেও খেতাবেচা থেকে একটি অজগরের ছানা উদ্ধার হয়েছে। বনকর্মীদের সন্দেহ অজগরের ছানাটি হয় তিস্তায় ভেসে এসেছে নয়ত আশেপাশেই কোথাও মা অজগর বাচ্চা দিয়েছিল। অজগরের ছানাটির বয়স মাত্র কয়েক দিন, জানিয়েছেন বনকর্মীরা।
বর্ষা এলেই গর্ত ছেড়ে বেরিয়ে আসে সরীসৃপরা। বর্ষার জল গর্তে ঢুকে যাওয়ায় বাস্তুহারা হয়ে পড়ে তারা। তাই নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে লোকালয়ে চলে আসে। সেই রকমই ঘটনা ঘটেছে তিস্তা চরের এল গৃহস্থের বাড়িতে। বাসস্থানের খোঁজে আশ্রয় নিল এক অজগর ছানা। বহুক্ষণের চেষ্টায় বৃহস্পতিবার মেখলিগঞ্জের পানিয়ার চড় থেকে সেই অজগরের ছানাকে উদ্ধার করে নিয়ে গেল বন দফতরের কর্মীরা। স্থানীয় সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার তিস্তা নদীর ওপর জয়ী সেতুর সংযোগকারী রাস্তার দ্বিতীয় কালভার্টের কাছের একটি বাড়িতে অজগরের ছানাটি আশ্রয় নেয়। ঘরের টিনের বেড়া ও সিমেন্টের খুটির মাঝে সেটি ঢুকে পড়ে। যতই ছানা হোক, অজগরই! সেই সাপ দেখে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন গৃহকর্তা মশিয়ার হক। আতঙ্কে বাড়ি ছেড়ে অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নেয় গোটা পরিবার। খবর দেওয়া হয় বনদফতরের মেখলিগঞ্জ রেঞ্জ অফিসে। সেখান থেকে ছুটে আসেন বনদপ্তরের ডেপুটি রেঞ্জার সঞ্জীব কুমার বর্মণ ও বনকর্মী মহম্মদ আশরাফ। বহুক্ষনের চেষ্টায় সাপটিকে ধরে ব্যাগে পোড়েন তাঁরা। ডেপুটি রেঞ্জার সঞ্জীব কুমার বর্মণ জানান, অজগরের ছানাটির প্রাথমিক চিকিত্সা করে জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হবে। বনদফতর সূত্রে জানা গেছে, কয়েকদিন আগেও খেতাবেচা থেকে একটি অজগরের ছানা উদ্ধার হয়েছে। বনকর্মীদের সন্দেহ অজগরের ছানাটি হয় তিস্তায় ভেসে এসেছে নয়ত আশেপাশেই কোথাও মা অজগর বাচ্চা দিয়েছিল। অজগরের ছানাটির বয়স মাত্র কয়েক দিন, জানিয়েছেন বনকর্মীরা।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours