প্যারিস সাঁ-জাঁ (Paris Saint-Germain)-র ফরোয়ার্ড, বিশ্বের সবচেয়ে দামি ফুটবলার, নেইমারের করোনা ধরা পড়েছে। চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালে হারের পর ছুটি কাটাতে গিয়েছিলেন আটাশ বছর বয়সি এই ব্রাজিলীয় তারকা। সেখান থেকে ফেরার পর কোভিড টেস্ট করানো হলে, রিপোর্ট পজিটিভ আসে। নেইমারের দুই আর্জেন্টিনীয় সতীর্থ অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া এবং লিয়েন্দ্রো পারেদেসও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। বুধবার প্যারিস সাঁ-জাঁ'র অফিসিয়াল ট্যুইটার পেজে দলের তিন খেলোয়াড়ের করোনা পরীক্ষার ফল ‘পজিটিভ’ আসার কথা ঘোষণা করা হয়েছে।
যদিও, মঙ্গলবার লেকিপ ছেপেছিল, তৃতীয় খেলোয়াড়টি আর্জেন্টাইন স্ট্রাইকার মার্কো ইকার্দি। তবে এদিন ফরাসি সংবাদমাধ্যমটি নিশ্চিত করে নেইমারের নাম জানায়। তাদের দাবি, করোনা ‘পজিটিভ’ হওয়ার পর ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড এখন আইসোলেশনে আছেন।
প্যারিস সাঁ-জাঁ যদিও করোনা আক্রান্তে কোনও ফুটবলারের নাম ঘোষণা করেনি। ইউরোপের মিডিয়াগুলিতে অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া এবং লিয়েন্দ্রো পারেদেসের করোনায় আক্রান্ত হওয়ার খবর আগে থেকেই বলা হচ্ছিল। ফলে প্যারিস সাঁ-জাঁ'র কোভিড আক্রান্ত তৃতীয় খেলোয়াড়টি কে, তা নিয়ে গুঞ্জন ছিলই। নেইমারই তৃতীয় জন বলে অনেকেই ধরে নিয়েছিলেন। বুধবার পিএসজি তিন খেলোয়াড়ের করোনো আক্রান্তের খবর দেওয়া পর, ফরাসি সংবাদমাধ্যম লেকিপ ছেপেছে, তৃতীয় খেলোয়াড়টি হলেন নেইমার। সংবাদ সংস্থা এএফপির খবরেও নেইমার-সহ করোনা আক্রান্ত তিন খেলোয়াড়ের নাম ঘোষণা করা হয়েছে।
সূত্রের খবর, চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনাল হারের পর প্যারিস সাঁ-জাঁ'র বেশ কয়েক জন খেলোয়াড় ছুটি কাটাতে ইবিজায় গিয়েছিলেন। সেখানে নেইমার তাঁর ছেলে ও বাবাকে নিয়ে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে ফিরেই কোভিড ধরা পড়েছে তিন ফুটবলারের শরীরে। ডি মারিয়া ও লিয়েন্দ্রো পারেদেসের ‘পজিটিভ’ আসায় নেইমারকে নিয়ে শঙ্কা ছিলই। কারণ, এই দু'জনের কাছাকাছি ছিলেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড। ওই স্প্যানিশ দ্বীপেই ছিলেন গোলরক্ষক কেইলর নাভাস ও আন্দ্রে হেরেরার মতো তারকারাও। তবে বাকিদের কারো করোনা পজিটিভ হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।
সূত্রের খবর, চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনাল হারের পর প্যারিস সাঁ-জাঁ'র বেশ কয়েক জন খেলোয়াড় ছুটি কাটাতে ইবিজায় গিয়েছিলেন। সেখানে নেইমার তাঁর ছেলে ও বাবাকে নিয়ে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে ফিরেই কোভিড ধরা পড়েছে তিন ফুটবলারের শরীরে। ডি মারিয়া ও লিয়েন্দ্রো পারেদেসের ‘পজিটিভ’ আসায় নেইমারকে নিয়ে শঙ্কা ছিলই। কারণ, এই দু'জনের কাছাকাছি ছিলেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড। ওই স্প্যানিশ দ্বীপেই ছিলেন গোলরক্ষক কেইলর নাভাস ও আন্দ্রে হেরেরার মতো তারকারাও। তবে বাকিদের কারো করোনা পজিটিভ হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।
যদিও, মঙ্গলবার লেকিপ ছেপেছিল, তৃতীয় খেলোয়াড়টি আর্জেন্টাইন স্ট্রাইকার মার্কো ইকার্দি। তবে এদিন ফরাসি সংবাদমাধ্যমটি নিশ্চিত করে নেইমারের নাম জানায়। তাদের দাবি, করোনা ‘পজিটিভ’ হওয়ার পর ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড এখন আইসোলেশনে আছেন।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours