WEATHER

Top News


গঙ্গাসাগরে গান্ধী স্মৃতি কাপ ২০২৪-এর চ্যাম্পিয়ন দল হলো সাগর থানা এবং রানার্স আপ দল হলো ফ্রেন্ডস এন্ড আড্ডা মন্দিরতলা 
দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার সাগর ব্লকের অধীন কৃষ্ণনগরের গান্ধী স্মৃতি সংঘের ফুটবল ময়দানে গান্ধী স্মৃতি সংঘ ক্লাবের পরিচালনায় শুরু হয়েছিল গান্ধী স্মৃতি কাপ ২০২৪ এর ১৬ দলীয় নাইন সাইড ফুটবল টুর্নামেন্ট,এই খেলার নিয়মাবলী ছিলো ৯ জন প্লেয়ারের মধ্যে সাগর ব্লকের ৬ জন প্লেয়ার খেলবে এবং বহিরাগত তিনজন প্লেয়ার থাকবে, যার প্রথম পুরস্কার সুদৃশ্য ট্রফি সহ নগদ ৫০ হাজার টাকা এবং দ্বিতীয় পুরস্কার সুদৃশ্য ট্রফি সহ নগদ ৪০ হাজার টাকা,গান্ধী স্মৃতি কাপ ২০২৪ এর ফাইনালে যে দুটি দল অংশগ্রহণ করে,একটি দল হলো সাগর থানা এবং অপর একটি দল হলো ফ্রেন্ডস এন্ড আড্ডা মন্দিরতলা,
ওই ফাইনাল খেলাতে দুটি দল একটি করে গোল করে,এরপর ট্রাইবেকার এর মাধ্যমে গান্ধী স্মৃতি কাপ ২০২৪ এর ফাইনাল খেলার নিষপত্তি ঘটে,ট্রাইবেকারে ফ্রেন্ডস এন্ড আড্ডা মন্দিরতলাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হলো সাগর থানা,
ফাইনাল খেলার শেষে গান্ধী স্মৃতি কাপ ২০২৪ এর চ্যাম্পিয়ন দল সাগর থানার হাতে চ্যাম্পিয়ন ট্রফি ও নগদ ৫০ হাজার টাকা তুলে দেওয়া হয় এবং রানার্স আপ দল ফ্রেন্ডস এন্ড আড্ডা মন্দিরতলা দলের হাতে রানার্স আপ ট্রফি সহ নগদ ৪০ হাজার টাকা তুলে দেওয়া হয়
এদিন ওই বিষয়ে গান্ধী স্মৃতি সংঘ ক্লাবের সভাপতি আমাদের কাকদ্বীপ ডট কমের ক্যামেরার সামনে কি বললেন শুনুন

স্টাফ রিপোর্টার সৌরভ মন্ডলের 


যদিও রচনা খোলা মনেই সমস্তটা শেয়ার করে থাকেন। রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বহু হিট ছবি উপহার দিয়েছেন অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। মজা করে একবার রচনা বলেই বসেছিলেন, কেন প্রসেনজিৎ ভাবলেন না রচনার সঙ্গেও প্রেম করা যায়?
'কনসার্ট করতে সব থেকে বেশি', প্রসেনজিতের কোন সিক্রেট ফাঁস করলেন রচনা?


রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়-এর জীবনে একাধিক অধ্যায়। একাধিক সেলেবের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক। ঝড়ের গতিতে ভাইরাল হওয়া রচনার অন্দরমহলের কাহিনি জানতে কেই বা না চায়। যদিও রচনা খোলা মনেই সমস্তটা শেয়ার করে থাকেন। রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বহু হিট ছবি উপহার দিয়েছেন অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। মজা করে একবার রচনা বলেই বসেছিলেন, কেন প্রসেনজিৎ ভাবলেন না রচনার সঙ্গেও প্রেম করা যায়? শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়ের সঞ্চালনায় জি বাংলার টক শো অপুর সংসারে এসে খোলা মনে আড্ডায় মেতেছিলেন অভিনেত্রী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রসেনজিতের গোপন রহস্য ফাঁস করেছিলেন অভিনেত্রী। পর্দায় যিনি দাপুটে হিরো, ব্যক্তিজীবনে তিনি বেজায় ভীতু।


রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথায়, প্রসেনজিতের সঙ্গে তাঁর কনসার্ট করতে সব থেকে বেশি ভয় লাগত। হাতে অনেকটা সময় নিয়ে বেরতেন তিনি। আর তাঁর গাড়িতে উঠলে তো রক্ষা নেই। গাড়ি মোটেও ৪০-এর ওপরে উঠবে না। বেশি জোরে গাড়ি চলুক পছন্দ করেন না অভিনেতা। এমন কি তাঁকে দেখতে যখন বিপুল সংখ্যাক দর্শকদের সমাগম ঘটে, তখন তিনি রীতিমতো সেখান থেকে লুকিয়ে থাকেন। তিন ঘন্টার রাস্তা ৬ ঘণ্টা ধরে যান বলেই জানান রচনা।

এদিন তিনি সম্পর্ক নিয়েও মুখ খোলেন, বলেছিলেন, যারা আমরা এই পেশায় (অভিনয়) কাজ করি, বিশেষ করে মেয়েরা, তাঁদের এমন কাউকে বিয়ে করা উচিত, যাঁরা এই পেশাটাকে বুঝবে। যদি এই পেশার মানুষ হন, খুবই ভাল, নয়তো, সেই বোধটা থাকা প্রয়োজন। তেমন মানুষের সঙ্গেই সংসারটা করা উচিত। কারণ আমাদের পেশাটা এতটা আলাদা অন্যদের থেকে, সেটা বোঝা, জানা, সেই মানুষটাকেও অনেক ক্ষেত্রে অনেকটা মানিয়ে নিতে হয়। নয়তো সুখের ঘর হওয়া খুব মুশলিক।’

জুহির বাবার কাছে নিয়ে গিয়েছিলেন বিয়ের প্রস্তাব। জুহিকে বেশ মিষ্টি মেয়েই মনে হতো তাঁর। এক সাক্ষাৎকারে সলমন খান মুখ খোলেন এই প্রসঙ্গে। তাঁর কথায়, জুহি চাওলার বাবা মুহূর্তে সলমন খানকে না বলে দিয়েছিলেন।
সলমনের বিয়ের প্রস্তাব একবাক্যে ফিরিয়েছিলেন জুহি, কেন জানেন?



বয়স ৬০ ছুঁই-ছুঁই। তবুও সলমন খানের বিয়ের অপেক্ষায় দিন গুনছে ভক্তরা। সকলের মুখে একটাই প্রশ্ন, কবে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চলেছেন তিনি? কেরিয়ারে একাধিক অভিনেত্রীর সঙ্গে নাম জড়িয়েছে কাঁর। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সঙ্গে শোরগোল ফেলা তাঁর প্রেমকাহিনি বি-টাউনের অন্দরমহেল সর্বাধিক চর্চিত। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, তিনি বিয়ে করতে চেয়েছিলেন জুহি চাওলাকে। জুহির বাবার কাছে নিয়ে গিয়েছিলেন বিয়ের প্রস্তাব। জুহিকে বেশ মিষ্টি মেয়েই মনে হতো তাঁর। এক সাক্ষাৎকারে সলমন খান মুখ খোলেন এই প্রসঙ্গে। তাঁর কথায়, জুহি চাওলার বাবা মুহূর্তে সলমন খানকে না বলে দিয়েছিলেন।


কেন, তার কারণ স্পষ্ট ছিল না সলমন খানের কাছে। ভাইজান বলেন, ‘কে জানে কি খুঁজছিলেন তিনি?’ এরপর থেকেই চর্চিত হতে শুরু করে সলমন খান ও জুহি চাওলার নাম। যদিও তিনি এই প্রসঙ্গে আর কোনও মন্তব্যই করেননি। বর্তমানে বিবাহিত জুহি চাওলা। ব্যবসায়ীকে বিয়ে করেছেন তিনি। তবে সলমন খান এখনও অবিবাহিতই থেকে গিয়েছেন। যদিও বিয়ে যে তিনি করবেন না, সে বিষয় নিশ্চিত করে এখনও উত্তর দেন না ভাইজান।

তবে সলমনের সেই না জানা কারণের উত্তর দিলেন এবার খোদ জুহি চাওলা। সলমনের তরফ থেকে আসা বিয়ের প্রস্তাবের খবর অস্বীকার করলেন না তিনি। একবাক্যে মেনে নিলেন খবরের সত্যতা। তবে কেন বিয়ের পিঁড়িতে বসেননি তিনি? এই প্রসঙ্গে তিনি জানিয়েছিলেন, সলমন খানকে বিয়ে করেননি তার একমাত্র কারণ তখন সবে মাত্র তিনি কেরিয়ার শুরু করেছিলেন। তিনি কাজে ফোকাস করতে চাইছিলেন। আর সেই কারণেই তিনি কেরিয়ারের কথা ভেবে ব্যক্তিজীবনে খুব একটা বড় সিদ্ধান্ত নিতে রাজি হননি। আর তাই খালি হাতে ফিরতে হয়েছিল ভাইজানকে।

Simply put, there is anger about Bangladesh, but Naushad is not at all happy with what is happening in return. He says in a slightly angry tone, "Then why don't we issue a circular in our country. The Ministry of Home Affairs should


বাংলাদেশকে গালাগালি না করে নিজের দায়িত্বটা পালন করুন', দেশপ্রেমিক হওয়ার বার্তা নওশাদের
নওশাদ সিদ্দিকী


ওপার থেকে আক্রমণ হচ্ছে লাগাতার। ভারত বিদ্বেষের বিষবাষ্পে পুড়ছে বাংলাদেশ। এপার থেকেও যাচ্ছে প্রতিরোধের বার্তা। কখনও কলকাতা-সহ ভারত দখলের ডাক, কখনও ছেড়ে কথা না বলার হুঁশিয়ারি! সরগরম সোশ্যাল মিডিয়া, সরগরম রাজনীতির আঙিনা। ওদিকে সুর চড়াচ্ছেন বিএনপি নেতা থেকে কট্টরপন্থীরা। এপারে সুর চড়াচ্ছে বিজেপি-সহ একাধিক দলের নেতারা। আর এরইমধ্যে দেশপ্রেমিক হওয়ার বার্তা আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকীর। তাঁর দাবি, “কিছু রাজনৈতিক দল যেমন কত বড় হিন্দু প্রেমিক তা প্রমাণে উঠেপড়ে লেগেছে তেমনই এখন আমাদের মধ্যে কিছু মানুষ কেউ কত বড় দেশপ্রেমিক তা প্রমাণে উঠেপড়ে লেগেছে।”


সোজা কথায়, বাংলাদেশ নিয়ে তো ক্ষোভ রয়েছে, কিন্তু এপারে তার বিনিময়ে যা চলছে তাতে মোটেও খুশি নন নওশাদ। খানিক ক্ষোভের সুরেই বলছেন, “আমাদের দেশে তাহলে একটা সার্কুলার দেওয়া হোক না। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক থেকে বলা হোক বাংলাদেশের লোক এখানে চিকিৎসা পাবে না। বাংলাদেশের লোককে আমরা চিকিৎসা দেব না, বাংলাদেশের বই এখানে বিক্রি হবে না। সেগুলো কিন্তু দিচ্ছে না। কারণ ওরা ভাল করে জানে এগুলো করলে দুটো দেশের সম্পর্ক আরও তলানিতে যাবে। নিরাপত্তার দিকে বেশি ক্ষতি হবে ভারতের।” 



বুঝিয়ে দিয়ে থাকতেন তাঁর মনে তাক জায়গা।
'যা খুশি হয়ে যেতে পারে', রেখা-অমিতাভকে নিয়ে 'বেঁফাস' প্রযোজক


অমিতাভ বচ্চন ও জয়া বচ্চনের মধ্যে সম্পর্কের সমীকরণের কথা কম বেশি সকলের জানা। তবে রেখা! অমিতাভের জীবন জুড়ে এই একটি নাম বার বার ফিরে ফিরে আসতে দেখা গিয়েছে। কখনও পরকীয়া, কখনও আবার প্রকাশ্যে রেখার সিঁদুর পরা নিয়ে সমস্যা, ঝড়ের গতিতে ভাইরাল হয়েছেন এই জুটি একাধিকবার। বয়সকালে এসেও মিলছে না মুক্তি। অমিতাভ বচ্চন বরাবরই এই বিষয়টা এড়িয়ে গিয়েছেন, যদিও তা নিয়ে একাধিকবার মুখ খুলতে দেখা গিয়েছিল রেখাকে। রেখা প্রকাশ্যেই বার বার বুঝিয়ে দিয়ে থাকতেন তাঁর মনে তাক জায়গা।


যদিও এই জুটির সংসার হয়নি। তবে তাঁদের সম্পর্কের যে সবটাই রটনা এমনটাও নয়। যা রটে, তার কিছু তো বটে? একবার যশ চোপড়াই হাটে হাঁড়ি ভেঙে দিয়েছিলেন। স্পষ্টই জানিয়ে দিয়েছিলেন এই জুটি প্রেম করছেন। জানিয়ে দিয়েছিলেন, রেখা তো অমিতাভের প্রেমিকা। যখন যা খুশি হয়ে যেতে পারে। তবে সত্যি কি তাই! না, এমনটা হয়নি। জয়া বচ্চন এমনটা হতে দেননি। তা নিজেই স্বীকার করেছিলেন অমিতাভ বচ্চন। জানিয়েছিলেন, তাঁর সংসারটা টিকে রয়েছে কেবল মাত্র জয়া বচ্চনের জন্যই। জয়া বচ্চনও হাল ছাড়েননি কোনওদিন।

বিটাউনে কান পাতলে শোনা যায়, জয়া বচ্চন নাকি রীতিমত রেখাকে ডিনারে ডেকে জানিয়েছিলেন, তিনি যাই করুক না কেন, অমিতাভ বচ্চনের সম্মান যেন নষ্ট না হয়। শোনা যায়, জয়া বচ্চন সবটা জানার পরও কোনওদিন প্রশ্ন তোলেননি জয়া বচ্চন। উল্টে রেখাকে জানিয়েছিলেন, তাঁর সন্তান রয়েছে, তাঁদের কথা ভেবে যেন রেখা সিদ্ধান্ত নেন।




বিএসএফ কর্তা জানিয়েছেন, শীর্ষ কর্তৃপক্ষের নির্দেশ ছাড়া যাতে কোনও রকম পদক্ষেপ না করা হয়, সে ব্যাপারে জওয়ানদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রত্যেকটি সীমান্তের দায়িত্বে থাকা ব্যাটেলিয়ানকেও বাড়তি দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।


'গত কয়েক সপ্তাহ ধরে...', রাতে বাংলাদেশ সীমান্তে ঠিক কী হচ্ছে, ফাঁস করলেন বিএসএফ কর্তা
আইজি মনীন্দর সিং পাওয়ার।


ভারত-বাংলাদেশের সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ বেড়েছে বেশ কিছুদিন ধরেই। অবশেষে মুখ খুললেন বিএসএফ-এর দক্ষিণবঙ্গ ফ্রন্টিয়ারের আইজি মনীন্দর সিং পাওয়ার। অনুপ্রবেশের আশঙ্কা কতটা সত্যি? কতটা সতর্ক বিএসএফ, তা নিয়ে উত্তর দিলেন তিনি। জানালেন গত কয়েক সপ্তাহ ধরে বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়েছে। সতর্ক করা হয়েছে বিএসএফ-কে।

যে অংশগুলিতে কাঁটাতার নেই, সেগুলি নিয়ে চিন্তা বাড়ছে বলে জানিয়েছেন বিএসএফ-এর অন্যতম শীর্ষকর্তা। তবে সেখানে অতিরিক্ত জওয়ান মোতায়েন করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, এই বিষয়ে তৎপর কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। বিশেষ সরঞ্জামেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিএসএফ-এর আইজি বলেন, “সীমান্ত পাহারায় গত কয়েক সপ্তাহ ধরে আধুনিক সরঞ্জাম ব্যবহার করা হচ্ছে। বিশেষ করে রাতের পাহারায়। এক্ষেত্রে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর যে রকম নির্দেশ আছে সেই অনুযায়ী কাজ করা হচ্ছে।”

বর্তমানে বাংলাদেশের ভিতরে যে ধরনের উস্কানিমূলক মন্তব্য করা হচ্ছে, তা নিয়ে জওয়ানদের সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিএসএফ কর্তা জানিয়েছেন, শীর্ষ কর্তৃপক্ষের নির্দেশ ছাড়া যাতে কোনও রকম পদক্ষেপ না করা হয়, সে ব্যাপারে জওয়ানদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রত্যেকটি সীমান্তের দায়িত্বে থাকা ব্যাটেলিয়ানকেও বাড়তি দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

জাল পাসপোর্ট আটকাতে সীমান্তে অভিবাসন (মাইগ্রেশন) দফতর ও বিএসএফ সর্বদা নজর রেখেছে বলেও জানিয়েছেন তিনি। এ ক্ষেত্রে রাজ্য পুলিশ বিএসএফ-এর সঙ্গে যোগাযোগ রেখে কাজ করছে। সিম কার্ড নিয়ে যদি কোনও ইস্যু হয়ে থাকে, সেটাও বিএসএফ-এর তরফে দেখা হচ্ছে। তবে বাংলাদেশে অশান্ত পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার পর সীমান্তে এতটাই শক্ত নজরদারি বাড়ানো হয়েছে, তাতে দুষ্কৃতীরা এত সাহস পাবে বলে মনে করছে না বিএসএফ।

গণনার পর দেখা গেল, বিপুল ভোটে তৃণমূলপন্থী চিকিৎসকরা জয়ী হলেন। সভাপতি পদে আগামী দুই বছরের জন্য নির্বাচিত হলেন ডাক্তার সুভাষ চক্রবর্তী ও ডাক্তার চন্দন ঘোষাল। সম্পাদক পদে ফের নির্বাচিত হলেন তৃণমূলের প্রাক্তন সাংসদ ডাক্তার শান্তনু সেন।


সংগঠনে শান্তনুর প্রত্যাবর্তন, সপ্তম স্বর্গে প্রাক্তন সাংসদ
চিকিৎসক শান্তনু সেন


 এবার তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন না বলে জানিয়েছিলেন। একদম শেষ মুহূর্ত মত বদলান। ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। আর মত বদলে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ফের ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের রাজ্য শাখার সম্পাদক হলেন চিকিৎসক তথা তৃণমূলের প্রাক্তন সাংসদ শান্তনু সেন। এই নিয়ে সপ্তমবার আইএমএ বেঙ্গলের তিনি রাজ্য সম্পাদক হলেন।


বুধবার আইএমএ-র রাজ্য শাখার ভোট গণনাতে লাইভ স্ট্রিমিংয়ের ব্যবস্থা ছিল। এমনকি গন্ডগোলের আশঙ্কায় বাউন্সারও ছিলেন। এদিন ভোট গণনার পর দেখা যায়, রাজ্য সম্পাদক পদে শান্তনু সেন পেয়েছেন ৪৩০টি ভোট। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী চিকিৎসক সুকান্ত চক্রবর্তী পেয়েছেন ১১৬টি ভোট। তাঁর দু’জনেই আরজি করের প্রাক্তনী।

আইএমএ রাজ্য শাখার নির্বাচন চলছিল বিগত প্রায় দুই মাস ধরে। এদিন তার গণনা ছিল রাজ্য দফতরে। এই নির্বাচনে মূলত লড়াই ছিল তৃণমূলপন্থী চিকিৎসক প্যানেলের সঙ্গে বামপন্থী ও বিজেপিপন্থীদের। নির্বাচনের সময় জল্পনা ছড়ায়, উত্তরবঙ্গ গোষ্ঠীর চিকিৎসকরা ও শান্তনু বিরোধী বলে পরিচিত ডাক্তার সুদীপ্ত রায়, ডাক্তার সুশান্ত রায়রা বামপন্থী ও বিজেপিদের সমর্থন করেছেন।



কিন্তু গণনার পর দেখা গেল, বিপুল ভোটে তৃণমূলপন্থী চিকিৎসকরা জয়ী হলেন। সভাপতি পদে আগামী দুই বছরের জন্য নির্বাচিত হলেন ডাক্তার সুভাষ চক্রবর্তী ও ডাক্তার চন্দন ঘোষাল। সম্পাদক পদে পুনঃনির্বাচিত হলেন তৃণমূলের প্রাক্তন সাংসদ ডাক্তার শান্তনু সেন।

এছাড়াও সহসভাপতি পদে হাওড়া প্রশাসক মণ্ডলীর প্রধান ডাক্তার সুজয় চক্রবর্তী, কলকাতা পৌরনিগমের তৃণমূল কাউন্সিলর ডাক্তার মীনাক্ষী গঙ্গোপাধ্যায়, যুগ্ম সম্পাদক পদে বারাসতের তৃণমূল কাউন্সিলর ডাক্তার বিবর্তন সাহা, সহকারী সম্পাদক পদে রাজ্য যুব তৃণমূলের সম্পাদক ডাক্তার অনির্বাণ দলুই ও ডাক্তার রাজীব বিশ্বাস এবং কোষাধ্যক্ষ পদে ডাক্তার অভীক ঘোষ বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন।

ভোটের পর তৃণমূলপন্থী চিকিৎসকদের বক্তব্য, যে সমস্ত বামপন্থী চিকিৎসকরা তিলোত্তমাকাণ্ডে আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তারদের হাওয়া দিয়ে সরকার বিরোধী আন্দোলনকে তীব্র করার চেষ্টা করেছিলেন, সেই সমস্ত চিকিৎসকদের মধ্যে অনেকেই আইএমএ দখল করার জন্য নির্বাচনের প্রার্থী হয়ে গোহারা হেরেছেন। পরাজিত হয়েছেন বামপন্থী প্রার্থী ডাক্তার কাজল বণিক, ডাক্তার সুকান্ত চক্রবর্তী, ডাক্তার পবিত্র গোস্বামী, ডাক্তার সুরজিৎ ঘোষরা। শিলিগুড়ি থেকে বিজেপির যে প্রার্থীরা দাঁড়িয়েছিলেন, তাঁদের প্রত্যেকের জামানত জব্দ হয়েছে।

প্রায় ১৭ হাজার চিকিৎসকের এই সংগঠনের ভোটার সংখ্যা ৭৯৩। এই নির্বাচনে মোট ভোট পড়েছে ৬৩৩। সর্বাধিক ভোট পেয়েছেন সম্পাদক পদপ্রার্থী ডাক্তার শান্তনু সেন। নির্বাচনে জয়ী হয়ে শান্তনু সেন দেশের সমস্ত নির্যাতিত ও অত্যাচারিত চিকিৎসকদের এই জয়কে উৎসর্গ করেন। পাশাপাশি তিনি দাবি করেন, চিকিৎসক ও চিকিৎসা ক্ষেত্রে ঘটে চলা গুন্ডাগিরির বিরুদ্ধে এবং ধর্ষণ ও খুনের ক্ষেত্রে অবিলম্বে দৃষ্টান্তমূলক কেন্দ্রীয় বিল আনতে হবে এবং এই রাজ্যের বিধানসভায় পাশ হওয়া অপরাজিতা বিলকে অবিলম্বে কেন্দ্রের অনুমোদন দিতে হবে।

তাছাড়া ৯০ দিন পার হয়ে যাওয়ার পরও কেন সিবিআই তিলোত্তমাকাণ্ডে চার্জশিট দিতে পারেনি, সেই ব্যর্থতাকে তুলে ধরে আগামী ২৩ তারিখ আইএমএ রাজ্য শাখা সিবিআই অফিস অভিযানের ডাক দিয়েছে।

রাজ্য সরকারকে সহযোগিতার কথাও বললেন ডাক্তার শান্তনু সেন। জানান, চিকিৎসকদের ও চিকিৎসা ব্যবস্থা স্বার্থে সবাইকে নিয়ে আইএমএ ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করবে এবং অতীতের মতো রাজ্য সরকারের যেকোনও ভাল কাজে সদর্থক ভূমিকা নিয়ে সহযোগিতা করবে। এছাড়া বাংলাদেশে আটকে থাকা ভারতীয় নাগরিকদের নিরাপদে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য রাজ্য আই‌এমএ কেন্দ্রকে চিঠি দেবে।

রাজনীতির কারবারিরা বলছেন, আরজি কাণ্ডের পর শাসকদলের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে শান্তনু সেনের। আর এদিন আইএমএ রাজ্য শাখার নির্বাচনে জয়ের পর গত কয়েকদিনে রাজ্যের শাসকদল যে ইস্যুগুলি নিয়ে সরব হয়েছে, সেই ইস্যুগুলিই তুলে ধরতে দেখা গেল তাঁকে।



 ভারত, পাকিস্তান তো বটেই, ছেলেদের বিভাগে মোট ২১টা দেশ অংশ নিচ্ছে এই বিশ্বকাপে। মেয়েদের ২০টা টিম নামবে। আমেরিকা, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, ব্রাজিলের মতো দেশ অংশ নিচ্ছে। মোট ৬১৫ জন প্লেয়ারকে খেলতে দেখা যাবে এই বিশ্বকাপে।


সলমন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর, ভারত-পাক দিয়ে শুরু; ভারতের মাটিতে প্রথম খোখো বিশ্বকাপও!


আগামী বছরের শুরুতেই ভারত-পাকিস্তান মহাযুদ্ধ খেলার মাঠে! তবে ক্রিকেট, ফুটবল বা অন্য কোনও খেলায় নয়, খোখোতে দেখা হবে দুই যুযুধান দেশের। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিও আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি-মার্চ মাসে। যার আয়োজক পাকিস্তান। কিন্তু ভারত খেলতে যাবে না ওই দেশে। দুবাইয়ে হবে রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলিদের সব ম্যাচ। ক্রিকেটের প্রভাব কি প্রথম খোখো বিশ্বকাপে পড়বে? ভারত কি ভিসা দেবে পাকিস্তানি প্লেয়ারদের? এ সব প্রশ্ন কিন্তু বিশ্বকাপের প্রাক্কালে থেকে যাচ্ছে।


১৩ জানুয়ারি শুরু হচ্ছে খোখো বিশ্বকাপ। দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী ইন্ডোর স্টেডিয়াম ও নয়ডা ইন্ডোর স্টেডিয়ামে হবে বিশ্বকাপের যাবতীয় ম্যাচ। বিশ্বকাপ শুরুই হচ্ছে ভারত-পাকিস্তানের গ্রাপ লিগের ম্যাচ দিয়ে। রোমাঞ্চকর ম্যাচের জন্য অপেক্ষা শুরু হয়ে গিয়েছে যেমন, তেমনই খোখো বিশ্বকাপের আবার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর সলমন খান। যাঁকে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে হাজির করানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। সলমন বলেছেন, ‘প্রথম খোখো বিশ্বকাপের সঙ্গে জুড়ে যেতে পেরে ভালো লাগছে। এটা শুধু একটা টুর্নামেন্ট নয়, ভারতের ঐতিহ্য ও শক্তি তুলে ধরার মঞ্চ। আমি, আমরা সবাই জীবনে কখনও না কখনও খোখো খেলেছি। এই খেলাতে ভরপুর রোমাঞ্চ। যে কারণে আন্তর্জাতিক মহলেরও নজর কেড়ে নিয়েছে। চলুন সবাই মিলে খোখো বিশ্বকাপ সেলিব্রেট করি।’

ভারত, পাকিস্তান তো বটেই, ছেলেদের বিভাগে মোট ২১টা দেশ অংশ নিচ্ছে এই বিশ্বকাপে। মেয়েদের ২০টা টিম নামবে। আমেরিকা, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, ব্রাজিলের মতো দেশ অংশ নিচ্ছে। মোট ৬১৫ জন প্লেয়ারকে খেলতে দেখা যাবে এই বিশ্বকাপে। হাজির থাকবেন বিভিন্ন দেশের ১২৫ কর্তাও। ১৩ জানুয়ারি শুরু। ১৪, ১৫ ও ১৬ জানুয়ারি হবে গ্রুপ লিগের ম্যাচ। ১৭ জানুয়ারি কোয়ার্টার ফাইনাল। ১৮ তারিখ দুই বিভাগের চারটে সেমিফাইনালের খেলা। ১৯ জানুয়ারি ফাইনাল। প্রথম খোখো বিশ্বকাপকে সর্বাঙ্গ সুন্দর করে তোলার জন্য আয়োজক ভারত কোনও কসুর রাখছে না।

সম্প্রতি ফিরহাদ হাকিম বলেন, 'উপরওয়ালার আশীর্বাদে একদিন আমরা সংখ্যাগুরুর চেয়েও সংখ্যাগুরু হতে পারি।', তাঁর এই বক্তব্য নিয়েই শুরু হয় বিতর্ক।


আমরা নিজেদের হিন্দু বলে পরিচয় দিই না', এবার মুখ খুললেন কার্তিক মহারাজ


বর্ধমান: ‘ফিরহাদ হাকিম যা বলেছেন, সেটাই ঠিক। আমরা সেটা পারি না।’ কলকাতার মেয়রের মন্তব্য নিয়ে এবার মুখ খুললেন কার্তিক মহারাজ। তাঁর দাবি, কোরানের নির্দেশ অনুযায়ীই কথা বলেছেন ফিরহাদ হাকিম। সম্প্রতি ফিরহাদের মন্তব্য নিয়ে বিতর্কের সূত্রপাত হয়। তাঁর মন্তব্যের বিরোধিতা করে তৃণমূলও। এই ধরনের মন্তব্যের সঙ্গে দলের কোনও সম্পর্ক নেই বলে জানানো হয় দলের তরফে।


ফিরহাদ বলেছিলেন, “বাংলায় আমরা ৩৩ শতাংশ। কিন্তু, দেশে আমরা ১৭ শতাংশ। আমাদের সংখ্যালঘু বলা হয়। কিন্তু, আমরা নিজেদের সংখ্যালঘু বলে মনে করি না। আমরা মনে করি, উপরওয়ালার আশীর্বাদে একদিন আমরা সংখ্যাগুরুর চেয়েও সংখ্যাগুরু হতে পারি। উপরওয়ালার আশীর্বাদে এটা আমরা হাসিল করব।” সেই মন্তব্য সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে কার্তিক মহারাজ বলেন, “ফিরহাদ হাকিম আমাদের অনেক কল্যাণ করেছেন, ভাল করেছেন।”

বুধবার কালনায় সনাতনী ঐক্যমঞ্চ প্রতিবাদ সভায় উপস্থিত ছিলেন কার্তিক মহারাজ। ফিরহাদকে কার্যত কটাক্ষ করে তিনি বলেন, “ফিরহাদ হাকিম সর্বাগ্রে তিনি পরিচয় দিচ্ছেন যে তিনি একজন মুসলমান। তিনি কোরানের অনুগামী। তাঁর ধর্মগ্রন্থে যা নির্দেশ আছে, সেই নির্দেশ তিনি পালন করছেন, এটা খুব আনন্দের কথা।” এরপরই তিনি বলেন, “আমরাই শুধু নিজেদের হিন্দু বলে পরিচয় দিই না। আর বিবেকানন্দ বলে গিয়েছিলেন, ‘আমি নিজেকে হিন্দু বলতে গর্ব বোধ করি।’ আমরা সেই বিবেকানন্দর অনুগামী।” ফিরহাদ হাকিম আমাদের চোখ খুলে দিয়েছেন বলেও মন্তব্য করেছেন কার্তক মহারাজ। তাঁর কথায়, আজ যারা চোখ থাকতে বলতে পারে না, তারা অন্ধ, বোবা।

বুধবার সাংবাদিক বৈঠক করেন পুলিশ সুপার সায়ক দাস। তিনি সেখান থেকে জানান, বিকেলে ভাতার থানায় সুপর্ণা চৌধুরী নামে একজন এসে জানান তাঁদের বৃদ্ধ মাসী মেসোর সাথে যোগাযোগ করা যাচ্ছে না। তাঁরা একলা থাকেন।


ইঞ্জিনিয়ার বোনপো কি না শেষে মাসীকে...., ভাতারে ভয়াবহ ঘটনা
বর্ধমানে চাঞ্চল্য

পূর্ব বর্ধমানের ভাতারে এক অভিজিৎ যশ ও ছবি যশ নামে এক দম্পতির দেহ উদ্ধার হয়েছিল। নৃশংস ভাবে খুন করা হয় তাঁদের। ঘটনার তদন্তে নামে ভাতার থানার পুলিশ। প্রথম থেকেই পুলিশ সন্দেহ করছিল আত্মীয়দের মধ্যেই কেউ এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত। অবশেষে খোঁজ মিলল তাঁদের। দম্পতিকে খুনের ঘটনায় গ্রেফতার তিন। তাঁরা কারা জানেন?


বুধবার সাংবাদিক বৈঠক করেন পুলিশ সুপার সায়ক দাস। তিনি সেখান থেকে জানান, বিকেলে ভাতার থানায় সুপর্ণা চৌধুরী নামে একজন এসে জানান তাঁদের বৃদ্ধ মাসী মেসোর সাথে যোগাযোগ করা যাচ্ছে না। তাঁরা একলা থাকেন। তাঁদের নাম অভিজিৎ ও ছবি যশ। নিসন্তান এবং সত্তরোর্ধ। পুলিশ দ্রুত বাড়িতে পৌঁছে তালা ভেঙে পরপর দু’জনের মৃতদেহ উদ্ধার করে।

পুলিশ সূত্রে খবর,গ্রেফতার হওয়া তিনজনের নাম মহুয়া সামন্ত, দুই ছেলে। একজন অনিকেত সামন্ত ও অন্যজন অরিত্র সামন্ত। মহুয়া হলেন মৃতা ছবি যশের সেজো বোন। সম্পত্তি নিয়ে লোভের জেরেই তারা এই কান্ড ঘটিয়েছে বলে দাবি পুলিশের। অভিযোগকারী মহুয়া সামন্তের দাবি, এর আগে ছবির সঙ্গে সম্পত্তি নিয়ে ঝামেলা হয়। ঘটনার দিনও ঝামেলা হয়। তবে টাকার দাবি না মেটায় দম্পতিকে খুন করেন তাঁরা। অভিযুক্তদের মধ্যে একজন কলেজে পড়েন। অন্যজন ইঞ্জিনিয়র। কী কী জিনিস খোয়া গিয়েছে, সব খতিয়ে দেখা হচ্ছে। জেলা পুলিশ সুপার জানিয়েছিলেন, ধৃতদের আদালতে তুলে পুলিশী হেফাজত চাওয়া হবে। এরপর তদন্ত আরও অগ্রসর হবে।

উল্লেখ্য, পূর্ব বর্ধমানের ভাতার থানার রবীন্দ্রপল্লী এলাকার বাসিন্দা অভিজিৎ যশ ও ছবি যশ। পুলিশ এসে দেখেন তাঁদের ঘর লণ্ডভণ্ড। প্রাণহীন অবস্থায় পড়ে রয়েছে তাঁদের দেহ।



ঘটনায় ১১ জনের সাক্ষ্যদান হলেও নির্যাতিতা ও তার পরিবার বাংলাদেশে চলে যাওয়ায় মামলার নিষ্পত্তি হতে বিলম্ব হচ্ছিল। পরে রানাঘাট জেলা পুলিশের উদ্যোগে বাংলাদেশ পুলিশের সহযোগিতায় ভিডিয়ো কোনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে নির্যাতিতা ও তার পরিবার নিজেদের বয়ান রেকর্ড করান।


বাংলাদেশ থেকে ভার্চুয়াল সাক্ষ্যদান, যৌন নির্যাতনে সাজা শোনাল রানাঘাট আদালত
যৌন নির্যাতনে সাত বছরের সাজা

বাংলাদেশ থেকে ডিজিটাল ভিডিয়ো মাধ্যমে সাক্ষ্যদান গ্রহণের পর অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করে সাজা ঘোষণা করল আদালত। এমন ঘটনা রানাঘাট মহকুমার আদালতে এই প্রথম। এক নাবালিকাকে ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্তকে সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড নির্দেশ দিল রানাঘাটা আদালত। অভিযুক্তর বিরুদ্ধে পোকসো আইনে মামলা রজু করা হয়। ঘটনার কিছুদিন পর নির্যাতিতারা চলে যায় বাংলাদেশে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে আদালতের নির্দেশে সেখান থেকেই ভিডিয়ো কলের মাধ্যমে এই সাক্ষ্যদান গ্রহণ করা হয়।


২০২০ সালে ওই নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। বুধবার ওই অভিযুক্ত ব্যক্তিকে ৭ বছরের সাজা শোনাল রানাঘাট আদালত। আদালত সূত্রে খবর, গত ২০২০ সালের জুন মাসের ২০ তারিখ রানাঘাট থানা এলাকার বাসিন্দা এক নাবালিকাকে একলা পেয়ে ধর্ষণ করার অভিযোগ ওঠে তারই প্রতিবেশী এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। সেই মামলায় নির্যাতিতার পরিবার রানাঘাট মহিলা থানায় অভিযোগ দায়ের করলে রুপালি বন্দ্যোপাধ্যায়ের তত্ত্বাবধানে ঘটনার তদন্ত শুরু করে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

ঘটনায় ১১ জনের সাক্ষ্যদান হলেও নির্যাতিতা ও তার পরিবার বাংলাদেশে চলে যাওয়ায় মামলার নিষ্পত্তি হতে বিলম্ব হচ্ছিল। পরে রানাঘাট জেলা পুলিশের উদ্যোগে বাংলাদেশ পুলিশের সহযোগিতায় ভিডিয়ো কোনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে নির্যাতিতা ও তার পরিবার নিজেদের বয়ান রেকর্ড করান। আর এর পরই মঙ্গলবার অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত।

বুধবার অভিযুক্তকে ৭ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানার নির্দেশ দিয়েছেন অতিরিক্ত জেলা দায়রা আদালতের বিচারক সৌমেন গুপ্তা। যদিও আদালতের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে উচ্চ আদালতে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন আসামি পক্ষের আইনজীবী।

তারকাদের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে দর্শক মনে এমনিতে কৌতূহলের শেষ নেই। তাঁরা কোথায় গেলেন? কী করলেন? সব নিয়েই দর্শক মনে প্রশ্নের শেষ নেই। টলিপাড়ায় সব সময় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন অভিনেত্রী শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায় এবং রাজ চক্রবর্তী।



ভর্তি হতেই লক্ষ লক্ষ টাকা!জানেন রাজ-শুভশ্রীর ছেলে ইউভানের স্কুলের খরচ কত?


তারকাদের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে দর্শক মনে এমনিতে কৌতূহলের শেষ নেই। তাঁরা কোথায় গেলেন? কী করলেন? সব নিয়েই দর্শক মনে প্রশ্নের শেষ নেই। টলিপাড়ায় সব সময় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন অভিনেত্রী শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায় এবং রাজ চক্রবর্তী। দুই ছেলে-মেয়েকে নিয়ে তাঁদের সুখের সংসার। নায়িকা-পরিচালকের দুই সন্তানের নানা ধরনের কাণ্ড কারখানা দেখার অপেক্ষায় থাকেন দর্শক। রাজ এবং শুভশ্রীও তাঁর ছেলে-মেয়েও বিভিন্ন ঝলক নিজের ইনস্টাগ্রামে ভাগ করেই থাকেন। ইউভান, তারকা জুটির ছেলে এখন অনেকটাই বড়। ২০২৪-এ চারে পা দিল একরত্তি। দুবছর বয়সেই সে স্কুলে যায়। কিছু দিন আগে বড় স্কুলে ভর্তি হয়েছে সে। জানেন, ইউভানের স্কুলের খরচ কত?




‘দ্য হেরিটেজ’ স্কুলের ছাত্র ইউভান। এটি একটি ডে বোর্ডিং স্কুল। কলকাতার প্রথম সারির স্কুলগুলির মধ্য়ে অন্যতম হেরিটেজ। এই স্কুলের মাইনে শুনলে কিছুটা হলেও চমকে যাবেন। স্কুল ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী তিন মাস পর পরেই স্কুলের ফিজ দিতে হয় অভিভাবকদের। প্রি নার্সারি এবং কেজি ক্লাসে সন্তানকে ভর্তি করতে হলে অ্যাডমিশন ফি দিতে হবে ৩ লক্ষ টাকা। আর তিন মাস পর পর দিতে হয় ৫০ হাজার টাকা। যার মধ্যে রয়েছে টিউশন ফি, খাবার এবং স্কুল বাসের ভাড়া। এখনও যদিও ইউভানের পাঁচ বছর বয়স হয়নি। হেরিটেজে ভর্তি হওয়ার আগে ইউভানকে প্লে স্কুলে ভর্তি করেছিলেন রাজ এবং শুভশ্রী। এবার ইয়ালিনি কোন স্কুলে যায় সেটাই দেখার।

বুধবার দুপুরে পরিবারের সকলে আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলেন সস্ত্রীক জীবন রায়। সেই সুযোগে ফাঁকা বাড়িতে ঢুকে সব কিছু নিয়ে চম্পট দেয় চোরের দল। মায়ের দেওয়া ও শাশুড়ির দেওয়া সোনা গহনা হারিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন গৃহবধূ। দিনে দুপুরে দুঃসাহসিক চুরির ঘটনায় চাঞ্চল্য গোটা এলাকায়।


 সুপারি গাছ বেয়ে ঢুকেছিল ঘরে, ফাঁক করে দিয়ে গেল চোর

 খবর এসেছিল বোন অসুস্থ। সেই কারণে অসুস্থ বোনকে দেখতে গিয়েছিল ওঁরা। ব্যস সেই সুযোগকেই কাজে লাগাল। ভর দুপুরে দুঃসাহসিক চুরি ধূপগুড়িতে। খোয়া গেলো নগদ এক লক্ষ টাকাসহ ৫ থেকে ছয় ভরি সোনা। ঘটনাটি ঘটেছে ধূপগুড়ি ব্লকের মাগুরমারি এলাকায়।


বুধবার দুপুরে পরিবারের সকলে আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলেন সস্ত্রীক জীবন রায়। সেই সুযোগে ফাঁকা বাড়িতে ঢুকে সব কিছু নিয়ে চম্পট দেয় চোরের দল। মায়ের দেওয়া ও শাশুড়ির দেওয়া সোনা গহনা হারিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন গৃহবধূ। দিনে দুপুরে দুঃসাহসিক চুরির ঘটনায় চাঞ্চল্য গোটা এলাকায়।

পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, ছেলে-মেয়েকে স্কুলে দিয়ে সকাল দশটার দিকে অসুস্থ বোনের খবর করতে গিয়েছিলেন স্বামী স্ত্রী দু’জনে। এদিকে বাড়ি ফাঁকা থাকার সুযোগে সুপারি গাছ বেয়ে বাড়ির দেওয়াল টোপকে বাড়িতে ঢোকে চোর । এরপর ঘরের তালা ভেঙে পাঁচ ভরি সোনা সহ নগদ এক লক্ষ টাকা নিয়ে চম্পট দেয় চোরের দল। দুপুর নাগাদ বাড়ি ফিরে জীবন রায় দেখেন ঘরের তালা ভাঙা। এই দেখে চোখ কপালে ওঠার জোগাড় হয় পরিবারের সদস্যদের। দিনে দুপুরে চুরির খবর চাউর হতে ভিড় জমায় এলাকার বাসিন্দারা। বাড়ির মালিক জীবন রায় জানান, “হয়ত যখন বাড়ি থেকে বের হয়ে যাই। তখন চোরের দল ফলো করেছিল আমাদেরকে। নগদ এক লক্ষ টাকা পাঁচ ভরি সোনা চুরি গিয়েছে।”