১২ হাজারির ক্লাবে রোহিত শর্মা, সামনে শুধুই বিরাট কোহলি!
উল্টোডাঙা ফুটওভার ব্রিজে ওইটা কী? তুমুল হইহই
হিন্দু হয়েও কোন ‘বুদ্ধির জোরে’ জঙ্গির AK 47-এর নলের মুখ থেকে ফিরলেন দেবাশিস?
মধ্যরাতে ডাক পড়ল পাক কূটনীতিকের, ৭ দিনের মধ্যে ভারত ছাড়ার নির্দেশ
বৈসরনে সেই রিসর্টের বাইরে রিলস বানাচ্ছিলেন পর্যটক, আচমকাই গুলির শব্দ-আর্তচিৎকার, পরের মুহূর্তেই…ভয়াবহ ছবি পর্যটকের পোস্ট করা ভিডিয়োয়
চলছে আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনা! এই হাড়কাঁপানো ঠান্ডা তো এই গরম! আর এই ঠান্ডা গরমে শরীরের অবস্থা নাজেহাল! খুশখুশে কাশি, ঠান্ডা লাগা, শ্লেষ্মাজনিত নানা মরসুমি অসুখ লেগেই রয়েছে । কিন্তু দেদার অ্যান্টিবায়োটিক বা কাফ সিরাপে খুসখুসে কাশি কমতে সময় লাগে। ওষুধের সাইড এফেক্টও কম নয়!
সম্প্রতি এক চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ্যে আনল ব্রিটেনের ইউনিভার্সিটি অব হাল-এর গবেষকরা। তাঁদের দাবি, খুশখুশে কাশির মোকাবিলা করতে ডার্ক চকোলেটের কোনও বিকল্প নেই।তাঁদের মতে, শ্লেষ্মাজনিত অসুখের অন্যতম সমাধান লুকিয়ে আছে কোকোয়। কোকোয় থাকা থিওব্রমিন পাতলা শ্লেষ্মাকে আঠালো করে খুসখুসে কাশি কমায়।
ডার্ক চকোলেটে কোকোর পরিমাণ বেশি থাকায় একেই অন্যতম সেরা সমাধান বলে মনে করছেন গবেষকরা। তাঁদের মতে, কোকো কেবল পাতলা শ্লেষ্মাকে আঠালো করে তা-ই নয়, গলার ভিতরের স্নায়ুপ্রান্তগুলিকে আঠালো আস্তরণ দিয়ে ঢেকে দেয়। কাজেই, খুসখুসে কাশি আর থাকে না। বেশির ভাগ কাফ সিরাপ বা কাশি কমানোর ওষুধে তাই কোকো থাকে।খুসখুসে কাশিতে ভুগছেন, এমন কয়েক জন রোগীকে ডার্ক চকোলেট দিয়ে প্রায় দু’দিনের মধ্যে তাঁদের কাশি অনেকটাই কমিয়ে ফেলা গিয়েছে বলেও দাবি গবেষকদের।
তবে কাশি হলেই চকোলেট খেতে শুরু করলে হানা দিতে পারে ওবেসিটি, সুগারের মতো নানা রোগও। তাই খুশখুশে কাশির ক্ষেত্রে চকোলেট খেলেও ভারী কাশিতে ওষুধ খাওয়াই ভাল।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours