WEATHER

Top News


১৯৮৬ সালে বিশ্বকাপের সেরা ফুটবলার হিসেবে সোনার বল পেয়েছিলেন ঠিকই, কিন্তু তা হারিয়েও যায় দ্রুত। কী ভাবে হারাল, তা নিয়ে নানা জল্পনা, গুঞ্জন ছিল এতদিন। কেউ কেউ বলেন, জুয়ো খেলতে গিয়ে ওই সোনার বল খুইয়েছিলেন মারাদোনা। কেউ কেউ আবার বলেন, ওই সোনার বল বিক্রি করে ধার শোধ করেছিলেন আর্জেন্টিনার ফুটবলার। গুঞ্জন এতেই শেষ হয়নি।

খোঁজ মিলল 'ঈশ্বর'এর হারিয়ে যাওয়া সোনার বলের, প্যারিসে নিলাম


খোঁজ মিলল 'ঈশ্বর'এর হারিয়ে যাওয়া সোনার বলের, প্যারিসে নিলাম

ঈশ্বরের হাত’ আবার ঘুরে-ফিরে আসছে। ১৯৮৬ সালে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে হাত দিয়ে গোল করেছিলেন দিয়েগো মারাদোনা। যে গোলকে হ্যান্ড অফ গড বলা হয়। ওই বিশ্বকাপে মারাদোনা ছিলেন সব কিছুর উর্ধ্বে। ঈশ্বর যেন খোদ নেমে এসেছিলেন তাঁর জন্য। আর্জেন্টিনাকে (Argentina) বিশ্বকাপ জিতিয়েছিলেন ফুটবলের রাজপুত্র। ২০২০ সালে মারা গিয়েছেন সর্বকালের অন্যতম সেরা ফুটবলার। মেক্সিকো বিশ্বকাপ গোল্ডেন বল পেয়েছিলেন তিনি। চার বছর পর খোঁজ মিলল মারাদোনার (Diego Maradona) হারিয়ে যাওয়ার সোনার বলের। খুব শিগগিরই নিলামে উঠবে ওই সোনার বল।


দিয়েগো মারাদোনার বর্ণময় জীবন। কখন যে কী করে বেড়িয়েছেন, কেউ জানে না। একাধিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়া, বেহিসেবি জীবনযাপন, মাদকাসক্তি, পাবে মারামারি থেকে আইনী জটিলতায় পড়া, কিছুই বাকি ছিল না। ১৯৮৬ সালে বিশ্বকাপের সেরা ফুটবলার হিসেবে সোনার বল পেয়েছিলেন ঠিকই, কিন্তু তা হারিয়েও যায় দ্রুত। কী ভাবে হারাল, তা নিয়ে নানা জল্পনা, গুঞ্জন ছিল এতদিন। কেউ কেউ বলেন, জুয়ো খেলতে গিয়ে ওই সোনার বল খুইয়েছিলেন মারাদোনা। কেউ কেউ আবার বলেন, ওই সোনার বল বিক্রি করে ধার শোধ করেছিলেন আর্জেন্টিনার ফুটবলার। গুঞ্জন এতেই শেষ হয়নি। কেউ কেউ আবার এও বলেছেন, নাপেলসের ব্যাঙ্কের লকারে রাখা ছিল ওই গোল্ডেন বল। কিন্তু তা ১৯৮৯ সালে ব্যাঙ্কে ডাকাতির সময় খোয়া যায়। তখন মারাদোনা খেলতেন ইতালির ক্লাব নাপোলিতে। আবার এও শোনা গিয়েছে, ওই ট্রফি নাকি সোনায় টুকরো করে ফেলা হয়েছে।


সব গুঞ্জনের অবসান ঘটল। মারাদোনার গোল্ডেন বল খুঁজে পাওয়া গিয়েছে অক্ষত অবস্থাতেই। ২০১৬ সালে ওই গোল্ডেন বল এক ব্যক্তির সংগ্রহে রয়েছে, এমন জানা যায়। নামী নিলাম সংস্থা অগাটেস ওই সোনার বল খতিয়ে দেখেছে। ওই বল আসল। জুন মাসে ওই বল নিলামে তোলা হচ্ছে। যার প্রাথমিক দাম রাখা হয়েছে দেড় লক্ষ ইউরো। ভারতীয় টাকায় যা ১ কোটি ৩৫ লক্ষের মতো। তবে নিলাম সংস্থার আশা, মারাদোনার স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে ওই বলের সঙ্গে। সব রেকর্ড ভেঙে চুরমার করে দেবে।



অনেককিছু নিয়েই অনর্গল কথা বলে গেলেন সত্যজিৎ পুত্র পরিচালক সন্দীপ রায়। খোলামেলা আড্ডা জমল রায়বাবুর সুপুত্রটির সঙ্গে। বাবার রচনার বাইরে গিয়ে অন্য় কারও গল্পে কি আদপেও কাজ করবেন সন্দীপ? প্রফেসর শঙ্কু নিয়ে কেন নতুন ছবি তৈরি করছেন না? রায় বাড়িতে সন্দীপের সঙ্গে  গল্প জমল ভীষণ।

টাকার খুব অভাব, বারবারই পিছিয়ে আসতে হচ্ছে সত্যজিৎ-পুত্র সন্দীপ রায়কে
সন্দীপ রায়।



বহুমুখী প্রতিভা সত্যজিৎ রায়ের জন্মদিনে রায়বাড়ির দরজা সকলের জন্য অবারিত দ্বার। যে কেউ আসতে পারেন এই বিরাটমানের পরিচালকের বাড়িতে। গুণমুগ্ধরা কি শুধুই ২ মে (পড়ুন সত্যজিৎ রায়ের জন্মদিন) অপেক্ষায় থাকেন? নাকি অন্যদিনও লোকজনের জন্য খোলা থাকে মানিকবাবুর বসতবাটি। এই জবাব তো বটেই, অন্য আরও অনেককিছু নিয়েই অনর্গল কথা বলে গেলেন সত্যজিৎ পুত্র পরিচালক সন্দীপ রায়। খোলামেলা আড্ডা জমল রায়বাবুর সুপুত্রটির সঙ্গে। বাবার রচনার বাইরে গিয়ে অন্য় কারও গল্পে কি আদপেও কাজ করবেন সন্দীপ? প্রফেসর শঙ্কু নিয়ে কেন নতুন ছবি তৈরি করছেন না? রায় বাড়িতে সন্দীপের সঙ্গে গল্প জমল ভীষণ।


এই খবরটিও পড়ুন
খরাজের বিরাট আফসোস! ভেবেছিলেন উচ্চমাধ্যমিকে ফেল করবেন, পরীক্ষার সময় কী এমন ঘটে অভিনেতার জীবনে?
খরাজের বিরাট আফসোস! ভেবেছিলেন উচ্চমাধ্যমিকে ফেল করবেন, পরীক্ষার সময় কী এমন ঘটে অভিনেতার জীবনে?
রবীন্দ্রনাথের পদবী ‘ঠাকুর’ নয়, কোন প্রতিকূল পরিস্থিতিতে পাল্টায় সারনেম?
রবীন্দ্রনাথের পদবী ‘ঠাকুর’ নয়, কোন প্রতিকূল পরিস্থিতিতে পাল্টায় সারনেম?
বেলা বোসের ফোন নম্বর পাল্টে দিলেন অঞ্জন, ২৪৪১১৩৯-এর বদলে এল কী?
বেলা বোসের ফোন নম্বর পাল্টে দিলেন অঞ্জন, ২৪৪১১৩৯-এর বদলে এল কী?
প্রশ্ন: এত মানুষ আসে, আপনি তো সকলকে চেনেন না, তবুও স্বাভাবিক গল্প করেন?

সন্দীপ রায়: আসলে প্রত্যেকের মতো আমরাও এই দিনটির জন্য সারা বছর অপেক্ষা করে থাকি। বাবা যখন ছিলেন চিত্রটা অন্যরকম ছিল। তাঁর বন্ধু, পরিবারের সকলে আসতেন। পরবর্তীকালে বাবা চলে যাওয়ার পর বহু মানুষ আসেন, গল্প করেন। বাবার প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। সকলকে আমরা চিনিও না। তবে আপ্যায়ন করতে ভাল লাগে। বহু মানুষ তাঁদের পরবর্তী প্রজন্মকে পরিচয় করাতে আনেন।

প্রশ্ন: আপনার ‘ফেলুদা’ সিরিজ়েরও নতুন ছবি মুক্তি পাচ্ছে ‘নয়ন রহস্য ‘। আপনি তো ব্যস্ত, শুনলাম শরীরটা ভাল নেই আপনার…

সন্দীপ রায়: নানা সে রকম কিছুই নয়। গরম থেকে একটু ঠান্ডা লেগেছে লাগা। তবে হ্যাঁ, আগামী ১০ মে মুক্তি পাচ্ছে ‘নয়ন রহস্য’।

প্রশ্ন: ভোটের সময় ছবিতে প্রভাব পড়বে না?

সন্দীপ রায়: দেখো আমার দায়িত্ব ছবি পরিচালনার। ছবি মুক্তির পরিকল্পনা প্রযোজকের হাতে। তবে গরমের ছুটির জন্য এই মুক্তির কথা আগে থেকেই ছিল।

প্রশ্ন: একটা প্রশ্ন বারবার উঠছে–সন্দীপ রায় ফেলুদা ছাড়াও কি অন্য গল্প নিয়ে কাজ করবেন? প্রফেসর শঙ্কুর গল্প আবার তৈরি করবেন?

সন্দীপ রায়: দেখো, নানা ধরনের গল্প নিয়ে কাজ করার ইচ্ছে অবশ্যই থাকে। প্রফেসর শঙ্কুর যে সব গল্প আছে তাঁর চিত্রনাট্য করে সিনেমার পর্দায় আনতে হলে বাজেট একটা অবশ্যই বিষয়। প্রযোজক কথায়? প্রযোজক একটা বিষয়। আর হ্যাঁ, অনেকেই বলেন ‘নিশিযাপন’ তাঁদের ভাল লেগেছিল। মানবিক সম্পর্ক নিয়ে ছবি করছি না কেনও। এবার আমি বাচ্চাদের গল্প নিয়ে ছবি করার পরিকল্পনা করেছি। খুব শীঘ্রই সেই ছবির কাজ শুরু হবে।

প্রশ্ন: সত্যজিৎ রায়ের ছোট গল্প নিয়ে কাজ করার পরিকল্পনা করছেন?

সন্দীপ রায়: না, না। শুধু বাবার ছোট গল্প নয়, আরও অনেক লেখকের গল্প থাকবে। যেমন শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের গল্প থাকতে পারে। সব আলাদা-আলাদা গল্প হবে যেমন ছোট গল্প হয়। অ্যান্থলজি ধাঁচের।

প্রশ্ন: আপনি ওয়েব সিরিজ় করবেন কবে?

সন্দীপ রায়: করোনার সময় থেকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মের রমরমা অনেক বেড়েছে। এটা সত্যি ঘটনা। অনেক নতুন-নতুন কনটেন্ট আসছে। দর্শক দেখছেন। তবে সিনেমা বিষয়টা আমি বড় পর্দাতেই পছন্দ করি। তাই এখনই কিন্তু প্ল্যান করিনি সেইভাবে।

প্রশ্ন: আপনার তৈরি ফেলুদা কি একটু হলেও বদলেছে?

সন্দীপ রায়: নতুন প্রজন্মের কাছে গ্রহণযোগ্য করার জন্য ফেলুদাকে আধুনিক করেছি। নতুন প্রজন্মের দর্শকরা সিনেমা দেখে ‘ফেলুদা’, ‘তোপসে’ ও ‘জটায়ু’–সকলকেই আপন করে নিয়েছে বলেই মনে হচ্ছে। আশা করি, দর্শকদের ভাল লাগবে। আপাতত ‘নয়ন রহস্য ‘ দেখে দর্শকদের কেমন লাগল, সেই প্রতিক্রিয়ার অপেক্ষায়।



ময়নাগুড়ি ব্লকের জোরপাকড়ি এলাকায় বাস তমাস রায়ের। ময়নাগুড়ি সুভাষ নগর উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র। অভাবী সংসারের ঘানি টানতে বাবার সঙ্গে দোকানে কাজ করে। এবার মাধ্যমিক পরীক্ষায় ভাল ফল করেছে সে।

মাধ্যমিকে দারুণ নম্বর! চোখে স্বপ্ন ডাক্তার হওয়ার, কিন্তু বাড়িতে অর্থাভাব, সাহায্যের হাত বাড়াল পুলিশ
পুলিশের সাহায্য পেয়ে খুশি পরিবারের সদস্যরাও


জলপাইগুড়ি: দুঃস্থ মেধাবী ছাত্রদের পাশে দাঁড়াল জলপাইগুড়ি জেলা পুলিশ। নিত্যদিনের অভাবকে সঙ্গী করেই মাধ্যমিকে ভাল ফল করেছে ময়নাগুড়ি ব্লকের দুই দুঃস্থ মেধাবী ছাত্র। মঙ্গলবার বিকালে তাঁদের সংবর্ধনা দেন ময়নাগুড়ি থানার আইসি সুবল ঘোষ। আরও একবার পুলিশের মানবিক মুখ দেখল ময়নাগুড়িবাসী।


ময়নাগুড়ি ব্লকের জোরপাকড়ি এলাকায় বাস তমাস রায়ের। ময়নাগুড়ি সুভাষ নগর উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র। অভাবী সংসারের ঘানি টানতে বাবার সঙ্গে দোকানে কাজ করে। এবার মাধ্যমিক পরীক্ষায় ভাল ফল করেছে। মাধ্যমিকে তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৫২। অন্যদিকে ময়নাগুড়ি আমগুড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের কন্যাবাড়ি এলাকা থাকে পার্থ রায়। ময়নাগুড়ি শহীদগর উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র। জমিতে কাজ করে কোনওরকমে সংসার চালান তার বাবা। মাধ্যমিক পরীক্ষায় তার প্রাপ্ত নম্বর ৫৬১। দুজনেই চায় ভবিষ্যতে ডাক্তার হতে। কিন্তু, অন্তরায় অর্থ কষ্ট। মাধ্যমিকে ভাল ফল করলেও ছেলেদের উচ্চশিক্ষার খরচ কোথা থেকে আসবে তা ভেবেই মাথায় হাত দুই পরিবারের। এই অবস্থায় কৃতি দুই ছাত্রের পাশে দাঁড়ালেন ময়নাগুড়ি থানার আইসি সুবল ঘোষ। 

এদিকে তমাস রায় বলছে, সে আরও পড়াশোনা করে বড় হয়ে চিকিৎসক হতে চায়। দাঁড়াতে চায় দুঃস্থ মানুষের পাশে। কিন্তু তাঁর নিজের বাড়িতেই অভাব। এখন পুলিশের পক্ষ থেকে এভাবে সংবর্ধনা পাওয়ায় খুবই খুশি ছোট্ট তমাস। পুলিশের পক্ষ থেকে টিউশন সহ পড়শানোর খরচ জোগানোর আশ্বাস দেওয়া হয়েছে বলে জানাচ্ছে সে। পুলিশের এই উদ্যোগে খুশি তার বাড়ির লোকজনও। পুলিশের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা সকলের গলাতেই। 



 এতদিন পতঞ্জলীর বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপনের মামলায় নিয়মিত সুপ্রিম ধমক খেয়েছেন রামদেব এবং তার সহযোগী বালকৃষ্ণ। এবার হঠাতই ঘুরে গেল খেলা। বুধবার (৮ মে), ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন বা আইএমএ-কে ভর্ৎসনা করল বিচারপতি হিমা কোহলি এবং বিচারপতি এ আমানুল্লাহর বেঞ্চ।


ঘুরে গেল রামদেব মামলা, এবার সুপ্রিম তিরস্কারের মুখে ডাক্তাররাই
এতদিন ধমক খেয়েছেন রামদেবরা, এবার খেলেন ডাক্তাররা


পতঞ্জলী মামলায় হঠাতই ঘুরে গেল খেলা। এতদিন পতঞ্জলীর বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপনের মামলায় নিয়মিত সুপ্রিম ধমক খেয়েছেন রামদেব এবং তার সহযোগী বালকৃষ্ণ। দুজনেই বেশ কয়েকবার আদালতের সামনে ক্ষমা চেয়েছেন। কিন্তু, আদালত তাদের ক্ষমা প্রত্যাখ্যান করেছে। শীর্ষ আদালত জানিয়েছিল, সংবাদমাধ্যমে বড় বড় বিজ্ঞাপন দিয়েছেন তাঁরা। আদালতে চলা মামলা সম্পর্কেও তাঁরা সংবাদমাধ্যমে মন্তব্য করেছেন। তাই ক্ষমা চাইতে হবে সংবাদমাধ্যমেই। পরে, আদালতের নির্দেশ মেনে সংবাদমাধ্যমেই ক্ষমা প্রার্থনা করেছিলেন রামদেবরা। বুধবার (৮ মে), একই অপরাধে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিমা কোহলি এবং বিচারপতি এ আমানুল্লাহর বেঞ্চ ভর্ৎসনা করল ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন বা আইএমএ-কে।


সম্প্রতি, আইএমএ সভাপতি আরভি অশোকান, সংবাদ সংস্থা পিটিআই-কে একটি সাক্ষাত্কার দেন। সাক্ষাৎকারে তিনি পতঞ্জলী মামলার বিষয়ে মন্তব্য করেছিলেন। এই প্রেক্ষিতে আরভি অশোকানের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন পতঞ্জলি আয়ুর্বেদের ম্যানেজিং ডিরেক্টর বালকৃষ্ণ। তিনি দাবি করেন, ওই বিবৃতি দিয়ে আদালতের কার্যক্রমে সরাসরি হস্তক্ষেপ করেছেন অশোকান। এই বিষয়ে এদিন বিচারপতি হিমা কোহলি বলেন, “আপনারা বলছেন অপর পক্ষ (পতঞ্জলি আয়ুর্বেদ) আপনাদের ওষুধের বিরুদ্ধে বিভ্রান্তিকর প্রচার চালাচ্ছে, কিন্তু আপনারা কি করছেন?”

আইএমএ-এর পক্ষে আদালতে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট আইনজীবী পিএস পাটওয়ালিয়া। তিনি জানান, ওই সাক্ষাৎকারে অধিকাংশ সময়ই অশোকান আদালতের প্রশংসাই করেছেন। কিন্তু এক সময়, তিনি একটি ‘লিডিং কোয়েশ্চন’ (যে ধরনের প্রশ্ন উত্তরদাতার কাছ থেকে একটি নির্দিষ্ট উত্তর বের করে আনে)-এর ফাঁদে পড়ে যান। এই ‘নিষ্পাপ উত্তরে’ সন্তুষ্ট হয়নি আদালত।


বিচারপতি আমানুল্লাহ বলেন, “দেখুন তিনি (আইএমএ সভাপতি) নিজের কী ক্ষতি করেছেন! আমরা আপনাকে একটা সুযোগ দিয়েছি, এখন দেখা যাক।” বিচারপতি হিমা কোহলি বলেন, “একটা বিষয় পরিষ্কার করে দেওয়া যাক। এই আদালত কারও পিঠ চাপড়ানি আশা করে না। এই আদালত ইট-পাটকেলও খেয়েছে। আমাদেরও কাঁধ চওড়া।” জবাবে পাটওয়ালিয়া জানান, আইএমএ সভাপতি তাঁর মন্তব্যের জন্য দুঃখিত। তিনি বলেন, “তিনি বুঝতে পেরেছেন, তাঁর মুখ বন্ধ রাখা উচিত ছিল।” আদালত কিন্তু এতেও গলেনি। বেঞ্চ সাফ জানিয়ে দেয়, “আদালতের মতামত সবার জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য।”

এই মামলার সূত্রপাত হয় আইএমএ-র এক আবেদনের ভিত্তিতে। রামদেব ও বালকৃষ্ণের সংস্থার বিজ্ঞাপনের বিরুদ্ধে মামলার করেছিলেন তাঁরা। আইএমএ অভিযোগ করে, অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসা ব্যবস্থা এবং চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে বিভ্রান্তিমূলক প্রচার করা হয়েছে পতঞ্জলীর বিজ্ঞাপনে। আইএমএ আরও বলেছিল, পতঞ্জলীর বিজ্ঞাপনে ক্রমাগত পদ্ধতিগতভাবে ভুল তথ্য প্রচার করা হয়। পতঞ্জলি পণ্যগুলির ব্যবহার করে, নির্দিষ্ট কিছু রোগ নিরাময় হয় বলে, মিথ্যা দাবি করা হয়।



চলতি আইপিএলে এখনও অবধি ১১টি ম্যাচ খেলেছেন লখনউ সুপার জায়ান্টসের অধিনায়ক লোকেশ রাহুল। তাতে তিনি করেছেন ৪৩১ রান। রয়েছে তিনটি হাফসেঞ্চুরি। এই আইপিএল মরসুমে তাঁর সর্বাধিক রান ৮২।


ও তো টেস্ট প্লেয়ার, সাদা বলে খেলতে পারবে না... কখন এ কথা শুনতে হয়েছিল রাহুলকে?
ও তো টেস্ট প্লেয়ার, সাদা বলে খেলতে পারবে না... কখন এ কথা শুনতে হয়েছিল রাহুলকে?


কলকাতা: যা দেখা যায়, তা নিয়ে আলোচনা হয়। এ কথার দ্বিমত নেই। কিন্তু এক এক সময় জোর করে কারও দৃষ্টিভঙ্গি অন্যের ওপর চাপিয়ে দেওয়া ঠিক নয়। এক সময় ভারতের উইকেটকিপার-ব্যাটার লোকেশ রাহুলকে শুনতে হয়েছিল, তিনি তো টেস্ট ম্যাচ প্লেয়ার, ওডিআই বা টি-২০ আবার কী খেলবেন। এমন তকমা রাহুল চাননি। ঠিক করেছিলেন, গা থেকে ঝেড়ে ফেলবেন এই টেস্ট প্লেয়ার তকমা। পরিশ্রম, অধ্যাবসায় ও মনের বলের সাহায্যে রাহুল তা করে দেখিয়েছেন। সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে বুধ-রাতের আইপিএল ম্যাচের আগে ‘ক্যাপ্টেন স্পিক’ স্পেশাল অনুষ্ঠানে এই গল্প শুনিয়েছেন রাহুল।


২০১৩ সালে লোকেশ রাহুলের আইপিএল অভিষেক হয়েছিল। তিনি এখনও অবধি ৪টি আইপিএল ফ্র্যাঞ্চাইজিতে খেলেছেন। তিনি বলেন, ‘আমার খেলার শুরুর দিকে ছয় মেরেও অবাক লাগত। কারণ আমি একটা সময় টি-২০ ও ওডিআইতে শক্তিশালী ছিলাম না।’ প্রথম দিকে মিডল অর্ডার ব্যাটার হিসেবে কেরিয়ার শুরু করেছিলেন রাহুল। পর তিনি উইকেট-কিপিং করা শুরু করেন। এরপর ধীরে ধীরে টেস্ট ম্যাচ প্লেয়ার তকমা ঘোচানোর জন্য বড় ছক্কা মারা রপ্ত করেন।


রাহুল জানান, এক সময় টেস্ট প্লেয়ার তকমা তাঁকে খুব কষ্ট দিত। ঠিক করেছিলেন এই তকমা ঝেড়ে ফেলবেন। এই প্রসঙ্গে লখনউ সুপার জায়ান্টসের বর্তমান অধিনায়ক রাহুল বলেন, ‘সেই সময় আমার গায়ে যেন একটা ট্যাগ লেগে গিয়েছিল যে, এ তো টেস্ট ম্যাচ ক্রিকেটার। এ কখনও ওয়ান ডে বা টি-টোয়েন্টিতে খেলতে পারবে না। এর মধ্যে অতটা দক্ষতা নেই। এই স্তরটা থেকে বেরোতে আমার অনেকটাই সময় লেগেছিল। আমার ক্রিকেট খেলা সম্পর্কে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি বদল করানোর জন্যও অনেকটা সময় লেগেছিল।’

কোন পথে সাফল্যের স্বাদ পেয়েছেন রাহুল? তিনি বলেন, ‘২০১৬ আইপিএলে আরসিবির হয়ে আমি ভালো খেলেছিলাম। তারপর মানুষ কেএল রাহুলকে ওয়ান ডে ও টি-২০ প্লেয়ার হিসেবেও দেখতে শুরু করেছিল। দিনের পর দিন, বছরের পর বছর নিজের খেলার উন্নতি করে, কঠোর পরিশ্রম করে আমি ভালো খেলতে পেরেছি, স্পটলাইটে আসতে পেরেছি।’


চলতি আইপিএলে এখনও অবধি ১১টি ম্যাচ খেলেছেন লখনউ সুপার জায়ান্টসের অধিনায়ক লোকেশ রাহুল। তাতে তিনি করেছেন ৪৩১ রান। রয়েছে তিনটি হাফসেঞ্চুরি। এই আইপিএল মরসুমে তাঁর সর্বাধিক রান ৮২।


প্রধানমন্ত্রী বলেন, "আমি তেলঙ্গানার মাটি থেকে দাড়িয়ে প্রশ্ন করছি, শাহজাদা বলুক এই নির্বাচনে অম্বানী-আদানির কাছ থেকে কত টাকা পেয়েছেন? কত বস্তা কালো টাকা পৌঁছেছে? টেম্পো ভর্তি টাকা এসেছে? কী চুক্তি হয়েছে যে রাতারাতি অম্বানী-আদানিকে গালি দেওয়া বন্ধ করে দিলেন।"

'ডাল মে কুছ কালা হ্যায়', ভোট শুরু হতেই কেন অম্বানী-আদানিকে গাল দেওয়া বন্ধ করলেন রাহুল? প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

 দেশের দুই শিল্পপতি অম্বানী-আদানিকে নিয়ে লাগাতার বিজেপি সরকারকে আক্রমণ করেছে কংগ্রেস (Congress)। এবার সেই অম্বানী-আদানিকে নিয়েই কংগ্রেসকে পাল্টা আক্রমণ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Narendra Modi)। প্রশ্ন তুললেন, নির্বাচন ঘোষণা হওয়ার পর হঠাৎ কেন রাহুল গান্ধী অম্বানী-আদানিকে আক্রমণ করা বন্ধ করে দিলেন?  


তেলঙ্গানায় নির্বাচনী প্রচারে ব্যস্ত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেখানেই তিনি একটি জনসভা থেকে কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীকে আক্রমণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আপনারা দেখেছেন, কংগ্রেসের শাহজাদা (রাহুল গান্ধী) বিগত ৫ বছর ধরে ঘুম থেকে উঠেই মালা জপতে শুরু করেন। যবে থেকে ওনার রাফায়েল মামলা বন্ধ হয়েছে , তবে থেকে উনি এক নতুন মালা জপছেন। বিগত ৫ বছর ধরে একই মালা জপছেন। পাঁচ উদ্যোগপতি, পাঁচ উদ্যোগপতি। এখন বলেন অম্বানী-আদানি। কিন্তু যেদিন থেকে নির্বাচনের দিন ঘোষণা হয়েছে, সেদিন থেকে অম্বানী-আদানিকে গাল দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন।”


প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি তেলঙ্গানার মাটি থেকে দাঁড়িয়ে প্রশ্ন করছি, শাহজাদা বলুক এই নির্বাচনে অম্বানী-আদানির কাছ থেকে কত টাকা পেয়েছেন? কত বস্তা কালো টাকা পৌঁছেছে? টেম্পো ভর্তি টাকা এসেছে? কী চুক্তি হয়েছে যে রাতারাতি অম্বানী-আদানিকে গালি দেওয়া বন্ধ করে দিলেন। নিশ্চয় ডাল মে কুছ কালা হ্যায়। ৫ বছর ধরে গালাগালি দিয়ে হঠাৎ রাতারাতি গালি দেওয়া বন্ধ করে দিলেন, এর অর্থ চুরির টাকা টেম্পো ভর্তি করে আপনাদের কাছে এসেছে। এর জবাব দিতেই হবে।”




 বিশ্বকাপ জিততে চাইলে... রোহিত অ্যান্ড কোং-কে লাখ টাকার পরামর্শ বীরুর
বিশ্বকাপ জিততে চাইলে... রোহিত অ্যান্ড কোং-কে লাখ টাকার পরামর্শ বীরুর


কলকাতা: টিম ইন্ডিয়ার বিশ্বকাপ ট্রফি জয়ের খরা কবে কাটবে? ২০১১ সালের পর থেকে ভারতীয় টিমের কাছে বিশ্বকাপ ট্রফি অধরাই থেকে গিয়েছে। গত বছর দেশের মাটিতে ওডিআই বিশ্বকাপ জয়ের সুবর্ণ সুযোগ ছিল রোহিত-বিরাটদের কাছে। কিন্তু আমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে প্যাট কামিন্সের অস্ট্রেলিয়ার কাছে বিশ্বকাপ ফাইনালে হেরেছিল রোহিত শর্মার ভারত। সামনে ফের একটা বিশ্বকাপ। মেন ইন ব্লুর কাছে সুযোগ রয়েছে ট্রফি ক্যাবিনেটে আরও একটি টি-২০ বিশ্বকাপ (T20 World Cup 2024) ট্রফি তোলার। কিন্তু তার জন্য ভারতীয় টিমকে কী করতে হবে? অবশ্যই ভালো পারফর্ম করতে হবে। আর? ভারতের প্রাক্তন ক্রিকেটার বীরেন্দ্র সেওয়াগ (Virender Sehwag) জানিয়েছেন, ঠিক কোন জিনিসটা এখন মিসিং ভারতীয় টিমে এবং ড্রেসিংরুমে।


২০১৩ সালে ভারত শেষ বার আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জিতেছিল। মহেন্দ্র সিং ধোনি তখন ছিলেন ভারত অধিনায়ক। তিনিই ভারতকে প্রথম টি-২০ বিশ্বকাপ ট্রফি এনে দিয়েছিলেন। এ বার রোহিত শর্মার পালা এই তালিকায় লম্বা করার। সম্প্রতি এক ইভেন্টে ভারতের প্রাক্তন ক্রিকেটার বীরেন্দ্র সেওয়াগ জানিয়েছেন, তিনি মনে করেন ভারতীয় ক্রিকেটারদের ভয়ডরহীন খেলা উচিত।


সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় বীরুর এক ভিডিয়ো ভাইরাল। যেখানে তাঁকে বলতে শোনা যায়, ‘আমরা যদি শেষ ওডিআই বিশ্বকাপ ফাইনাল দেখি, যেখানে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ভারত হেরেছিল, সেখানে টিমের কেউ ১১ ওভারের পর থেকে ৪০ ওভার অবধি ভয়ডরহীন খেলেনি। আমরা মাত্র ১টা বা ২টো চার মেরেছিলাম।’

এরপরই বীরু নিজের খেলার সময়ের কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘আমি আমার উদাহরণ দিই। যখন আমি ভারতীয় টিমের অংশ ছিলাম, ২০০৭-০৮ থেকে ২০১১ ওডিআই বিশ্বকাপ অবধি আমরা প্রতিটা ম্যাচকে নকআউট ম্যাচ হিসেবে দেখতাম। যেমন বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল ম্যাচ, আমরা হারলেই টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে যাব। তাই আমরা ২০০৭-০৮ থেকে ২০১১ সাল অবধি বেশ কয়েকটি টুর্নামেন্টে জিতেছিলাম এবং সে বারের বিশ্বকাপের প্রস্তুতি নিয়েছিলাম।’


বীরুর কথায়, বর্তমান ভারতীয় টিমও তাঁদের সময়কার পন্থা অবলম্বন করতে পারে। তিনি বলেন, ‘এই ভারতীয় টিমও সেটা করতে পারে। নিজেদের প্রত্যেকটা ম্যাচকে নকআউটের ম্যাচ ভাবতে পারে। যে আমরা যদি ম্যাচ হারি, তা হলে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে যাব। তা হলেই মানসিকতা বদলে যাবে। আর ড্রেসিংরুমে এই মানসিকতাটাই প্রয়োজন। নির্ভয়ে খেলতে হবে, সাহসিকতা নিয়ে খেলতে হবে, কিছুটা ঝুঁকি নিয়ে খেলতে হবে। আমার মনে হয় ভারতীয় টিমে এটার অভাব রয়েছে।’


এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস ম্যানেজমেন্টের তরফে জানানো হয়েছে, হঠাৎই প্রায় ৩০০ সিনিয়র কেবিন ক্রু ছুটি নিয়েছেন। সকলেই 'সিক লিভ' নিয়েছেন। এর জেরে উড়ান পরিচালনায় ব্যাপক সমস্যা দেখা দিয়েছে। বাধ্য হয়েই ৮৬টি বিমান বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। 

Air India-এ বিপর্যয়, একসঙ্গে 'অসুস্থ' ৩০০ কর্মী! বাতিল ৮৬ ফ্লাইট
বাতিল এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের প্রায় শতাধিক বিমান।


 গণ ছুটিতে সবাই। বিমান চালাবে কে? চরম সঙ্কটে এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস। বাধ্য হয়েই বাতিল করে দেওয়া হল ৮৬টি বিমান। এর মধ্যে অন্তর্দেশীয় বিমান যেমন রয়েছে, তেমন আন্তর্জাতিক বিমানও বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, এয়ার ইন্ডিয়ার প্রায় ৩০০ সিনিয়র কেবিন ক্রু একসঙ্গে ছুটিতে চলে গিয়েছেন। সবাই নিজেদের মোবাইল ফোনও বন্ধ করে দিয়েছেন। এর জেরেই ৮৬টি বিমান বাতিল করে দিতে বাধ্য হয়েছে উড়ান সংস্থা।


এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস ম্যানেজমেন্টের তরফে জানানো হয়েছে, হঠাৎই প্রায় ৩০০ সিনিয়র কেবিন ক্রু ছুটি নিয়েছেন। সকলেই ‘সিক লিভ’ নিয়েছেন। এর জেরে উড়ান পরিচালনায় ব্যাপক সমস্যা দেখা দিয়েছে। বাধ্য হয়েই ৮৬টি বিমান বাতিল করে দেওয়া হয়েছে।

সূত্রের খবর, টাটা গ্রুপের মালিকানাধীন এই এয়ারলাইনের কর্মীরা নতুন এমপ্লয়মেন্ট টার্মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছেন। প্রতিবাদ দেখাতেই তাঁরা শেষ মুহূর্তে “সিক লিভ” নিয়েছেন। কাজে আসতে পারবেন না, এ কথা জানানোর পরই তারা নিজেদের ফোন সুইচ অফ করে দিয়েছেন।


হঠাৎ সবাই ছুটিতে চলে যাওয়ার কারণে গতকাল রাত থেকেই বিমান বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের মুখপাত্র বলেছেন, “আমাদের কেবিন ক্রু-র একাংশ শেষ মুহূর্তে সিক লিভ নেওয়ায় বিমান ওঠানামায় দেরি হচ্ছে। কিছু বিমান বাতিল করে দিতে হয়েছে। আমাদের টিম চেষ্টা করছে যাতে যাত্রীদের সমস্যা যথাসম্ভব হ্রাস করা যায়। হঠাৎ এই সমস্যার জন্য যাত্রীদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী আমরা। এই পরিস্থিতি আমাদের পরিষেবাকে প্রতিফলন করে না।”

এয়ারলাইন সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, যে সমস্ত বিমান বাতিল করে দেওয়া হয়েছে, তার সমস্ত যাত্রীদের টিকিটের দাম রিফান্ড করে দেওয়া হবে।

সূত্রের খবর, টাটা গ্রুপের সঙ্গে মার্জারের পরই এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের ক্রু-রা অসম ব্যবহারের অভিযোগ করেছেন। অনেক স্টাফের অভিযোগ, ইন্টারভিউ পাশ করার পরও তাদের তুলনামূলকভাবে নীচু পদে চাকরি দেওয়া হয়েছে। তাদের কমপেনসেশন প্যাকেজও বদলে দেওয়া হয়েছে। নতুন ডিউটি রস্টারে পাইলটদের পর্যাপ্ত বিশ্রামের সময়ও দেওয়া হচ্ছে না।

প্রসঙ্গত, এর আগে টাটা গ্রুপের অধীনস্থ ভিস্তারা এয়ারলাইন্সেও একই সমস্যা দেখা দিয়েছিল। পাইলটরা বিমান ওড়াতে অস্বীকার করেছিলেন।

 উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম আলিপুরদুয়ারের অভীক, দ্বিতীয় নরেন্দ্রপুর মিশনের সৌম্যদীপ


১০ মে স্কুলগুলির হাতে মার্কশিট তুলে দেওয়া হবে। ওই দিনই স্কুল থেকে মার্কশিট পাবেন পরীক্ষার্থীরা। চলতি বছর উচ্চ মাধ্যমিক শুরু হয় ১৬ ফেব্রুয়ারি। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ হয় ২৯ ফেব্রুয়ারি। এ বছর মোট পরীক্ষার্থী সংখ্যা ৭ লক্ষ ৯০ হাজার।

 উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম আলিপুরদুয়ারের অভীক, দ্বিতীয় নরেন্দ্রপুর মিশনের সৌম্যদীপ
উচ্চ মাধ্যমিকের ফলপ্রকাশ

পরীক্ষা শেষের ৬৯ দিনের মাথায় প্রকাশিত হল উচ্চ মাধ্যমিকের ফল। দুপুর ৩টে থেকে পরীক্ষার্থীরা ওয়েবসাইটে রেজাল্ট দেখা যাবে। প্রথম হয়েছে আলিপুরদুয়ারের ম্যাকউইলিয়াম হায়ার স্কুলের অভীক দাস, দ্বিতীয় নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের সৌম্যদীপ সাহা। তৃতীয় মালদহের রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দিরের পড়ুয়া অভিষেক গুপ্তা। মেয়েদের মধ্যে উচ্চ মাধ্যমিকে যুগ্মভাবে প্রথম হয়েছে প্রতীচী তালুকদার এবং স্নেহা ঘোষ। সব মিলিয়ে চতুর্থ স্থানে।



পাশের হার ৯০%, ৯০ শতাংশের বেশি নম্বর প্রাপকের সংখ্যা কম
উচ্চ মাধ্যমিকে পাশের হার ৯০ শতাংশ। ৬ লক্ষ ৭৯ হাজার ৭৮৪ জন পাশ করেছে। ৯০ শতাংশের বেশি নম্বর পেয়েছে মাত্র ৮ হাজার ৩৩১ জন। মোট পরীক্ষার্থীর ১.২৩ শতাংশ ৯০ শতাংশের বেশি নম্বর পেয়েছে। ৮০ শতাংশের বেশি নম্বর পেয়েছে মাত্র ৮.৪৭ শতাংশ।


দশম স্থানেও নরেন্দ্রপুর
দশম স্থানে নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের সোহম মুখোপাধ্যায়, শুভ্রজিৎ ঘোষ। ছেলেদের পাশের হার ৯২.৩২। মেয়েদের পাশের হার ৮৮.১৮ শতাংশ। ৯০ শতাংশের বেশি নম্বর পেয়েছে মাত্র ৮৩৩১ জন।



অষ্টম স্থানে কলকাতার হিন্দু স্কুল, নবম স্থানে রহড়া রামকৃষ্ণ মিশন
উচ্চ মাধ্য়মিকে অষ্টম স্থানে কলকাতার হিন্দু স্কুলের ছাত্র অর্ঘদীপ দত্ত। নবম স্থানে রহড়া রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র অহন চক্রবর্তী। যুগ্মভাবে নবম স্থানে নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের অদ্বিতীয় বন্দ্যোপাধ্যায় ও অর্ক সাহা। কলকাতার পাঠভবন স্কুলের ছাত্র উজান চক্রবর্তীও নবম।




08 May 2024 01:25 PM (IST)
প্রথম অভীক দাস, দ্বিতীয় সৌম্যদীপ সাহা
উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম আলিপুরদুয়ারের অভীক দাস। প্রাপ্ত নম্বর ৯৯.২ শতাংশ। আলিপুরদুয়ারে ম্যাক উইলিয়াম হাইস্কুলের ছাত্র। দ্বিতীয় নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র সৌম্যদীপ সাহা। প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৫। তৃতীয় মালদহের অভিষেক গুপ্তা। রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ স্কুলের ছাত্র। তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৪। চতুর্থ প্রতীচী রায় তালুকদার। কোচবিহারের সুনীতি অ্যাকাডেমির ছাত্রী। যুগ্মভাবে চতুর্থ চন্দননগরের কৃ্ষ্ণভাবিনী স্কুলের স্নেহা ঘোষ। ৯৮.৬ শতাংশ। পঞ্চম কন্টাই হাইস্কুলের পড়ুয়া সায়ন্তন মাইতি। প্রাপ্ত নম্বর ৪৯২।


পাশের হার
৭০ শতাংশের বেশি নম্বর পেয়েছে ২২.৩৮ শতাংশ, ৮০ শতাংশের বেশি নম্বর পেয়েছে ৮.৪৭ শতাংশ।


বিভাগ অনুযায়ী পাশের হার
কলা বিভাগে পাশের হার ৮৮.২ শতাংশ, বিজ্ঞান বিভাগে পাশের হার ৯৭.১৯ শতাংশ, বাণিজ্য বিভাগে পাশের হার ৯৬. ০৮ শতাংশ।


পাশের হার ৯০ শতাংশ
এবার পাশ করেছে ৬ লক্ষ ৭৯ হাজার ৭৮৪ জন। পাশের হার ৯০ শতাংশ। মেয়েদের পাশের হার বেশি। অসম্পূর্ণ ফল রয়েছে ৪ জনের। জেলা অনুযায়ী পাশের হারে প্রথম পূর্ব মেদিনীপুর। ৯৫.৭৭ শতাংশ পাশের হার, তারপর দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পশ্চিম মেদিনীপুর, কালিম্পং, কলকাতা, তারপর উত্তর ২৪ পরগনা।


তবে আজই হাতে মার্কশিট নয়
ওয়েবসাইটে রেজাল্ট দেখতে পারবেন। ফল ঘোষণা হলেও আজই মার্কশিট পাবেন না পরীক্ষার্থীরা। ১০ মে স্কুলগুলির হাতে মার্কশিট তুলে দেওয়া হবে। ওই দিনই স্কুল থেকে মার্কশিট পাবেন পরীক্ষার্থীরা। চলতি বছর উচ্চ মাধ্যমিক শুরু হয় ১৬ ফেব্রুয়ারি। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ হয় ২৯ ফেব্রুয়ারি। এ বছর মোট পরীক্ষার্থী সংখ্যা ৭ লক্ষ ৯০ হাজার।

এসএসসি-র ১৫ টার মতো স্ক্যানার রয়েছে। প্রতিদিন এক একটা স্ক্যানার ১০ হাজার OMR পুর্নমূল্যায়ন করতে পারে। সেক্ষেত্রে ২৩ লক্ষ OMR পূণর্মূল্যায়ণ করতে এসএসসির ৬ মাসের বেশি সময় লাগবে। ১ কোটি টাকার বেশি খরচ হবে।

 অ্যাকাডেমিক স্কোর আর নতুন করে ইন্টারভিউ! 'যোগ্য' বাছাইয়ে কোন পথে যেতে পারে SSC?
কীভাবে বাছাই হবে যোগ্য?

কলকাতা: আপাতত সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে স্বস্তিতে চাকরিহারারা। কিন্তু এখনও পর্যন্ত স্থায়ী কোনও সুরাহা মেলেনি। আগামী ১৬ জুলাই পরবর্তী শুনানি। মঙ্গলবারের শুনানিতে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের ডিভিশন বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ, যোগ্যদের বাছাই করা সম্ভব হলে পুরো প্যানেল বাতিল নয়। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, যেখানে OMR শিটই নেই, সেখানে যোগ্যদের বাছাই হবে কীভাবে? এই জটিল প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়েছিল প্রাক্তন SSC চেয়ারম্যান চিত্তরঞ্জন মণ্ডলের কাছে। তিনি বেশ কয়েকটি সম্ভবনার কথা বলেন।


প্রাক্তন এসএসসি চেয়ারম্যান জানান, তাঁর সময়কালে এসএসসি-র ১৫ টার মতো স্ক্যানার রয়েছে। প্রতিদিন এক একটা স্ক্যানার ১০ হাজার OMR পুর্নমূল্যায়ন করতে পারে। সেক্ষেত্রে ২৩ লক্ষ OMR পূণর্মূল্যায়ণ করতে এসএসসির ৬ মাসের বেশি সময় লাগবে। ১ কোটি টাকার বেশি খরচ হবে। এই পদ্ধতিতে প্রত্যেকের নম্বর পাওয়া সম্ভব। তবে এভিডেন্স অ্যাক্টে নাইসা থেকে পাওয়া OMR গ্রহণযোগ্য কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।

তবে প্রাক্তন চেয়ারম্যান এটাও বলছেন, “এসএসসি যে দাবি করেছে, তাদের কাছে কোনও OMR সংক্রান্ত তথ্য নেই। সেটা সঠিক নয়। আরটিআই করলে ডেটা দিচ্ছে কীভাবে, সেটা তো ৬৫ এভিডেন্স অ্যাক্টে আটকাচ্ছে।” অবশ্য এই একই প্রশ্ন তুলতে দেখা গিয়েছে বিক্ষোভরত ‘যোগ্য’ চাকরিহারারাও। তাঁদেরও বক্তব্য, SSC যে বলছে, তাদের কাছে তথ্য নেই, তা সঠিক নয়। নবম-দশমের OMR শিট রয়েছে। যাঁদের কাছে OMR শিট নেই, তাঁরা তথ্যের অধিকার আইনে জানতে চেয়ে আবেদন করছেন, তাঁদের OMR শিট দেওয়া হচ্ছে। সেটা কীভাবে সম্ভব?


প্রাক্তন এসএসসি চেয়ারম্যান আরও একটি বিষয় উল্লেখ করেছেন। তাঁর বক্তব্যের সারমর্ম, তথ্য হার্ড ডিস্কে কোথাও না কোথাও থেকেই গিয়েছে। তিনি বলেন, “আসল কপি নষ্ট করা হয়েছে। আমি শুনেছি, স্ক্যানড কপি তৃতীয় সংস্থাকে করতে দেওয়া হয়েছিল। সেটাও এসএসসি অফিসেই হয়েছে। তাই আমার মনে হয় কোথাও না কোথাও কপি একটা থাকবেই। যে সার্ভারে স্ক্যান করা হয়েছিল, তার ক্লাউডে থাকতে পারে। সেটা ট্রেস আউট করা যাবে কিনা, সেটা দেখতে হবে। যতগুলো হার্ড ডিস্ক থেকে ব্যাক আপে একটা কপি থাকে, সেটা খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা করা যেতে পারে।” যদিও উল্লেখ্য, এক্ষেত্রে সিবিআই সেটা পায়নি।

অতঃপর কীভাবে মূল্যায়ন সম্ভব? প্রাক্তন কমিশন কর্তার মতে, “যদি কোনওমূল্যেই পুর্নমূল্যায়ন করা সম্ভব না হয়, তাহলে বিকল্প মেথডের ব্যবস্থা করতে হবে।” তাঁর মতে, এরকমও হতে পারে, অ্যাকাডেমিক মার্কসগুলো দেখে নেওয়া। যাঁরা ভাল ছেলেমেয়ে, তাঁরা তো ভাল নম্বর পাবেনই। শিক্ষকতার ক্ষেত্রে মেরিটোরিয়াসকে তুলতে গেলে, নতুন করে মূল্যায়নের ব্যবস্থা, সেটা দীর্ঘমেয়াদি ব্যাপার।

তাছাড়া শর্ট কাট হতে পারে, তাঁদের অ্যাকাডেমিক স্কোর দেখা, যাঁদের বরাবরের রেজাল্ট ভাল, তাঁদের মধ্যে ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে মূল্যায়ন করা। উল্লেখ্য, সিবিআই-কে উদ্ধৃত করে কমিশন মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে জানিয়েছে, অযোগ্যদের সংখ্যা ৮৮২৪ জন। তার মধ্যে গ্রুপ সি গ্রুপ ডি রয়েছে।

প্রাক্তন কর্তার মতে , “ফলে আমার মনে হয়, নবম দশম, একাদশ দ্বাদশের শিক্ষকের সংখ্যা খুব বেশি হবে না।” সেক্ষেত্রে একাধিক বোর্ড বসিয়ে এক্সটেনসিভ ইন্ডারভিউ করে ভিডিয়ো রেকর্ডিং করা যেতে পারে, তাহলে মার্কস আর ইন্টারভিউয়ের ভিত্তিতে মেধাবীদের ছেঁকে বের করে নেওয়া যেতে পারে।

গ্রুপ সি গ্রুপ ডি-র সংখ্যা বেশি করে, তাহলে বোর্ডের সংখ্যাও বেশি হবে। সেক্ষেত্রে ছোটখাটো প্রশ্ন সকলকেই দিয়ে, মূল্যায়ন করা যেতে পারে। প্রাক্তন কর্তার স্পষ্ট বক্তব্য, “প্রশাসনিক দৃষ্টিভঙ্গি যদি স্বচ্ছ থাকে, তাহলে এমন কোনও সমস্যা নেই, যাঁর সমাধান পাওয়া যাবে না।

গঙ্গাসাগরে নদী বাঁধে বড়সড় ধস ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়

প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও অমাবস্যার ভারা কটালের জেরে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার সাগর ব্লকের মুড়িগঙ্গা দুই গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীন চকফুলডুবি এলাকায় হুগলি নদীর পাশে নদী বাঁধে বড়সড় ধস দেখা দিয়েছে এর ফলে চাঞ্চল্য চড়িয়েছে এলাকায়, ওই নদী বাঁধটি প্রায় ৯০০মিটারের,ওই নদী বাঁধটি দীর্ঘদিন ধরে ভগ্ন অবস্থায় রয়েছে তারই মধ্যে এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে অমাবস্যার ভরা কটালের জেরে প্রায় ৪০০মিটার নদী বাঁধে বড়সড় ধস নামায় আতঙ্কে রয়েছে ওই এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা ওই এলাকার স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি ওই নদী বাঁধটি দ্রুততার সঙ্গে পাকাপোক্ত ভাবে কাজ করতে হবে
নাহলে যে কোন মুহূর্তে ওই এলাকা নোনা জলে প্লাবিত হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে
এদিন ওই এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা আমাদের কাকদ্বীপ ডট কমের ক্যামেরার সামনে কি বললেন শুনুন,

স্টাফ রিপোর্টার সৌরভ মন্ডল 

ইসকন গঙ্গাসাগর শাখায় অনুষ্ঠিত হলো পূর্ব ভারতীয় ব্রহ্মচারী সৎসঙ্গ কর্মশালা

 দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার সাগর ব্লকের অন্তর্গত গঙ্গাসাগরে, EIDC অর্থাৎ ইস্টার্ন ইন্ডিয়া ডিভোটি কাউন্সিল এর উদ্যোগে ব্রহ্মচারী সৎসঙ্গ কর্মশালা, আন্তর্জাতিক ধর্মীয় সংগঠন ইসকনের গঙ্গাসাগর শাখায় অনুষ্ঠিত হলো। পূর্ব ভারতের বিভিন্ন ইসকনের শাখা তথা সারা ভারতের বিভিন্ন জায়গা থেকে প্রায় ৫০০ জন ব্রহ্মচারী প্রভূজি এই ব্রহ্মচারী সৎসঙ্গ কর্মশালায় যোগ দান করেন। তিন দিন ধরে চলা এই কর্মশালায় বিভিন্ন ধরনের কর্মশালার আয়োজন করা হয়েছিল। যেমন নাম, গান, সংকীর্তন ইত্যাদি।
 পরিশেষে নগর সংকীর্তন করাও হয়। গঙ্গাসাগর ইসকন শাখার সবাই, এলাকার বিভিন্ন বৈষ্ণব ধর্মপ্রাণ মানুষ এই নগর সংকীর্তনে যোগদান করেন।
সেই সম্পর্কে এই অনুষ্ঠানের মুখ্য আধিকারিক আমাদের কাকদ্বীপ ডটকমের ক্যামেরার সামনে কি বললেন শুনুন

স্টাফ রিপোর্টার সৌরভ মন্ডল

২০২৪-এর মাধ্যমিকের ফলাফলের বিষয় সাগরের মনসাদ্বীপ থেকে প্রতিক্রিয়া দিলেন মনসাদ্বীপ রামকৃষ্ণ মিশন হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক স্বামী সুরাত্মানন্দজী মহারাজ

দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার সাগর ব্লকের মধ্যে ২০২৪-এর মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রথম,দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে মনসাদ্বীপ রামকৃষ্ণ মিশন হাইস্কুলের ছাত্ররা

সাগর ব্লকের মধ্যে মাধ্যমিক পরীক্ষায় ৬৮৩ নম্বর পেয়ে প্রথম স্থান অধিকার করেছে মনসাদ্বীপ রামকৃষ্ণ মিশন হাইস্কুলের ছাত্র পুষ্পেন্দু ঘোষ,সাগর ব্লকের মধ্যে মাধ্যমিক পরীক্ষায় ৬৮১ নম্বর পেয়ে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে মনসাদ্বীপ রামকৃষ্ণ মিশন হাইস্কুলের ছাত্র আয়ুস মন্ডল,সাগর ব্লকের মধ্যে মাধ্যমিক পরীক্ষায় ৬৭৯ নম্বর পেয়ে তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে শেখ নাবেদ হোসেন,ওই বিষয়ে আমাদের কাকদ্বীপ ডট কমের ক্যামেরার সামনে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার সাগর ব্লকের মনসাদ্বীপ রামকৃষ্ণ মিশন হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক স্বামী সুরাত্মানন্দজী মহারাজ কি বললেন শুনুন

স্টাফ রিপোর্টার সৌরভ মন্ডল