WEATHER

Top News


রানি মুখোপাধ্যায় বাঙালি। ওদিকে জয়া বচ্চনও তাই-ই। তিনিও বাঙালি। এই বাংলা যোগের জন্য অনেকের ধারণা ছিল রানিকেই ঘরের বউ করে নিয়ে আসবেন জয়া। কিন্তু তেমনটা নাকি এক্কেবারেই সত্যি না। শুরু থেকেই নাকি রানির প্রতি অসন্তোষ ছিল জয়ার। তাঁকে ছেলের কাছে ঘেঁষতেই দিতে চাননি জয়া। এবং মায়ের অনিচ্ছার কারণেই নাকি রানিকে নিজের জীবন থেকে দূরে সরিয়েছিলেন অভিষেক।

জয়ার কৌশলেই নাকি রানির সঙ্গে প্রেম ভাঙে অভিষেকের, তাঁকে নাকি উত্যক্ত করে ছাড়েন অমিতাভ-জায়া
জয়া বচ্চন চাননি অভিষেক-রানির সম্পর্ক!


সকলের এটা ধারণা যে, অভিনেত্রী রানি মুখোপাধ্যায়কে পুত্রবধূ করতে চেয়েছিলেন জয়া বচ্চন। কিন্তু জানেন কি, বলিউডের অন্দরমহল বলে অন্য কথা। রানিকে নাকি দু’চক্ষে সহ্যই করতে পারতেন না জয়া। তিনিই নাকি কৌশল করে অভিষেকের জীবন থেকে সরিয়েছিলেন রানিকে।


রানি মুখোপাধ্যায় বাঙালি। ওদিকে জয়া বচ্চনও তাই-ই। তিনিও বাঙালি। এই বাংলা যোগের জন্য অনেকের ধারণা ছিল রানিকেই ঘরের বউ করে নিয়ে আসবেন জয়া। কিন্তু তেমনটা নাকি এক্কেবারেই সত্যি না। শুরু থেকেই নাকি রানির প্রতি অসন্তোষ ছিল জয়ার। তাঁকে ছেলের কাছে ঘেঁষতেই দিতে চাননি জয়া। এবং মায়ের অনিচ্ছার কারণেই নাকি রানিকে নিজের জীবন থেকে দূরে সরিয়েছিলেন অভিষেক।

শোনা যায়, যশরাজ প্রয়োজনা সংস্থার তৈরি ছবি ‘লাগা চুনরি মে দাগ’-এর সেটে ঠান্ডা লড়াই হয়েছিল জয়া-রানির মধ্যে। সেই লড়াই নাকি আজও জিইয়ে রেখেছেন দুই বাঙালি তারকা। অভিষেকের বিয়েতেও জয়ার তরফ থেকে কোনও আমন্ত্রণ যায়নি রানির কাছে। এক্স বয়ফ্রেন্ডের বিয়েতে অনেকেই যান না। কিন্তু অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে রানির সদ্ভাব থাকলেও তিনি আমন্ত্রণ পাননি জয়ার রানি-বিতৃষ্ণার কারণে।

এই মুহূর্তে রিঙ্কু ভারতীয় ক্রিকেটের সবচেয়ে আলোচিত মুখ। বিদ্যুৎগতিতে উত্থান হয়েছে তাঁর। কেকেআরের হয়ে গত মরসুমের আইপিএল পারফরম্যান্সের সুবাদেই ভারতীয় টিমেও জায়গা পেয়ে গিয়েছিলেন। নিরাশও করেননি। মহেন্দ্র সিং ধোনির পর রিঙ্কুকেই ভারতীয় ক্রিকেটের আধুনিক ফিনিশার ধরা হচ্ছে। সেই তাঁকেই টিম থেকে বাদ দেওয়ার কারণ কী হতে পারে?

ভারতের বিশ্বকাপ দল থেকে বাদ কেন রিঙ্কু সিং? জবাব চাইছেন ভক্তরা


কলকাতা: যা আশঙ্কা করা হয়েছিল, তাই সত্যি হল। ভারতের টি-টোয়ান্টি বিশ্বকাপের দল থেকে বাদ পড়লেন রিঙ্কু সিং। আমেরিকা এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ এ বারের বিশ্বকাপের যুগ্ম আয়োজক। জুন মাসে বিশ্বকাপ। যবে থেকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আলোচনায় ঢুকে পড়েছে, তবে থেকে চর্চায় রয়েছে রিঙ্কু সিং। আইপিএলে পাঁচ ছক্কা মেরে উত্থান হয়েছিল রিঙ্কুর। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ধরমশালা টেস্টের সময় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফটোশুট হয়েছিল। বলা হয়েছিল, তাতে রিঙ্কুও ছিলেন। সেই তাঁরই টিম থেকে বাদ পড়া বেশ অবাক করার মতো ঘটনা বলে মনে হচ্ছে ক্রিকেট ভক্তদের।


এই মুহূর্তে রিঙ্কু ভারতীয় ক্রিকেটের সবচেয়ে আলোচিত মুখ। বিদ্যুৎগতিতে উত্থান হয়েছে তাঁর। কেকেআরের হয়ে গত মরসুমের আইপিএল পারফরম্যান্সের সুবাদেই ভারতীয় টিমেও জায়গা পেয়ে গিয়েছিলেন। নিরাশও করেননি। মহেন্দ্র সিং ধোনির পর রিঙ্কুকেই ভারতীয় ক্রিকেটের আধুনিক ফিনিশার ধরা হচ্ছে। সেই তাঁকেই টিম থেকে বাদ দেওয়ার কারণ কী হতে পারে?

এ বারের আইপিএলে তেমন সফল নন রিঙ্কু। ৯টা ম্যাচ খেলেও তেমন রান করতে পারেননি। সর্বোচ্চ দিল্লির বিরুদ্ধে ২৬। তার অবশ্য একটা কারণও আছে। কেকেআরের টপ অর্ডার সফল হওয়ায় তিনি খুব বেশি খেলার সুযোগ পাননি। যা পেয়েছেন, লোয়ার অর্ডারে নামায়, তা কাজে লাগাতে পারেননি। আগের দুটো ম্যাচে অবশ্য উপরের দিকে নেমেছিলেন রিঙ্কু। কিন্তু ৫ ও ১১ করেছেন উত্তরপ্রদেশের ছেলে। আইপিএলের পারফরম্যান্সের দিকে নজর রেখেই এ বারের বিশ্বকাপ টিম করা হয়েছে। সে দিক থেকে ভাবলে, রিঙ্কুর টিমে সুযোগ না পাওয়ার একটা যুক্তি কিন্তু থেকে যাচ্ছে।


নির্বাচকরা যে টিম বানিয়েছেন, তাতে ফিনিশার হিসেবে দু’জনকে দেখা যেতে পারে। হার্দিক পান্ডিয়া ও শিবম দুবে। দুই কিপার ও চার স্পিনার টিমে জায়গা পেয়েছেন। তাতেই রিঙ্কুর জায়গা হয়নি বলে ধরে নেওয়া হচ্ছে। রিঙ্কুর পাশাপাশি টিম থেকে বাদ পড়েছেন শুভমন গিলও। অবশ্য রিঙ্কু, শুভমনদের রাখা হয়েছে রিজার্ভে। কেউ চোট পেলে বিশ্বকাপের টিমে ঢোকার সুযোগ পাবেন তাঁরা।

হারের মাঝে হার্দিকের কাছে ইতিবাচক দিক নেহাল ওয়াদেরার পারফরম্যান্স। গত মরসুমে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের অন্যতম আবিষ্কার নেহাল। এ মরসুমে চাপের মুহূর্তে ভালো পারফর্ম করছেন। লখনউয়ের বিরুদ্ধে নেহাল ব্যাটিংয়ের হাল না ধরলে ১৪৪ অবধি পৌঁছনো কঠিন ছিল মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের। আগামীতে দেশের জার্সিতেও খেলবেন নেহাল, এমনটাই মনে করছেন হার্দিক।

হারের বেশ কিছু কারণ খুঁজে বের করলেন হার্দিক পান্ডিয়া


দশ ম্যাচ খেলে সাতটি হার। এরপরও কি মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের প্লে-অফ সম্ভব? কঠিন অঙ্ক হলেও এখনই পুরোপুরি রাস্তা বন্ধ বলা যায় না। যদিও মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের পারফরম্যান্সে সেই কঠিন রাস্তা কোনও ভাবে সহজ হবে বলেও আশা নেই। টিম হিসেবে পারফর্ম করতে না পারাই এ মরসুমে ব্যর্থতার মূল কারণ। বোলিংয়ে বুমরা ছাড়া কেউ ধারাবাহিক নন। ব্যাটিংয়েও পরিস্থিতি অনেকটা তাই। লখনউ সুপার জায়ান্টসের বিরুদ্ধে ব্যাটিং বিপর্যয় থেকে দলকে টেনে তুলেছিল বোলিং। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি।


এ বারের আইপিএলে ব্যাটারদের কাছে সবচেয়ে কঠিন ভেনু লখনউ। বাউন্ডারি বড়। পিচ থেকে বোলারদের সাহায্য রয়েছে। নতুন বল সামলাতে না পারলে কাজ কঠিন হতে বাধ্য। অন্যান্য ভেনুতে যেরকম হাইস্কোরিং ম্যাচ দেখা গিয়েছে, এ মাঠে চিত্র ঠিক উল্টো। ঠিক যেমন হোম টিম লখনউ সুপার জায়ান্টসেরই হল! মাত্র ১৪৫ রান তাড়া করতে নেমেও খেই হারিয়েছিল লখনউ। ম্যাচটা জিতে গেলে কৃতিত্ব প্রাপ্য ছিল হার্দিকের। বল হাতে ২ উইকেট নিয়েছেন।

ম্যাচ শেষে হারের কারণ খুঁজে বের করেছেন মুম্বই ইন্ডিয়ান্স অধিনায়ক। বলছেন, ‘পাওয়ার প্লে-তে চার উইকেট হারানোর পর সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানো কঠিন। চাপের মুখে বাকি ব্যাটারদের দায়িত্ব নেওয়া উচিত ছিল। আমরা সেটা পারিনি।’ প্রথমে ব্যাট করার ফলেই কি বাড়তি চাপ ছিল? হার্দিকের কথায়, ‘তা ঠিক নয়। প্রথমে হোক বা পরে, সেই তো বল দেখেই মারতে হবে। পিচ ভালো ছিল। আমরা মারতে পারিনি। পুরো টুর্নামেন্টেই আমাদের যেন এমনটা হচ্ছে।’


হারের মাঝে হার্দিকের কাছে ইতিবাচক দিক নেহাল ওয়াদেরার পারফরম্যান্স। গত মরসুমে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের অন্যতম আবিষ্কার নেহাল। এ মরসুমে চাপের মুহূর্তে ভালো পারফর্ম করছেন। লখনউয়ের বিরুদ্ধে নেহাল ব্যাটিংয়ের হাল না ধরলে ১৪৪ অবধি পৌঁছনো কঠিন ছিল মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের। আগামীতে দেশের জার্সিতেও খেলবেন নেহাল, এমনটাই মনে করছেন হার্দিক।

আইপিএল 2024: বুমরার ওভার শেষ হয়ে যাওয়ায় যেন স্বস্তিতে ছিল লখনউ। ১৮তম ওভারে জেরাল্ড কোৎজে বোলিংয়ে আসতেই 'রান' তোলায় নজর দেয় সুপার জায়ান্টস। প্রথম বলেই অ্যাস্টন টার্নারকে ফিরিয়ে মুম্বই শিবিরে আশার আলো দেখান কোৎজে। কিন্তু লেগ বাই সহ পরপর দুটো বাউন্ডারি আসতেই পাল্টা চাপে মুম্বই। শেষ দু ওভারে টার্গেট দাঁড়ায় ১৩ রান।

 লো-স্কোরিং রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে জয় রাহুলদের, মুম্বইয়ের প্লে-অফ আশঙ্কায়


হার্দিক পান্ডিয়ার আংশিক শাপমূর্তি হল! হয়তো বোলার হার্দিকের হল। ৪ ওভারে ২৬ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন হার্দিক। কিন্তু ক্যাপ্টেন কিংবা ব্যাটার হার্দিকের নয়। টস জিতে ফিল্ডিং নিয়েছিলেন লখনউ অধিনায়ক লোকেশ রাহুল। তাঁর বোলিং বিভাগ দুর্দান্ত পারফর্ম করে। মাত্র ১৪৪ রানেই আটকে রাখে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সকে। ব্যাটিংয়ে শুরুটা ভালো হয়নি। ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার আর্শিন কুলকার্নিকে শূন্য রানে ফেরান হার্দিক। মার্কাস স্টইনিসের অনবদ্য ইনিংসে মনে হয়েছিল সহজেই জিতবে লখনউ। শেষ অবধি রুদ্ধশ্বাস পরিস্থিতি তৈরি হয়।


শেষ চার ওভারে লখনউয়ের লক্ষ্য দাঁড়ায় ২৩ রান। ক্রিজে তখন নিকোলাস পুরান ও অ্যাস্টন টার্নার। হাতে ছয় উইকেট থাকায় চিন্তা হওয়ার কথা নয়। তবে বিপক্ষ শিবিরে জসপ্রীত বুমরার মতো বোলার থাকায় কাজটা সহজও ছিল না। বুমরার আর এক ওভারই বাকি ছিল। এই ওভার যেন কোনওরকমে কাটিয়ে দেওয়াই লক্ষ্য ছিল পুরানদের। বুমরার ব্রিলিয়ান্ট ওভারে মাত্র ১ রান। ৪ ওভারের স্পেলে উইকেট না পেলেও বুমরা রান দেন মাত্র ১৭। বাকি তিন ওভারে ২২ রানের টার্গেট লখনউয়ের।

বুমরার ওভার শেষ হয়ে যাওয়ায় যেন স্বস্তিতে ছিল লখনউ। ১৮তম ওভারে জেরাল্ড কোৎজে বোলিংয়ে আসতেই ‘রান’ তোলায় নজর দেয় সুপার জায়ান্টস। প্রথম বলেই অ্যাস্টন টার্নারকে ফিরিয়ে মুম্বই শিবিরে আশার আলো দেখান কোৎজে। কিন্তু লেগ বাই সহ পরপর দুটো বাউন্ডারি আসতেই পাল্টা চাপে মুম্বই। শেষ দু ওভারে টার্গেট দাঁড়ায় ১৩ রান।


পরের ওভারে বোলিংয়ে আসেন ক্যাপ্টেন হার্দিক। প্রথম ডেলিভারিতেই রান আউটের সুযোগ। ঈশান কিষাণ প্রথম সুযোগে উইকেট ভাঙতে ব্যর্থ হলেও দ্রুতই ভুল শুধরে নেন। খালি চোখে মনে হয়েছিল নট আউট! রিপ্লে দেখে টিভি আম্পায়ারের বড় সিদ্ধান্ত। নিকোলাস পুরান কথা বলেন, আম্পায়ারের সঙ্গে। লোকেশ রাহুলও খুশি নন। ব্যাটের হ্যান্ডেল হাওয়ায় ছিল কিনা, এই নিয়েই প্রশ্ন। ওভারের পঞ্চম বলে বাউন্ডারি আসায় স্বস্তি লখনউ শিবিরে। শেষ ওভারে লক্ষ্য দাঁড়ায় ৩ রান। ৪ বল বাকি থাকতেই ৪ উইকেটে জয়।


যেখানে বিজেপি একাধিক তারকাকে এবার প্রার্থী করেছে, সেখানেই কংগ্রেসের ভরসা কয়েকটি মুখই। রাজ বব্বর দীর্ঘদিন ধরে কংগ্রেসের সঙ্গে যুক্ত। উত্তর প্রদেশে কংগ্রেস সভাপতিও ছিলেন। তিনি রাহুল গান্ধীর ঘনিষ্ঠ হিসাবেও পরিচিত। 

কংগ্রেসের নতুন তালিকায় রাজ বব্বর, আনন্দ শর্মা, আমেঠী-রায়বরৈলি এখনও প্রশ্নের মুখে
আনন্দ শর্মা ও রাজ বব্বর লড়বেন লোকসভা নির্বাচনে।


নয়া দিল্লি: লোকসভা নির্বাচন শুরু হয়ে গেলেও, নির্ধারিত সব আসনে এখনও প্রার্থী দিতে পারেনি কংগ্রেস। তৃতীয় দফার ভোট শুরুর আগেই এবার আরেক দফা প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল কংগ্রেস। লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Election 2024) আরও চার আসনে প্রার্থী দিল কংগ্রেস (Congress)।


কংগ্রেসের প্রকাশিত নতুন প্রার্থী তালিকায় রয়েছে অভিনেতা রাজ বব্বর (Raj Babbar) থেকে আনন্দ শর্মার (Anand Sharma) নাম। হিমাচল প্রদেশের কাংড়া থেকে লড়বেন আনন্দ শর্মা। গুরুগ্রাম থেকে লড়বেন রাজ বব্বর। হিমাচল প্রদেশের হামিরপুর আসন থেকে সাতপাল রাইজাদা এবং উত্তর মুম্বই থেকে ভূষণ পাটিল লড়বেন।

যেখানে বিজেপি একাধিক তারকাকে এবার প্রার্থী করেছে, সেখানেই কংগ্রেসের ভরসা কয়েকটি মুখই। রাজ বব্বর দীর্ঘদিন ধরে কংগ্রেসের সঙ্গে যুক্ত। উত্তর প্রদেশে কংগ্রেস সভাপতিও ছিলেন। তিনি রাহুল গান্ধীর ঘনিষ্ঠ হিসাবেও পরিচিত।


আরজেডি সুপ্রিমো লালু যাদব যদিও গুরুগ্রাম আসন থেকে রাজ বব্বর প্রার্থী হোক, তা চাননি। তিনি ক্যাপ্টেন অজয় যাদবকে প্রার্থী করার পক্ষে জোর দিয়েছিলেন। তবে কংগ্রেস নিজের সিদ্ধান্তেই অটল থাকে। এই আসনে রাজ বব্বরের বিরুদ্ধে লড়বেন বিজেপির রাও ইন্দ্রজিৎ সিং এবং জননায়ক জনতা পার্টির (জেজেপি) প্রার্থী রাহুল যাদব ফাজিলপুরিয়া। আগামী ২৫ মে এই কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ।

অন্যদিকে, কংগ্রেস বিক্ষুদ্ধ নেতা আনন্দ শর্মাকেও প্রার্থী করেছে। রাজ বব্বর এবং আনন্দ শর্মা উভয়েই কংগ্রেসের বিক্ষুদ্ধ গোষ্ঠী,জি-২৩ র সদস্য ছিলেন। আনন্দ শর্মা সম্প্রতি সিডব্লুসিতে চিঠি লিখেছিলেন জাতিশুমারির বিরোধিতা করে। আনন্দ শর্মা কংগ্রেসের আমলে মন্ত্রিত্বও করেছেন। পাশাপাশি তিনি লোকসভার সদস্যও ছিলেন। এবারের নির্বাচনে তাঁকে কাংড়া আসন থেকে দাঁড় করানো হয়েছে। এই আসন এক সময়ে কংগ্রেসের শক্ত ঘাঁটি হলেও, গত তিনটি লোকসভা নির্বাচনে টানা জয় পেয়েছে বিজেপি। আগামী ১ জুন, শেষ দফায় এই আসনে ভোট।

বিভিন্ন আসনে প্রার্থী দিলেও, যে দুটি আসনের দিকে সকলের চোখ, সেখানেই এখনও প্রার্থী ঘোষণা করছে না কংগ্রেস। আমেঠী ও রায়বরৈলি আসন নিয়ে জিইয়ে রাখছে সাসপেন্স। রাহুল গান্ধীর আমেঠী ও প্রিয়ঙ্কা গান্ধীর রায়বরৈলি থেকে লড়ার জল্পনা থাকলেও, দলের তরফে এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়নি।


আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত গত বছরের ৭ অক্টোবর ইজরায়েলের উপরে হামাসের হামলা এবং পাল্টা জবাবে ইজরায়েল গাজায় যে বিধ্বংসী হামলা এখনও চালিয়ে যাচ্ছে, তার তদন্ত শুরু করেছে।

থমথমে ইজরায়েল, যে কোনও মুহূর্তেই গ্রেফতার হতে পারেন নেতানিয়াহু
বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু।


জেরুজালেম: সাত মাস কেটে গিয়েছে, এখনও থামেনি ইজরায়েল-হামাসের মধ্যে যুদ্ধ। গাজায় ক্রমাগত আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছে ইজরায়েল। এই যুদ্ধে আবার ঢুকে পড়েছে ইরানও। কোন দেশের সঙ্গে যে কার, কখন যুদ্ধ লাগে-তা নিয়ে টানাপোড়েন চলছে, সেই সময়ই হঠাৎ থমথমে ইজরায়েল। জনগণের মনে ভয়, যেকোনও সময়েই গ্রেফতার হতে পারেন প্রধানমন্ত্রী। জল্পনা শোনা যাচ্ছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত বা ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল কোর্ট ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তৈরি করছে। যে কোনও মুহূর্তেই গ্রেফতার করা হতে পারে তাঁকে।


জানা গিয়েছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত গত বছরের ৭ অক্টোবর ইজরায়েলের উপরে হামাসের হামলা এবং পাল্টা জবাবে ইজরায়েল গাজায় যে বিধ্বংসী হামলা এখনও চালিয়ে যাচ্ছে, তার তদন্ত শুরু করেছে। আইসিসি প্রত্য়েকের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ, মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ ও জেনোসাইড বা গণহত্যার মামলা দায়ের করতে পারে। শুধু ইজরায়েলই নয়, হামাস নেতাদের বিরুদ্ধেও গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হতে পারে।


গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হতেই ইজরায়েলের বিদেশ মন্ত্রী কাটজ় দূতাবাসগুলিকে নিরাপত্তা বাড়ানোর নির্দেশ দিয়েছেন। অন্যদিকে, ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু-ও বলেছেন যে আইসিসির সিদ্ধান্ত ইজরায়েলের পদক্ষেপে কোনও প্রভাব ফেলতে পারবে না।

জানা গিয়েছে, বিগত বেশ কয়েকদিন ধরেই পাওনাগন্ডাকে কেন্দ্র করে শ্রমিক অসন্তোষ চলছিল। পিএফ, গ্র্যাচুইটির মতো বিভিন্ন পাওনা বাকি ছিল। শুধু তাই নয়, শ্রমিকদের ৩ পাক্ষিক সপ্তাহের মজুরিও বকেয়া ছিল। যার জেরে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন কর্মরত শ্রমিকরা। এরপর

মে দিবসের দিনই কর্মহীন হাজার শ্রমিক
জলপাইগুড়িতে বন্ধ চা বাগান


বানারহাট: আজ মে দিবস। আর সেই দিনই কর্মহীন হলেন হাজার শ্রমিক। বন্ধ হয়ে আরও একটি চা বাগান। যারে জেরে রুজি-রোজগারের জন্য মাথায় হাত কর্মহীন শ্রমিকদের। ঘটনাটি জলপাইগুড়ি জেলার বানারহাটের তোতাপাড়া চা বাগানের।


জানা গিয়েছে, বিগত বেশ কয়েকদিন ধরেই পাওনাগন্ডাকে কেন্দ্র করে শ্রমিক অসন্তোষ চলছিল। পিএফ, গ্র্যাচুইটির মতো বিভিন্ন পাওনা বাকি ছিল। শুধু তাই নয়, শ্রমিকদের ৩ পাক্ষিক সপ্তাহের মজুরিও বকেয়া ছিল। যার জেরে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন কর্মরত শ্রমিকরা। এরপর

২৭ এপ্রিল নিজেদের বকেয়া অর্থ বুঝতে চেয়ে শ্রমিকদের একাংশ বানারহাট থানায় গিয়ে অবস্থানে শামিল হন।বানারহাট বিডিও অফিসে একটি ত্রিপাক্ষিক বৈঠকও ডাকা হয়। তবে মালিকপক্ষের কেউ উপস্থিত না থাকায় সেই বৈঠক ভেস্তে যায়। কিন্তু মালিকপক্ষের তরফে একটি চিঠি দিয়ে প্রশাসনকে জানানো হয়, মঙ্গলবার বকেয়া মজুরির এক কিস্তির টাকা তাঁরা মিটিয়ে দেবেন। সেই টাকা গতকাল দিয়েও দেওয়া হয়।


কিন্তু তারপরই রাত্রিবেলা কর্মবিরতির বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। পুলিশ-প্রশাসনকেও মালিক পক্ষ জানিয়ে দেয় নিজেদের সিদ্ধান্তের কথা। বাগানে ঝুলিয়ে দেওয়া হয় তালা। এরপর আজ সকালে শ্রমিকরা কাজে এসে দেখেন বাগানে ঝুলছে তালা। বাগানটির স্থায়ী শ্রমিক সংখ্যা বর্তমানে ৮৩০। এছাড়াও অস্থায়ী কর্মীও রয়েছে।

এ প্রসঙ্গে তৃণমূল চা বাগান শ্রমিক ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সভাপতি তবারক আলি বলেন,”সম্পূর্ণ বেআইনিভাবে বাগান বন্ধ করে দেওয়া হল। কাজ করিয়েও মজুরি দেওয়া হচ্ছিল না। নিজেদের হকের কথা জানাতেই শ্রমিকরা খারাপ হয়ে গেল। এমন মালিকপক্ষ আর যাই হোক কখনওপ্রকৃত শিল্পপতি নন। দ্রুত বাগান খোলার দাবি জানাচ্ছি।” চা শ্রমিক নেতা অজয় মাহালি বলেন, “কোন সমস্যা থাকলে মালিকপক্ষ তা আলোচনার মাধ্যমে মেটাতে পারতেন। সেটা না করে শ্রমিক দিবসের ঠিক আগের রাতে এভাবে বাগান বন্ধ করে চলে যাওয়ার ঘটনার ঘোর নিন্দা জানাই। হাজার শ্রমিক কর্মহীন।”

 কলকাতা বিমানবন্দর এলাকাগুলোতে বিয়েবাড়ি কিংবা একাধিক সামাজিক অনুষ্ঠানে লেজার লাইটের ব্যবহার বিপুল পরিমাণে বেড়েছে। কলকাতা বিমানবন্দরে বিমান অবতরণের ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তে হয় বিমানচালকদের।

কলকাতা বিমানবন্দর সংলগ্ন থানাগুলোতে হঠাৎ জারি ১৪৪ ধারা, কী ঘটল?
কলকাতা বিমানবন্দর।


কলকাতা: এই ধরনের অভিযোগ এই প্রথম নয়। এর আগেও একই কারণে নানাভাবে সমস্যায় পড়তে হয়েছে বিমানচালকদের। এবার কঠোর প্রশাসন। লেজার লাইটের ব্যবহার বন্ধ করতে কড়া পদক্ষেপ করছে প্রশাসন। কলকাতা বিমান সংলগ্ন এলাকাগুলিতে লেজার লাইটের ব্যবহার বন্ধ করতে ১৪৪ ধারা জারি বিমানবন্দর সংলগ্ন থানাগুলোতে।


এর আগেও লেজার লাইটের ব্যবহার বন্ধ করতে একাধিক বৈঠক করেছে বিধাননগর কমিশনারেট। একাধিক বৈঠকে একাধিক পদক্ষেপও করা হয়েছে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত এই সমস্যার কোনও নিরসন হয়নি। আগামী দিনে আরও করা পদক্ষেপ নিতে চলেছে বিধান নগর কমিশনারেটের থানাগুলি।

প্রশাসন সূত্রে খবর, কলকাতা বিমানবন্দর এলাকাগুলোতে বিয়েবাড়ি কিংবা একাধিক সামাজিক অনুষ্ঠানে লেজার লাইটের ব্যবহার বিপুল পরিমাণে বেড়েছে। কলকাতা বিমানবন্দরে বিমান অবতরণের ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তে হয় বিমানচালকদের। অনেক ক্ষেত্রে দুর্ঘটনারও পরিস্থিতি তৈরি হয়। এক্ষেত্রে বিমানবন্দরের তরফে আগেই বলা হয়েছিল পুরসভারগুলির সহযোগিতা ছাড়া এই সমস্যার সমাধান হয় না।


লেজার লাইটের কারণে বিমানচালকদের দিকনির্ণয় করতে সমস্যা হয়। এর আগে ২০২১ সালে শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবের পুজোয় লেজার লাইটের ব্যবহারে মারাত্মকভাবে সমস্যায় পড়তে হয়েছিল বিমান চালকদের। পরে লেজার লাইটের শো বন্ধ করা হয়। গত কয়েক মাসে এই ধরনের অভিযোগ বারবার উঠেছে। বর্তমানে লেজার লাইটের ব্যবহারে চালকরা সমস্যায় পড়লে সিকিউরিটি কন্ট্রোলে ফোন করে জানান। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের তরফে প্রয়োজনে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়েরেও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবারই ৪৭ ডিগ্রি ছুঁয়ে ফের দেশের উষ্ণতম কলাইকুণ্ডা। শুধু কলাইকুণ্ডা একা নয়, প্রতিযোগিতায় এগিয়ে কলকাতাও। এপ্রিলে ভেঙে ফেলেছে ৭০ বছরের গরম। ১৯৫৪ সালের পর এপ্রিলে এত গরম আলিপুরে। তেতাল্লিশে তিলোত্তমা।

গরমের যন্ত্রণা মাত্র ৩ দিনের, রবিবার থেকে নিজের খেলা নিজেই ঘোরাবে আবহাওয়া
গরমে নাজেহাল অবস্থা

কলকাতা: গরমে তপ্ত বাংলা। নাজেহাল বাঙালি। ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস মিলেছে। তবে তা এখনও ঢের দেরি। আপাতত শনিবার পর্যন্ত সহ্য করতে হবে তীব্র গরমের যন্ত্রণা। রবিবার বৃষ্টি হলেও হতে পার। নিস্তার মিললেও মিলতে পারে অসহ্য দাবদাহের হাত থেকে। এ দিকে, আজ সকাল সাতটা থেকে সূর্যের তেজে বাইরে বেরনো কার্যত দায় হয়ে পড়েছে। ক্রমাগত ঘাম আর ক্লান্তিতে নাজেহাল বঙ্গবাসী।


মঙ্গলবারই ৪৭ ডিগ্রি ছুঁয়ে ফের দেশের উষ্ণতম কলাইকুণ্ডা। শুধু কলাইকুণ্ডা একা নয়, প্রতিযোগিতায় এগিয়ে কলকাতাও। চলতি বছরের এপ্রিলে ভেঙে ফেলেছে ৭০ বছরের গরম। ১৯৫৪ সালের পর এপ্রিলে এত গরম আলিপুরে। বলা চলে তেতাল্লিশে তিলোত্তমা। আজ ৪২ ডিগ্রি স্পর্শ করতে পারে পারদ। শনিবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে তাপপ্রবাহের সতর্কতা। আলিপুর তেমনটাই জানাচ্ছে।


তবে আশার খবর, রবিবার থেকে নিজের খেলা নিজেই ঘোরাবে আবহাওয়া। শুকনো গরমের দাপট অনেকটা কমবে। যার জেরে তাপমাত্রা খানিকটা হলেও কমতে পারে বলেই মনে করছে আলিপুর আবহাওয়া অফিস। রবি ও সোমবার নাগাদ বৃষ্টির হলেও হতে পারে দক্ষিণবঙ্গে।

গোদরেজের প্রতিষ্ঠাতা পরিবারের মধ্যে আদি গোদরেজ (৮২) ও তাঁর ভাই নাদির (৭৩) কোম্পানির এক ভাগ পেয়েছেন, তাদের খুড়তুতো আত্মীয় জামসেদ গোদরেজ (৭৫) ও স্মিতা গোদরেজ (৭৪) পেয়েছেন বাকি ভাগটা।

ভেঙে টুকরো হয়ে গেল ১২৭ বছরের গোদরেজ গ্রুপ, কার ভাগে কী পড়ল?
গোদরেজ গ্রুপে ভাঙন।

আরও এক পরিবারে ভাঙন। বাড়িতে আসা সাবান থেকে শুরু করে আসবাবপত্র বা দরজার লক বলতেই যে সংস্থার নাম মনে আসে, ১২৭ বছরের পুরনো সেই গোদরেজ গ্রুপ ভেঙে দুই টুকরো হয়ে গেল। সম্পত্তির সঙ্গে সঙ্গে গোদরেজ গ্রুপের (Godrej Group) অধীনে থাকা সমস্ত ফার্ম ও কোম্পানিও ভাগাভাগি হয়ে গেল গোদরেজ পরিবারেরল মধ্যে। কে কোন ভাগ পেল, জানেন?


গোদরেজ গ্রুপের বিশাল কনগ্লোমারেটের মধ্যে আদি গোদরেজ ও তাঁর ভাই নাদির পেলেন গোদরেজ ইন্ডাস্ট্রিজ। তাঁদের খুড়তুতো ভাই-বোন জামসেদ ও স্মিতা পেলেন গোদরেজ অ্যান্ড বয়স। একইসঙ্গে তাদের ঝুলিতে মুম্বইয়ের বিশাল জমি, ল্যান্ড ব্য়াঙ্কও এসেছে।

গোদরেজের প্রতিষ্ঠাতা পরিবারের মধ্যে আদি গোদরেজ (৮২) ও তাঁর ভাই নাদির (৭৩) কোম্পানির এক ভাগ পেয়েছেন, তাদের খুড়তুতো আত্মীয় জামসেদ গোদরেজ (৭৫) ও স্মিতা গোদরেজ (৭৪) পেয়েছেন বাকি ভাগটা।


এরমধ্য়ে গোদরেজ এন্টারপ্রাইজ, যার অন্তর্গত গোদরেজ অ্যান্ড বয়স রয়েছে, তা নিয়ন্ত্রণ করবেন জামসেদ গোদরেজ। এর মধ্যে এরোস্পেস থেকে এভিয়েশন, প্রতিরক্ষা, আসবাবপত্র ও আইটি সফটওয়্যার থাকবে। জামসেদ গোদরেজ এর চেয়ারপার্সন ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর হবেন। তাঁর বোন স্মিতার কন্যা নাইরিকা হোলকার (৪২) এগজেকিউটিভ ডিরেক্টর পদে থাকবেন। এদের মালিকানার অন্তর্গত হবে মুম্বইয়ের ৩৪০০ একরের জমিও।

অন্যদিকে, গোদরেজ ইন্ডাস্ট্রিজ গ্রুপের অধীনে থাকা গোদরেজ ইন্ডাস্ট্রিজ, গোদরেজ কনজিউমার প্রোডাক্টস, গোদরেজ প্রপার্টিজ, গোদরেজ অ্যাগ্রোভেট ও অ্যাসটেক লাইফসায়েন্সের মালিকানা থাকবে নাদির গোদরেজের অধীনে। তিনি চেয়ারপার্সন পদে থাকবেন। আদি, নাদির ও তার পরিবারই এই ব্যবসাগুলি দেখবেন। আদির ছেলে পিরোজসা গোদরেজ (৪২) গোদরেজ ইন্ডাস্ট্রিজ গ্রুপের এগজেকিউটিভ হবেন। ২০২৬ সালের অগস্ট মাসে তিনি চেয়ারপার্সন পদে দায়িত্ব নেবেন।



বেআইনি চলাই মদ বিক্রির অভিযোগে সাগরের কালিবাজার এলাকা থেকে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে কাকদ্বীপ মহাকুমা আদালতে নিয়ে গেল সাগরের আবগারি দপ্তরের পুলিশ

 আবগারি পুলিশ সূত্রে জানা যায় ২৯ শে এপ্রিল সোমবার রাতে গোপন সূত্রে খবর পেয়ে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার সাগরের আবগারি দপ্তরের পুলিশ সাগরের কালিবাজার এলাকা থেকে বেআইনি চলাই মদ বিক্রি করার অভিযোগ বেশ কয়েক লিটার চলাই মদ সহ নন্দগোপাল দাস নামে সাগরের লক্ষীবাজার এলাকার এক ব্যক্তিকে সোমবার রাতে গ্রেফতার করে,এরপর ৩০শে এপ্রিল মঙ্গলবার

 অভিযুক্ত নন্দগোপাল দাস নামে ওই ব্যক্তিকে সাগর থেকে কাকদ্বীপ মহকুমার আদালতে নিয়ে গেল সাগরের আবগারি দপ্তরের পুলিশ
সেই ছবি আপনারা সরাসরি দেখতে পাচ্ছেন কাকদ্বীপ ডটকমের ক্যামেরার মাধ্যমে

সাগর থেকে সৌরভ মন্ডলের রিপোর্ট কাকদ্বীপ ডট কম