পদ্মপুরাণের রচয়িতা স্বয়ং প্রজাপতি ব্রহ্মা ৷ পুরাণ মতে প্রজাপতি ব্রহ্মা বিষ্ণুর নাভি থেকে বা নাভি কমল থেকে জন্মেছিলেন ৷ পরবর্তী কালে তাঁর রচনা থেকে জ্ঞানের সঞ্চার হয়ে থাকে ৷ তিনিই সৃষ্টি করেন ৷ পদ্মপুরাণ অনুসারে কিছু অনুসরণ করা যায় তো সেক্ষেত্রে প্রজাপতি ব্রহ্মা বিশেষ রূপে সন্তুষ্ট হন ৷ জীবনে উন্নতি আসে আয়ু আরও দীর্ঘ হয়ে থাকে ৷
পদ্মপুরাণ অনুসারে কোনও মানুষ যদি গরুর ক্ষুরে থাকা ধুলো মাথায় ধারণ করেন তাহলে পাপ থেকে তিনি মুক্তি পেতে পারেন অনায়াসেই ৷ যিনি গোমাতার সেবা করেন তিনিই গোভক্ত মানবপুত্র, ধন, বিদ্যা, সুখ ও সমৃদ্ধি পেয়ে থাকেন জীবনে ৷
পদ্মপুরাণ অনুসারে শালগ্রাম, তুলসি ও শঙ্খকে একসঙ্গে যদি রাখা যায় ৷ ঈশ্বর তাঁর উপরে প্রসন্ন হন ৷ কিন্তু প্রদীপ, শিবলিঙ্গ, মণি, দেব প্রতিমা, মাণিক্য, হিরে, সোনা, তুলসি, রুদ্রাক্ষ, ফুলের মালা, জপমালা, ফুল, চন্দন, ফুল, কর্পূর, গোচনা এই সমস্ত মাটিতে রাখলে জীবনে অনেক সমস্যা দেখা দেয় ৷
পদ্মপুরাণ মতে কোনও বিবাহিত স্ত্রী তাঁর স্বামীর সেবা মন থেকে করলে তাঁর মঙ্গল হয় ৷ তিনি সর্বদা সুখে থাকেন ৷ স্বামীর পুণ্যের অর্ধেক ভাগ তাঁর হয়ে যায় ৷ (Disclaimer: এটি শুধুমাত্র তথ্যসূত্র নিউজ ১৮ বাংলা কাউকে মানতে বাধ্য করায়না ৷ মনের বিশ্বাসে যিনি বিশ্বাস করেন, তিনি মেনে দেখতে পারেন, কেননা বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর) ৷
Post A Comment:
0 comments so far,add yours