WEATHER

Top News


আয়েষা আর দিলওয়ার নাম নিয়ে তাঁরা বিয়ে করেন। বিয়ের ৪০ বছর পার হয়ে গেলেও আজও আলোচনায় রয়েছে তাঁদের প্রেমের কাহিনি। কোনও সিনেমার থেকে কম ছিল না যখন তাঁরা বিবাহসূত্রে আবদ্ধ হন।
সতীনের সঙ্গে ঘর! বিয়ের পর হেমার সংসারে ঠিক কী ঘটে?


ভালবাসার জন্য সব কিছু করা যায়। একজন নিজের সবটা দিয়ে ভালবাসলে, অন্যদিক থেকেও তা ফেরত পাওয়া যায় বলেই বিশ্বাস করেন অনেকে। এমনটাই ঘটে হেমা মালিনীর সঙ্গে । ৪০ বছর আগে তিনি ধর্মেন্দ্রকে বিয়ে করেন। তখন ধর্মেন্দ্র ছিলেন বিবাহিত এবং দুই সন্তানের বাবা (সানি দেওল, ববি দেওল)। নায়কের প্রথম স্ত্রী প্রকাশ কৌর। তিনি ধর্মেন্দ্রকে ডিভোর্স দেননি। তাই বাধ্য হয়েই হেমা এবং ধর্মেন্দ্র ধর্ম পরিবর্তন করে বিয়ে করেন। দুজনে মুসলিম ধর্ম গ্রহণ করে বিয়ে করেন। আয়েষা আর দিলওয়ার নাম নিয়ে তাঁরা বিয়ে করেন। বিয়ের ৪০ বছর পার হয়ে গেলেও আজও আলোচনায় রয়েছে তাঁদের প্রেমের কাহিনি। কোনও সিনেমার থেকে কম ছিল না যখন তাঁরা বিবাহসূত্রে আবদ্ধ হন।

স্বপ্নসুন্দরী হেমা মালিনির সৌন্দর্যে মুগ্ধ ছিলেন সেই সময় হাজার হাজার মানুষ। তাঁকে বিয়ে করতে চানও অনেকেই। জিতেন্দ্রও ছিলেন সেই তালিকায়। হেমা এবং জিতেন্দ্রর পরিবারও চেয়েছিল তাঁদের বিয়ে দিতে। কিন্তু হেমার পছন্দ ছিল ধর্মেন্দ্রকে। বিবাহিত পুরুষের সঙ্গে প্রেম মেনে নিতে পারেনি হেমার পরিবার। তাই তাঁরা অন্যত্র মেয়ের বিয়ে দিতে চান। কিন্তু ধর্মেন্দ্র সঙ্গে অথদিনের সম্পর্ক ভেঙে ড্রিম গার্ল অন্য কাউকে বিয়ে করতে পারেনি। সেটা ভুল হবে বলেই মনে হয়েছিল হেমার। সিমি গারেওয়ালের টক শো হোক কিংবা নিজের আত্মজীবনী-সবেতেই নায়িকা এই কথা বলেছেন।

স্বভাবতই এর পাশাপাশি অন্য প্রশ্নও উঠে এসেছে বারবার। কেমন ছিল ধর্মেন্দ্রর প্রথম স্ত্রী প্রকাশের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক। তিনি জানিয়েছিলেন, বিয়ের আগে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে দেখেছেন তিনি তাঁকে, তবে বিয়ের পর কোনও দিন দেখা হয়নি। এর পাশাপাশি হেমা এও জানিয়েছিলেন, তিনি কখনও প্রকাশকে হিংসেও করেননি। আবারও কোনও বিরক্তিও ছিল না। কারণ হেমা মনে করেন, “যখন তুমি কাউকে ভালবাস, আর সেও তোমাকে ভালবাসে, তখন এই সব ক্ষুদ্র বিষয় জীবনে কোনও মুল্য রাখে না। আমার আর ধরমজির সম্পর্ক এতটাই শক্ত যে অন্য কিছুর প্রয়োজন কখনওই মনে হয়নি। আমি কোনও কিছুর জন্য তাঁকে কখনও জোর করিনি। তিনি যেভাবে চেয়েছেন, সেভাবেই আমাদের সম্পর্ক রয়েছে”। এর চেয়ে বেশি হেমা তাঁর সম্পর্কে কিছুই বলতে চান না। কারণ তিনি মনে করেন তাঁর ব্যক্তিগত জীবন, পুরোটাই তাঁর, যতটুকু তিনি জানাতে চান, তার বাইরে জানার দরকার কারও নেই।


প্রাক্তন প্রেমিকাদের নিয়ে মুখ খুলেছিলেন তিনি। শুধু তাই নয়, প্রেমিকারা নাকি তাঁর জীবন ধব্বংস করে দিয়েছেন, এরকম চাঞ্চল্যকর অভিযোগ এনেছেন তিনি। আর কী বলেছিলেন সেদিন ভাইজান?
'প্রেম জীবন নিয়ে নেয়', ইঙ্গিতে কি ঐশ্বর্যকে ঠুকলেন সলমন?


সলমন খান, এখনও অবিবাহিত। বিয়ের পিঁড়িতে তিনি যে বসবেন না, তা এখন অনেকেই অনুমান করতে শুরু করেছেন। তবে প্রেমের থেকেও মুখ ফিরিয়েছেন তিনি! এক সাক্ষাৎকারে প্রেমিকাদের নিয়ে তাঁর মন্তব্য শুনে প্রায় সকলেই চমকে গিয়েছিলেন। ‘কিসি কা ভাই কিসি কা জান’ মুক্তি পাওয়ার আগে ‘দ্য কপিল শর্মা শোয়ে ছবির প্রচারে হাজির হয়েছিলেন সলমন খান। যেখানে প্রাক্তন প্রেমিকাদের নিয়ে মুখ খুলেছিলেন তিনি। শুধু তাই নয়, প্রেমিকারা নাকি তাঁর জীবন ধব্বংস করে দিয়েছেন, এরকম চাঞ্চল্যকর অভিযোগ এনেছেন তিনি। আর কী বলেছিলেন সেদিন ভাইজান?

সলমনের কাছে কপিল সেদিন প্রশ্ন করেছিলেন, “ভাইতো আপনাকে সবাই বলে। কিন্তু জান বলার অধিকার কাকে দিয়েছেন?” উত্তরে ভাইজান বলেছিলেন, ”কাউকে জান বলার অধিকার দেব না। জান থেকে শুরু হয় তারপর জান নিয়ে নেয়।” এখানেই শেষ নয়, আরও যোগ করেন, “প্রথমে বলবে আমি তোমার সঙ্গে খুব ভাল আছি। আমি এতটাই সুন্দর যে আমার জন্য সময় বের করাই যায়। তারপর আসবে আই লাভ ইউ। আর তারপরই জীবন শেষ।” মজা করে শেষে এও বলেন, ”আসলে পুরো ব্যাপারটা ঠিক একরম, পরই থাকে জান নিয়ে নেবো। তারপর আবার একজনের জান নেবে।”

৫৭ বছর বয়সে এখনও নিজেকে সিঙ্গল বলে দাবি করেন ভাইজান। অতীতে সঙ্গীতা বিজলানি, ক্যাটরিনা কাইফ, ঐশ্বর্য রাই বচ্চনসহ একাধিক তারকার সঙ্গে নাম জড়িয়েছে তাঁর। বিগত কিছুদিন ধরেই তাঁর ছবির নায়িকা পূজা হেগড়ের সঙ্গেও নাম জুড়েছে। তবে পূজা অবশ্য জানিয়েছিলেন, সবটাই রটনা। এরই মাঝে প্রাক্তন প্রেমিকাদের খোঁচা দিলেন বজরঙ্গি ভাইজান? যা নিয়ে বেশ গুঞ্জন শুরু হয়েছে বলিপাড়ায়।


বিগত দেড় বছর ধরে নানা কারণে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে বচ্চন পরিবার। কখনও অভিষেক ঐশ্বর্যার বিচ্ছেদের খবর আবার কখনও বা জয়া-ঐশ্বর্যার বিবাদ---উঠে আসছে পেজ থ্রির শিরোনামে।
বচ্চন পরিবারে বাড়ল 'সদস্য', অমিতাভের জন্মদিনেই নিঃশব্দে এল কে? 

অমিতাভের জন্মদিনেই এন্ট্রি হল কার?


বিগত দেড় বছর ধরে নানা কারণে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে বচ্চন পরিবার। কখনও অভিষেক ঐশ্বর্যার বিচ্ছেদের খবর আবার কখনও বা জয়া-ঐশ্বর্যার বিবাদ—উঠে আসছে পেজ থ্রির শিরোনামে। তবে এই সবের মধ্যেই বচ্চন পরিবারে বাড়ল ‘সদস্য’। নিজের জন্মদিনে যা নিজেকেই উপহার দিলেন খোদ বিগ বি অর্থাৎ অমিতাভ বচ্চন।

কিছু দিন আগেই ৮২ বছর পূর্ণ করলেন অমিতাভ বচ্চন। আর ওই বিশেষ দিনে তিনি কিনে আনলেন বিএমডব্লিউ আই ৭ লাক্সারি সিডান। যার এই মুহূর্তে বাজারমূল্য ২ কোটি ৩ লক্ষ টাকা। গাড়ির প্রতি বরাবরই ভালবাসা রয়েছে অমিতাভের। বাড়ির সদস্যর মতোই যত্ন নেন তাঁর বিপুল সম্ভারের। এ ক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম হয়নি। গাড়ির রঙ ধুসর। ইতিমধ্যেই সেই গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে পড়েছেন তিনি। সেই ছবি ধরা পড়েছে পাপারাৎজির ক্যামেরাতেও।

প্রসঙ্গত, বচ্চন পরিবারের অন্দরে নাকি ঝড় উঠেছে, শোনা যাচ্ছে তেমনটাই। সম্প্রতি অমিতাভের জন্মদিনে তাঁর শো কেবিসিতে একটি ছবির কোলাজ চালানো হয়। সেই কোলাজে কোথাও নেই বৌমা ঐশ্বর্যার ছবি। এর পরেই গুঞ্জন হয় জোরালো। তবে কি সম্পর্ক শেষ তাঁদের? শোনা যাচ্ছে তেমনটাই। এও শোনা যাচ্ছে, এখনই নাকি বিচ্ছেদের পথে হাঁটবেন না তাঁরা। আলাদা থাকলেও বচ্চন পরিবারের সম্মান বাঁচাতে কেউই ডিভোর্স ফাইল করবেন না।

কিরণ কলেজে পড়তে পড়তে স্থির করেছিলেন সোশ্যাল মিডিয়া স্টার হবেন। ছোট্ট একটা ফোন দিয়ে ভিডিয়ো করা শুরু। প্রথমে পরিবারের কাউকে কাছেও পাননি তিনি। তবে একটা সময় যখন টাকা ঢুকতে থাকে, তখন তাঁর মা বুঝতে পেরেছিলেন ছেলে খুব একটা ভুল কোনও কাজ করছে না।


সুখবর দিলেন কিরণ, মাস গেলে আয় বেড়ে কত বংগাই'য়ের


কিরণ দত্ত, বাংলার জনপ্রিয় কনটেন্ট ক্রিয়েটর ‘দ্য বং গাই’ এবার খবরের শিরোনামে। নিজেই শেয়ার করলেন সুখবর। বর্তমানে তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ায় সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা ৪.০৮ মিলিয়ন অর্থাৎ ৪০ লক্ষেরও বেশি। এবার বাংলার এক নম্বর ইউটিউবার কিরণ দত্তের মুকুটে নয়া পালক। ফোর্বসের তালিকায় কিরণের নাম।

ভারতের সেরা ১০০ কনটেন্ট ক্রিয়েটার তালিকায় ১০ নম্বরে জায়গা করলেন কিরণ দত্ত। খবর শেয়ার করে কিরণ লিখেছেন, ‘বাপের জন্ম কল্পনাও করিনি ফোর্বসে নিজের ছবি দেখতে পাব….আর সেরা ১০০ ডিজিট্যাল স্টারদের মধ্যে ১০ নম্বরে থকার কথা তো ছেড়ে দাও।’

কিরণ কলেজে পড়তে পড়তে স্থির করেছিলেন সোশ্যাল মিডিয়া স্টার হবেন। ছোট্ট একটা ফোন দিয়ে ভিডিয়ো করা শুরু। প্রথমে পরিবারের কাউকে কাছেও পাননি তিনি। তবে একটা সময় যখন টাকা ঢুকতে থাকে, তখন তাঁর মা বুঝতে পেরেছিলেন ছেলে খুব একটা ভুল কোনও কাজ করছে না। তবে থেকেই কিরণের সফল শুরু। সোশ্যাল মিডিয়ায় একের পর এক ছক্কা হাকিয়েছেন তিনি। ভিডিয়ো পোস্ট হওয়া মাত্রই তা মুহূর্তে লাখ ভিউ ছাড়িয়ে যায়। জনপ্রিয় এই কিরণ দত্তই পেয়েছিলেন দাদাগিরির মঞ্চ থেকে ডাক। সেখানেই সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে কথোপকথনের মাঝে হঠাৎ তিনি বলে বসেন মাস গেলে ঠিক কত টাকা আয় করেন তিনি।

সোশ্যাল মিডিয়া স্টাররা মাস গেলে কত টাকা আয় করে তা জানার ইচ্ছে বা কৌতুহল কম বেশি সকলের থাকে। কিন্তু তিনি মোটেও প্রকাশ্যে তা নিয়ে আলোচনা করেন না। কারণ তা নিয়ম বিরুদ্ধ। তবে একটা আঁচ তিনি দিতে পারেন। যা একাধিকবার ভক্তদের আর্জি রাখার জন্য দিয়ে থাকেন তিনি। তাই সৌরভকেও ফেরালেন না। সৌরভ অনুমান করে বলেন মাস গেলে ভালই রোজগার হয়, ১০ থেকে ১২ লাখ? উত্তরে কিরণ জানান, তিনি সেটা বলতে পারবেন না, তবে হয় ভালই, কাছাকাছি। শুনে চমকে যান সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। মজা করে সকলের সামনে বলে বসেন, কিরণ কি তাঁকে একটা চাকরি দেবেন? কিরণও হেসে ওঠেন। কিরণের সোশ্যাল মিডিয়ার ফলোয়ার বিস্তর। বিভিন্ন অনুষ্ঠান থেকেও ডাক আসে তাঁর। কখনও কখনও ট্রোলের শিকারও হয়ে থাকেন। তবে তাতে খুব একটা নজর দিতে পছন্দ করেন না কিরণ।

মুম্বই কাঁপছে। বাবা সিদ্দিকীর মৃত্যুর ঘটনায় কাঁপছে বলিউড। সলমন খান নেক্সট টার্গেট-- ঘোষণা করেছে বিষ্ণোই গ্যাং। এ সবের মধ্যেই মহাআতঙ্কে প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার স্বামী পপ গায়ক নিক জোনাস। প্রাগে কনসার্ট ছিল তাঁর। আচমকাই এমন এক ঘটনার সম্মুখীন হতে হল তাঁকে যে স্টেজ ছেড়ে রীতিমতো পালাতে হল তাঁকে।


মাথা লক্ষ্য করে লেজার, কনসার্ট থেকে পালিয়ে বাঁচলেন নিক জোনাস!
কনসার্টে ভয়াবহ কাণ্ড নিক জোনাসের সঙ্গে


মুম্বই কাঁপছে। বাবা সিদ্দিকীর মৃত্যুর ঘটনায় কাঁপছে বলিউড। সলমন খান নেক্সট টার্গেট– ঘোষণা করেছে বিষ্ণোই গ্যাং। এ সবের মধ্যেই মহাআতঙ্কে প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার স্বামী পপ গায়ক নিক জোনাস। প্রাগে কনসার্ট ছিল তাঁর। আচমকাই এমন এক ঘটনার সম্মুখীন হতে হল তাঁকে যে স্টেজ ছেড়ে রীতিমতো পালাতে হল তাঁকে।


প্রত্যক্ষদর্শীরা জানাচ্ছেন, কনসার্ট চলছিল জোনাস ভাইদের। তিল ধারণের জায়গা ছিল না স্টেডিয়ামে। আচমকাই দর্শকমহল থেকে নিকের মাথা লক্ষ্য করে লাল রেজার তাক করা হয়। নিরাপত্তারক্ষীদের ইঙ্গিত দিয়ে কার্যত লাফিয়ে মঞ্চ থেকে নেমে দৌড়ে সেখান থেকে পালান নিক। ইতিমধ্যেই ওই ব্যক্তিকে শনাক্ত করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে নেওয়া হয়েছে উপযুক্ত ব্যবস্থা। কেন ওই ব্যক্তি নিককে নিশানা করে লাল রেজার তাক করল, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। তবে নিক যে সুস্থ আছেন, তাতেই খুশি তাঁর ভক্তরা।


কিছু দিন আগেই সামাজিক মাধ্যম থেকে বিরতি জানিয়েছিলেন নিক। তবে দিন কয়েক আগে আবারও সমাজমাধ্যমে ফিরে এসে নিক লেখেন, “আবারও ফিরে এলাম। কিছুটা মি-টাইম কাটাচ্ছিলাম। আই অ্যাম ব্যাক।” বছর কয়েক আগে ভারতীয় তারকা প্রিয়াঙ্কা চোপড়াকে বিয়ে করেন নিক জোনাস। তাঁদের এক সন্তান রয়েছে যার নাম মালতি মেরী চোপড়া জোনাস।

সাদা কালো ফ্রেমে যিনি মাঝে মধ্যেই কালো কোর্ট পরে ধরা দিতেন ভক্তদের মাঝে, সেই দেব আনন্দই একটা সময় শহরের বিপদ হয়ে উঠেছিলেন। না, ছোটখাটো সমস্যা নয়, বরং রীতিমত মহিলাদের প্রাণ খোয়া যাচ্ছিল এই সেলেবের জন্য।


দেব আনন্দের 'খুনি' পোশাক, অজান্তেই বহু নারীর মৃত্যু ডেকে এনেছিলেন অভিনেতা


সাল ১৯৬০, পর্দায় তখন রোম্যান্স মানেই একটাই নাম, দেব আনন্দ। বিগ স্ক্রিনে যাঁকে একপলক দেখার জন্য একই ছবির টিকিট বারে বারে কাটতেন মহিলারা। একের এর পর ছবি সুপারহিট। দস্তুর মত অভিনয় করা সুপুরুষ এই অভিনেতার ছিল মহিলাদের স্বপ্নে নিত্য আনাগোনা। যাঁকে বাস্তবে সামনে থেকে দেখার স্বপ্ন দেখতেন সকলেই। সাদা কালো ফ্রেমে যিনি মাঝে মধ্যেই কালো কোর্ট পরে ধরা দিতেন ভক্তদের মাঝে, সেই দেব আনন্দই একটা সময় শহরের বিপদ হয়ে উঠেছিলেন। না, ছোটখাটো সমস্যা নয়, বরং রীতিমত মহিলাদের প্রাণ খোয়া যাচ্ছিল এই সেলেবের জন্য।


প্রথমটায় এই উন্মাদনা ছিল খানিক কম, তবে বেশ কয়েকটি ছবি মুক্তির পর ভক্তদের আর সামলায় কে! রাস্তায় যদি দেব আনন্দকে দেখা যেত, তাহলে মুহূর্তে সকলেই জ্ঞান হারাতেন, ছুটে যেতেন সুপারস্টারের কাছে। শহর জুড়ে মহিলাদের মনের এই অবস্থা দেখে একবার দেব আনন্দকে জানানো হয়, তিনি যেন কালো কোর্ট পরে রাস্তায় না হাঁটেন। শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। ইচ্ছে থাকলেও কালো কোর্ট পরতে পারতেন না দেব আনন্দ।

কারণ কী জানেন! ইটাইমস-এ মুক্তি পাওয়া একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী সেই সময় দেব আনন্দের প্রতি মেয়েদের আকর্ষণ এতটাই বেড়ে গিয়েছিল যে, যখন-তখন ঘটে যেতে পারত অঘটন। ভয়ানক পরিস্থিতি আটকাতেই দেব আনন্দকে এই অনুরোধ করা হয়েছিল। মহিলারা রীতিমত ঝাঁপ দিতেন উঁচু তলার বিল্ডিং থেকে। যার ফলে মহিলাদের প্রাণ বাঁচাতেই, রাস্তায় বিপুল জনসমুদ্র আটকাতেই এমন আর্তি করা হয়েছিল দেব আনন্দকে।

১৯৪০ থেকে ছবির জগতে তাঁর দাপট বর্তমান হলেও, ১৯৬০ সালে তাঁর উপস্থিতি পর্দায় সাড়া ফেলে দেয়। গোটা দেশ জুড়ে তখন স্বপ্নের নায়কের নাম একটাই দেব আনন্দ। হাজার হাজার মেয়ে যাঁকে মন দিয়েছিলেন পলকে, তাঁর মত মহিলা ভক্ত পরবর্তীতে বলিউডে আর কোনও স্টারের হয়নি আজ পর্যন্ত

২০১৯ সালে সৌরভ চক্রবর্তীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় মধুমিতার। এর পর যদিও একসঙ্গে কাজ করতে দেখা যায়নি তাঁদের। তবে একে অপরকে নিয়ে কোনও প্রকার বিরূপ মন্তব্যও করেননি। এবার মধুমিতার জীবনে নতুন মানুষের আগমনে সৌরভের কি থাকবে কোনও বিশেষ বার্তা?



মধুমিতার জীবনে নতুন প্রেম, শুনেই সৌরভ বললেন, 'আমি আসলে...'


তিনি বলেছিলেন, বিয়ে ভাঙার পর নাকি পুরোদস্তুর সিঙ্গল তিনি। অভিনেত্রী মধুমিতা সরকার এও বলেছিলেন, যদি ভবিষ্যতে কোনওদিন কোনও সম্পর্কে জড়ান, তবে সেই খবরও ভক্তদের সঙ্গে শেয়ার করে নেবেন তিনি। কথা রেখেছেন অভিনেত্রী। পুজোর মরসুমে প্রেমিকের সঙ্গে ছবি দিয়ে লিখেছিলেন সম্পর্কে জড়িয়েছেন। এমনকি টিভিনাইন বাংলাকেও বলেন, “হ্যাঁ, এটা ঠিক আমি প্রেমে পড়েছি। জীবনে নতুন মানুষ এসেছেন। তবে পুজোর মধ্যে প্রেমের কাহিনি বলতে চাই না। তবে হ্যাঁ, আমরা ভাল আছি।”

২০১৯ সালে সৌরভ চক্রবর্তীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় মধুমিতার। এর পর যদিও একসঙ্গে কাজ করতে দেখা যায়নি তাঁদের। তবে একে অপরকে নিয়ে কোনও প্রকার বিরূপ মন্তব্যও করেননি। এবার মধুমিতার জীবনে নতুন মানুষের আগমনে সৌরভের কি থাকবে কোনও বিশেষ বার্তা? থাকবে আগামীর শুভেচ্ছা? টিভিনাইন বাংলা জানতে চাইলে সৌরভ বলেন, “আমি আসলে এ নিয়ে কোনও রকম মন্তব্যই করতে চাই না।” প্রাক্তনের জীবনে নতুন আগমন নিয়ে মুখ খুলতে একেবারেই নারাজ তিনি।

তাই বলে দু’জনের মধ্যে তিক্ততা রয়েছে এমনটা কিন্তু নয়। তবে যোগাযোগ নেই, ইন্ডাস্ট্রি সূত্রে খবর এমনটাই। মাত্র ১৮ বছর বয়সেই সৌরভের সঙ্গে বিয়েটা সেরে ফেলেছিলেন মধুমিতা। ২০১৯ সালে তাঁদের বিচ্ছেদ হয়। সে সময়েই জানা যায় বছর তিনেক আগেই চুপিসারে বিয়েটা হয়ে গিয়েছিল। একই ধারাবাহিকে অভিনয় করতে গিয়েই আলাপ হয় দু’জনের। সেখান থেকেই প্রেম যা গড়ায় বিয়েতে। মধুমিতার জীবনে নতুন মানুষটি কিন্তু ইন্ডাস্ট্রির অংশ নন, তিনি পেশায় ইঞ্জিনিয়র।

এবছর পুজোয় আয়োজন কেমন ছিল? মন খারাপের মাঝে কীভাবে মাকে আগলে রেখেছিলেন এই চারটে দিন, সেই সব সোশ্যাল মিডিয়ায় অনুরাগীদের সঙ্গে ভাগ করে নিলেন অভিনেত্রী। 
'আমাদেরকে আগলে রেখেছেন...', মন খারাপের মাঝেও কীভাবে কাটল সুদীপার পুজো?


সুদীপা চট্টোপাধ্যায়, চলতি বছর হারিয়েছেন তাঁর মাকে। তবে বাড়ির পুজো তো আর বন্ধ রাখা যায় না। আরজি কাণ্ড, পারিবারিক শোক মিলিয়ে এবারের পুজোয় তাই ঘটা করে কিছু আয়োজন করেননি। তবে মায়ের পুজোয় কোনও খামতি রাখেননি তিনি বা তাঁর পরিবার। বিজয়া মিটতেই সেই ছবি আনলেন সামনে। কীভাবে কাটল চলতি বছরের পুজোটা? আয়োজনই বা কেমন ছিল, মন খারাপের মাঝে কীভাবে মাকে আগলে রেখেছিলেন এই চারটে দিন, সেই সব সোশ্যাল মিডিয়ায় অনুরাগীদের সঙ্গে ভাগ করে নিলেন অভিনেত্রী।

কী বললেন সুদীপা? 

‘বাড়িতে মা আসার আগে চলে আসেন ঢাকি ভাইরা। আলো দিয়ে পুরো বাড়ি সাজানো হয়। আর তারপর আসেন তিনি। অনেক যত্ন করে তাঁকে ওপরে তোলা হয়। আমরাও সেজে উঠি। আর তাঁকেও সাজিয়ে তুলি। তাঁর সমস্ত গয়নার লকার থেকে বের করে আনা হয়। তারপর তা দিয়ে সুন্দর করে মাকে সাজানো হয়। শুধু যে তিনি সাজবেন এমনটা তো নয়। মায়ের সঙ্গে বাপের বাড়ি আসেন সিংহমশাইও। সেও গয়নায় সেজে ওঠে মায়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে। তাছাড়াও তাঁর ছেলে মেয়েরাও একইভাবে সুন্দর করে গয়নায় সেজে ওঠেন। আর আমরা জয় মা, জয় মা, জয় মা, বলতে থাকি।’



এরপরই তিনি ফিরলেন নিজের মাকে হারানোর যন্ত্রণায়। বললেন, ‘এবছর পুজোয় মাকে খুব মিস করছিলাম। মাথার ওপর ছাতা গুলো সরে গেলে যেরকমটা হয়। কিন্তু আমাদেরকে আগলে রেখেছেন জগজ্জননী মা। তাঁর জন্য ভোগ রান্না দিয়েই রমরম করে শুরু হয়ে গেল আমাদের পুজো। এল সপ্তমী, অষ্টমী, সন্ধি পুজো, নবমী আর তারপর এলো মন খারাপের সময়। মাকে অনেক আদর যত্ন করে বললাম আবার এসো মা। আসছে বছর আবার হবে। আয়না মুখ দেখে তবেই তিনি বাড়ি যান। তাঁকে অনেক আদর করে বলতে হয় আসছে বছর তোমাকে আবার অনেক ধুমধাম করে নিয়ে আসব।’

আতঙ্কে নিক জোনাস। প্রাগে কনসার্ট চলাকালীন আচমকাই তাঁর মাথায় লাল লেজার ফেলেন জনৈক দর্শক। পড়িমরি করে অনুষ্ঠান স্থল চেড়ে পালিয়ে যান নিক।


লেজার-নিশানায় নিক, এরই মধ্যে আচমকাই কোন উদ্দেশে ভারতে প্রিয়াঙ্কা?
আচমকাই কোন উদ্দেশে ভারতে প্রিয়াঙ্কা?


আতঙ্কে নিক জোনাস। প্রাগে কনসার্ট চলাকালীন আচমকাই তাঁর মাথায় লাল লেজার ফেলেন জনৈক দর্শক। পড়িমরি করে অনুষ্ঠান স্থল চেড়ে পালিয়ে যান নিক। কেন লেজার ফেলা হল, এ নিয়ে যখন উদ্বেগ দর্শকমহলে তখন এ দিন অর্থাৎ বুধবার আচমকাই প্রিয়াঙ্কা চোপড়াকে দেখা গেলে ভারতে। এ দিন দিল্লি বিমানবন্দরে হাজির হলে তিনি। কেন? নতুন ছবির ঘোষণা? সূত্র জানাচ্ছে অন্য কথা।

জানা যাচ্ছে এক কসমেটিক ব্র্যান্ডের হয়ে সওদা করতেই আগমন হয়েছে তাঁর। সূত্রের কথায়, “ওর হঠাৎ করে ভারতে আসা নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে। তবে কোনও ছবির জন্য কিন্তু ও ভারতে আসেনি। এই আগমনে কোনও ফিল্মি সংযোগ নেই।” জানা যাচ্ছে, আগামী দুই দিন ভারতে আছেন তিনি। হতে চলেছে কোটি টাকার লেনদেন।

এ দিন ক্রপ সোয়েটশার্ট পরে বিমানবন্দরে দেখা গিয়েছে তাঁকে। পাপারাৎজির সঙ্গে হাসিমুখে কথা বলতে দেখা যায় তাঁকে। এখানেই শেষ নয়, হাতজোড় করে প্রতি নমস্কারও করেন দেশি গার্ল। বিদেশে থাকলেও তিনি যে সংস্কার ভুলে যাননি সেই কথাই মনে করিয়ে এন প্রিয়াঙ্কা।

আত্মসম্মান আর অভিমান আমার জন্মের থেকেই অধিকারের মধ্যে পড়ে। মা-বাবার শেখানো সংস্কার হলো, ছোটবেলা থেকে ভাবা যে কিছু মানুষের জন্য কীভাবে ভালো করতে পারি। অন্যের সমস্যায় কীভাবে ঝাঁপিয়ে পড়ব, সেটাই শিখেছি। কাউকে প্রমাণ দিতে চাই না।' অকপট ঋতুপর্ণা।


আমাকে কটাক্ষ করে কিছু পাওয়া যাবে না: ঋতুপর্ণা

দুর্গাপুজোর কার্নিভ্যালে নৃত্য পরিবেশন করে কটাক্ষের মুখে পড়তে হয় অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদেও রয়েছেন তিনি সমানভাবে। তবে ট্রোলাদের কড়া ভাষায় জবাব দিতে 
 কলম ধরলেন ঋতুপর্ণা।

ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত

আমি একজন শিল্পী। শিল্পসত্তা নিয়েই আমার জীবন। আমার বিবেক, আমার বোধ কারও কাছে জমা রাখিনি। অনেক বছরের পরিশ্রম আর অধ্যবসায়ের ফলে আমার আজকে এই অবস্থান। আজও একইভাবে পরিশ্রম করি। আমার সম্বন্ধে অনেক কথা শুনি। কিন্তু নিজের লক্ষ্যে স্থির থাকি। আমি অত্যন্ত পীড়িত এবং বিধ্বস্ত তিলোত্তমার ঘটনা নিয়ে। যেসব ডাক্তাররা অনশন করছেন তাঁদের নিয়েও চিন্তিত। আমার ভিতরের কষ্ট বা প্রতিবাদ আমার কাছেই রাখতে চাই। আর কারও সঙ্গে ভাগ করতে চাই না। কারণ যাঁরা সব কিছু এত খারাপ চোখে দেখেন আর এত বিরূপ মন্তব্য করেন, তাঁদের কোনও সুযোগ দিতে চাই না। নিজে যেচে অপমানিত হতে চাই না।

আত্মসম্মান আর অভিমান আমার জন্মের থেকেই অধিকারের মধ্যে পড়ে। মা-বাবার শেখানো সংস্কার হলো, ছোটবেলা থেকে ভাবা যে কিছু মানুষের জন্য কীভাবে ভালো করতে পারি। অন্যের সমস্যায় কীভাবে ঝাঁপিয়ে পড়ব, সেটাই শিখেছি। কাউকে প্রমাণ দিতে চাই না। এই অনুষ্ঠানটার জন্য কলকাতা পুলিশ বডিগার্ড লাইন আবাসিক দুর্গাপুজোর তরফে আবেদন আসে। লালবাজারের পুলিশের দপ্তর থেকে আবেদন জানানো হয় আমার কাছে। তাঁদের সমর্থন করেছি। রাজ্যে প্রশাসনকে আমাদের প্রয়োজন। তাঁদের সমর্থন করার জন্যই একটা নাচ পরিবেশনা করেছিলাম। একজন শিল্পী হিসাবে এটাই আমি করতে পারি। অনেকের জীবিকা এবং পরিবার আমার উপর নির্ভর করে থাকে।



অনেক অনুষ্ঠান, অনেক পুজোর উদ্বোধন বাতিল করেছি। পুরস্কার নিতেও যেতে পারিনি। কিন্তু দু’ একটা কাজের দিকে আমার নাচের দল তাকিয়ে থাকে। তাঁদেরও সংসার খরচ বহন করতে হয়। তিলোত্তমা কাণ্ডে বিচার চাই প্রতিনিয়ত। আমাকে কটাক্ষ করে, ছোট করে কিছু পাওয়া যাবে না। আমি নিজের বিবেকের কাছে পরিষ্কার। একদম পরিষ্কার আকাশের মতো। কালিমা লাগানো যাবে না এত সহজে। আমাকে কোনও তকমা দেওয়া যাবে না। প্রধানমন্ত্রীকে সম্মান করি। মুখ্যমন্ত্রীকে সম্মান করি। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যর শেষ যাত্রাতেও গিয়েছিলাম। সিবিআই, সরকার এবং সুপ্রিম কোর্টের কাছে আশাপ্রার্থী যে তিলোত্তমা এবং ডাক্তাররা বিচার পাক। মাননীয়ার কাছেও প্রার্থনা জানাই। তবে আমাদের সবাইকে কর্ম করতে হবে। কর্ম আমাদের ধর্ম। কর্মের মধ্যেই প্রতিবাদ থাকবে। থাকবে সুবিচারের প্রতীক্ষা। তিলোত্তমার পরিবারকে আমার প্রণাম। ডাক্তারদের প্রতি সহমর্মিতা রইল। সুস্থ হয়ে উঠুক সবাই এই কামনা করি।


সুচিত্রা সেন আচমকাই অবসর ঘোষণা করে বসেন। তিনি স্বপ্নের নায়িকা। সাধারণের ধরা ছোঁয়ার বাইরে। যাঁর ব্যক্তি জীবন নিয়েও কম কৌতুহল ছিল না ভক্তদের। যদিও আজও সেই কৌতুহলে বিন্দুমাত্র ভাটা পড়েনি। অনেকেই তাই মুখিয়ে রয়েছেন কবে পর্দায় সুচিত্রা সেনের চরিত্র পর্দায় আসবে।

'এই চ্যালেঞ্জটা আমি নেব', এবার সুচিত্রা সেনের বায়োপিকে রাইমা?



সুচিত্রা সেন, বাংলা চলচ্চিত্র জগতের তিনি মহানায়িকা। তাঁর সময়কাল এক স্বর্ণযুগ। পর্দায় সুচিত্রা সেনের উপস্থিতি মানেই দর্শক আসনে ঝড় ওঠা। টিকিট হাউসফুল। একের পর এক হিট ছবি তাঁর ঝুলিতে। দেখতে দেখতে ক্যামেরার সামনে কেটে যায় অনেকটা বছর। যদিও তখনও আরও অনেকটা পাওয়া বাকি ছিল। সুচিত্রা সেন আচমকাই অবসর ঘোষণা করে বসেন। তিনি স্বপ্নের নায়িকা। সাধারণের ধরা ছোঁয়ার বাইরে। যাঁর ব্যক্তি জীবন নিয়েও কম কৌতুহল ছিল না ভক্তদের। যদিও আজও সেই কৌতুহলে বিন্দুমাত্র ভাটা পড়েনি। অনেকেই তাই মুখিয়ে রয়েছেন কবে পর্দায় সুচিত্রা সেনের চরিত্র পর্দায় আসবে।


এই নিয়ে অতীতে সিনেপাড়ায় আলোচনা হয়েছে একাধিকবার। যেখানে সচিত্রা সেনের ভূমিকায় কে অভিনয় করবেন, তা নিয়েও তৈরি দর্শকদের পছন্দের দীর্ঘ তালিকা। তবে সবার আগে যে নাম এই তালিকায় উঠে আসে তিনি হলেন রাইমা সেন, সুচিত্রা সেনের নাতনি। তাঁর মুখের আদলের সঙ্গে সুচিত্রা সেনের বিস্তর মিল। তা যদিও অস্বীকার করেন না তিনি।

তবে কেন এখনও এই চরিত্রে দেখা গেল না তাঁকে? কারণ এখনও তেমন কোনও স্ক্রিপ্ট হাতে পাননি তিনি। তবে এবার কি সত্যি হতে চলেছে সেই স্বপ্ন? সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এই প্রসঙ্গে মুখ খোলেন অভিনেত্রী। বললেন, ‘আমার দিদিমা সুচিত্রা সেনের ভূমিকায় অভিনয় করা আমার কাছে গর্বের। যদি একটা ভাল চিত্রনাট্য পাওয়া যায়, আমি অবশ্যই চাইব তাঁর চরিত্রকে পর্দায় তুলে ধরতে। এটা আমার কাছে এক চ্যালেঞ্জিং রোল হবে। আর সেই চ্যালেঞ্জটা আমি ভালবাসার সঙ্গে গ্রহণ করব।’

চেন্নাইতে এক বিলাসবহুল বাংলোতে থাকেন রজনীকান্ত। যা বাইরে থেকে দেখে নিতে নিত্যদিন হাজার হাজার মানুষ ভিড় জমিয়ে থাকেন। সেই রজনীকান্তকে নিয়েই এবার চিন্তার ভাঁজ ভক্তদের কপালে।


বিপত্তিতে রজনীকান্ত, এ কী হল থালাইভার সখের বাংলোর?


রজনীকান্ত, সিনেপাড়ার তিনি থালাইভা। দক্ষিণী এই সুপারস্টার আজও পর্দায় ঝড় তুলে চলেছেন। হাজার হাজার ভক্তের মনের রাজত্ব যে অভিনেতার তিনি এবার বেজায় বিপত্তিতে। হঠাৎ কী এমন ঘটল তাঁর সখের বাংলোর? চেন্নাইতে এক বিলাসবহুল বাংলোতে থাকেন রজনীকান্ত। যা বাইরে থেকে দেখে নিতে নিত্যদিন হাজার হাজার মানুষ ভিড় জমিয়ে থাকেন। সেই রজনীকান্তকে নিয়েই এবার চিন্তার ভাঁজ ভক্তদের কপালে। সদ্য বন্যার কবলে পড়েছে চেন্নাই। অতিভারী বৃষ্টির কারণে ডুবেছে একাধিক জায়গা। আর সেই তালিকা থেকে বাদ পড়েনি রজনীকান্তের বাসভবনও। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়তে দেখা বহু ছবি থেকে ভিডিয়ো। যেখানে দেখা যাচ্ছে জলে ডুবেছে তাঁর বাড়ির গ্রাউন্ড ফ্লোর। জল ঢুকে পড়েছে ঘরে। সূত্রের খবর চেন্নাইয়ের পোয়েস গার্ডেন অঞ্চলে অবস্থিত এই বাড়ি থেকে দ্রুত যাতে জল বার করা যায়, তার জন্য প্রশাসন থেকে ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে। চেষ্ট চলছে যাতে পাম্প করে জল বার করে নিয়ে আসা যায়।



এখানেই শেষ নয়, পাশাপাশি কজনীকান্তের পারিবারিক পরিচারকেরাও চেষ্টা করে চলেছেন আপ্রাণ, যাতে কোনও ক্ষতি না হয় রজনীকান্তের বাংলোর। যদিও এই প্রসঙ্গে কোনও মন্তব্য করেননি এখনও অভিনেতা। সদ্য হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেড়েছেন তিনি। বেশ কিছ সমস্যার কারণে তাঁকে দিন চারেকের জন্য হাসপাতালে থাকতে হয়। থালাইভা খানিক সুস্থ হতেই তাঁকে ছাড়া হয় বাড়িতে। যদিও এখন তাঁর কোনও কাজের অনুমতি নেই। তাই বাড়িতেই রয়েছেন তিনি। পরিস্থিতি সকলে মিলে স্বাভাবিক করার চেষ্টায় মরিয়া। যদিও আবহাওয়া মোটেও ভাল নয়। দক্ষিণের বেশ কিছ জেলায় এখনও জারি সতর্কতা।

তোলপাড় বলিউড। প্রাক্তন কংগ্রেস নেতা বাবা সিদ্দিকীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর পর একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসছে। ১২ অক্টোবর রাতে ছেলে জিশান সিদ্দিকীর অফিসের সামনে গুলি করে খুন করা হয় তাঁকে। সেই খুনের দায় স্বীকার করেছে লরেন্স বিষ্ণোইয়ের দল। এই পরিস্থিতিতে সন্ত্রস্ত সলমন খানের পরিবার।


জুমে আমার সঙ্গে কথা বলুন', লরেন্স বিষ্ণোইকে ভাই পাতালেন সলমনের প্রাক্তন প্রেমিকা


তোলপাড় বলিউড। প্রাক্তন কংগ্রেস নেতা বাবা সিদ্দিকীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর পর একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসছে। ১২ অক্টোবর রাতে ছেলে জিশান সিদ্দিকীর অফিসের সামনে গুলি করে খুন করা হয় তাঁকে। সেই খুনের দায় স্বীকার করেছে লরেন্স বিষ্ণোইয়ের দল। এই ঘটনার পর সলমন খানের নিরাপত্তা আরও খানিকটা বাড়ানো হয়েছে। এই মুহূর্তে রীতিমতো সন্ত্রস্ত গোটা খান পরিবার। কয়েক দিন আগে ভাইরাল হয়েছিল বিবেক অবেরয়ের এমন একটি ভিডিয়ো।

যেখানে দেখা গিয়েছিল বিষ্ণোই গ্যাংয়ের প্রশংসায় পঞ্চমুখ অভিনেতা। অনেকে ভেবেছিলেন ঐশ্বর্য রাইকে কেন্দ্র করে তাঁদের দুজনের মধ্যে যে সমস্যা তৈরি হয়েছিল তাই জন্যই এই ভিডিয়ো। তার মাঝে প্রকাশ্যে এল নতুন আর এক তথ্য। শোনা যাচ্ছে এবার বিষ্ণোই গ্যাংয়ের সঙ্গে সখ্য করতে চাইছেন ভাইজানের প্রাক্তন প্রেমিকা সোমি আলি। আসলে তাঁর ইনস্টাগ্রাম পোস্ট দেখে প্রথমে এমনটাই ধরে নিয়েছিলেন। কিন্তু আসলে তেমনটা একেবারেই নয়। প্রাক্তন প্রেমিকের সঙ্গে যা যা ঘটছে তা দেখে রীতিমতো চিন্তিত হয়ে পড়েছেন সোমি। তাই ভাই বলে তাঁকে সম্বোধন করেছেন । ভাইজানের সঙ্গে প্রেম ভাঙলেও তিনি কোনও ভাবেই চান না যে কারও কোনও ক্ষতি হোক।

সোমি নিজের ইনস্টাগ্রামে লেখেন, “নমস্কার, লরেন্স ভাই। শুনেছি আপনি নাকি জেলে বসেই জ়ুম কলে কথা বলেন। আমার আপনার সঙ্গে কিছু কথা আছে। গোটা বিশ্বে আমার প্রিয় জায়গা হল রাজস্থান। আমি আপনাদের মন্দিরে গিয়ে পুজো দিতে চাই। পুজোর সঙ্গে জ়ুম কলে কিছু কথাও ছিল। দয়া করে যদি ফোন নম্বর পাওয়া যায় তা হলে কৃতজ্ঞ থাকতাম। আর এতটুকু বলতে পারি কথা হলে আপনিই লাভবান হবেন।” সলমনের প্রাক্তন প্রেমিকার এই পোস্ট দেখে হতবম্ব অনেকেই। শেষে ফোন করে কথা বলতে চাইলেন তিনি। অনেকের মতে এই পোস্টের পর ভাইজানের জীবন নিয়ে ভয় আরও বাড়ল।