কসবার ভ্যাকসিন কেলেঙ্কারি নিয়ে অবশেষে গা ঝাড়া দিয়ে উঠল লালবাজার। সক্রিয় হল নবান্নও। ভ্যাকসিন কেলেঙ্কারির তদন্তে শুক্রবার একটি বিশেষ তদন্তকারী দল বা সিট গঠন করেছে লালবাজার। কসবা কাণ্ডে ধৃত দেবাঞ্জন দেবের একের পর এক কেলেঙ্কারি সামনে আসছে। শহরের একাধিক থানায় ওই প্রতারকের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা দায়ের হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে সমস্ত অভিযোগ একত্রে তদন্তের স্বার্থেই সিট গঠন করা হল বলে মনে করা হচ্ছে। সিটের নেতৃত্ব দেবেন জয়েন্ট সিপি (ক্রাইম) মুরুলিধর শর্মা। সূত্রের খবর, রাজ্য তদন্তকারী সংস্থা সিআইডি-ও ভ্যাকসিন কেলেঙ্কারি নিয়ে তদন্ত শুরু করতে পারে। ইতিমধ্যে রাজ্য পুলিশের এলাকাধীন সোনারপুর থানায় দেবাঞ্জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়েছে। এদিকে, নবান্ন সূত্রে খবর, রাজ্য প্রশাসনের তরফে সব জেলা প্রশাসনকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, করোনা-সহ যে কোনও টিকাকরণ কর্মসূচির জন্যই আগাম অনুমতি নিতে হবে। জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর কিংবা পুরসভার স্বাস্থ্য বিভাগের কাজ থেকে অনুমতি নিয়ে টিকাকরণ করা যাবে। সংশ্লিষ্ট শিবিরে কাদের টিকা দেওয়া হল, কোন টিকা দেওয়া হয়েছে, কীভাবে নাম নথিভুক্ত করা হয়েছিল, খরচ বাবদ কত টাকা নেওয়া হয়েছে, এসব তথ্য বিশদে জানাতে হবে প্রশাসনকে। কসবার ভুয়ো ভ্যাকসিন শিবির নিয়ে রাজ্যের শাসক দলের পাশাপাশি কলকাতা পুলিশেরও মুখ পুড়েছে। এক ব্যক্তি নিজেকে পুরসভার অফিসার পরিচয় দিয়ে ভুয়ো ভ্যাকসিন শিবির চালাচ্ছে বলে নিউ মার্কেট থানায় দিন কয়েক আগে অভিযোগ দায়ের করেছিল কলকাতা পুরসভা। তারপরও পুলিশ কেন ব্যবস্থা নেয়নি, কেন শিবিরগুলির বৈধতা যাচাই করেনি, সে প্রশ্ন ওঠে। অন্যদিকে, দেখা যাচ্ছে প্রভাব খাটিয়ে ধৃত দেবাঞ্জন কলকাতা পুলিশেরও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে সসম্মানে উপস্থিত ছিল।
কসবার ভ্যাকসিন কেলেঙ্কারি নিয়ে অবশেষে গা ঝাড়া দিয়ে উঠল লালবাজার। সক্রিয় হল নবান্নও। ভ্যাকসিন কেলেঙ্কারির তদন্তে শুক্রবার একটি বিশেষ তদন্তকারী দল বা সিট গঠন করেছে লালবাজার। কসবা কাণ্ডে ধৃত দেবাঞ্জন দেবের একের পর এক কেলেঙ্কারি সামনে আসছে। শহরের একাধিক থানায় ওই প্রতারকের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা দায়ের হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে সমস্ত অভিযোগ একত্রে তদন্তের স্বার্থেই সিট গঠন করা হল বলে মনে করা হচ্ছে। সিটের নেতৃত্ব দেবেন জয়েন্ট সিপি (ক্রাইম) মুরুলিধর শর্মা। সূত্রের খবর, রাজ্য তদন্তকারী সংস্থা সিআইডি-ও ভ্যাকসিন কেলেঙ্কারি নিয়ে তদন্ত শুরু করতে পারে। ইতিমধ্যে রাজ্য পুলিশের এলাকাধীন সোনারপুর থানায় দেবাঞ্জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়েছে। এদিকে, নবান্ন সূত্রে খবর, রাজ্য প্রশাসনের তরফে সব জেলা প্রশাসনকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, করোনা-সহ যে কোনও টিকাকরণ কর্মসূচির জন্যই আগাম অনুমতি নিতে হবে। জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর কিংবা পুরসভার স্বাস্থ্য বিভাগের কাজ থেকে অনুমতি নিয়ে টিকাকরণ করা যাবে। সংশ্লিষ্ট শিবিরে কাদের টিকা দেওয়া হল, কোন টিকা দেওয়া হয়েছে, কীভাবে নাম নথিভুক্ত করা হয়েছিল, খরচ বাবদ কত টাকা নেওয়া হয়েছে, এসব তথ্য বিশদে জানাতে হবে প্রশাসনকে। কসবার ভুয়ো ভ্যাকসিন শিবির নিয়ে রাজ্যের শাসক দলের পাশাপাশি কলকাতা পুলিশেরও মুখ পুড়েছে। এক ব্যক্তি নিজেকে পুরসভার অফিসার পরিচয় দিয়ে ভুয়ো ভ্যাকসিন শিবির চালাচ্ছে বলে নিউ মার্কেট থানায় দিন কয়েক আগে অভিযোগ দায়ের করেছিল কলকাতা পুরসভা। তারপরও পুলিশ কেন ব্যবস্থা নেয়নি, কেন শিবিরগুলির বৈধতা যাচাই করেনি, সে প্রশ্ন ওঠে। অন্যদিকে, দেখা যাচ্ছে প্রভাব খাটিয়ে ধৃত দেবাঞ্জন কলকাতা পুলিশেরও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে সসম্মানে উপস্থিত ছিল।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours