এদিন সন্ধের পর উত্তর কলকাতার একটি জায়গায় শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে বৈঠকে বসেন সৌগত রায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, টিম পিকে-সহ দলের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ নেতা। সৌগত রায় জানিয়ে দেন, শুভেন্দু দলেই ছিলেন। দলেই থাকছেন।
এনিয়ে বিজেপির সর্বভারতীয় নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয় বলেন,শুভেন্দুর সব ক্ষোভ ছিল ভাইপোর ওপরে। তিনি যেভাবে রাজ্যে সিন্ডিকেট রাজকে মদত দিচ্ছিলেন তা মেনে নিতে পারছিলেন না শুভেন্দু। মমতাকে তিনি আগেই বলেছিলেন ভাইপোকে আটকান। তা না হওয়াতেই ক্ষোভ দানা বেঁধেছিল শুভেন্দুর মনে।
বিজয়বর্গীয় আরও বলেন, সৌগতবাবু তো বলছেন। শুভেন্দু নিজে কী বলছেন। ওঁকে জিজ্ঞেস করুন। শুভেন্দু মাটির কাছাকাছি থাকা নেতা। উনি কারও পরোয়া করেন না। রাজনীতিতে সব সম্ভব।
রাজ্য রাজনীতিতে জল্পনা ছিল শুভেন্দু শুধু তৃণমূল ছাড়ছেন না, তিনি যোগ দিচ্ছেন বিজেপিতে। আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবতের সঙ্গেও তাঁর দেখা করার একটি খবর রটেছিল। এতকিছুর পর শুভেন্দু অধিকারীর তৃণমূলে থেকে যাওয়ার খবর বিজেপিকে কি ধাক্কা দিল? এনিয়ে কৈলাশ বিজয়বর্গীয় বলেন, শুভেন্দু বিজিপেতে যোগ দিলে দলের শক্তি বাড়ত। কিন্তু না এলেও রাজ্যে আমার শক্তিশালীই আছি। শুভেন্দু এলেই যে রাজ্যে বিজেপি সরকার গড়তে পারত এমন কোনও কথার কোনও ভিত্তি নেই। নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে রাজ্যে ক্ষমতায় আসছে বিজেপি।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours