WEATHER

Top News


খেতে খুবই ভালবাসেন গায়ক-সঙ্গীত পরিচালক অনুপম রায় এবং তাঁর প্রাক্তন স্ত্রী পিয়া চক্রবর্তী। এক রূপচাঁদা মাছ ভাজার উপর নজর দিয়েছেন পিয়া। সেই মাছ ভাজা খাওয়ার কথা অনুপমের। তিনি কি পিয়াকে ভাগ দিলেন মাছ ভাজার?

অনুপমের রূপচাঁদা মাছ ভাজায় নজর দিলেন প্রাক্তন স্ত্রী পিয়া, গায়ক কি স্বাদে ভাগ বসাতে দিলেন?
অনুপম-পিয়া এবং রূপচাঁদা মাছ ভাজা।


রূপচাঁদা মাছ খেয়েছেন? সম্প্রতি সেই মাছ ভাজা তারিয়ে-তারিয়ে খেয়েছেন বাঙালি গায়ক-সঙ্গীত পরিচালক অনুপম রায়। এবং শুধু খাননি। তিনি সেই রূপচাঁদা মাছ ভাজার ছবি পোস্টও করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ার পেজে। লোভনীয় সেই মাছভাজাটা দেখতে অনেকটা পমফ্রেটের মতো। সরষের তেলে কড়া করে ভাজা, উপরে বেরেস্তা (কড়া করে পিঁয়াজ ভাজা) ছড়ানো। তিনটে লাল শুক্নো লঙ্কাও সাজানো। কড়া করে ভাজা রূপচাঁদার উপর গন্ধরাজ লেবুর রস ছড়িয়ে দিলে আর কথাই হবে না। তাই একটা গন্ধরাজ লেবুর লম্বা টুকরোও রয়েছে। সাদা-সবুজ সেরামিকের প্লেটে সাজানো মাছ ভাজার ছবি পোস্ট হতেই মন বিচলিত অনুপমের অগুনতি অনুরাগীর। সকলেই মাছ ভাজা চেখে দেখতে আগ্রহী।


কিন্তু এই মাছ ভাজা নিয়ে এত গৌরচন্দ্রিকা কেন? কত কীই না পোস্ট করেন অনুপম তাঁর সোশ্য়াল মিডিয়ায়। সবকিছু নিয়ে তো এত অলোচনা হয় না। এই মাছ ভাজায় কী আছে? আছে, আছে। এই মাছভাজায় নজর দিয়েছেন এক বিশেষ ব্য়ক্তি। তিনি আর কেউই নন, অনুপমের প্রাক্তন স্ত্রী গায়ক-সমাজসেবী পিয়া চক্রবর্তী। তিনি লাইক করেছেন অনুপমের পোস্ট।

পঞ্জাব কিংসের বিরুদ্ধে বিধ্বংসী ব্যাটিং করেন বিরাট কোহলি। আরসিবির মরসুম শুরু হয়েছিল চিপকে চেন্নাই সুপার কিংসের কাছে হার দিয়ে। দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে আরসিবি। টার্গেট অল্প হলেও উল্টোদিক থেকে একের পর এক উইকেট পড়তে থাকে। বিরাট কোহলি ৪৯ বলে ৭৭ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন।

বিরাটের বেঙ্গালুরুতে KKR মেন্টর গৌতম গম্ভীরকে নিয়ে উন্মাদনা


ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ শুরু হয়ে গিয়েছে। সারা বাছর যাই হোক, এই সময় অন্তত বেঙ্গালুরু শহরকে বিরাটের বেঙ্গালুরু বলাই যায়। ২০০৮ সাল থেকে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুতে খেলছেন বিরাট কোহলি। এখানকার সমর্থকদের সঙ্গে বিরাট কোহলির সম্পর্ক নতুন করে বলার প্রয়োজন পড়ে না। সোমবারই ঘরের মাঠে মরসুমের প্রথম ম্যাচ খেলেছে আরসিবি। পঞ্জাব কিংসকে রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে হারিয়েছে। আর বিরাট উন্মাদনা! সে নতুন নয়।


পঞ্জাব কিংসের বিরুদ্ধে বিধ্বংসী ব্যাটিং করেন বিরাট কোহলি। আরসিবির মরসুম শুরু হয়েছিল চিপকে চেন্নাই সুপার কিংসের কাছে হার দিয়ে। দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে আরসিবি। টার্গেট অল্প হলেও উল্টোদিক থেকে একের পর এক উইকেট পড়তে থাকে। বিরাট কোহলি ৪৯ বলে ৭৭ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন। ম্যাচের সেরার পুরস্কার সহ অনেক পুরস্কার তাঁর ঝুলিতেই। শুক্রবার ঘরের মাঠে আরসিবির প্রতিপক্ষ কলকাতা নাইট রাইডার্স।

কেকেআরে এ বার মেন্টর হিসেবে ফিরেছেন গৌতম গম্ভীর। গত কালই বেঙ্গালুরুতে পৌঁছে গিয়েছেন নাইটরা। এ দিন প্র্যাক্টিসও শুরু করে দিলেন। চিন্নাস্বামীতে কেকেআর টিম ঢোকার সময় গৌতম গম্ভীরকে নিয়ে দারুণ উন্মাদনা দেখা যায়। যদিও গত আইপিএলে একটা তিক্ততা তৈরি হয়েছিল। লখনউ সুপার জায়ান্টসের মেন্টর ছিলেন গৌতম গম্ভীর। বিরাটদের ঘরের মাঠে শেষ বলে রুদ্ধশ্বাস জয় ছিনিয়ে নিয়েছিল লখনউ। গ্যালারির গর্জন থামাতে মুখে আঙুল দিয়ে ‘চুপ’ ইঙ্গিত করেছিলেন গম্ভীর।


লখনউতে ম্যাচ জিতে বিরাট কোহলিও তার জবাব দিয়েছিলেন। এ বার আরসিবি বনাম কেকেআর ম্যাচেও উত্তেজনা দেখা যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে দেশের অন্যতম সফল ক্রিকেটার গৌতম গম্ভীরের উপর সমর্থকরা থেকে কোনও তিক্ততা জিইয়ে রাখেননি, এই ছবি যেন তাই বলছে।


চলতি সপ্তাহেই সিপিআই(এম) কেন্দ্রীয় কমিটি সদস্য তথা কেরলের প্রাক্তন মন্ত্রী, এ কে বালান, এই বিষয়ে সতর্ক করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, আসন্ন নির্বাচনে ভাল ফল করতে না পারলে, দলের বিখ্যাত কাস্তে-হাতুড়ি-তারা প্রতীক হারাবে সিপিআই(এম)। তখন নির্বাচন কমিশন যে প্রতীক ধার্য করবে, সেই প্রতীকেই লড়তে হবে নির্বাচন।


লোকসভা ভোটের পর 'অক্টোপাস' বা 'প্যাঙ্গোলিন' প্রতীকে লড়বে CPI(M)?
কাস্তে-হাতুড়ি-তারা ছেড়ে নয়া প্রতীকে লড়তে হবে সিপিআই(এম)-কে?


কোঝিকোড়: ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের পর অক্টোপাস বা প্যাঙ্গোলিনের মতো প্রতীকে ভোট লড়তে হবে সিপিআই(এম)-কে? আমরা বলছি না, এমন ভয় পাচ্ছে দলের নেতারাই। চলতি সপ্তাহেই সিপিআই(এম) কেন্দ্রীয় কমিটি সদস্য তথা কেরলের প্রাক্তন মন্ত্রী, এ কে বালান, এই বিষয়ে সতর্ক করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, আসন্ন নির্বাচনে ভাল ফল করতে না পারলে, দলের বিখ্যাত কাস্তে-হাতুড়ি-তারা প্রতীক হারাবে সিপিআই(এম)। তখন নির্বাচন কমিশন যে প্রতীক ধার্য করবে, সেই প্রতীকেই লড়তে হবে নির্বাচন। সিপিআই(এম) নেতার আশঙ্কা, জাতীয় দলের মর্যাদা হারাতে পারে দল। এই অবস্থায় তিনি, দলের কর্মীদের তিনি জাতীয় দলের মর্যাদা এবং দলীয় প্রতীক রক্ষার্থে আন্তরিকভাবে প্রচেষ্টা করতে বলেছেন।

কেরলের কোঝিকোড়ে, কেরল স্টেট ফাইন্যান্সিয়াল এন্টারপ্রাইজ অফিসার্স ইউনিয়নের এক কর্মশালার উদ্বোধন করতে এসে এ কে বালান বলেন, “দলের প্রতীক রক্ষার জন্য আন্তরিক প্রচেষ্টা করার সময় এসেছে। অন্যথায়, আমাদের দলকে অদূর ভবিষ্যতে অক্টোপাস বা প্যাঙ্গোলিনের মতো প্রতীকে নির্বাচনে লড়তে হবে। কর্মী-সমর্থকদের কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে সিপিআই(এম) যদি একটি নির্দিষ্ট শতাংশ ভোট এবং আসন জিততে ব্যর্থ হয়, তবে দল তার জাতীয় দলের মর্যাদা হারাবে। এমনকি নির্বাচনী প্রতীক হারানোর ঝুঁকিও রয়েছে। জাতীয় মর্যাদা হারালে, সিপিএমের বিখ্যাত প্রতীকটা ব্যবহার করা যাবে না। নির্বাচন কমিশনের দয়া করে যে প্রতীক বরাদ্দ করবে, সেই প্রতীকেই আমাদের লড়াই করতে হবে।”

কীভাবে কোনও রাজনৈতিক দল জাতীয় মর্যাদা হারায়?

ভারতে কোনও রাজনৈতিক দলের, জাতীয় দলের মর্যাদা পাওয়ার জন্য কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হয়। এই শর্তগুলি হল –

১. লোকসভা নির্বাচনে চার বা ততোধিক রাজ্যের প্রতিটিতে মোট বৈধ ভোটের অন্তত ৬ শতাংশ ভোট পেতে হবে। অথবা, চার বা ততোধিক রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে ৬ শতাংশ ভোট পেতে হবে।

২. লোকসভা নির্বাচনে, লোকসভার মোট আসনের কমপক্ষে ২ শতাংশ আসন জিততে হবে। তবে, এই ২ শতাংশ আসন জিততে হবে অন্তত তিনটি রাজ্য থেকে।

৩. অন্তত চারটি রাজ্যে দলটিকে রাজ্য দল হিসেবে স্বীকৃতি পেতে হবে।

লোকসভায় এখন সিপিআই(এম)-এর কী অবস্থা?

বর্তমান লোকসভায়, সিপিআই(এম)-এর মাত্র তিনজন সদস্য আছেন। দুইজন তামিলনাড়ু থেকে এবং অপরজন কেরলের। ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনে ১.৭৭ শতাংশ ভোট পেয়েছিল। বস্তুত, ২০০৯ সাল থেকেই লোকসভা নির্বাচনে ধারাবাহিকভাবে সিপিআই(এম)-এর ফল খারাপ হয়েছে। ২০০৪ সালে, সিপিআই(এম) ৪৩টি লোকসভা আসনে জিতেছিল। ২০০৯ সালে আসন সংখ্যা নেমে এসেছিল ১৬-য়। ২০১৪-র লোকসভা নির্বাচনে, ৩.২৮ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতেছিল ৯টি আসন। ২০১৯ সালে আসন সংখ্যা নেমে এসেছিল মাত্র তিনে।

রাজ্য বিধানসভাগুলিতে সিপিআই(এম)-এর কী অবস্থা?

বর্তমানে, ভারতের একমাত্র কেরলে ক্ষমতায় আছে সিপিআই(এম)। ২০২১ সালের কেরল বিধানসভা নির্বাচনে, ১৪০টি বিধানসভা আসনের মধ্যে ৬২টি আসনে জিতেছিল কাস্তে-হাতুড়ি-তারা। ৪৭ শতাংশ ভোট পেয়েছিল।

২০২১ সালের পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে অবশ্য সিপিআই(এম) একটিও আসন জিততে পারেনি। পাঁচ বছর আগে, ২৯৪ সদস্যের পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় সিপিআই(এম) জিতেছিল ২৬টি আসন।

ত্রিপুরাতেও এখন ক্ষমতায় নেই সিপিআই(এম)। ২০২৩ বিধানসভা নির্বাচনে, ত্রিপুরায় তারা জিতেছিল ১১টি আসন।

বিহারের মহাগঠবন্ধনের অংশ সিপিআই(এম)। জোটে সিপিআই(এম) বিধায়ক আছেন দুই জন।

এছাড়া, ২০২১ সালের অসম বিধানসভা নির্বাচনে একটি এবং ওই বছরই তামিলনাড়ু বিধানসভা নির্বাচনে দুটি আসন জিতেছিল সিপিআই(এম)।

একসময় গোটা মুর্শিদাবাদে ভালই ক্ষমতা ছিল কংগ্রেসের। যদিও সাম্প্রতিককালে শক্তিক্ষয় হলেও বরহমপুরে এখনও অটুট রয়েছে হাতের ক্ষমতা। ১৯৯৯ সাল থেকে আর বদল হয়নি সাংসদ। জিতে আসছেন অধীর।

 ‘আমি বিশ্বকাপ জিতেছি, দেশবাসী সাক্ষী’, কমিশনে অভিযোগ যেতেই গর্জে উঠলেন ইউসুফ
গর্জে উঠলেন ইউসুফ


বহরমপুর: বিশ্বকাপ জয়ের আবেগঘন মুহূর্তকে হাতিয়ার করে চলছে ভোট প্রচার। হাতিয়ার করা হচ্ছে সচিন তেন্ডুলকরের মতো ব্যক্তিত্বকে। বরহরমপুরের তৃণমূল প্রার্থী ইউসুফ পাঠানের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুলে ইতিমধ্যেই নির্বাচন কমিশনে চিঠি দিয়েছে কংগ্রেস। তাতেই রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়ে গিয়েছে নতুন চাপানউতোর। এদিকে অভিযোগের প্রসঙ্গ উঠতেই সাংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে গর্জে উঠলেন ইউসুফ। সুর চড়ালেন জেলার তৃণমূল নেতারাও। 


কার্যত হুঙ্কারের সুরেই এদিন ইউসুফ সাফ বলেন, “বিশ্বকাপের সঙ্গে আমার ছবি আছে মানে বিশ্বকাপ আমি জিতেছি। ভারতে খুব কম লোকের কাছে এই সুযোগ এসেছে। খুব কম লোকই হাতে বিশ্বকাপ নিতে পেরেছেন বা বিশ্বকাপ জয়ী দলের সদস্য হতে পেরেছেন। আমি পরিশ্রম করে ওটা অর্জন করেছি। গোটা দেশবাসী তাঁর সাক্ষী। সবাই এটা মেনে নেবেন। যদিও কোনও আইনি সমস্যা থাকে তাহলে লিগ্যাল টিম দেখবে। ওরাই কীভাবে সমস্যার সমাধান করা তা খেয়াল রাখবে।” 

প্রসঙ্গত, বহরমপুরে ইউসুফ-অধীরের মধ্যে যে জোর টক্কর হতে চলেছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। কংগ্রেসের টিকিটে বহরমপুর থেকে লড়ছেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী। একসময় গোটা মুর্শিদাবাদে ভালই ক্ষমতা ছিল কংগ্রেসের। যদিও সাম্প্রতিককালে শক্তিক্ষয় হলেও বরহমপুরে এখনও অটুট রয়েছে হাতের ক্ষমতা। ১৯৯৯ সাল থেকে আর বদল হয়নি সাংসদ। জিতে আসছেন অধীর। 



হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আজ আইপিএলের ম্যাচে মুখোমুখি প্যাট কামিন্সের সানরাইজার্স হায়দরাবাদ এবং হার্দিক পান্ডিয়ার মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। দুই দলই এ বারের আইপিএলে এখনও জয়ের মুখ দেখেনি। ফলে বুধ-রাতে কোন দলের ঝুলিতে আসবে ২ পয়েন্ট, নজর থাকবে সে দিকে।

মাঠে নামার আগেই রোহিতের ডাবল সেঞ্চুরি, সচিন দিলেন স্পেশাল গিফ্ট
মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের জার্সিতে আজ আইপিএলে রোহিত শর্মার মাইলস্টোন ম্যাচ।


কলকাতা: লক্ষ্য ২ পয়েন্ট। হায়দরাবাদের উপ্পলে আইপিএলের (IPL) ম্যাচে আজ মুখোমুখি মুম্বই ইন্ডিয়ান্স (Mumbai Indians) ও সানরাইজার্স হায়দরাবাদ (Sunrisers Hyderabad)। হার্দিক-রোহিতদের পয়েন্টের ঝুলি শূন্য। অরেঞ্জ আর্মির অবস্থাও এক। আজকের ম্যাচ রোহিত শর্মার জন্য বিশেষ। কারণ তিনি মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে আইপিএলের ২০০তম ম্যাচ খেলতে চলেছেন। ম্যাচ শুরুর আগে তাই রোহিতকে ২০০ লেখা বিশেষ জার্সি হাতে তুলে দেন কিংবদন্তি সচিন তেন্ডুলকর। এক ভিডিয়ো বার্তায় মুম্বইয়ের হয়ে আইপিএলে ২০০তম ম্যাচের জন্য রোহিতকে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি সচিন জানান, তিনিই নীতা অম্বানিকে জানিয়েছিলেন রোহিতকে টিমে নেওয়ার কথা। রোহিতের মাইলস্টেন ম্যাচে টস জিতলেন মুম্বইয়ের অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়া।



এমআই জার্সিতে রোহিতের ২০০তম আইপিএল ম্যাচ প্রসঙ্গে ক্যাপ্টেন হার্দিক বলেন, ‘তুমি এই ফ্র্যাঞ্চাইজির অন্যতম স্তম্ভ। এই ফ্র্যাঞ্চাইজিকে তুমি প্রচুর সাফল্য দিয়েছে। তোমার এই প্রাপ্তি ভাষায় বর্ণনা করা যায় না।’


মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের নতুন অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়া মরসুমে তাদের প্রথম ম্যাচে টস জিতেছিলেন। কিন্তু ম্যাচ জিততে পারেননি। আর হায়দরাবাদের নতুন ক্যাপ্টেন প্যাট কামিন্স এ বারের আইপিএলে অরেঞ্জ আর্মির প্রথম ম্যাচে টস হেরেছিলেন এবং ম্যাচও হেরেছিলেন। আজ দুই টিমের মরসুমের দ্বিতীয় ম্যাচ। টস জিতে হার্দিক পান্ডিয়া শুরুতে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন। হার্দিক বলেন, ‘পিচ ভালো দেখাচ্ছে। আমরা গত ম্যাচে যে পরিকল্পনা করেছিলাম তার কয়েকটি বাস্তবায়িত করতে পারিনি। হার-জিত তো লেগেই থাকে। সেগুলোকে পিছনে ফেলে এগিয়ে যেতে চাই।’

মুম্বইয়ের একাদশে একটি পরিবর্তন লুক উডের জায়গায় এসেছেন এ বারের অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়া বোলার।

মুম্বই ইন্ডিয়ান্স একাদশ: ঈশান কিষাণ, রোহিত শর্মা, তিলক ভার্মা, হার্দিক পান্ডিয়া, টিম ডেভিড, নমন ধীর, শামস মুলানি, জেরাল্ড কোৎজে, পীযুষ চাওলা, জসপ্রীত বুমরা, কোয়েনা মাপাখা।

ইমপ্যাক্ট পরিবর্ত- ডিওয়াল্ড ব্রেভিস, রোমারিও শেপার্ড, বিষ্ণু বিনোদ, নেহাল ওয়াদেরা, মহম্মদ নবি।

হায়দরাবাদের একাদশে হয়েছে দুটি পরিবর্তন। মার্কো জ্যানসনের জায়গায় ট্রাভিস হেড এবং টি নটরাজনের জায়গায় এসেছেন জয়দেব উনাদকাট।

সানরাইজার্স হায়দরাবাদ একাদশ: মায়াঙ্ক আগরওয়াল, অভিষেক শর্মা, এইডেন মার্কর‌্যাম, হেনরিখ ক্লাসেন, আব্দুল সামাদ, শাহবাজ আহমেদ, মার্কো জানসেন, প্যাট কামিন্স, ভুবনেশ্বর কুমার, মায়াঙ্ক মার্কন্ডে, টি নটরাজন।

ইমপ্যাক্ট পরিবর্ত- নীতীশ রেড্ডি, ওয়াশিংটন সুন্দর, উমরান মালিক, গ্লেন ফিলিপস, উপেন্দ্র যাদব।

বুধবার (২৭ মার্চ), এই কেন্দ্রীয় সংস্থা তহবিল তছরুপের মামলা নথিভুক্ত করল কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়নের মেয়ে বীনা বিজয়নের বিরুদ্ধে। বীনা বিজয়ন ছাড়াও মামলা করা হয়েছে তাঁর আইটি সংস্থা এবং আরও বেশ কয়েকজনের বিরুদ্ধে। কী অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে?

 এবার ইডির নজরে কেরলের মুখ্যমন্ত্রীর মেয়ে, কী অপরাধ তাঁর?
ইডির নজরে কেরলের মুখ্যমন্ত্রীর মেয়ে

 আরও এক অবিজেপি শাসিত রাজ্যে সক্রিয় এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেট। বুধবার (২৭ মার্চ), এই কেন্দ্রীয় সংস্থা তহবিল তছরুপের মামলা নথিভুক্ত করল কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়নের মেয়ে বীনা বিজয়নের বিরুদ্ধে। বীনা বিজয়ন ছাড়াও মামলা করা হয়েছে তাঁর আইটি সংস্থা এবং আরও বেশ কয়েকজনের বিরুদ্ধে। এক বেসরকারি খনিজ সংস্থা বীনা বিজয়ন এবং তাঁর সংস্থাকে অবৈধ উপায়ে অর্থ প্রদান করেছে বলে অভিযোগ ইডির। এই অভিযোগেই প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট বা পিএমএলএ-র অধীনে এই মামলা নথিভুক্ত করেছে ইডি। শিগগিরই এই মামলার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের তলব করা হবে বলে মনে করা হচ্ছে। সূত্রের খবর, সিরিয়াস ফ্রড ইনভেস্টিগেশন অফিস বা এসএফআইও-র দায়ের করা অভিযোগের প্রেক্ষিতেই কেন্দ্রীয় সংস্থাটি এই মামলা দায়ের করেছে।

এর আগে, এই বিষয়ে একটি তদন্ত করছিল আয়কর বিভাগ। আয়কর বিভাগের অভিযোগ, ২০১৮ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে, বীণা বিজয়নের সংস্থা, এক্সালজিক সলিউশনকে বেআইনিভাবে ১.৭২ কোটি টাকা দিয়েছিল ‘কোচিন মিনারেলস অ্যান্ড রিউটাইল লিমিটেড’ নামে এক বেসরকারি খনিজ সংস্থা। কিন্তু, তথ্য প্রযুক্তি সংস্থাটি ওই খনিজ সংস্থাটিকে কোনও পরিষেবাই দেয়নি। তাই, তারা কেন এই টাকা দিয়েছিল, তার কোনও উত্তর নেই। এরপরই বীণা বিজয়নের এক্সালজিক সলিউশনের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছিল এসএফআইও। গত মাসে এই তদন্তের বন্ধের কর্নাটক হাইকোর্টে আবেদন করেছিল বীণার সংস্থা। কিন্তু, হাইকোর্ট সেই আবেদন খারিজ করে দিয়েছে।

কেরলের মুখ্যমন্ত্রীর মেয়েকে যে ১.৭২ কোটি টাকা দিয়েছিল কোচিন মিনারেলস অ্যান্ড রুটাইল লিমিটেড, তা প্রথম ফাঁস হয়েছিল এক মালায়ালম দৈনিক সংবাদপত্রের প্রতিবেদনে। এরপর, কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রক এই বেসরকারি খনিজ সংস্থা এবং বীনার আইটি ফার্মের মধ্যে বেআইনি আর্থিক লেনদেনের অভিযোগের তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল। যা নিয়ে কেরলে বড় সড় রাজনৈতিক বিতর্ক শুরু হয়। তদন্তকারীদের দাবি, ওই সংস্থাটি ক্ষমতাসীন সিপিআই(এম) এবং বিরোধী কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউডিএফ জোট – দুই শিবিরের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের সঙ্গেই আর্থিক লেনদেনে যুক্ত ছিল কোটির ওই সংস্থাটি। এর যথেষ্ট প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। এবার আসরে নামল ইডি।

দীর্ঘদিন বিরোধী দলগুলির অভিযোগ, কেন্দ্রীয় সরকার বিরোধী নেতাদের হেনস্থা করার জন্য কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলিকে ব্যবহার করছে। নির্বাচনের আগ দিয়ে এই অভিযোগের ঝাঁঝ আরও বেড়েছে। মার্চের শুরুতে এক জমি কেলেঙ্কারি মামলায় ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনকে গ্রেফতার করে ইডি। গত সপ্তাহেই দিল্লির আবদারি নীতি কেলেঙ্কারি মামলায় অরবিন্দ কেজরীবালকে গ্রেফতার করেছে ইডি। একই মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে তেলঙ্গানার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কেসআর-এর কন্যা কে কবিতাকেও। আজ, কেরলে মুখ্যমন্ত্রীর মেয়ের বিরুদ্ধেও মামলা নথিভুক্ত করা হল। এবার কি বীণা বিজয়নের গ্রেফতারির পালা?



দুটি বিমান একযোগে রানওয়ের দিকে যাওয়ার সময়েই ঘটে যায় বিপত্তি। আলফা ওয়ানের সামনে দু’টি বিমানের ডানায় ধাক্কা লাগে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দুই বিমানই। ডানাগুলি আর ওড়ার অবস্থায় নেই বলে জানা যাচ্ছে।

কলকাতা বিমানবন্দরে দুই বিমানের সংঘর্ষ, বরাত জোরে প্রাণে বাঁচলেন প্রায় ৩০০ যাত্রী
শোরগোল বিমানবন্দরে


কলকাতা: সময়মতো যাত্রীরা উঠে বসেছিলেন। ধীরে ধীরে গড়াতে শুরু করেছে চাকা। গন্তব্য আকাশ। কিন্তু, রানওয়েতে ঢোকার মুখেই বড়সড় বিপত্তি। সংঘর্ষ উড়ানমুখী ইন্ডিগো ও এয়ার ইন্ডিয়ার দুটি বিমানের। ডানায় আঘাত। কলকাতা বিমানবন্দর থেকে আর উড়তেই পারল না বিমান দু’টি। ঘটনায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে কলকাতা বিমানবন্দর চত্বরে। ইতিমধ্যেই দু’টি বিমানের যাত্রীদেরই নামিয়ে আনা হয়েছে। তাঁদের অন্য বিমানে গন্তব্যে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে।

সূত্রের খবর, এদিন সকাল ১০.৪০ মিনিট নাগাদ এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান আইএক্স ১৮৬৬ চেন্নাই যাওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছিল। ততক্ষণে বিমানে চড়ে বসেছেন ১৬৩ জন যাত্রী। সঙ্গী ৬ জন কেবিন ক্রু। বিমানটি সবে তখন বে নম্বর থেকে রানওয়ের দিকে রওনা হচ্ছিল। এদিকে সেই সময়েই ইন্ডিগোর সিক্স ই ৬১৫২ বিমানটি কলকাতা থেকে দারভাঙ্গার উদ্দেশ্যে উড়ে যাওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছিল। ৬ জন কেবিন ক্রুর সঙ্গে বিমানে ততক্ষণে চড়ে বসেছেন ১৪৯ জন যাত্রী। কিন্তু, কে জানত কিছু সময়ের মধ্যেই অপেক্ষা করছে বড় বিপদ। 



ইডির মামলায় পিএমএলএ আদালতে (PMLA Court) জামিনের জন্য আবেদন করেছিলেন তাপস। বুধবার প্রোডাকশন ওয়ারেন্টের ভিত্তিতে তাপসকে ইডি আদালতে পেশ করা হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত এদিন তাপসের জামিনের আর্জি মঞ্জুর করেছেন বিচারক। ১০ হাজার টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে জামিন দেওয়া হয়েছে তাপস মণ্ডলকে।

Lনিয়োগ দুর্নীতি মামলায় জামিন তাপস মণ্ডলের
তাপস মণ্ডল


কলকাতা: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam) মামলায় বড় মোড়। জামিন পেলেন প্রাথমিকের নিয়োগ মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত তাপস মণ্ডল (Tapas Mondal)। ইডির মামলায় পিএমএলএ আদালতে (PMLA Court) জামিনের জন্য আবেদন করেছিলেন তাপস। বুধবার প্রোডাকশন ওয়ারেন্টের ভিত্তিতে তাপসকে ইডি আদালতে পেশ করা হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত এদিন তাপসের জামিনের আর্জি মঞ্জুর করেছেন বিচারক। ১০ হাজার টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে জামিন দেওয়া হয়েছে তাপস মণ্ডলকে।


উল্লেখ্য, নিয়োগ দুর্নীতি মামলার গাছপালা কতদূর ছড়িয়ে রয়েছে, সেই সংক্রান্ত তথ্য খুঁজতে জোরকদমে আসরে নেমেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দল। ইডি ও সিবিআই- দুই কেন্দ্রীয় এজেন্সিই তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে। এই তাপস মণ্ডলের সঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি তথা এই নিয়োগ মামলার অন্যতম অভিযুক্ত মানিক ভট্টাচার্যের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল বলে সন্দেহ কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার। কুন্তল ঘোষ, মানিক ভট্টাচার্য থেকে শুরু করে প্রাথমিকের নিয়োগ মামলায় উঠে আসা অন্যান্য নামগুলির সম্পর্কে তথ্য তালাশে তাপসের থেকে বিভিন্ন তথ্য ইতিমধ্যেই সংগ্রহ করেছে এজেন্সি।

যদিও তাপস মণ্ডলকে গ্রেফতার করেনি ইডি। তাঁকে গ্রেফতার করেছিল সিবিআই। গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে সিবিআই-এর হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন তাপস। একই অপরাধে সিবিআই-এর মামলায় জেল হেফাজতে থাকার পর আবার ইডি প্রোডাকশন ওয়ারেন্টের আবেদন করে। সেই আইনি কারণে জামিন।


প্রসঙ্গত, তদন্ত চলাকালীন ইডির তরফে তাঁকে হেফাজতে নেওয়া হয়নি। তদন্ত শেষে চার্জশিটে নাম থাকার ভিত্তিতে সমন ইস্যু করে পিএমএলএ কোর্ট। তার ভিত্তিতেই আজ আদালতে তোলা হয় তাপসকে। তাপসের আইনজীবী সঞ্জয় দাসগুপ্ত এদিন আদালতে জানান, মামলায় অন্য অভিযুক্তদের যা অবস্থান, তাপসের সেই অবস্থান নেই। তাপস তদন্তে সহযোগিতা করেছেন বলেও দাবি তাঁর আইনজীবীর। তিনি যুক্ত দেখান, সেই কারণেই তদন্ত চলাকালীন ইডি তাঁর মক্কেলকে গ্রেফতার করেনি। তাই যে কোনও শর্তে যাতে জামিন দেওয়া হয়, সেই আর্জি জানান তাপসের আইনজীবী। যদিও এদিন তাপস মণ্ডলের জামিনের আর্জির তীব্র বিরোধিতা করেন ইডির আইনজীবী ভাস্করপ্রসাদ বন্দ্যোপাধ্যায়। শেষ পর্যন্ত, ১০ হাজার টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে এই মামলায় জামিন দেওয়া হয়েছে তাপসকে। একইসঙ্গে আদালতের শর্ত, তাপস মণ্ডল দেশের বাইরে যেতে পারবেন না এবং কাউকে প্রভাবিত করতে পারবেন না। তদন্তেও সহযোগিতা করতে হবে।

প্রসঙ্গত, ইডির এই মামলায় জামিন পেলেও, জেলমুক্তি হচ্ছে না নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত তাপস মণ্ডলের। সিবিআই-এর হাতে গ্রেফতারির পর কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার যে মামলা চলছে তাঁর বিরুদ্ধে, সেই মামলায় জেলেই থাকতে হচ্ছে তাপসকে।

আসন্ন লোকসভা ভোটে বাংলার বেশ কিছু আসনে প্রার্থী দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অখিল ভারত হিন্দু মহাসভা। আর যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রে সায়নী ঘোষের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নামছেন সংগঠনের রাজ্য সভাপতি স্বয়ং। যাদবপুর থেকে অখিল ভারত হিন্দু মহাসভার প্রার্থী হচ্ছেন চন্দ্রচূড় গোস্বামী। আর এই সিদ্ধান্তের পরই নাম না করেই তৃণমূলের সায়নীকে একহাত নিয়েছেন চন্দ্রচূড়।

সায়নীর বিরুদ্ধে প্রার্থী মমতার 'কাছের লোক', যাদবপুরে এবার শুরু নতুন খেলা
সায়নী ঘোষ


কলকাতা: লোকসভা ভোটে মাঠে নামছে অখিল ভারত হিন্দু মহাসভাও। দেশের অন্যতম প্রাচীন রাজনৈতিক দল বলে নিজেদের দাবি করে তারা। এবার আসন্ন লোকসভা ভোটে বাংলার বেশ কিছু আসনে প্রার্থী দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অখিল ভারত হিন্দু মহাসভা। আর যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রে সায়নী ঘোষের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নামছেন সংগঠনের রাজ্য সভাপতি স্বয়ং। যাদবপুর থেকে অখিল ভারত হিন্দু মহাসভার প্রার্থী হচ্ছেন চন্দ্রচূড় গোস্বামী। আর এই সিদ্ধান্তের পরই নাম না করেই তৃণমূলের সায়নীকে একহাত নিয়েছেন চন্দ্রচূড়। গতকাল এক ভিডিয়ো বার্তায় অখিল ভারত হিন্দু মহাসভার রাজ্য সভাপতি আবারও উস্কে দিয়েছেন শিবলিঙ্গ নিয়ে সায়নীর অতীতের বিতর্কিত মন্তব্য। বলেছেন, ‘একজন বিশিষ্ট নেত্রী হিন্দু ধর্ম সম্পর্কে, শিব ঠাকুর সম্পর্কে এমন কুরুচিকর মন্তব্য করেছেন… মুখের কথা ও হাতের তির একবার বেরিয়ে গেলে আর ফিরিয়ে আনা যায় না। আমার বিশ্বাস, ওঁর এই কুরুচিকর মন্তব্য সাধারণ মানুষ সমর্থন করে না।’


প্রসঙ্গত, এই চন্দ্রচূড় গোস্বামী ও তাঁর অখিল ভারত হিন্দু মহাসভাকে বিগত দিনগুলিতে বিভিন্ন ইস্যুতে রাজ্য সরকারের পাশে থাকতে দেখা গিয়েছে। গত বছর নবান্নে এক সর্বদল বৈঠক ডেকেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সর্বদল বৈঠকের ইস্যু ছিল বাংলার রাজ্য সঙ্গীত ও পশ্চিমবঙ্গ দিবস। সেখানে রাজ্যের প্রধান বিরোধী দলগুলির কাউকে দেখা যায়নি। তবে সর্বদল বৈঠকে নজর কেড়েছিলেন অখিল ভারত হিন্দু মহাসভার রাজ্য সভাপতি চন্দ্রচূড় গোস্বামী। বৈঠকে তাঁর কথাবার্তা শুনে বেশ খুশি হয়েছিলেন মমতা। মুখ্যমন্ত্রী সেদিন চন্দ্রচূড়কে বলেছিলেন, হিন্দু মহাসভা সম্পর্কে অনেকের মনে অন্যরকম ধারণা ছিল। কিন্তু চন্দ্রচূড়ের কথাবার্তা শুনে সেই ভুল ধারণা অনেকটা কেটেছিল বলেও মন্তব্য করেছিলেন মমতা। আগামী দিনে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগে চন্দ্রচূড়দের পাশে পাওয়ার বিষয়েও আশাপ্রকাশ করেছিলেন মমতা।

সেদিনই বাংলার বকেয়া টাকার দাবিতে রাজ্য সরকারের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছিলেন চন্দ্রচূড়। এরপর একশো দিনের কাজের বকেয়া টাকার দাবিতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়রা যখন দিল্লি থেকে ফিরে রাজভবনের বাইরে অবস্থান-প্রতিবাদে বসেছিলেন, সেই সময়েও অখিল ভারত হিন্দু মহাসভার সমর্থন ছিল সেখানে। সংগঠনের এক প্রতিনিধি দলকেও সেখানে পাঠিয়েছিলেন চন্দ্রচূড়। সাম্প্রতিক অতীতে এনআরসি-র বিরুদ্ধেও সরব হতে দেখা গিয়েছিল অখিল ভারত হিন্দু মহাসভাকে।


তবে লোকসভা ভোটে লড়াইয়ের প্রস্তুতি অনেকদিন ধরেই শুরু করে দিয়েছিলেন চন্দ্রচূড়রা। গত বছরের ডিসেম্বরেই চন্দ্রচূড় গোস্বামী এক বিবৃতিতে দাবি করেছিলেন, বাংলার বিয়াল্লিশটি আসনেই লড়তে চলেছেন তাঁরা। এখন বাস্তব চিত্রে, বিয়াল্লিশ আসনে না হলেও রাজ্যের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ লোকসভা কেন্দ্রে প্রার্থী দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অখিল ভারত হিন্দু মহাসভা। এদিন সংগঠনের রাজ্য কমিটির সদস্যরা যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের জন্য দলের রাজ্য সভাপতি চন্দ্রচূড় গোস্বামীর নাম মনোনীত করেন।

যদিও চন্দ্রচূড়বাবু গতকালই এক ভিডিয়ো বার্তায় দাবি করেছেন, যাদবপুরে তাঁদের লড়াই প্রতিটি রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধেই। কারও নাম না করেই বুঝিয়ে দিয়েছেন, তৃণমূলের সায়নীর মতো বিজেপির অনির্বাণ ও সিপিএমের সৃজন প্রত্যেক বিরুদ্ধেই তাঁদের লড়াই।

ঘাটালের বিজেপির তারকা প্রার্থী হিরণের বিরুদ্ধে অভিযোগের ঘটনায় রিপোর্ট তলব করল নির্বাচন কমিশন। কমিশন সূত্রে খবর, হিরণের 'বিতর্কিত' মন্তব্যের ঘটনায় এবার রিপোর্ট তলব করা হয়েছে। কিন্তু কী ঘটেছিল, যার জন্য এই পদক্ষেপ করছে কমিশন?

 'কীভাবে টাইট দিতে হয়...', বিডিও অফিসে বসে বলেছিলেন হিরণ, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পদক্ষেপ কমিশনের
বিডিও অফিসে হিরণ

কলকাতা ও ঘাটাল: দিলীপ ঘোষের ‘বিতর্কিত’ মন্তব্য ঘিরে হইচইয়ের মধ্যেই এবার আরও এক বিজেপি প্রার্থীর বিরুদ্ধে অভিযোগে নড়েচড়ে বসল কমিশন। এবার ঘাটালের বিজেপির তারকা প্রার্থী হিরণের বিরুদ্ধে অভিযোগের ঘটনায় রিপোর্ট তলব করল নির্বাচন কমিশন। কমিশন সূত্রে খবর, হিরণের ‘বিতর্কিত’ মন্তব্যের ঘটনায় এবার রিপোর্ট তলব করা হয়েছে। কিন্তু কী ঘটেছিল, যার জন্য এই পদক্ষেপ করছে কমিশন? ঘটনার সূত্রপাত হয়েছিল, মঙ্গলবার। সন্ধেয় ডেবরার বিডিও অফিসে গিয়েছিলেন বিজেপির তারকা প্রার্থী। সেখানে একটি ভিডিয়োয় হিরণকে ডেবরার বিডিও-র সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ কথা বলতে দেখা যায়।


গ্রামবাসীদের অভাব অভিযোগের কথা বলতে গিয়ে এবং সুশাসন ফেরানোর প্রতিশ্রুতি দিতে গিয়ে হিরণকে বলতে শোনা যায়, ‘জেতার পর কীভাবে টাইট দিতে হয়…’। অভিযোগ তোলা হচ্ছে, সেই সময় বেশ কিছু বিতর্কিত ও উস্কানিমূলক মন্তব্য করেছেন হিরণ। হিরণ গত সন্ধেয় এও বলেছিলেন, ‘আগামী দু’মাস লাঠি ঝাঁটা নিয়ে গ্রাম পাহারা দিন, গ্রামে কোনও দলদাস পুলিশ প্রশাসনের লোকজনকে ঢুকতে দেবেন না। আগামী দু’মাস সবকিছু আটকে রাখুন, ভোটে জেতার পরে কী করতে হয়, তা বুঝে নেব ।’

এদিকে গতকালের ওই মন্তব্যের জেরে কমিশনের এই পদক্ষেপের কথা জানাজানি হতেই যোগাযোগ করা হয় ঘাটালের বিজেপি প্রার্থী হিরণ্ময় চট্টোপাধ্যায়ের (হিরণ) সঙ্গে। বিজেপির তারকা প্রার্থীর অবশ্য বক্তব্য, তখনও পর্যন্ত তাঁর কাছে কোনও শোকজ চিঠি পৌঁছায়নি। বললেন, ‘যদি আমার কাছে কোনও শোকজ নোটিস আসে, তার উত্তর আমার দল থেকে দেওয়া হবে।’ হিরণের পাল্টা বক্তব্য, গতকাল ডেবরা ব্লকের অন্তর্গত ট্যাবাগেরিয়া এলাকায় গিয়ে তিনি এলাকাবাসীদের থেকে অনেক অভিযোগের কথা শুনেছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে সন্ধেয় তিনি যখন বিডিও-র কাছে সেই অভিযোগগুলি নিয়ে যোগাযোগ করেন, তখন বিডিও নাকি তাঁকে বলেছেন, বিডিও কিছুই জানেন না। পরে কথাপ্রসঙ্গে বিডিও তাঁকে জানিয়েছেন, ৩০০ গাড়ি ‘অবৈধ’ বালি আটকে রাখা হয়েছে।


গতকালের যে ঘটনাকে কেন্দ্র করে অভিযোগের আঙুল উঠছে ঘাটালের বিজেপি প্রার্থীর বিরুদ্ধে, সেই অভিযোগকে বিশেষ গুরুত্ব দিতে চাইছেন না তিনি। বরং তাঁর স্পষ্ট কথা, কোনও শোকজ নোটিস পাওয়া গেলে দল সেই মতো পদক্ষেপ করবে।

ঘোড়ামারা দ্বীপে গিয়ে ভোট প্রচার করলেন তৃণমূল কংগ্রেসের মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী বাপি হালদার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা

 দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার সাগর ব্লকের অধীন প্রত্যন্ত একটি দ্বীপ সেটি হলো ঘোড়ামারা দ্বীপ,২৭ শে মার্চ বুধবার সেই ঘোড়ামারা দ্বীপে ২০২৪-এর লোকসভা ভোটের ভোট প্রচারে গিয়ে ঘোড়ামারা দ্বীপের মন্দিরতলা গ্ৰামের বিশালাক্ষী মন্দিরে পূজো দিয়ে ঘোড়ামারা দ্বীপে ২০২৪-এর লোকসভা ভোটের ভোট প্রচার করলেন এবং ওই এলাকার সাধারণ ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাদের সঙ্গে কথা বললেন মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী বাপি হালদার

 সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সুন্দরবন উন্নয়ন বিষয়ক দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা,কুলপির বিধায়ক যোগরঞ্জন হালদার,দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের সদস্য তথা GBDA-এর ভাইস চেয়ারম্যান সন্দীপ কুমার পাত্র, ঘোড়ামারা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান আম্বিয়া খাতুন বিবি,ঘোড়ামারা গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান সঞ্জীব সাগর সহ ঘোড়ামারা অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী সমর্থকরা,

সেই ছবি আপনারা সরাসরি দেখতে পাচ্ছেন কাকদ্বীপ ডট কমের ক্যামেরার মাধ্যমে

স্টাফ রিপোর্টার সৌরভ মন্ডল

বেঙ্গালুরুতে হাউসফুল গ্যালারির সামনে বিরাট কোহলির (Virat Kohli) ব্যাটে দেখা গিয়েছে ক্লাসিক ইনিংস। সেই সুবাদে আরসিবি ২ পয়েন্ট নিয়ে মাঠ ছেড়েছে। একই সঙ্গে পয়েন্ট টেবলেও উন্নতি হয়েছে বেঙ্গালুরুর। এ বারের আইপিএলে এখনও অবধি ৬টি ম্যাচ হয়েছে। এই ম্যাচগুলির পর কোন টিম কোন জায়গায় রয়েছে, বিস্তারিত জেনে নিন


হাউসফুল চিন্নাস্বামীতে কোহলির ক্লাসিক ইনিংস, পয়েন্ট টেবলে উন্নতি আরসিবির


হাউসফুল চিন্নাস্বামীতে কোহলির ক্লাসিক ইনিংস, পয়েন্ট টেবলে উন্নতি আরসিবির

কলকাতা: হার দিয়ে আইপিএল (IPL) সফর শুরু করেছিল ফাফ ডু’প্লেসির রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচেই জয়ে ফিরেছেন বিরাট কোহলি-গ্লেন ম্যাক্সওয়েলরা। বেঙ্গালুরুতে হাউসফুল গ্যালারির সামনে বিরাট কোহলির (Virat Kohli) ব্যাটে দেখা গিয়েছে ক্লাসিক ইনিংস। সেই সুবাদে আরসিবি ২ পয়েন্ট নিয়ে মাঠ ছেড়েছে। একই সঙ্গে পয়েন্ট টেবলেও উন্নতি হয়েছে বেঙ্গালুরুর। এ বারের আইপিএলে এখনও অবধি ৬টি ম্যাচ হয়েছে। এই ম্যাচগুলির পর কোন টিম কোন জায়গায় রয়েছে, বিস্তারিত জেনে নিন এর এই প্রতিবেদনে।

এক ঝলকে দেখে নিন এখনও পর্যন্ত হওয়া ১৭তম আইপিএলের গ্রুপ পর্বের ৬টি ম্যাচের নিরিখে পয়েন্ট টেবলের কোন জায়গায় রয়েছে কোন দল…

১. চলতি আইপিএলের পয়েন্ট টেবলের শীর্ষে রয়েছে সঞ্জু স্যামসনের রাজস্থান রয়্যালস। রাজস্থানের নেট রান রেট +১.০০০। পয়েন্ট ২।

২. ঋতুরাজ গায়কোয়াড়ের চেন্নাই সুপার কিংস আইপিএলের পয়েন্ট টেবলের দুইয়ে রয়েছে। সিএসকের নেট রান রেট +০.৭৭৯। পয়েন্ট ২।

৩. পয়েন্ট টেবলের তিনে উঠে এসেছে শুভমন গিলের গুজরাট টাইটান্স। ঋদ্ধিমান সাহাদের নেট রান রেট +০.৩০০। পয়েন্ট ২।

৪. পয়েন্ট টেবলের ৪ নম্বরে উঠেছে শ্রেয়স আইয়ারের কলকাতা নাইট রাইডার্স। কেকেআরের নেট রান রেট +০.২০০। পয়েন্ট ২।

৫. চলতি আইপিএলে দুটি ম্যাচের পর তিন থেকে ৫ নম্বরে নেমেছে শিখর ধাওয়ানের পঞ্জাব কিংস। পঞ্জাবের নেট রান রেট +০.০২৫। পয়েন্ট ২।

৬. ঘরের মাঠে পঞ্জাব কিংসকে হারিয়ে আইপিএলের পয়েন্ট টেবলের ছয় নম্বরে উঠেছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। নিজেদের ২ ম্যাচের পর আরসিবির নেট রান রেট -০.১৮০। পয়েন্ট ২।

৭. আইপিএলের পয়েন্ট টেবলের সাতে নেমেছে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। অরেঞ্জ আর্মির নেট রান রেট -০.২০০। পয়েন্ট শূন্য।

৮. হার্দিক পান্ডিয়া মুম্বই ইন্ডিয়ান্স আইপিএলের পয়েন্ট টেবলের আটে। মুম্বইয়ের নেট রান রেট -০.৩০০। পয়েন্ট শূন্য।

৯. ঋষভ পন্থের দিল্লি ক্যাপিটালস আইপিএলের পয়েন্ট টেবলের ৯ নম্বরে। দিল্লির নেট রান রেট -০.৪৫৫। পয়েন্ট শূন্য।

১০. চলতি আইপিএলের পয়েন্ট টেবলের সবচেয়ে শেষে লোকেশ রাহুলের লখনউ সুপার জায়ান্টস। নেট রান রেট -১.০০০। পয়েন্ট শূন্য।

চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম গম গম করছিল বিরাট কোহলির নামে স্লোগানে। তাঁর ব্যাটে যখন একের পর চার, ছয় আসছিল, গ্যালারিতে উত্তাপ বাড়ছিল। আইপিএলের একটি মরসুমে সবচেয়ে বেশি রান করা ক্রিকেটার পান অরেঞ্জ ক্যাপ। আপাতত তা আরসিবির প্রাক্তন অধিনায়ক বিরাট 

কোহলির (Virat Kohli) দখলে।
চার-ছয়ের ফুলঝুরিতে ধামাকা, কিং কোহলির দখলে অরেঞ্জ ক্যাপের সিংহাসন

চার-ছয়ের ফুলঝুরিতে ধামাকা, কিং কোহলির দখলে অরেঞ্জ ক্যাপের সিংহাসন
Image Credit source: IPL Website


কলকাতা: হাউসফুল চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম গম গম করছিল বিরাট কোহলির নামে স্লোগানে। তাঁর ব্যাটে যখন একের পর চার, ছয় আসছিল, গ্যালারিতে উত্তাপ বাড়ছিল। আইপিএলের একটি মরসুমে সবচেয়ে বেশি রান করা ক্রিকেটার পান অরেঞ্জ ক্যাপ। আপাতত তা আরসিবির প্রাক্তন অধিনায়ক বিরাট কোহলির (Virat Kohli) দখলে।  এর এই প্রতিবেদনে জেনে নিন এ বারের আইপিএলের ৬টি ম্যাচের পর অরেঞ্জ ক্যাপের দৌড়ে থাকা প্রথম ১০ ক্রিকেটার কারা।

চলতি আইপিএলে এখনও অবধি ৬টি ম্যাচ হওয়ার পর অরেঞ্জ ক্যাপের দৌড়ে থাকা প্রথম ১০ ক্রিকেটার হলেন—

১. বিরাট কোহলি – চলতি আইপিএলে ২টি ম্যাচ খেলে ৯৮ রান করেছেন বিরাট কোহলি। আরসিবির প্রাক্তন অধিনায়ক সেই সুবাদে অরেঞ্জ ক্যাপের সিংহাসনে বিরাজমান।

২. স্যাম কারান – পঞ্জাব কিংসের স্যাম কারান এ বারের আইপিএলে জোড়া ম্যাচ খেলে করেছেন ৮৬ রান। তিনি রয়েছেন অরেঞ্জ ক্যাপের তালিকায় দুই নম্বরে।

৩. সঞ্জু স্যামসন – অরেঞ্জ ক্যাপের তালিকায় তিনে রাজস্থান রয়্যালসের অধিনায়ক সঞ্জু স্যামসন। ১ ম্যাচে তিনি করেন ৮২ রান।

৪. শিখর ধাওয়ান – পঞ্জাব কিংসের অধিনায়ক শিখর ধাওয়ান এ বারের আইপিএলে এখনও অবধি ২টি ম্যাচ খেলেছেন। করেছেন ৬৭ রান। রয়েছেন অরেঞ্জ ক্যাপের তালিকায় চারে।

৫. দীনেশ কার্তিক – আরসিবির সিনিয়র উইকেট কিপার ব্যাটার দীনেশ কার্তিক চলতি আইপিএলে ২টি ম্যাচে করেন ৬৬ রান। তিনি আইপিএলের অরেঞ্জ ক্যাপের তালিকায় ৫ নম্বরে রয়েছেন।

৬. আন্দ্রে রাসেল – কেকেআরের আন্দ্রে রাসেল এই তালিকায় ছয় নম্বরে নেমেছেন। ১ ম্যাচে তিনি করেছেন ৬৪ রান।

৭. নিকোলাস পুরান – লখনউ সুপার জায়ান্টসের নিকোলাস পুরান অরেঞ্জ ক্যাপের দৌড়ে সাতে রয়েছেন। এক ম্যাচে তিনি করেন ৬৪ রান।

৮. হেনরিখ ক্লাসেন – সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হেনরিখ ক্লাসেন কেকেআরের বিরুদ্ধে ৬৩ রান করেছিলেন। তিনি অরেঞ্জ ক্যাপের দৌড়ে নেমে গিয়েছেন আটে।

৯. অনুজ রাওয়াত – আরসিবির অনুজ রাওয়াত রয়েছেন অরেঞ্জ ক্যাপের দৌড়ে ৯ নম্বরে রয়েছেন। জোড়া ম্যাচের শেষে তিনি করেন ৫৯ রান।

১০. লোকেশ রাহুল – লখনউ সুপার জায়ান্টসের অধিনায়ক কেএল রাহুল একটি ম্যাচে ৫৮ রান আপাতত তিনি সেই সুবাদে অরেঞ্জ ক্যাপের দৌড়ে ১০এ রয়েছেন।