শ্রীনগরে ব্যাপক এনকাউন্টারে খতম জঙ্গি, শহিদ CRPF জওয়ান
কাকদ্বীপ.com ডিজিটাল ডেস্ক: বৃহস্পতিবার রাতে জম্মু-কাশ্মীরের শ্রীনগরের মালবাগ অঞ্চলে জঙ্গিদের সঙ্গে এনকাউন্টারে কেন্দ্রীয় আধাসামরিক বাহিনী, সিআরএফের এক জওয়ান শহিদ হয়েছেন। গুলির লড়াইয়ে নিহত হয়েছে এক জঙ্গিও। সংঘর্ষে গুরুতর ঘায়েল হয়েছিলেন সিআরপিএফের ওই জওয়ান। পরে হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। গত ৪৫ দিনের মধ্যে শ্রীনগরে এটি তৃতীয় এনকাউন্টার।
বৃহস্পতিবার রাতে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে জঙ্গিদের সংঘর্ষের খবর নিশ্চিত করে পুলিশ। কাশ্মীর জোনের পুলিশ ট্যুইট করে জানায়, শ্রীনগরের মালবাগ অঞ্চলে এনকাউন্টার শুরু হয়েছে। বিশদ এখনও জানা যায়নি।
সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শ্রীনগরের উপকণ্ঠে মালবাগে অভিযান চালায় পুলিশ ও সিআরপিএফের যৌথ বাহিনী। তল্লাশির আগে গোটা এলাকা ঘিরে ফেলা হয়। এক পুলিশ কর্তা জানান, ওই টিম সন্দেহজনক একটি স্পটে গেলে, সেখানে লুকিয়ে থাকা জঙ্গিরা যৌথ বাহিনীকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে থাকে।
সূত্রের খবর, শ্রীনগরের মালবাগের ওই অঞ্চলে ১-২ জঙ্গি এখনও রয়েছে। শেষ পাওয়া খবর পর্যন্ত রাতের অন্ধকার জোরদার লড়াই চলছে।
২০২০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ১১ জুন পর্যন্ত ভারতীয় সেনার দাবি অনুযায়ী নিয়ন্ত্রণরেখায় (Line of Control) ২,০২৭ বার সংঘর্ষবিরতি লঙ্ঘন করেছে পাক বাহিনী (Pakistan forces)। সূত্রের খবর, এই একই সময়ে এখনও পর্যন্ত ৯৮ পাকজঙ্গিকে নিকেশ করা হয়েছে। সীমান্ত পেরিয়ে কাশ্মীর দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করার সময় এই ৯৮ জঙ্গি নিহত হয়।
রিপোর্টে প্রকাশ, ভুল বুঝিয়ে ৫২ কাশ্মীরি যুবককে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গি সংগঠনে শামিল করার চেষ্টা হয়েছিল। তাঁদের মূলস্রোতে ফেরাতে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
২০০৩ সালে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সংঘর্ষবিরতি চুক্তি (ceasefire agreement) হয়েছিল। ভারতীয় সেনার একটি রিপোর্ট বলছে, সেই চুক্তির পর থেকে বিগত ১৬ বছরের মধ্যে ২০১৯ সালেই সবথেকে বেশি বার সংঘর্ষবিরতি লঙ্ঘন করেছে পাকসেনা। পাকিস্তানের (Pakistan) তরফে সবমিলিয়ে ৩,২০০ বার সংঘর্ষবিরতি (ceasefire violations) লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটে। অর্থাত্ গড়ে প্রতিদিন বার ৯ বার করে লঙ্ঘন হয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাতে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে জঙ্গিদের সংঘর্ষের খবর নিশ্চিত করে পুলিশ। কাশ্মীর জোনের পুলিশ ট্যুইট করে জানায়, শ্রীনগরের মালবাগ অঞ্চলে এনকাউন্টার শুরু হয়েছে। বিশদ এখনও জানা যায়নি।
সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শ্রীনগরের উপকণ্ঠে মালবাগে অভিযান চালায় পুলিশ ও সিআরপিএফের যৌথ বাহিনী। তল্লাশির আগে গোটা এলাকা ঘিরে ফেলা হয়। এক পুলিশ কর্তা জানান, ওই টিম সন্দেহজনক একটি স্পটে গেলে, সেখানে লুকিয়ে থাকা জঙ্গিরা যৌথ বাহিনীকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে থাকে।
সূত্রের খবর, শ্রীনগরের মালবাগের ওই অঞ্চলে ১-২ জঙ্গি এখনও রয়েছে। শেষ পাওয়া খবর পর্যন্ত রাতের অন্ধকার জোরদার লড়াই চলছে।
২০২০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ১১ জুন পর্যন্ত ভারতীয় সেনার দাবি অনুযায়ী নিয়ন্ত্রণরেখায় (Line of Control) ২,০২৭ বার সংঘর্ষবিরতি লঙ্ঘন করেছে পাক বাহিনী (Pakistan forces)। সূত্রের খবর, এই একই সময়ে এখনও পর্যন্ত ৯৮ পাকজঙ্গিকে নিকেশ করা হয়েছে। সীমান্ত পেরিয়ে কাশ্মীর দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করার সময় এই ৯৮ জঙ্গি নিহত হয়।
রিপোর্টে প্রকাশ, ভুল বুঝিয়ে ৫২ কাশ্মীরি যুবককে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গি সংগঠনে শামিল করার চেষ্টা হয়েছিল। তাঁদের মূলস্রোতে ফেরাতে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
২০০৩ সালে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সংঘর্ষবিরতি চুক্তি (ceasefire agreement) হয়েছিল। ভারতীয় সেনার একটি রিপোর্ট বলছে, সেই চুক্তির পর থেকে বিগত ১৬ বছরের মধ্যে ২০১৯ সালেই সবথেকে বেশি বার সংঘর্ষবিরতি লঙ্ঘন করেছে পাকসেনা। পাকিস্তানের (Pakistan) তরফে সবমিলিয়ে ৩,২০০ বার সংঘর্ষবিরতি (ceasefire violations) লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটে। অর্থাত্ গড়ে প্রতিদিন বার ৯ বার করে লঙ্ঘন হয়েছে।
এখনও পর্যন্ত যে হারে পাকিস্তান সংঘর্ষবিরতি লঙ্ঘন করে চলেছে, তাতে ২০২০ সালে গত বছরের রেকর্ড ছাপিয়ে যাবে। ২০১৯ সালে অগস্টের পর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে ১,৫৬৫ বার সংঘর্ষবিরতি লঙ্ঘন হয়েছে।
সেখানে জুন শেষ হওয়ার আগেই এ বছর ২,০২৭ বার সংঘর্ষবিরতি লঙ্ঘন হয়ে গিয়েছে। বাকি রয়েছে আরও ছ-টা মাস। ভারতীয় অনুচ্ছেদের ৩৭০ ধারা বাতিল করে, জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ অধিকার খর্ব করার পর থেকেই সংঘর্ষবিরতি লঙ্ঘনের ঘটনা বাড়িয়েছে পাকিস্তান।
অতীতেও একাধিকবার বিনাপ্ররোচনায় গোলাগুলি চালিয়ে, ভারতীয় সেনাকে ব্যস্ত রেখে, সেই সুযোগে জঙ্গি ঢুকিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছে পাকিস্তান। এখনও সেই ধারা অব্যাহত। ভারতীয় গোয়েন্দাদের একটি রিপোর্ট বলছে, প্রায় ২০০ জঙ্গি পাক অধিকৃত কাশ্মীরে অপেক্ষা করছে। যে কোনও সময় তারা ভারতে ঢুকে উপত্যকায় হামলা চালাবে। রিপোর্ট যে ভুল নয়, সে প্রমাণ ইতিমধ্যে মিলেছে একাধিকবার। গত রবিবার থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে শুধু শোপিয়ানেই তিনটি পৃথক এনকাউন্টারে ১৪ জঙ্গি নিহত হয়েছে। শেষ দু-সপ্তাহে নিহত হয়েছে ২৭ জঙ্গি।
সেখানে জুন শেষ হওয়ার আগেই এ বছর ২,০২৭ বার সংঘর্ষবিরতি লঙ্ঘন হয়ে গিয়েছে। বাকি রয়েছে আরও ছ-টা মাস। ভারতীয় অনুচ্ছেদের ৩৭০ ধারা বাতিল করে, জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ অধিকার খর্ব করার পর থেকেই সংঘর্ষবিরতি লঙ্ঘনের ঘটনা বাড়িয়েছে পাকিস্তান।
অতীতেও একাধিকবার বিনাপ্ররোচনায় গোলাগুলি চালিয়ে, ভারতীয় সেনাকে ব্যস্ত রেখে, সেই সুযোগে জঙ্গি ঢুকিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছে পাকিস্তান। এখনও সেই ধারা অব্যাহত। ভারতীয় গোয়েন্দাদের একটি রিপোর্ট বলছে, প্রায় ২০০ জঙ্গি পাক অধিকৃত কাশ্মীরে অপেক্ষা করছে। যে কোনও সময় তারা ভারতে ঢুকে উপত্যকায় হামলা চালাবে। রিপোর্ট যে ভুল নয়, সে প্রমাণ ইতিমধ্যে মিলেছে একাধিকবার। গত রবিবার থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে শুধু শোপিয়ানেই তিনটি পৃথক এনকাউন্টারে ১৪ জঙ্গি নিহত হয়েছে। শেষ দু-সপ্তাহে নিহত হয়েছে ২৭ জঙ্গি।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours