WEATHER

Top News


জানা যাচ্ছে, জঙ্গিপুর লোকসভা কেন্দ্রের খড়গ্রাম বিধানসভার ইন্দ্রানী গ্রাম পঞ্চায়েতের আসল পুর গ্রামের ৭৭ এবং ৭৮ নম্বর বুথে ভোট দিতে গেলে দেওয়া হচ্ছে মুড়ি-ঘুগনি। কংগ্রেস নেতৃত্ব এই খাবারের আয়োজন করেছে বলে অভিযোগ।

গরম-গরম ঘুগনি মুড়ি খাইয়ে ভোটারদের প্রভাবিত করছে কংগ্রেস?
রান্না হচ্ছে ঘুগনি

মুর্শিদাবাদ: লোহার বড় কড়াই। তার মধ্যে রান্না হচ্ছে ঘুগনি। কাদের জন্য ঘুগনি? কারাই বা রান্না করচ্ছেন? বিজেপি-তৃণমূলের অভিযোগ, ভোটারদের প্রাভাবিত করতেই কংগ্রেস এই ঘুগনির বন্দোবস্ত করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে জঙ্গিপুর লোকসভা কেন্দ্রে।


জানা যাচ্ছে, জঙ্গিপুর লোকসভা কেন্দ্রের খড়গ্রাম বিধানসভার ইন্দ্রানী গ্রাম পঞ্চায়েতের আসল পুর গ্রামের ৭৭ এবং ৭৮ নম্বর বুথে ভোট দিতে গেলে দেওয়া হচ্ছে মুড়ি-ঘুগনি। কংগ্রেস নেতৃত্ব এই খাবারের আয়োজন করেছে বলে অভিযোগ। এ প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে খড়গ্রামের তৃণমূল বিধায়ক আশীস মার্জিত বলেন, “কংগ্রেস পালে হাওয়া পাচ্ছে না। বিভিন্ন বুথে কংগ্রেসের এজেন্ট থাকছে না। কর্মীদের ঘুগনি খাওয়ানোর জন্য যে রান্না করেছিল সেটা ভোটারদের বিলি করছে। ওদের এই অশুভ কোনও দিনই কাজে আসবে না।”


উল্লেখ্য, ২০২৪-এর লোকসভা ভোট হচ্ছে সাত দফায়। বাংলাতেও সাত দফায় ভোট। আজ মঙ্গলবার তৃতীয় দফার ভোট। এ রাজ্যের চার লোকসভা আসন মালদহ উত্তর, মালদহ দক্ষিণ, জঙ্গিপুর ও মুর্শিদাবাদে ভোটগ্রহণ। সকাল থেকে মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রে উত্তেজনা চরমে পৌঁছয়। ভুয়ো ভোটারকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন মহম্মদ সেলিম। তাকে ঘিরেও চলে গো ব্যাক স্লোগান।

তীরা তাঁদের মারধর করে। তাড়িয়ে দেয়। অভিযোগ পেয়ে ডোমকল থানার পুলিশ আসে ঘটনাস্থলে। তাঁদের উদ্যোগে সিপিএম কর্মীরা ভোটদান করেন।

 বুথ থেকে CPM কর্মীদের তাড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ TMC-বিরুদ্ধে, পরে পুলিশের সহযোগিতায় দিলেন ভোট
ডোমকলে সিপিএম কর্মীদের মারধর


ডোমকল: ভোট শুরু হওয়ার পর থেকেই উত্তেজনা ছড়ায় মুর্শিদাবাদ। গোপীনাথপুর, কেশবপুর সহ একাধিক জায়গায় ভুয়ো ভোটারকে চিহ্নিত করেন সিপিএম প্রার্থী মহম্মদ সেলিম। পাল্টা তাঁকে ঘিরে গো-ব্যাক স্লোগান দেন তৃণমূল কর্মীরা। মারধর করার অভিযোগ তোলেন সেলিমের বিরুদ্ধে। এই আবহে আবার মুর্শিদাবাদের ডোমকল থানার একটি বুথ থেকে সিপিএম কর্মীদের মারধর করে তাড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে।


মুর্শিদাবাদের ডোমকল থানার বিএসএমএম হাই মাদ্রাসা ১৫৩ নম্বর বুথের ঘটনা। অভিযোগ, সেখানে সিপিএম কর্মীরা ভোট দিতে গেলে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা তাঁদের মারধর করে। তাড়িয়ে দেয়। অভিযোগ পেয়ে ডোমকল থানার পুলিশ আসে ঘটনাস্থলে। তাঁদের উদ্যোগে সিপিএম কর্মীরা ভোটদান করেন।


সিপিএম কর্মী বলেন, “ভোট দিতে দিচ্ছিল না তৃণমূলের লোকজন। মারধর করেছে। হুমকি দিয়েছে। পরে পুলিশের সহযোগিতায় ভোট দিতে পেরেছি।” অপরদিকে, মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের ডোমকলের সাখোলিপাড়া হাইমাদ্রাসা ৫২ ,৫৩ নম্বর বুথে সংঘর্ষ সিপিএম-তৃণমূলের। সিপিএমের কর্মী সমর্থকরা ভোট দিতে গেলে তাদেরকে বাধা দেয় তৃণমূল বলে অভিযোগ। বাঁশ লাঠি হাতে মারধর করে। পালটা আক্রমণ করে বাম কংগ্রেস।

উত্তর কলকাতার লাহা বাড়িতে 'ম্যাডাম সেনগুপ্ত' ছবির শুটিং করছিলেন। প্যাকআপের পর মেকআপ ভ্যান থেকে নেমেই প্রাণ হাতে বেরিয়ে আসার মতো অবস্থা। হাঁটু পর্যন্ত জল জমে গিয়েছিল রাস্তায়। অভিনেত্রী সন্তর্পনে পা ফেলছেন সেই নোংরা জলে। সহকারীরা তাঁকে হাত ধরে নিয়ে যাচ্ছিলেন। হাঁটুর উপর জামা উঠে যাওয়ার অবস্থা। কোনও মতে সামাল দিলেন ঋতুপর্ণা।

ঋতুপর্ণা চরম অস্বস্তিতে, মাঝরাস্তায় হাঁটু পর্যন্ত কাপড় তুলে রক্ষা কোনওরকমে
ঋতুপর্ণা...


সোমবার (০৬ মে, ২০২৪) তীব্র দাবদাহের মধ্যে দু’দণ্ড শান্তি দিয়েছিল কয়েক পশলা বৃষ্টি। গোটা শহর জুড়ে সোমবার যা হল, তা যেন তপ্ত গরমে ঠান্ডা ঠান্ডা কুল কুল প্রিকলি হিট পাউডারের এফেক্ট। শান্তি পেল শহর কলকাতা। ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি নামে সন্ধ্যাবেলায়। সব কাজ ভুলে মানুষ ভিজেছে ভীষণ। কিন্তু সেই বৃষ্টি নাকানি-চোবানি খাইয়েছে অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তকে। তিনি ব্যস্ত মানুষ। শুটিংয়ে ব্যস্ত ছিলেন।


ভিডিয়োটি নিজের ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করেছেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। শুটিংয়ের ব্যস্ততা তাঁকে সবসময় ঘিরে ধরে। গরমেও খুবই কষ্ট পাচ্ছিলেন টলিউড-কুইন। সোমবার ভোরেই সিঙ্গাপুর থেকে ফিরেছেন কলকাতায়। রাত পর্যন্ত শুটিং করেছেন। শুটিংয়ের প্যাকআপের পর ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি। নোংরা জলে পা চোবানোর পরেও তাঁর মনে ভেসে উঠল ‘বর্সো রে মেঘা’। ভিডিয়ো পোস্ট করে ‘রাবণ’ ছবির এই গান ব্যাকগ্রাউন্ডে বাজাতে বলেননি অভিনেত্রী।



 পঞ্জাব কিংসের বিরুদ্ধে পরপর দু-ম্যাচ খেলেছে চেন্নাই সুপার কিংস। ঘরের মাঠে হারে লজ্জার রেকর্ডও হয়েছিল। পঞ্জাবের বিরুদ্ধে মুখোমুখি সাক্ষাতে সেটি ছিল টানা পাঁচ হার। তবে রবিবার ধরমশালায় পঞ্জাবকে বদলার ম্যাচে হারিয়েছে চেন্নাই সুপার কিংস। ক্রিকেট প্রেমীদের আক্ষেপ অবশ্য মেটেনি। এই আক্ষেপ যে শুধু চেন্নাই সুপার কিংস সমর্থকদের, তা নয়। ধরমশালার গ্যালারিরও।

'চেয়েছিলাম, দেখা হল না...' ধোনির জন্য আক্ষেপ প্রীতি জিন্টার


ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে গত মরসুম থেকে একটা বিষয় দেখা যাচ্ছে। মহেন্দ্র সিং ধোনি কিছুক্ষণের জন্য নামছেন, বিধ্বংসী ইনিংস খেলছেন, মাঠ ছাড়ছেন। এ বার আরও বেশি দেখা গিয়েছে। প্রথম আট ইনিংসে অপরাজিত ছিলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। ঘরের মাঠে পঞ্জাব কিংসের বিরুদ্ধে রান আউট হয়েছিলেন ধোনি। এ মরসুমে প্রথম বার ধোনিকে আউট হতে দেখেছিলেন ক্রিকেট প্রেমীরা। সবচেয়ে বড় হতাশা গত ম্যাচে।


পঞ্জাব কিংসের বিরুদ্ধে পরপর দু-ম্যাচ খেলেছে চেন্নাই সুপার কিংস। ঘরের মাঠে হারে লজ্জার রেকর্ডও হয়েছিল। পঞ্জাবের বিরুদ্ধে মুখোমুখি সাক্ষাতে সেটি ছিল টানা পাঁচ হার। তবে রবিবার ধরমশালায় পঞ্জাবকে বদলার ম্যাচে হারিয়েছে চেন্নাই সুপার কিংস। ক্রিকেট প্রেমীদের আক্ষেপ অবশ্য মেটেনি। এই আক্ষেপ যে শুধু চেন্নাই সুপার কিংস সমর্থকদের, তা নয়। ধরমশালার গ্যালারিরও।


মহেন্দ্র সিং ধোনি নামবেন, কয়েকটা চার-ছয় মারবেন, ছবির মতো ধরমশালার গ্যালারি এই প্রত্যাশায় ছিল। যদিও তা হয়নি। হর্ষল প্যাটেলের স্লোয়ার ইয়র্কারে গোল্ডেন ডাক। নামলেন, প্রথম বলেই আউট হয়ে মাঠ ছাড়লেন ধোনি! এই দৃশ্যের জন্য প্রস্তুত ছিলেন না কেউই। পঞ্জাব কিংসের কর্ণধার প্রীতি জিন্টারও একই আক্ষেপ। সোশ্যাল মিডিয়ায় ফ্যানদের সঙ্গে আলাপচারিতায় উঠে এসেছে ধোনি প্রসঙ্গও।


সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রীতি জিন্টাকে পঞ্জাব কিংসের এক সমর্থক লেখেন- ‘ম্যাম, আমরা চাই ধোনি আমাদের টিমে আসুক।’ তারই জবাবে প্রীতি বলেন, ‘প্রত্যেকেই ধোনিকে চায়, প্রত্যেকেই ধোনির ফ্যান। এমনকি আমিও ধোনির ফ্যান। গত কাল অনুভূতিটা অম্লমধুর ছিল। চেয়েছিলাম পঞ্জাব কিংস জিতুক, আর ধোনি কয়েকটা ছয় মারুক। কিন্তু কোনওটাই হল না। আমরা হেরেছি। ধোনিও আউট হয়ে গিয়েছে। আমাদের জন্য ইতিবাচক দিক বলতে, বোলারদের অনবদ্য পারফরম্যান্স।’



রান তাড়ায় শুরুতেই হোঁচট খায় মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। রোহিত শর্মা, ঈশান কিষাণ এবং তিনে নামা নমন ধীর, তিন জনই এক অঙ্কের রানে ফেরেন। আরও একটা হারের ভ্রুকুটি মুম্বই শিবিরে। আর এই ম্যাচে হার মানে অঙ্কেও বিদায়। ৩১-৩ থেকে আর কোনও বিপদ আসতে দেননি সূর্যকুমার যাদব ও তিলক ভার্মা। ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে কেরিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি।

স্কাইয়ের সেঞ্চুরিতে জয়ের তিলক, লাইফলাইন পেল মুম্বই


ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে প্লে-অফের অঙ্কে টিকে রইল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। আর একটা হার মানেই অঙ্কের বিচারেও বিদায় হয়ে যেত হার্দিকদের। ওয়াংখেড়েতে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে ৭ উইকেটে জয় মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের। ১৭.২ ওভারেই ১৭৪ রানের টার্গেটে পৌঁছয় মুম্বই। এই ম্যাচে সবই যেন ঠিকঠাক হল হার্দিকের। দেরীতে হলেও দাপুটে পারফরম্যান্স দেখা গেল। উইনিং শটে সেঞ্চুরিও পূর্ণ করলেন সূর্যকুমার যাদব। সমর্থকরা যেন ভাবছেন, এই টিমটা এতদিন কোথায় ছিল!


টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন মুম্বই ইন্ডিয়ান্স অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়া। উল্টোদিকে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের মতো বিধ্বংসী টিম। যাদের ব্য়াটিং আক্রমণ এ বারের আইপিএলে যে কোনও টিমের কাছেই ত্রাস। ঘরের মাঠে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের বিরুদ্ধে বিধ্বংসী ব্যাটিং করেছিল প্যাট কামিন্সের দল। ওয়াংখেড়েতেও শুরুটা তেমনই হয়েছিল। ভাগ্যও সঙ্গ দেয় সানরাইজার্সের। নো-বলে উইকেট, ক্যাচ ফসকানো। যদিও শেষ অবধি ভাগ্য সঙ্গ দেয়নি। পীযুষ চাওলা, হার্দিক পান্ডিয়ার অনবদ্য বোলিংয়ে হায়দরাবাদকে মাত্র ১৭৩ রানেই আটকে রাখে মুম্বই।

রান তাড়ায় শুরুতেই হোঁচট খায় মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। রোহিত শর্মা, ঈশান কিষাণ এবং তিনে নামা নমন ধীর, তিন জনই এক অঙ্কের রানে ফেরেন। আরও একটা হারের ভ্রুকুটি মুম্বই শিবিরে। আর এই ম্যাচে হার মানে অঙ্কেও বিদায়। ৩১-৩ থেকে আর কোনও বিপদ আসতে দেননি সূর্যকুমার যাদব ও তিলক ভার্মা। ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে কেরিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি।


শেষ ১৭ বলে দলের জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ৬ রান। স্কাইয়ের সেঞ্চুরির জন্য বাউন্ডারি। এক শটেই জোড়া লক্ষ্য পূরণ স্কাইয়ের। ছয় মেরে সেঞ্চুরি এবং ম্যাচ ফিনিশ করেন। মাত্র ৫১ বলে অপরাজিত ১০২ রান। উল্টোদিকে তাঁকে দুর্দান্ত সহযোগিতা করেন তরুণ ব্যাটার তিলক ভার্মা। ৩২ বলে ৩৭ রানে অপরাজিত থাকেন। স্কাইয়ের সেঞ্চুরিতে জয়ের তিলক। অঙ্কে টিকে রইল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স।

টিমের ম্যাচ থাকলেই প্রীতি চেষ্টা করেন, দলকে সমর্থন করার জন্য মাঠে পৌঁছে যাওয়ার। প্রীতির এই স্বভাব বহুদিনের। অতীতেও আইপিএল চলাকালীন পঞ্জাব কিংসের ম্যাচ থাকলেই বিভিন্ন স্টেডিয়ামে গিয়ে টিমের হয়ে গলা ফাঁটান প্রীতি। এ বার সোশ্যাল মিডিয়া সাইট X এ একটি প্রশ্ন-উত্তর পর্ব রেখেছিলেন। সেখানেই তিনি জানান, বিরাট কোহলির নাচ দেখে তিনি মুগ্ধ হয়েছিলেন।

 বিরাট কোহলির নাচ দেখে 'ফিদা' পঞ্জাব কিংসের মালকিন প্রীতি জিন্টা
বিরাট কোহলির নাচ দেখে 'ফিদা' পঞ্জাব কিংসের মালকিন প্রীতি জিন্টা


কলকাতা: আইপিএল ফ্র্যাঞ্চাইজি পঞ্জাব কিংসের মালকিন তাঁর টিমকে ভীষণ ভালোবাসেন। এ বারের আইপিএলে পঞ্জাব কিংসের পারফরম্যান্স কিন্তু অতটা ভালো নয়। এখনও অবধি ১৭তম আইপিএলে (IPL) ১১টি ম্যাচ খেলেছে পঞ্জাব। তাতে জয় মাত্র ৪টিতে। কিন্তু টিমের ম্যাচ থাকলেই প্রীতি চেষ্টা করেন, দলকে সমর্থন করার জন্য মাঠে পৌঁছে যাওয়ার। প্রীতির (Preity Zinta) এই স্বভাব বহুদিনের। অতীতেও আইপিএল চলাকালীন পঞ্জাব কিংসের ম্যাচ থাকলেই বিভিন্ন স্টেডিয়ামে গিয়ে টিমের হয়ে গলা ফাঁটান প্রীতি। এ বার সোশ্যাল মিডিয়া সাইট X এ একটি প্রশ্ন-উত্তর পর্ব রেখেছিলেন। সেখানেই তিনি জানান, বিরাট কোহলির নাচ দেখে তিনি মুগ্ধ হয়েছিলেন।


আসলে প্রীতি জিন্টাকে তাঁর এক ফ্যান X এ বলেন, ‘বিরাট কোহলি স্যারকে নিয়ে কিছু বলুন।’ এর উত্তরে প্রীতি লেখেন, ‘মাঠের মধ্যে ওর যে আগ্রাসন, সেটা আমি খুব ভালোবাসি। এবং ওর জেতার যে খিদেটা, সেটাও আমার ভালো লাগে। একইসঙ্গে ও যে ভাবে ওর পরিবারকে ভালোবাসে, সেটা আমার ভালো লাগে। আর আমি ওর নাচের স্টেপও ভালোবাসি। ও যখন প্রথম আইপিএলে এসেছিল, তখন আমি ওর অনেক নাচের স্টেপ দেখেছি।’



বিরাট কোহলিকে ছাড়াও রোহিত শর্মাকে নিয়েও বলিউড তারকা প্রীতির ভক্তরা তাঁকে প্রশ্ন করেছেন। ওই প্রশ্নোত্তর পর্বে তাঁর আর এক ভক্ত লেখেন, ‘হিটম্যান রোহিত শর্মার জন্য একটা শব্দ বলুন।’ প্রীতি উত্তরে লেখেন, ‘প্রতিভার পাওয়ারহাউস।’


এ বছর প্রীতি জিন্টার টিম পঞ্জাব কিংসের হয়ে বেশ কয়েকটি ম্যাচে ছাপ রেখেছেন শশাঙ্ক সিং ও আশুতোষ সিং। এক ভক্ত প্রীতিকে দুই ক্রিকেটারের মধ্যে একজনকে বেঁছে নেওয়ার কথা বলেন। প্রীতি লেখেন, ‘দু’জনই।’


রাখ ঢাক করে কথা বলেন না প্রীতি। যে কারণে তাঁর এক ভক্ত যেই না তাঁকে টিমের এ বছরের পারফরম্যান্স নিয়ে প্রশ্ন করেন তিনি বলেন, ‘নিশ্চিতভাবে দলের পারফরম্যান্সে খুব খুশি নই। চারচে ম্যাচ আমরা শেষ বলে হেরেছি। আমাদের ক্যাপ্টেনকে চোটের কারণে আমরা হারিয়েছি। কয়েকটা ম্যাচে এক্কেবারে নজরকাড়া ছিল। আবার কয়েকটা ম্যাচ এমন যা নিয়ে বলার মতো নয়। আমরা আমাদের হোম ম্যাচ জিতলে ভবিষ্যতে ভালো পারফর্ম করতে পারব। ভালো ও খারাপ সময়ে আমাদের পাশে থাকার জন্য, সমর্থন করার জন্য সকল ভক্তদের ধন্যবাদ জানাই।’

