মৃত্যুর পর দু’দিন পরিবারের তরফে ফ্রিজারে রাখা হয়েছিল বৃদ্ধের দেহ। কেননা, কোভিডে তাঁর মৃত্যু হয়েছে কি না, তার রিপোর্ট না পাওয়া পর্যন্ত বাইরে কোনও জায়গায় দেহ সংরক্ষণ করা যাচ্ছিল না। শেষ পর্যন্ত স্বাস্থ্য দপ্তরের উদ্যোগে পুরসভার সহায়তায় কোভিড আক্রান্ত বৃদ্ধের শেষকৃত্য হল। বৃদ্ধ থাকতেন আমহার্স্ট স্ট্রিট থানা এলাকায় রামমোহন রায় সরণির একটি বাড়িতে। কিছুদিন আগে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁকে স্থানীয় চিকিৎসককে দেখানো হয়। তিনি বলেন কোভিড পরীক্ষার কথা। বেসরকারি ল্যাবে নমুনা পরীক্ষা করা হয়। বাড়ি ফিরে আসার পর বৃদ্ধ গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং সেদিন দুপুরেই মারা যান।
যে চিকিৎসককে ওই বৃদ্ধ দেখিয়েছিলেন তিনি এসে বলেন যে, কোভিড পজিটিভ ছিল কি না শরীরে, তার পরীক্ষার রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত মৃত্যুর শংসাপত্র দেওয়া যাবে না। থানায় যোগাযোগ করা হয় পরিবারের তরফে। থানা থেকে বিভিন্ন জায়গায় ফোন করা হয়। যেদিন ওই বৃদ্ধের শরীরের নমুনা নেওয়া হয়েছিল, সেদিনই রাতে করোনা রিপোর্ট পজিটিভ আসে। কিন্তু দেহ সৎকার করা নিয়ে সমস্যা দেখা দেয়। অগত্যা পরিবারের লোকেরা একটি ফ্রিজারে বৃদ্ধের দেহ সংরক্ষণ করেন। বুধবার স্বাস্থ্য দপ্তরের পক্ষ থেকে পুরসভাকে বিষয়টি জানানো হয়। বেলা দেড়টা নাগাদ পুরসভার গাড়ি এসে বৃদ্ধর দেহ নিয়ে যায়। অবশেষে পুরসভাই আইসিএমআর–এর নিয়ম মেনেই বৃদ্ধের দেহ সৎকারে উদ্যোগী হয়।
যে চিকিৎসককে ওই বৃদ্ধ দেখিয়েছিলেন তিনি এসে বলেন যে, কোভিড পজিটিভ ছিল কি না শরীরে, তার পরীক্ষার রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত মৃত্যুর শংসাপত্র দেওয়া যাবে না। থানায় যোগাযোগ করা হয় পরিবারের তরফে। থানা থেকে বিভিন্ন জায়গায় ফোন করা হয়। যেদিন ওই বৃদ্ধের শরীরের নমুনা নেওয়া হয়েছিল, সেদিনই রাতে করোনা রিপোর্ট পজিটিভ আসে। কিন্তু দেহ সৎকার করা নিয়ে সমস্যা দেখা দেয়। অগত্যা পরিবারের লোকেরা একটি ফ্রিজারে বৃদ্ধের দেহ সংরক্ষণ করেন। বুধবার স্বাস্থ্য দপ্তরের পক্ষ থেকে পুরসভাকে বিষয়টি জানানো হয়। বেলা দেড়টা নাগাদ পুরসভার গাড়ি এসে বৃদ্ধর দেহ নিয়ে যায়। অবশেষে পুরসভাই আইসিএমআর–এর নিয়ম মেনেই বৃদ্ধের দেহ সৎকারে উদ্যোগী হয়।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours