একসময় ছিল না মাথা গোঁজার ছাদ, সেই মনোজই এখন প্রতিমাসে কিনতে পারেন দু-দুটো বাড়ি! কীভাবে পাল্টাল জীবন?
ঠিক কত বাড়ি ভেঙেছে মুর্শিদাবাদ, সামনে এল সংখ্যাটা
জানালা দিয়ে ঢুকে ব্লেড দিয়ে কাপড় কেটে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগ
ক্ষতি হবে ১৩ হাজার কোটির! এবার ‘সন্ত্রাসে মদত জোগানোর’ ঠেলা বুঝবে পাকিস্তান, মোক্ষম জবাব ভারতের
এবার জম্মু-কাশ্মীরে সেনা নার্সিং কলেজের ওয়েবসাইট হ্যাক করল পাকিস্তানের হ্যাকাররা
প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর থেকে দিওয়ালিটা সীমান্তে সেনা জওয়ানদের সঙ্গেই কাটান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ করোনা অতিমারির মধ্যেও এ বছর তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না৷ এ বছর রাজস্থানের জয়সলমেরে পাকিস্তান সীমান্তে পৌঁছে যাচ্ছেন তিনি৷
মূলত সেনাদের মনোবল বাড়াতেই দিওয়ালিটা তাঁদের সঙ্গে কাটান প্রধানমন্ত্রী৷ জওয়ানদের মিষ্টিমুখ করানোর পাশাপাশি তাঁদের সঙ্গে আলাপচারিতাও সারেন তিনি৷ গোটা দেশ যখন খুশির দিওয়ালি পালন করে, তখনও পরিবার থেকে দূরে সীমান্তে অতন্দ্র নিরাপত্তার কাজ করেন সেনা জওয়ানরা৷ সেই কারণেই প্রত্যেকবছর উৎসবের সময় কোনও না কোনও সীমান্তে পৌঁছে যান প্রধানমন্ত্রী৷এ দিন সকালেই বিশেষ বিমানে জয়সলমেরে পৌঁছনোর কথা প্রধানমন্ত্রীর৷ ইতিমধ্যেই তাঁকে স্বাগত জানাতে ভারতীয় সেনা, বায়ুসেনা এবং বিএসএফ-এর শীর্ষ কর্তারা সেখানে পৌঁছে গিয়েছেন৷
এ দিনই দেশবাসীকে দিওয়ালির শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী৷ ট্যুইটারে তিনি লিখেছেন, 'প্রত্যেক দেশবাসীকে দীপাবলির শুভকামনা জানাই৷ এই উৎসব আরও খুশি এবং ঔজ্বল্য নিয়ে আসুক, এই কামনা করি৷ সবাই সুস্থ থাকুন, জীবনে সমৃদ্ধি আসুক৷'
এ বছর দীপাবলিতে দেশের জওয়ানদের সম্মানে একটি করে প্রদীপ জ্বালানোর জন্য দেশবাসীর কাছে অনুরোধ করেছেন প্রধানমন্ত্রী৷ শুক্রবারও সেই আবেদন রেখেছেন তিনি৷২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার পরই দিওয়ালিতে সিয়াচেনে পৌঁছে গিয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি৷ এর পর গত কয়েক বছরে একে এক উত্তরাখণ্ড, হিমাচল প্রদেশ, পঞ্জাব এবং জম্মু কাশ্মীরের বিভিন্ন ফরওয়ার্ড বেসে সেনা জওয়ানদের সঙ্গে দীপবালি কাটিয়েছেন তিনি৷
Post A Comment:
0 comments so far,add yours