এ বারের আইপিএলে পঞ্জাব কিংসের আর তিনটি ম্যাচ বাকি রয়েছে। ৯ মে আরসিবির বিরুদ্ধে পঞ্জাবের ম্যাচ। তারপর ১৫ মে ও ১৯ মে যথাক্রমে রাজস্থান ও হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে ম্যাচ রয়েছে পঞ্জাবের।



বাম-কংগ্রেস হাত মিলিয়ে খেলা ঘুরিয়ে দেবে না তো? আজ নজর ভগবানগোলা উপনির্বাচনেও

 প্রায় ৬৮.০৫ শতাংশ ভোট পেয়েছে ২০২১ সালে ভগবানগোলা বিধানসভা থেকে জয়ী হন ইদ্রিশ আলি। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি তাঁর মৃত্যু হয়। সেই থেকে এই আসন বিধায়কহীন। হাত ঘুরিয়ে কখনও বাম, কখনও কংগ্রেস দখলে রেখেছে এই কেন্দ্রটি। তবে ২০২১-এর ভোটে পালা বদল ঘটে এখানে। ফোটে ঘাসফুল।

 বাম-কংগ্রেস হাত মিলিয়ে খেলা ঘুরিয়ে দেবে না তো? আজ নজর ভগবানগোলা উপনির্বাচনেও
ফাইল চিত্র

মুর্শিদাবাদ জেলার মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের আওতায় পড়ে ভগবানগোলা বিধানসভা কেন্দ্র। আজ মঙ্গলবার মুর্শিদাবাদে লোকসভা ভোটের পাশাপাশি ভগবানগোলায় উপনির্বাচনও। তৃণমূল এখানে প্রার্থী করেছে রেয়াত হোসেন সরকারকে। অঞ্জু বেগম কংগ্রেসের প্রার্থী। বিজেপি প্রার্থী করেছে ভাস্কর সরকারকে।


প্রায় ৬৮.০৫ শতাংশ ভোট পেয়েছে ২০২১ সালে ভগবানগোলা বিধানসভা থেকে জয়ী হন ইদ্রিশ আলি। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি তাঁর মৃত্যু হয়। সেই থেকে এই আসন বিধায়কহীন। হাত ঘুরিয়ে কখনও বাম, কখনও কংগ্রেস দখলে রেখেছে এই কেন্দ্রটি। তবে ২০২১-এর ভোটে পালা বদল ঘটে এখানে। ফোটে ঘাসফুল।

উপনির্বাচনে সেই জয় ধরে রাখতে মরিয়া তৃণমূল। অন্যদিকে কংগ্রেসও জোর কামড় বসাতে চাইছে। এবার তাদের হাত শক্ত করতে বামেরাও পাশে। ফলে বাম-কংগ্রেস এক হয়ে খেলা ঘুরিয়ে দিতে পারে কি না তা নিয়েই চর্চা চলছে।

সেলিম বলেন, "পোলিং এজেন্ট বসাতে গিয়ে তেতুলিয়া, ডোমকলের শহরের কয়েকটা জায়গায় সমস্যা তৈরি করেছে। রাস্তায় পথ আটকেছে। নাম নির্দিষ্ট করে আমরা পুলিশকে জানিয়েছি। স্থানীয় পুলিশ যা করে। বলেছে ঠিক আছে, আমরা দেখছি। আমরা কুইক রেসপন্স টিমকেও জানিয়েছি। ওরা গিয়েছে। আমি নিজেও যাব। 

শান্তিপূর্ণ ভোট করাতে হলে রাস্তাঘাটেও যাতে মস্তানবাহিনী না থাকে সেটা নিশ্চিত করতে হবে।"

 'পাড়ার মোড় ব্লক করে বিরোধীদের আটকাচ্ছে', কেন্দ্রীয় বাহিনী যেতেই সব 'হাওয়া'
ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের সামনে বাহিনী।


মঙ্গলবার তৃতীয় দফার ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। আর ভোট শুরু হতেই জায়গায় জায়গায় ভোটারদের বাধা দেওয়ার অভিযোগ। পথ আটকে ভোটকেন্দ্রে যেতে না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে মুর্শিদাবাদের ডোমকল দক্ষিণ নগর মাঠপাড়ায়। এখানকার ১৪৫ নম্বর বুথে ভোটারদের ভোট দিতে বাধা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। অভিযোগের আঙুল শাসকদলের দিকে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছয় পুলিশ ও কেন্দ্রীয় বাহিনী। আপাতত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে।


ভোটগ্রহণ শুরু হতেই শাসকদলের বিরুদ্ধে একাধিক জায়গা থেকে অভিযোগ আসছে। কোথাও ভোটারদের বাধাদানের অভিযোগ, কোথাও এজেন্টদের বুথে বাধা দেওয়ার অভিযোগ। মুর্শিদাবাদ, ডোমকলে বাম-কংগ্রেসের কর্মী সমর্থক বা এজেন্টদের বাধাদানের অভিযোগ উঠছে।

১৪৫ নম্বর বুথে বাম-কংগ্রেস এক সমর্থক বলেন, তৃণমূলের লোক রাস্তার মোড় দখল করে রেখেছিল। পরে পুলিশ এসে নিয়ে আসে। এদিন সকাল থেকেই ময়দানে মুর্শিদাবাদের বাম প্রার্থী মহম্মদ সেলিম।


সেলিম বলেন, “পোলিং এজেন্ট বসাতে গিয়ে তেতুলিয়া, ডোমকলের শহরের কয়েকটা জায়গায় সমস্যা তৈরি করেছে। রাস্তায় পথ আটকেছে। নাম নির্দিষ্ট করে আমরা পুলিশকে জানিয়েছি। স্থানীয় পুলিশ যা করে। বলেছে ঠিক আছে, আমরা দেখছি। আমরা কুইক রেসপন্স টিমকেও জানিয়েছি। ওরা গিয়েছে। আমি নিজেও যাব। শান্তিপূর্ণ ভোট করাতে হলে রাস্তাঘাটেও যাতে মস্তানবাহিনী না থাকে সেটা নিশ্চিত করতে হবে।”

তৃণমূল ব্লক সভাপতি অভিযোগ তোলেন, শান্তিপূর্ণভাবে ভোট হচ্ছিল। সেখানে ঢুকে ঝামেলা করেন বিজেপি প্রার্থী। পাল্টা বিজেপি প্রার্থী প্রশ্ন করেন, তিনি কী করছেন? সে কথা শুনে তৃণমূলের ব্লক সভাপতি বলেন তিনি এখানকার ভোটার। তখনই বিজেপি প্রার্থী প্রশ্ন করেন, "আপনার লাইন কোথায়?"

 ভোটাররা ভোট দেবে কী, বিজেপি প্রার্থী-তৃণমূল ব্লক সভাপতির হাতাহাতি দেখছে...
হাতাহাতি চলছে।


জঙ্গিপুর: বিজেপি প্রার্থীর সঙ্গে তৃণমূলের নেতার একেবারে হাতাহাতি। ভোটের সকালে এমনই ঘটনা ঘটল জঙ্গিপুর লোকসভা কেন্দ্রের সুতির একটি বুথে। ভোটারদের প্রভাবিত করার অভিযোগ ঘিরে উত্তেজনা ছড়ায়। তৃণমূলের ব্লক সভাপতির অভিযোগ, বিজেপির প্রার্থী ধনঞ্জয় ঘোষ ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করছিলেন। অন্যদিকে বিজেপি অভিযোগ করে, তৃণমূলের ব্লক সভাপতি ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে পুলিশের সঙ্গে গল্প করছিল।


তৃণমূল ব্লক সভাপতি অভিযোগ তোলেন, শান্তিপূর্ণভাবে ভোট হচ্ছিল। সেখানে ঢুকে ঝামেলা করেন বিজেপি প্রার্থী। পাল্টা বিজেপি প্রার্থী প্রশ্ন করেন, তিনি কী করছেন? সে কথা শুনে তৃণমূলের ব্লক সভাপতি বলেন তিনি এখানকার ভোটার। তখনই বিজেপি প্রার্থী প্রশ্ন করেন, “আপনার লাইন কোথায়?”



এরপরই শুরু হয় হাতাহাতি। অভিযোগ, বিজেপি প্রার্থী আগে তৃণমূল নেতার গায়ে ধাক্কা দেয়। এরপর পাল্টা হাতও এগিয়ে আসে। এগিয়ে আসে পুলিশ, কেন্দ্রীয় বাহিনী। তাদের সামনেই চলে হুমকি, শাসানি। এরপর তৃণমূল নেতাকে বলতে শোনা যায়, “আমার গায়ে হাত দিলে, পরিণাম বুঝবে।” বিজেপি প্রার্থীর বক্তব্য, “একজন ব্লক প্রেসিডেন্ট একজন বিজেপি প্রার্থীকে বুথের ১০০ মিটারের মধ্যে দাদাগিরি করছে, ভিডিয়ো করছে। আমি কারও উপর চড়াও হইনি।”


ভুয়ো ভোটারের কথা শোনা গিয়েছে। এবার ভুয়ো এজেন্টের অভিযোগ তুললেন মহম্মদ সেলিম। এই বুথে এদিন সিপিএমের এজেন্ট ছিলেন মোস্তাক। তাঁকে মেরে বের করে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। মহম্মদ সেলিম বলেন, "ফর্ম চুরি করে আমার ও নির্দলের এজেন্টকে মেরে অন্য লোক বসে আছে। এই চুরিটা প্রথম শুনলাম। তাদের গ্রেফতার করতে বলছি, সেক্টর অফিসার গ্রেফতার করছে না।"

ময়দানে একাই সেলিম, 'ভুয়ো এজেন্ট' ধরে হিড়হিড় করে টেনে বের করলেন...
বুথে মহম্মদ সেলিম। সঙ্গে তাঁর এজেন্ট মোস্তাক।


মুর্শিদাবাদ: মুর্শিদাবাদের ভোট ময়দানে একাই কংগ্রেস সমর্থিত বাম প্রার্থী মহম্মদ সেলিম। সকাল থেকেই ঘুরছেন বুথে বুথে। এরইমধ্যে খবর আসে গোপীনাথপুরে ৩৬ নম্বর বুথে উত্তেজনার। সিপিএমের এজেন্টকে মারধর করে বসতে না দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। সেখানে পৌঁছন সেলিম। এরপরই ভুয়ো এজেন্ট ধরা পড়ে সেলিমের হাতে। হাত ধরে বের করে আনেন বাম প্রার্থী।


ভুয়ো ভোটারের কথা শোনা গিয়েছে। এবার ভুয়ো এজেন্টের অভিযোগ তুললেন মহম্মদ সেলিম। এই বুথে এদিন সিপিএমের এজেন্ট ছিলেন মোস্তাক। তাঁকে মেরে বের করে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। মহম্মদ সেলিম বলেন, “ফর্ম চুরি করে আমার ও নির্দলের এজেন্টকে মেরে অন্য লোক বসে আছে। এই চুরিটা প্রথম শুনলাম। তাদের গ্রেফতার করতে বলছি, সেক্টর অফিসার গ্রেফতার করছে না।”


এরপরই লোচনপুরে যান সেলিম। সেখানে বুথের ২০০ মিটারের মধ্যে তৃণমূলের ক্যাম্প কেন তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি। এ নিয়ে কথা কাটাকাটিতে জড়িয়ে পড়েন তৃণমূলের সঙ্গে। সেলিমকে ঘিরে গো ব্যাক স্লোগান ওঠে। স্থানীয় তৃণমূল নেতা হিটলার সরকার দাবি করেন, “চক্রান্ত করছে ওরা। সেলিম কিছু গুন্ডা এনে এসব করছেন।”

এদিন সকাল থেকেই ময়দানে সেলিম। বিভিন্ন বুথে ঘুরছেন তিনি। সকালেই গোপীনাথপুরে বুথে ঢুকে এক যুবককে টেনে বের করে আনেন। তাঁর দাবি, ভুয়ো ফর্ম পূরণ করিয়ে তাঁদের এজেন্ট হিসাবে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে। এদিকে সিপিএমের যিনি এজেন্ট ছিলেন, তাঁকেই বের করে দেওয়া হয়। মারধর করে বের করে দেওয়ার অভিযোগ করেন তিনি। 

 আরও এক 'ভুয়ো' এজেন্ট ধরলেন মহম্মদ সেলিম, ধরা পড়তেই মুখে এক নেতার নাম
কেশবপুরে এই ব্যক্তিকেই ধরা হয়।

মুর্শিদাবাদ: গোপীনাথপুরের পর এবার কেশবপুর। কেশবপুর অবৈতনিক বিদ্যালয়ের বুথ থেকে আরও এক ভুয়ো এজেন্ট ধরলেন মহম্মদ সেলিম। ধরা পড়তেই ওই ব্যক্তি বলেন, আয়নুল হক নামে এক ব্যক্তি তাঁকে ফর্ম পূরণ করতে বলেন। বলা হয়, নির্দলের এজেন্ট হয়ে বসতে। ওই ব্যক্তি আরও বলেন, তিনি কোনও দল করেন না। ব্যবসা করেন। ওনাকে থাকতে বলায় বসেছিলেন তিনি। ধরা পড়ে ওই ব্যক্তি বলেন, “আমি ভুল করেছি।” তাঁর আরও দাবি, আয়নুল তৃণমূলের লোক।


এদিকে এদিন একাধিক জায়গায় মহম্মদ সেলিমকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভও দেখান স্থানীয় বাসিন্দারা। গো ব্যাক স্লোগান ওঠে। যদিও এই ঘটনাকে সেলিম তৃণমূলের উস্কানি বলে মন্তব্য করেন। বলেন, ওদের পরিকল্পনা ছিল ভুয়ো এজেন্ট ঢুকিয়ে রিগিং করাবে। তবে সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত না হওয়ায় এসব করানো হচ্ছে।




 বাম-কংগ্রেস হাত মিলিয়ে খেলা ঘুরিয়ে দেবে না তো? আজ নজর ভগবানগোলা উপনির্বাচনেও

 গোপীনাথপুরে বুথে ঢুকে বড় ‘কেলেঙ্কারি’ ধরলেন মহম্মদ সেলিম
এদিন সকাল থেকেই ময়দানে সেলিম। বিভিন্ন বুথে ঘুরছেন তিনি। সকালেই গোপীনাথপুরে বুথে ঢুকে এক যুবককে টেনে বের করে আনেন। তাঁর দাবি, ভুয়ো ফর্ম পূরণ করিয়ে তাঁদের এজেন্ট হিসাবে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে। এদিকে সিপিএমের যিনি এজেন্ট ছিলেন, তাঁকেই বের করে দেওয়া হয়। মারধর করে বের করে দেওয়ার অভিযোগ করেন তিনি।

টোটোয় চেঁপে গঙ্গাসাগরে ভোট প্রচারে মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রের সিপিআইএম প্রার্থী ডক্টর শরৎচন্দ্র হালদার

পশ্চিমবঙ্গে ২০২৪-এর লোকসভা ভোট হবে মোট সাত দফায়,তাই এই রাজ্যে উনিশে এপ্রিল শুক্রবার থেকে শুরু হয়ে গেছে ২০২৪-এর লোকসভা ভোট,এবং এই রাজ্যে শেষ দফায় লোকসভা ভোট রয়েছে পয়লা জুন শনিবার,আর ওই পয়লা জুন শনিবার শেষ দফায় ভোট হবে মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রে ভোট,৪ঠা জুন মঙ্গলবার হবে ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটের ভোট গণনা, তাই ২০২৪-এর লোকসভা ভোটের শেষ দফার ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে ততই মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রের সিপিআইএম প্রার্থী ডক্টর শরৎচন্দ্র হালদারের সমর্থনে মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিভিন্ন জায়গায় প্রচার চলছে জোর কদমে,
তাই ৬ই মে রবিবার দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রের অধীন সাগর ব্লকের কচুবেড়িয়া ভেসেল ঘাট থেকে টোটোতে চেঁপে সাগর ব্লকের সিপিআইএম কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে নিয়ে ভোট প্রচার শুরু করলেন ২০২৪-এর মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রের সিপিআইএম প্রার্থী ডক্টর শরৎচন্দ্র হালদার,
সেই ছবি আপনারা সরাসরি দেখতে পাচ্ছেন কাকদ্বীপ ডটকমের ক্যামেরার মাধ্যমে

এদিন গঙ্গাসাগরে ভোট প্রচারে বেরিয়ে সাগরের মুড়িগঙ্গা বাজারে দাঁড়িয়ে মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রের সিপিআইএম প্রার্থী ডক্টর শরৎচন্দ্র হালদার আমাদের কাকদ্বীপ ডটকমের ক্যামেরার সামনে কি বললেন শুনুন 

স্টাফ রিপোর্টার সৌরভ মন্ডল

দিন কয়েক আগে মধ্যরাতে শ্রদ্ধার ফ্ল্যাট থেকে বের হতে দেখা যায় আদিত্যকে। তবে কি দুই প্রাক্তন আবারও কাছাকাছি। অনেকেরই ধারণা হয়তো তেমনই কিছু হয়েছে। তবে এই মুহূর্তে শ্রদ্ধাও কিন্তু সম্পর্কে আছেন। চিত্রনাট্যকার রাহুল মোদীর সঙ্গে প্রেম করছেন তিনি।

অম্বানির অনুষ্ঠানে যাচ্ছেতাই কাণ্ড! ওই কারণেই ব্রেকআপ আদিত্য-অনন্যার?


এই মুহূর্তে বলিউডের একটাই ‘ব্রেকিং নিউজ’। আর নাকি একসঙ্গে নেই আদিত্য রায় কাপুর ও অনন্যা পান্ডে। দীর্ঘ দুই বছর একে অন্যকে ডেট করার পর এখন দু’জনার দু’টি পথ আলাদা হয়ে গিয়েছে। কিন্তু কেন? তাঁদের বিচ্ছেদ নিয়ে চলছে একগুচ্ছ জল্পনা। এরই মধ্যেই অনন্যার ঘনিষ্ঠ এক বন্ধু মুখ খুলেছেন মুম্বইয়ের এক সংবাদমাধ্যমের কাছে। তিনি বলেন, “ব্যাপারটা আমাদেরকেও অবাক করেছে। কেন যে ওদের প্রেম ভাঙল, কিছুতেই বুঝতে পারছি না। অনন্যা ওর নতুন পোষ্যকে নিয়ে ভাল আছেন। অন্যদিকে আদিত্যও চেষ্টা করছেন সবটা মানিয়ে নেওয়ার। প্রেম ভেঙে গেলেও বন্ধুত্ব রয়েছে।”


একদিকে যখন তাঁদের ব্রেকআপের কারণ নিয়ে বেড়েছে জল্পনা তখন সূত্র জানাচ্ছে অন্য এক খবর। অম্বানির প্রাক বিবাহ অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন আদিত্য ও অনন্যা। একসঙ্গে গিয়েছিলেন তাঁরা। অন্যদিকে ওই বিয়েতে দেখা যায় শ্রদ্ধা কাপুরকেও। সেখানে অনন্যার সামনেই শ্রদ্ধাকে জড়িয়ে ধরেন আদিত্য। পাশেই দাঁড়িয়েছিলেন অনন্যা। সেই ভিডিয়ো ভাইরালও হয়। ‘আশিকি ২’ করতে গিয়েই শ্রদ্ধা ও আদিত্য যে প্রেমে পড়েছিলেন, এ কথা অনেকেরই জানা। নিজেরা স্বীকার না করলেও ঘটনায় শিলমোহর দেন তাঁদেরই ঘনিষ্ঠ মহল।


এরই মধ্যে দিন কয়েক আগে মধ্যরাতে শ্রদ্ধার ফ্ল্যাট থেকে বের হতে দেখা যায় আদিত্যকে। তবে কি দুই প্রাক্তন আবারও কাছাকাছি। অনেকেরই ধারণা হয়তো তেমনই কিছু হয়েছে। তবে এই মুহূর্তে শ্রদ্ধাও কিন্তু সম্পর্কে আছেন। চিত্রনাট্যকার রাহুল মোদীর সঙ্গে প্রেম করছেন তিনি। রাহুল ‘তু ঝুটি ম্যায় মক্কর’-এর স্ক্রিপ্ট লিখেছেন। সূত্র জানাচ্ছে, আদিত্য ও শ্রদ্ধাকে নিয়ে একটি ছবি পরিচালনা করতে পারেন তিনি।