শহরের আটটি সেতুতেই আপাতত মেরামতির কাজ করা হবে। তারপর দুটো সেতু ভেঙে তৈরি হবে নতুন সেতু। কী অবস্থায় আছে শহরের উড়ালপুল? সরেজমিনে দেখলেন আমাদের প্রতিনিধিরা।
বিশেষজ্ঞ কমিটির রিপোর্ট বলছে, চিংড়িঘাটা ফ্লাইওভারের নকশাতেই গলদ আছে। তাই ব্রিজ ভাঙা ছাড়া উপায় নেই। কলকাতা-সল্টলেক যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম এই সেতু। ব্রিজ ভাঙলে দুর্ভোগ বাড়বে তো বটেই, বলছেন মানুষ।
হাল খারাপ শিয়ালদহ ফ্লাইওভারেরও। বয়স হয়েছে, গাড়ির চাপও প্রবল। তার উপর ব্রিজের নীচে কোলে মার্কেটের ঠাসা দোকানপাঠ। ভাঙাভাঙি নয়, আপাতত সারানো হবে উত্তর-দক্ষিণ যোগাযোগের এই লাইফলাইন।
একই ভাবে গাড়ির ভারে নুয়ে পড়া বঙ্কিম সেতুতেও মেরামতির কাজ শুরু হয়েছে। বাঘাযতীনের দুটো উড়ালপুলের একটার বয়স ১০, অন্যটার কুড়ি। রিপোর্ট বলছে, অল্পবয়সেও স্বাস্থ্যহানির কারণ নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে ব্রিজ নির্মাণ। এই ব্রিজের উপর গাড়ির চাপ এতটাই বেশি, যে ব্রিজ ভাঙা যাবে না! তাহলে উপায়? চলছে আলোচনা।
এ ছাড়াও মেরামতির কাজ চলবে অরবিন্দ সেতু, বিজন সেতু, এবং উল্টোডাঙা ফ্লাইওভারে। ভাঙা হবে অর্ধশতক পেরিয়ে যাওয়া কালীঘাট সেতু। জোরকদমে চলছে প্রস্তুতি।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours