চিকিৎসকদের মত, ক্রনিক সিওপিডি সমস্যায় অক্সিজেনের মাত্রা স্বাভাবিকের থেকে কম থাকলে আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। বুদ্ধবাবুর অক্সিজেনের মাত্রা মাঝেমধ্যেই নব্বইয়ে নেমে যাচ্ছে খানিকটা সেই কারণেই।
সূত্রের খবর আজ বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের দুটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা আজকে করা হবে। রক্তের ‘ডি-ডিমার’ এবং ‘ফেরিটিন’ পরীক্ষা করা হবে। প্রথম পরীক্ষাটিতে দেখা হয়, রক্তের জমাট বাঁধার প্রবণতা কেমন, অন্য কোনও সংক্রমণ হয়েছে কি না। দ্বিতীয় পরীক্ষায় দেখা হয় রক্তের প্রদাহ কতটা, আয়রনের পরিমাণ রক্তে যত বেশি হবে, প্রদাহ তত বেশি হবে। রক্তপরীক্ষায় উল্লেখযোগ্য ঘাটতি পাওয়া গেলে সেই অনুযায়ী তাঁর চিকিৎসা নিয়ে এগোবেন চিকিৎসকেরা, এমনটাই খবর।
প্রসঙ্গত গত ১৮ মে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের স্ত্রী করোনা আক্রান্ত হয়ে উডল্যান্ডস হাসপাতালে ভর্তি হন। তাঁর অবস্থা অনেকটাই স্থিতিশীল। স্যাচুরেশানের মাত্রা ঠিক আছে। অ্যান্টিবায়োটিক ও স্টেরয়েড ইঞ্জেকশান দেওয়া হচ্ছে তাঁকে। তাঁর কোমর্বিডিটি রয়েছে। ফলে চিকিৎসকরা তাঁর শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণে রাখছেন প্রতি মুহূর্তেই।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours