শ্রেয়স লাকি চার্ম… IPL শুরুর আগে PBKS ক্যাপ্টেনকে কে দিলেন দরাজ সার্টিফিকেট?
রোহিতকেই দায়িত্ব নিতে হবে… হঠাৎ এ কথা কেন বললেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়?
ভেঙ্কটেশের জায়গা নয় নিরাপদ, ক্যাপ্টেন রাহানের জমানায় KKR-এ বড় বদল!
লুকিয়ে লুকিয়ে সীমান্তে চলছিল ‘খেলা’, দেখা মাত্রই বাধা BSF-র! শেষ পর্যন্ত পিছু হটতে বাধ্য হল বাংলাদেশি সেনা
দেশের প্রতিটি জওয়ানের মাথার উপরে উড়বে ড্রোন, যুদ্ধ জয়ে নয়া কৌশল ভারতের
ফের বড়বাজারে আগুন। নেতাজি সুভাষ রোডে প্লাস্টিকের গুদামে আগুন। ঘটনাস্থলে দমকলের দশটি ইঞ্জিন। স্থানীয় সূত্রে খবর, এদিন সন্ধে নাগাদ আগুন লাগে। বড় বাজারের বনফিল্ড লেনে ওই বিল্ডিং রয়েছে রাখির গোডাউন। সঙ্গে রয়েছে শিশুদের বন্দুকের ক্যাপ, বেলুন, পিচকিরির মতো সামগ্রী। আশেপাশে রয়েছে প্রচুর কেমিক্যাল এর গোডাউন এবং দোকান। ইতিমধ্যে দোতলা থেকে তিনতলা পর্যন্ত পৌঁছেছে আগুন বলে দমকল সূত্রে খবর। গতকাল বড়বাজারে আগুন লাগে কাপড়ের দোকানে।
এদিন স্থানীয় বাসিন্দারা প্রথমে ধোঁয়া বেরোতে দেখেন। এরপর আগুনের লেলিহান শিখা দেখা যায়। বনফিল্ড লেন মূলত ঘিঞ্জি এলাকা। আশেপাশে রয়েছে একাধিক কেমিক্যালের গোডাউন।
শাটার বন্ধ থাকায় দমকল কর্মীরা সেই দোকানের শাটার কেটে ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করেন। যে বিল্ডিংয়ে আগুন লেগেছে তার নিচের দোকানগুলিতে আগুন ছড়ায়নি বলেই দমকল সূত্রে খবর। কিন্তু আগুন ছড়াতে শুরু করেছে তিন তলায়। আর সেখানেই রয়েছে গ্যাসের সিলিন্ডার। ভেতরে কেউ আটকে রয়েছে কিনা তাও দেখা হচ্ছে। এদিন ঘটনাস্থলে যান কলকাতা পুরসভার প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম।
গতকাল, রবিবার সন্ধেয় বড়বাজারে সদাসুখ কাটরায় একটি দোকানে আগুন লাগে। দোতলার একটি দোকানে আগুন লাগে। সন্ধে ৭টা নাগাদ সদাসুখ কাটরা বাজারে স্থানীয় বাসিন্দারা ধোঁয়া বেরোতে দেখেন। সঙ্গে সঙ্গে দমকলে খবর দেন। ঘটনাস্থলে আসে দমকলের ৪টি ইঞ্জিন। জানা যায় এই বাজারের দোতলায় লক্ষ্মী টেক্সটাইল নামে একটি কাপড়ের দোকানে আগুন লেগেছে। কিছু বন্ধ ছিল এই দোকানের শাটার। দমকল কর্মীরা সেই দোকানের শাটার কেটে ভিতরে ঢোকেন। গোটা দোকানটি শাড়ি ও কাপড়ে ঠাসা ছিল। দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছিল সেই দোকানে।
এর আগেই বড়বাজারে একাধিক অগ্নিকাণ্ড ভয়াবহ আকার নিয়েছিল। সেই আশঙ্কাতে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছেছিলেন দমকল কর্মীরা। প্রায় এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন দমকল কর্মীরা। গোটা বাজারে এই ধরনের দোকান ভর্তি, আর সেই দোকানগুলিতে আগুন ছড়িয়ে পড়ার ভয় পাচ্ছিলেন স্থানীয়রা। আশেপাশের সব দোকানেই প্রচুর দাহ্য পদার্থ মজুত ছিল বলে জানা গিয়েছে। যদিও দমকল কর্মীদের তত্পরতার কারণেই আগুন গতকাল ছড়িয়ে যেতে পারেনি। দমকল কর্মীরা মনে করছেন সম্ভবত শর্ট সার্কিটের কারণেই এই দোকানে আগুন লেগেছিল। দমকল আধিকারিকের দাবি, এই বাজারে পর্যাপ্ত অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা ছিল না।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours