আপ শিয়ালদহ - নামখানা লোকাল, শিয়ালদহ
February 2021
সরকারি কর্মীদের জন্য বড় খবর। এপ্রিল থেকেই বদলে যাচ্ছে ডিয়ারনেস অ্যালাওয়ান্স বা মহার্ঘভাতা, এইচআরএ, ট্রাভেল অ্যালাওয়ান্স-এর নিয়মকানুন। নয়া Wage Code নিয়ে আসছে কেন্দ্রীয় সরকার। সেই অনুযায়ী-ই বদলে যাবে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের DA, TA, HRA.
জানা গিয়েছে, চলতি বছরের ১ এপ্রিল থেকেই নতুন Wage Code চালু করার বিষয়ে ভাবনাচিন্তা করছে কেন্দ্র। নয়া নিয়ম অনুযায়ী, একজন সরকারি কর্মীর ন্যূনতম বেসিক বেতন হবে মোট CTC-র ৫০ শতাংশ। এরফলে একজন সরকারি সরকারি কর্মী যেসকল ভাতা পেয়ে থাকেন, যেমন DA, TA, HRA- তাতে ব্যাপকভাবে এর প্রভাব পড়বে।
কী করে?
PF ও গ্র্যাচুইটির ক্ষেত্রে কী কী পরিবর্তন হবে?
এপ্রসঙ্গে সম্পদ বিশেষজ্ঞ কার্তিক জাভেরি বলেন, একবার নয়া Wage Code চালু হলে, PF ও গ্র্যাচুইটির পরিমাণও সেইমতো পরিবর্তন হবে। কারণ যেহেতু, মাসিক বেসিক ও DA-র উপর ভিত্তি করেই মাসিক PF ও গ্র্যাচুইটি পরিমাপ করা হয়ে থাকে। তাই নতুন Wage Act 2021 লাগু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই যেমন বেসিক ও DA বদলাবে, তেমনই বদলাবে PF ও গ্র্যাচুইটিও।
করোনা নতুন করে ভয় দেখাচ্ছে মহারাষ্ট্রে। নতুন কর লকডাউনের ভাবনাচিন্তায় রাজ্য। উদ্ভব ঠাকরে প্রশাসন জানিয়েছে, যবৎমাল ও অমরাবতী দুই জেলায় লকডাউন জারি করা হবে। টানা দশ দিন লকডাউন থাকবে যবৎমলে।ফেব্রুয়ারি মাসের শুরু থেকেই করোনা সংক্রমণ ক্রমশ বাড়ছিল। ২৮ তারিখ পর্যন্ত যবৎমালে স্কুল কলেজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কোনও জমায়েত করা যাবে না। এমনকি বিয়েতে নিমন্ত্রণের সংখ্যাও পঞ্চাশের মধ্যে রাখতে হবে। কড়া বিধি নিষেধ জারি করা হল যবৎমালে। মাস্ক না পড়লে ২০০ টাকা জরিমানার সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে, শনিবার রাত থেকে লকডাউন জারি থাকবে অমরাবতী জেলায়। জানা গিয়েছে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা ৮২ থেকে এক লাফে পৌঁছে গিয়েছে ২৩০-য়ে। এই লকডাউনে জরুরি পরিষেবা অব্যাহত থাকবে। পরিস্থিতি যাতে আরও ভয়াবহ না হয় তার জন্যই এই লকডাউনের সিদ্ধান্ত।
ভাত, রুটি, বেগুনভাজা, সবজি, ডাল, পনিরের তরকারি, চাটনি, মিষ্টি, পায়েস দিয়ে মধ্যাহ্নভোজ সারছেন অমিত শাহ। তাঁর সঙ্গে রয়েছেন, কৈলাস বিজয়বর্গীয়, মুকুল রায়, দিলীপ ঘোষ
নারায়ণপুরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর শাহী লাঞ্চ। ইতিমধ্যেই মৎস্যজীবী সুব্রত বিশ্বাসের বাড়িতে পৌঁছে গিয়েছেন অমিত শাহ।
* কলকাতায় দিদির কানে জয় শ্রী রাম ধ্বনি পৌঁছতে হবে।
* মমতা দিদির সরকার সরিয়ে বিজেপি আনা লক্ষ্য নয়, আমাদের লক্ষ্য বাংলার পরিবর্তন, উন্নয়ন।
* বাংলা থেকে সিন্ডিকেটরাজ হঠাতে হবে।
* ভারতকে সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন মোদিজীর।
* কেন্দ্রের সব সুবিধে থেকে বঞ্চিত বাংলা।
* পরিবর্তন মানে ক্ষমতার বদল নয়, পরিবর্তন মানে বাংলার সামগ্রিক উন্নয়ন।
* গঙ্গাসাগরের মেলা এবার আন্তর্জাতিক স্তরে হবে।
* পরিবর্তন যাত্রার পঞ্চম পর্বের সূচনা হবে।
* লকডাউনের সময়ে কেন্দ্রের পাঠানো চাল চুরি গেছে।
* দেশের মৎসজীবীদের জন্য বিশেষ প্রকল্প।
* গঙ্গাসাগরকে সাংস্কৃতিক কেন্দ্র বানানো হবে।
* ক্ষমতায় এলে অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
* বাংলা থেকে তৃণমূলকে উৎখাত করব।
* কাটমানি সংস্কৃতি বন্ধ করতে হবে।
এক ঝাপটায় স্রেফ ধুয়ে মুছে গেল ৩০০০ কোটি টাকার বিদ্যুৎ প্রকল্প। এই প্রকল্প তৈরি হতে উত্তরাখণ্ডে ফাঁটানো হয়েছিল একের পর এক ডিনামাইট। পাহাড় ভাঙার জন্য চলেছে উন্নতমানের যন্ত্রপাতি। কেটে ফেলা হয়েছে একের পর এক গাছ। যার জেরেই কি এমন ঘটনা? স্পষ্ট কোনও উত্তর জানা নেই। হিমবাহ ভাঙার কারণ জানতে চাওয়া হয়েছে বিশেষজ্ঞদের কাছে। তবে স্থানীয়দের কথায় প্রতিশোধ তুলল প্রকৃতি!
রেইনি গ্রামের এই হাল মনে করাচ্ছে চিপকো আন্দোলনের ইতিহাস। গাছকে জড়িয়ে ধরে পরিবেশ বাঁচানোর এক অহিংস লড়াই। গাছ ও বন রক্ষার জন্য গাছকে জড়িয়ে ধরে যে অহিংস আন্দোলন হয়েছিল ৭০ এর দশকে।আন্দোলনের আতুরঘর ছিল এই রেইনি গ্রাম। গাছ কাটা বন্ধের জন্য গাছকে জড়িয়ে ধরে প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যের গ্রামবাসীরা। সেসময় চিপকো আন্দোলনকারীরা আমলাতন্ত্রের হাত থেকে তাদের বনজ সম্পদ রক্ষা করতে পেরেছিলেন। কিন্তু সেই আন্দোলনের জোড় আজ কতটা রয়েছে তা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, একের পর এক হাইড্রো পাওয়ার প্ল্যান তৈরি হচ্ছে। যা উত্তরাখণ্ডের পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করছে। একের পর এক উন্নয়ন আনতে আঘাত হানা হচ্ছে প্রকৃতির উপর।ক্ষতি করা হচ্ছে হিমালয়ের। দিনের পর দিন পাহাড় ভাঙার জন্য ফাটানো হচ্ছে ডিনামাইট। স্থানীয়দের একাংশের অভিযোগ সরকারের সঙ্গে বেসরকারি সংস্থার জোটে তছনছ হয়ে যাচ্ছে উত্তরাখণ্ড।
২০১৩ সালের পর রবিবারের ঘটনা সতর্কবার্তা হিসাবে মনে করছেন বিজেপি নেত্রী উমা ভারতী। উত্তরাখণ্ডে বিপর্যয়ের পর গঙ্গার উপর বিদ্যুৎপ্রকল্প না তৈরির পক্ষে সওয়াল হয়েছেন তিনি।
আবারো আগুন লাগল কাকদ্বীপ চৌরাস্তার মোড়ে । দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার কাকদ্বীপে আজ দুপুর ১২টা নাগাদ হঠাৎই সীসার পোলের নিচে আগুন লেগে যায়। কিছুসময়ের মধ্যেই ঘটনাস্থলে একটি দমকলের ইঞ্জিন চলে আসে এবং আগুন নেভানোর প্রচেষ্টা করতে থাকে।বহু সময়ের প্রচেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয় । স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে বাজারের ময়লা ফেলা হয় এই ব্রিজের তলায় শীতে শুকনো থাকার কারণে হয়তো সিগারেট জাতীয় কিছু থেকেই আগুন লাগে।
Subscribe to:
Posts (Atom)