বর্ধমান, ৫ জুলাই
পাকাপাকি ভাবে অন্ধকার ঘুচল গলসির আদিবাসী পাড়ায়। গলসির মসজিদপুর পঞ্চায়েতের সুলুমগড়িয়া আদিবাসী পাড়াতে বিদ্যুতের খুঁটি ছিল কিন্তু বিদ্যুৎ ছিল না। বিদ্যুৎ না থাকায় ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনা, গৃহস্থের কাজকর্মে সমস্যা হচ্ছিল। সমস্যার কথা জানাতেই স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা এগিয়ে আসেন। রবিবার সকালেই বিদ্যুতের খুঁটিতে তার লাগিয়ে সংযোগ শুরু হয়। তেত্রিশটি আদিবাসী পরিবারের বাড়িতে বিনামূল্যে বিদ্যুতের মিটার পৌঁছে দেয় রাজ্য বিদ্যুৎ পর্ষদ।
সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষদের আলোয় নিয়ে আসতে পর্ষদের এই কাজে সহযোগিতা করেন এলাকার জনপ্রতিনিধিরা। সরকারের এই উদ্যোগে খুশি আদিবাসী পরিবারগুলি। স্থানীয় বাসিন্দা জয়ন্ত হেমব্রম, বৈদ্যনাথ মুর্মুরা বাড়িতে বিদ্যুতের মিটার এবং রাস্তায় বিদ্যুতের খুঁটিতে আলো পেয়ে বলেন, ‘আজকে পাকাপাকিভাবে বিদ্যুতের লাইন পেয়ে খুব ভাল লাগছে। কারণ, এই পুরো পাড়াটাই অন্ধকার ছিল। ছেলেমেয়েদের পড়াশোনায় অসুবিধা হচ্ছিল। স্থানীয় তৃণমূলের জনপ্রতিনিধিরা এবং রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে প্রতিটি বাড়িতে বাড়িতে বিদ্যুতের লাইন পৌঁছে দেওয়ায় গ্রামের মানুষ খুব খুশি।’
এখানকার বাসিন্দা মঙ্গলি মুর্মু বলেন, ‘আলো এসে যাওয়ায় এখন ভাল থাকব। আগে বিদ্যুতের তার থাকলেও ঠিকমতো আলো না থাকায় বাড়ি থেকে বের হতে পারতাম না। সরকার কেরোসিন দিলেও বাড়িতে স্থায়ী আলো আসায় আর কেরোসিনের প্রয়োজন হবে না। সেটি রান্নার কাজে লাগাতে পারব।’
পাকাপাকি ভাবে অন্ধকার ঘুচল গলসির আদিবাসী পাড়ায়। গলসির মসজিদপুর পঞ্চায়েতের সুলুমগড়িয়া আদিবাসী পাড়াতে বিদ্যুতের খুঁটি ছিল কিন্তু বিদ্যুৎ ছিল না। বিদ্যুৎ না থাকায় ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনা, গৃহস্থের কাজকর্মে সমস্যা হচ্ছিল। সমস্যার কথা জানাতেই স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা এগিয়ে আসেন। রবিবার সকালেই বিদ্যুতের খুঁটিতে তার লাগিয়ে সংযোগ শুরু হয়। তেত্রিশটি আদিবাসী পরিবারের বাড়িতে বিনামূল্যে বিদ্যুতের মিটার পৌঁছে দেয় রাজ্য বিদ্যুৎ পর্ষদ।
সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষদের আলোয় নিয়ে আসতে পর্ষদের এই কাজে সহযোগিতা করেন এলাকার জনপ্রতিনিধিরা। সরকারের এই উদ্যোগে খুশি আদিবাসী পরিবারগুলি। স্থানীয় বাসিন্দা জয়ন্ত হেমব্রম, বৈদ্যনাথ মুর্মুরা বাড়িতে বিদ্যুতের মিটার এবং রাস্তায় বিদ্যুতের খুঁটিতে আলো পেয়ে বলেন, ‘আজকে পাকাপাকিভাবে বিদ্যুতের লাইন পেয়ে খুব ভাল লাগছে। কারণ, এই পুরো পাড়াটাই অন্ধকার ছিল। ছেলেমেয়েদের পড়াশোনায় অসুবিধা হচ্ছিল। স্থানীয় তৃণমূলের জনপ্রতিনিধিরা এবং রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে প্রতিটি বাড়িতে বাড়িতে বিদ্যুতের লাইন পৌঁছে দেওয়ায় গ্রামের মানুষ খুব খুশি।’
এখানকার বাসিন্দা মঙ্গলি মুর্মু বলেন, ‘আলো এসে যাওয়ায় এখন ভাল থাকব। আগে বিদ্যুতের তার থাকলেও ঠিকমতো আলো না থাকায় বাড়ি থেকে বের হতে পারতাম না। সরকার কেরোসিন দিলেও বাড়িতে স্থায়ী আলো আসায় আর কেরোসিনের প্রয়োজন হবে না। সেটি রান্নার কাজে লাগাতে পারব।’
Post A Comment:
0 comments so far,add yours